তুচ্ছ ঘটনায় বাড়ছে খুনোখুনি
ঝিনাইদহ
ঝিনাইদহে তুচ্ছ ঘটনায় খুনোখুনির ঘটনা বাড়ছে। সম্প্রতি জেলার ছয় উপজেলায় বেশ কয়েকটি খুনের ঘটনা ঘটেছে। আধিপত্য বিস্তারে রাজনৈতিক কর্মীকে হত্যা করা হচ্ছে। সন্ত্রাসীদের বিরোধেও পড়ছে লাশ। আবার স্বজনের রক্তে রঞ্জিত হচ্ছে আপনজনের হাত। বন্ধুর হাতে বন্ধু ও পরকীয়া প্রেমিকের হাতেও খুনের ঘটনা ঘটছে অহরহ।
রাজনৈতিক ও সামাজিক অস্থিরতা সেই সঙ্গে পারিবারিক কলহ-বিরোধের জেরে ঘটছে একের পর এক হত্যাকাণ্ড। এতে করে জনজীবনে নিরাপত্তাহীনতা বাড়ছে।
অপরাধ বিশ্লেষকরা বলছেন, বিচারহীনতার কারণে হত্যাকাণ্ডের মতো ভয়ংকর অপরাধ
বেড়েছে। আইনের কঠোর প্রয়োগ না থাকায় অপরাধীরা বেপরোয়া হয়ে উঠছে। তুচ্ছ ঘটনায় যাচ্ছে মানুষের জীবন । এ জন্য সামাজিক অবক্ষয়কে দায়ী করছেন তারা।
আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনীর কর্মকর্তারা বলছেন, পারিবারিক ও সামাজিক বিরোধসহ নানা রকম অস্থিরতার কারণে সম্প্রতি হত্যার ঘটনা বেড়েছে। প্রশাসন হত্যাকাণ্ডের জড়িতদের গ্রেপ্তার ও রহস্য উদ্ঘাটনেও কাজ করছে।
জানা গেছে, গত ৩০ মে বিকেলে জেলা শহরের ব্যাপারীপাড়া এলাকায় বন্ধুদের সঙ্গে আড্ডা দেওয়ার একপর্যায়ে বাক-বিতণ্ডা হয় জীবন হোসেন নামের এক যুবকের। সে সময়
প্রকাশ্যে ছুরিকাঘাতে হত্যা করা হয় ওই যুবককে। গত ২৮ মে কালীগঞ্জের মালিয়াট
গ্রামে জমিজমা নিয়ে বিরোধের জেরে নায়েব আলী মোল্লা নামের এক কৃষককে পিটিয়ে হত্যা করা হয়। গত ২১ মে শৈলকুপার ত্রিবেণী গ্রামে স্বামীকে নতুন কাপড় কিনে দেওয়ার অনুরোধ করেন গৃহবধূ পিংকী রানী দাস। এতে স্বামী সুমন কুমার ক্ষুব্ধ হয়ে স্ত্রী পিংকীকে মারধর করে। এক পর্যায়ে স্বামীর মারধরের শিকার হয়ে মারা যায়
পিংকী রানী। ১ মে সদর উপজেলার দীঘিরপাড় গ্রামে বিএনপি কর্মী মোশারফ হোসেকে তাঁর বাড়িতে ঢুকে কুপিয়ে হত্যা করে প্রতিপক্ষরা। এ ঘটনায় গুরুতর আহত হয় নাহিদ হোসেন নামের এক যুবক। ৩ মে ঢাকা মেডিক্যাল কলেজ হাসপাতালে চিকিৎসাধীন অবস্থায় সে মারা যায়। এর আগে গত ১৫ এপ্রিল সদর উপজেলার বাদপুকুর এলাকায় পাওনা টাকা চাওয়াকে কেন্দ্র করে মোহম্মদ আলী নামের এক মুদি দোকানিকে
পিটিয়ে হত্যা করা হয়। গত ৭ মার্চ কোটচাঁদপুরের ভোমরাডাঙ্গা গ্রামে সাত বছর বয়সী শিশু মাহমুদাকে জুসের সঙ্গে বিষ মিশিয়ে খাওয়ায় সৎমা হুমাইরা খাতুন। এর তিনদিন পর চিকিৎসাধীন অবস্থায় মারা যায় মাহমুদা। গত ২১ ফেব্রুয়ারি রাতে শৈলকুপার রামচন্দ্রপুর এলাকায় নিজেদের আধিপত্য জানান দিতে এক চরমপন্থী নেতাসহ তিনজনকে প্রকাশ্যে গুলি করে হত্যা করা হয়।
পুলিশের দেওয়া তথ্য অনুযায়ী ২০২৫ সালের জানুয়ারি থেকে মে মাস পর্যন্ত ঝিনাইদহের ছয় উপজেলাতে ২৩ ব্যক্তি হত্যাকাণ্ডের শিকার হয়েছেন। এর মধ্যে শৈলকুপা থানায় ৬ জন, সদরে ৫ জন, কালীগঞ্জে ৩ জন, হরিণাকুন্ডুতে ২ জন, কোটচাঁদপুরে ৩ জন ও মহেশপুরে ৪ জনকে হত্যা করা হয়েছে।
সুশাসনের জন্য নাগরিক (সুজন) এর জেলা কমিটির সভাপতি মানবাধিকার কর্মী আমিনুর রহমান টুকু বলেন, ‘হঠাৎ করেই ঝিনাইদহ সারাদেশের আইনশৃঙ্খলা পরিস্থিতির চরম অবনতি ঘটেছে। ফলে তুচ্ছ ঘটনায় খুনোখুনি পর্যন্ত ঘটছে। প্রশাসন কঠোর না হলে এসব ঘটনা থামবে না। এজন্য প্রশাসনের মেরুদন্ড আরো শক্ত করতে হবে। নইলে একর পর এক এ ঘটনা ঘটেই যাবে।’
অপরাধ বিশ্লেষক মো. লিয়াকত আলী বলেন, ‘বিচারহীনতার কারণে এসব ঘটনা বেড়েই চলেছে। সেই সঙ্গে পারবিারকি সর্ম্পক দূর্বল হওয়া, নৈতিক শিক্ষা, সামাজিক মূল্যবোধের চরম অবক্ষয় ও আত্মকেন্দ্রিক মানসিকতার কারণে মানুষ অসহিষ্ণু হয়ে পড়ছে। ফলে একে অপরকে খুন করতে দ্বিধাবোধ করছে না।’
এ ব্যাপারে ঝিনাইদহের পুলিশ সুপার মঞ্জুর মোর্শেদ বলেন, ‘সামাজিক ও পারিবারিক বিরোধেরে জেরে সম্প্রতি কয়েকটি হত্যার ঘটনা ঘটেছে। পুলিশ প্রতিটি হত্যাকাণ্ডের সঙ্গে জড়িতদের গ্রেপ্তার করেছে। তাদের বিরুদ্ধে আইনি ব্যবস্থা গ্রহণ করা হচ্ছে।’
তিনি আরো বলেন, ‘শুধুমাত্র আইনশৃঙ্খলা বাহিনী কঠোর হলেই এসব অপরাধ দমন করা সম্ভব হবে না। এ জন্য সমাজের সকল শ্রেণিপেশার মানুষকে ঐক্যবদ্ধ হয়ে কাজ করতে হবে।’
ঝিনাইদহে তুচ্ছ ঘটনায় খুনোখুনির ঘটনা বাড়ছে। সম্প্রতি জেলার ছয় উপজেলায় বেশ কয়েকটি খুনের ঘটনা ঘটেছে। আধিপত্য বিস্তারে রাজনৈতিক কর্মীকে হত্যা করা হচ্ছে। সন্ত্রাসীদের বিরোধেও পড়ছে লাশ। আবার স্বজনের রক্তে রঞ্জিত হচ্ছে আপনজনের হাত। বন্ধুর হাতে বন্ধু ও পরকীয়া প্রেমিকের হাতেও খুনের ঘটনা ঘটছে অহরহ।
রাজনৈতিক ও সামাজিক অস্থিরতা সেই সঙ্গে পারিবারিক কলহ-বিরোধের জেরে ঘটছে একের পর এক হত্যাকাণ্ড। এতে করে জনজীবনে নিরাপত্তাহীনতা বাড়ছে।
অপরাধ বিশ্লেষকরা বলছেন, বিচারহীনতার কারণে হত্যাকাণ্ডের মতো ভয়ংকর অপরাধ
বেড়েছে। আইনের কঠোর প্রয়োগ না থাকায় অপরাধীরা বেপরোয়া হয়ে উঠছে। তুচ্ছ ঘটনায় যাচ্ছে মানুষের জীবন । এ জন্য সামাজিক অবক্ষয়কে দায়ী করছেন তারা।
আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনীর কর্মকর্তারা বলছেন, পারিবারিক ও সামাজিক বিরোধসহ নানা রকম অস্থিরতার কারণে সম্প্রতি হত্যার ঘটনা বেড়েছে। প্রশাসন হত্যাকাণ্ডের জড়িতদের গ্রেপ্তার ও রহস্য উদ্ঘাটনেও কাজ করছে।
জানা গেছে, গত ৩০ মে বিকেলে জেলা শহরের ব্যাপারীপাড়া এলাকায় বন্ধুদের সঙ্গে আড্ডা দেওয়ার একপর্যায়ে বাক-বিতণ্ডা হয় জীবন হোসেন নামের এক যুবকের। সে সময়
প্রকাশ্যে ছুরিকাঘাতে হত্যা করা হয় ওই যুবককে। গত ২৮ মে কালীগঞ্জের মালিয়াট
গ্রামে জমিজমা নিয়ে বিরোধের জেরে নায়েব আলী মোল্লা নামের এক কৃষককে পিটিয়ে হত্যা করা হয়। গত ২১ মে শৈলকুপার ত্রিবেণী গ্রামে স্বামীকে নতুন কাপড় কিনে দেওয়ার অনুরোধ করেন গৃহবধূ পিংকী রানী দাস। এতে স্বামী সুমন কুমার ক্ষুব্ধ হয়ে স্ত্রী পিংকীকে মারধর করে। এক পর্যায়ে স্বামীর মারধরের শিকার হয়ে মারা যায়
পিংকী রানী। ১ মে সদর উপজেলার দীঘিরপাড় গ্রামে বিএনপি কর্মী মোশারফ হোসেকে তাঁর বাড়িতে ঢুকে কুপিয়ে হত্যা করে প্রতিপক্ষরা। এ ঘটনায় গুরুতর আহত হয় নাহিদ হোসেন নামের এক যুবক। ৩ মে ঢাকা মেডিক্যাল কলেজ হাসপাতালে চিকিৎসাধীন অবস্থায় সে মারা যায়। এর আগে গত ১৫ এপ্রিল সদর উপজেলার বাদপুকুর এলাকায় পাওনা টাকা চাওয়াকে কেন্দ্র করে মোহম্মদ আলী নামের এক মুদি দোকানিকে
পিটিয়ে হত্যা করা হয়। গত ৭ মার্চ কোটচাঁদপুরের ভোমরাডাঙ্গা গ্রামে সাত বছর বয়সী শিশু মাহমুদাকে জুসের সঙ্গে বিষ মিশিয়ে খাওয়ায় সৎমা হুমাইরা খাতুন। এর তিনদিন পর চিকিৎসাধীন অবস্থায় মারা যায় মাহমুদা। গত ২১ ফেব্রুয়ারি রাতে শৈলকুপার রামচন্দ্রপুর এলাকায় নিজেদের আধিপত্য জানান দিতে এক চরমপন্থী নেতাসহ তিনজনকে প্রকাশ্যে গুলি করে হত্যা করা হয়।
পুলিশের দেওয়া তথ্য অনুযায়ী ২০২৫ সালের জানুয়ারি থেকে মে মাস পর্যন্ত ঝিনাইদহের ছয় উপজেলাতে ২৩ ব্যক্তি হত্যাকাণ্ডের শিকার হয়েছেন। এর মধ্যে শৈলকুপা থানায় ৬ জন, সদরে ৫ জন, কালীগঞ্জে ৩ জন, হরিণাকুন্ডুতে ২ জন, কোটচাঁদপুরে ৩ জন ও মহেশপুরে ৪ জনকে হত্যা করা হয়েছে।
সুশাসনের জন্য নাগরিক (সুজন) এর জেলা কমিটির সভাপতি মানবাধিকার কর্মী আমিনুর রহমান টুকু বলেন, ‘হঠাৎ করেই ঝিনাইদহ সারাদেশের আইনশৃঙ্খলা পরিস্থিতির চরম অবনতি ঘটেছে। ফলে তুচ্ছ ঘটনায় খুনোখুনি পর্যন্ত ঘটছে। প্রশাসন কঠোর না হলে এসব ঘটনা থামবে না। এজন্য প্রশাসনের মেরুদন্ড আরো শক্ত করতে হবে। নইলে একর পর এক এ ঘটনা ঘটেই যাবে।’
অপরাধ বিশ্লেষক মো. লিয়াকত আলী বলেন, ‘বিচারহীনতার কারণে এসব ঘটনা বেড়েই চলেছে। সেই সঙ্গে পারবিারকি সর্ম্পক দূর্বল হওয়া, নৈতিক শিক্ষা, সামাজিক মূল্যবোধের চরম অবক্ষয় ও আত্মকেন্দ্রিক মানসিকতার কারণে মানুষ অসহিষ্ণু হয়ে পড়ছে। ফলে একে অপরকে খুন করতে দ্বিধাবোধ করছে না।’
এ ব্যাপারে ঝিনাইদহের পুলিশ সুপার মঞ্জুর মোর্শেদ বলেন, ‘সামাজিক ও পারিবারিক বিরোধেরে জেরে সম্প্রতি কয়েকটি হত্যার ঘটনা ঘটেছে। পুলিশ প্রতিটি হত্যাকাণ্ডের সঙ্গে জড়িতদের গ্রেপ্তার করেছে। তাদের বিরুদ্ধে আইনি ব্যবস্থা গ্রহণ করা হচ্ছে।’
তিনি আরো বলেন, ‘শুধুমাত্র আইনশৃঙ্খলা বাহিনী কঠোর হলেই এসব অপরাধ দমন করা সম্ভব হবে না। এ জন্য সমাজের সকল শ্রেণিপেশার মানুষকে ঐক্যবদ্ধ হয়ে কাজ করতে হবে।’
নারী নিয়ে যৌন ব্যবসার অন্তরালে সাতক্ষীরার কাটিয়ায় ভাড়া বাসায় পাওনা টাকা দেওয়ার নাম করে এক সাংবাদিককে ডেকে নিয়ে নারী দিয়ে নগ্ন ভিডিও ধারণ ও বিকাশে টাকা আদায়কারী একাধিক পর্নোগ্রাফি ও চাঁদাবাজিসহ প্রতারণা মামলার আসামি মুল হোতা কাদের গাজীকে আটক করেছে র্যাব।
১০ মিনিট আগেএদিকে নিবাসীদের ভয়-ভীতি প্রদর্শনসহ ঘটনাকে ধামাচাপা দিতে জোর প্রচেষ্টা চালাচ্ছে সমাজসেবা কার্যালয়। নিরাপদ আশ্রয় প্রদানকারী প্রতিষ্ঠানের এমন কর্মকাণ্ডে সচেতন মহলে তীব্র ক্ষোভের সৃষ্টি হয়েছে। এ ব্যাপারে মুখ খুলতে নারাজ সমাজসেবা জেলা কার্যালয়ের উপ-পরিচালক অনিল চন্দ্র বর্ম্মন। অবিলম্বে ঘটনার সুষ্ঠু তদন্ত
১৯ মিনিট আগেবিজিবি আরো জানায়, চোরাকারবারি কর্তৃক বর্ণিত মালামাল শুল্ককর ফাঁকি দিয়ে অবৈধভাবে ভারত হতে বাংলাদেশে পাচার করায় জব্দ করা হয়। এভাবে ভারতীয় দ্রব্য সামগ্রী চোরাচালানের কারণে দেশীয় শিল্প ক্ষতিগ্রস্ত হবার পাশাপাশি দেশ উল্লেখযোগ্য রাজস্ব আয় হতে বঞ্চিত হচ্ছে।
৩৬ মিনিট আগেঅপ্রতুল নার্স-চিকিৎসক, অনুমোদনের চেয়ে বেশি বেডের ব্যবহার এবং অপরিচ্ছন্নতার অভিযোগে রংপুর নগরীর ধাপ এলাকায় যৌথবাহিনী তিন ক্লিনিক ও এক ডায়াগনস্টিক সেন্টারে আভিয়ান চালায়। এসময় ওই ৪ প্রতিষ্ঠানকে সাড়ে ৭ লাখ টাকা জরিমানা করে ভ্রাম্যমাণ আদালত।
১ ঘণ্টা আগেনারী নিয়ে যৌন ব্যবসার অন্তরালে সাতক্ষীরার কাটিয়ায় ভাড়া বাসায় পাওনা টাকা দেওয়ার নাম করে এক সাংবাদিককে ডেকে নিয়ে নারী দিয়ে নগ্ন ভিডিও ধারণ ও বিকাশে টাকা আদায়কারী একাধিক পর্নোগ্রাফি ও চাঁদাবাজিসহ প্রতারণা মামলার আসামি মুল হোতা কাদের গাজীকে আটক করেছে র্যাব।
এদিকে নিবাসীদের ভয়-ভীতি প্রদর্শনসহ ঘটনাকে ধামাচাপা দিতে জোর প্রচেষ্টা চালাচ্ছে সমাজসেবা কার্যালয়। নিরাপদ আশ্রয় প্রদানকারী প্রতিষ্ঠানের এমন কর্মকাণ্ডে সচেতন মহলে তীব্র ক্ষোভের সৃষ্টি হয়েছে। এ ব্যাপারে মুখ খুলতে নারাজ সমাজসেবা জেলা কার্যালয়ের উপ-পরিচালক অনিল চন্দ্র বর্ম্মন। অবিলম্বে ঘটনার সুষ্ঠু তদন্ত
বিজিবি আরো জানায়, চোরাকারবারি কর্তৃক বর্ণিত মালামাল শুল্ককর ফাঁকি দিয়ে অবৈধভাবে ভারত হতে বাংলাদেশে পাচার করায় জব্দ করা হয়। এভাবে ভারতীয় দ্রব্য সামগ্রী চোরাচালানের কারণে দেশীয় শিল্প ক্ষতিগ্রস্ত হবার পাশাপাশি দেশ উল্লেখযোগ্য রাজস্ব আয় হতে বঞ্চিত হচ্ছে।
অপ্রতুল নার্স-চিকিৎসক, অনুমোদনের চেয়ে বেশি বেডের ব্যবহার এবং অপরিচ্ছন্নতার অভিযোগে রংপুর নগরীর ধাপ এলাকায় যৌথবাহিনী তিন ক্লিনিক ও এক ডায়াগনস্টিক সেন্টারে আভিয়ান চালায়। এসময় ওই ৪ প্রতিষ্ঠানকে সাড়ে ৭ লাখ টাকা জরিমানা করে ভ্রাম্যমাণ আদালত।