ময়মনসিংহ
ময়মনসিংহে আন্তর্জাতিক শব্দ সচেতনতা দিবস উদযাপিত হয়েছে। বুধবার (৩০ এপ্রিল) ময়মনসিংহ বিভাগীয় পরিবেশ অধিদপ্তরের আয়োজনে ও বিভাগীয় প্রশাসনের সহযোগিতায়দিবসটি পালন করা হয়। পরে ময়মনসিংহ জেলা পরিষদ মিলনায়তনে শব্দ দূষণ নিয়ন্ত্রণে সমন্বিত ও অংশীদারিত্বমূলক প্রকল্পের আওতায় আন্তর্জাতিক শব্দ সচেতনতা দিবস ২০২৫ উদযাপন উপলক্ষে এক আলোচনা সভার আয়োজন করা হয়।
সভায় প্রধান অতিথি হিসেবে ময়মনসিংহের অতিরিক্ত বিভাগীয় কমিশনার জিয়া আহমেদ সুমন এবং বিশেষ অতিথি হিসাবে সিভিল সার্জন মোহাম্মদ ছাইফুল ইসলাম খান ও সহকারী পুলিশ সুপার তাহমিনা আক্তার উপস্থিত ছিলেন।
প্রধান অতিথির বক্তব্যে অতিরিক্ত বিভাগীয় কমিশনার বলেন, আন্তর্জাতিক শব্দ সচেতনতা দিবস সম্পর্কে আমরা সবাই জানি এবং সচেতন, তবে সেইভাবে আমল করি না। শব্দ দূষণের মাত্রাটা শরীরের জন্য স্থায়ী ক্ষতি। আমরা জেনেশুনে নিজেদের প্রজন্মের ক্ষতি করছি। অযথা আমরা শব্দ সৃষ্টি করব না। শিল্পকারখানা বাণিজ্যিক ভবন হাসপাতাল সব জায়গার প্রতিনিধিকে শব্দ সচেতনতা সম্পর্কে জানাতে হবে।
তিনি বলেন, শব্দ সচেতনতা একেবারে বন্ধ করতে না পারলেও সীমিত আকারে নিয়ে আসার সর্বোচ্চ চেষ্টা করতে হবে। রাতের বেলায় বিভিন্ন সামাজিক ও বিয়ের অনুষ্ঠানে শব্দ সচেতনতা বৃদ্ধির লক্ষ্যে স্থানীয়ভাবে মসজিদ, স্কুল, কমিউনিটি সেন্টারে আলোচনা সভার আয়োজন করে শব্দ দূষণের ক্ষতিকর দিকগুলো তুলে ধরতে হবে।
বিশেষ অতিথির বক্তব্যে সিভিল সার্জন বলেন, শব্দ দূষণের ফলে মানুষের নানান শারীরিক ক্ষতি হচ্ছে, বিশেষ করে শ্রবণশক্তি নষ্ট হওয়ার পাশাপাশি মানুষের উচ্চ রক্তচাপ, হৃদরোগ ও উদ্বেগ জনিত সমস্যা দেখা দিতে পারে। ফলে শব্দ দূষণ প্রতিরোধে সব বিভাগকে ঐক্যবদ্ধভাবে কাজ করার আহ্বান জানান।
এসময় আলোচনার শুরুতে স্বাগত বক্তব্য রাখেন ময়মনসিংহ পরিবেশ অধিদপ্তরের পরিচালক শেখ মো: নাজমুল হুদা এবং দিবস বিষয়ে প্রেজেন্টেশন উপস্থাপন করেন ময়মনসিংহ জেলা কার্যালয়ের উপপরিচালক মেজবাবুল আলম।
ময়মনসিংহের অতিরিক্ত জেলা প্রশাসক (সার্বিক) রেজা মোঃ গোলাম মাসুম প্রধানের সভাপতিত্বে আলোচনা সভা অনুষ্ঠিত হয়।
সভায় শিক্ষক-শিক্ষার্থী, সাংবাদিক, সুশীল সমাজ, পরিবহন মালিক শ্রমিকের নেতৃবৃন্দ এবং সরকারি বেসরকারি বিভিন্ন দপ্তরের কর্মকর্তাবৃন্দ উপস্থিত ছিলেন।
ময়মনসিংহে আন্তর্জাতিক শব্দ সচেতনতা দিবস উদযাপিত হয়েছে। বুধবার (৩০ এপ্রিল) ময়মনসিংহ বিভাগীয় পরিবেশ অধিদপ্তরের আয়োজনে ও বিভাগীয় প্রশাসনের সহযোগিতায়দিবসটি পালন করা হয়। পরে ময়মনসিংহ জেলা পরিষদ মিলনায়তনে শব্দ দূষণ নিয়ন্ত্রণে সমন্বিত ও অংশীদারিত্বমূলক প্রকল্পের আওতায় আন্তর্জাতিক শব্দ সচেতনতা দিবস ২০২৫ উদযাপন উপলক্ষে এক আলোচনা সভার আয়োজন করা হয়।
সভায় প্রধান অতিথি হিসেবে ময়মনসিংহের অতিরিক্ত বিভাগীয় কমিশনার জিয়া আহমেদ সুমন এবং বিশেষ অতিথি হিসাবে সিভিল সার্জন মোহাম্মদ ছাইফুল ইসলাম খান ও সহকারী পুলিশ সুপার তাহমিনা আক্তার উপস্থিত ছিলেন।
প্রধান অতিথির বক্তব্যে অতিরিক্ত বিভাগীয় কমিশনার বলেন, আন্তর্জাতিক শব্দ সচেতনতা দিবস সম্পর্কে আমরা সবাই জানি এবং সচেতন, তবে সেইভাবে আমল করি না। শব্দ দূষণের মাত্রাটা শরীরের জন্য স্থায়ী ক্ষতি। আমরা জেনেশুনে নিজেদের প্রজন্মের ক্ষতি করছি। অযথা আমরা শব্দ সৃষ্টি করব না। শিল্পকারখানা বাণিজ্যিক ভবন হাসপাতাল সব জায়গার প্রতিনিধিকে শব্দ সচেতনতা সম্পর্কে জানাতে হবে।
তিনি বলেন, শব্দ সচেতনতা একেবারে বন্ধ করতে না পারলেও সীমিত আকারে নিয়ে আসার সর্বোচ্চ চেষ্টা করতে হবে। রাতের বেলায় বিভিন্ন সামাজিক ও বিয়ের অনুষ্ঠানে শব্দ সচেতনতা বৃদ্ধির লক্ষ্যে স্থানীয়ভাবে মসজিদ, স্কুল, কমিউনিটি সেন্টারে আলোচনা সভার আয়োজন করে শব্দ দূষণের ক্ষতিকর দিকগুলো তুলে ধরতে হবে।
বিশেষ অতিথির বক্তব্যে সিভিল সার্জন বলেন, শব্দ দূষণের ফলে মানুষের নানান শারীরিক ক্ষতি হচ্ছে, বিশেষ করে শ্রবণশক্তি নষ্ট হওয়ার পাশাপাশি মানুষের উচ্চ রক্তচাপ, হৃদরোগ ও উদ্বেগ জনিত সমস্যা দেখা দিতে পারে। ফলে শব্দ দূষণ প্রতিরোধে সব বিভাগকে ঐক্যবদ্ধভাবে কাজ করার আহ্বান জানান।
এসময় আলোচনার শুরুতে স্বাগত বক্তব্য রাখেন ময়মনসিংহ পরিবেশ অধিদপ্তরের পরিচালক শেখ মো: নাজমুল হুদা এবং দিবস বিষয়ে প্রেজেন্টেশন উপস্থাপন করেন ময়মনসিংহ জেলা কার্যালয়ের উপপরিচালক মেজবাবুল আলম।
ময়মনসিংহের অতিরিক্ত জেলা প্রশাসক (সার্বিক) রেজা মোঃ গোলাম মাসুম প্রধানের সভাপতিত্বে আলোচনা সভা অনুষ্ঠিত হয়।
সভায় শিক্ষক-শিক্ষার্থী, সাংবাদিক, সুশীল সমাজ, পরিবহন মালিক শ্রমিকের নেতৃবৃন্দ এবং সরকারি বেসরকারি বিভিন্ন দপ্তরের কর্মকর্তাবৃন্দ উপস্থিত ছিলেন।
ঘোষিত কর্মসূচির মধ্যে রয়েছে, সেপ্টেম্বর বিকেলে জেলার প্রতিটি উপজেলায় বিক্ষোভ মিছিল, ৮ সেপ্টেম্বর হরতাল-অবরোধ ও নির্বাচন কমিশন কার্যালয় এবং জেলা প্রশাসকের কার্যালয়ের সামনে অবস্থান,৯ সেপ্টেম্বর বিক্ষোভ মিছিল, ১০ ও ১১ সেপ্টেম্বর টানা হরতাল
৬ ঘণ্টা আগেবরাদ্দ পাওয়া প্রতিটি এতিমের বিপরীতে আরও দ্বিগুণ সংখ্যক শিক্ষার্থী থাকার কথা। কিন্তু অনুসন্ধানে দেখা গেছে, নিবন্ধিত ৫০ জনের বেশি থাকার কথা থাকলেও নিয়মিত বসবাস করে মাত্র ৮ থেকে ১০ জন শিশু
৬ ঘণ্টা আগেবাগেরহাট পল্লি বিদ্যুতের কয়েকজন কর্মচারী জানান, কর্মচারীরা চার দফা দাবি নিয়ে অনির্দিষ্টকালের কর্মবিরতি পালন করছেন। এর মধ্যে রয়েছে—আরইবি ও পল্লি বিদ্যুৎ সমিতির একীভূতকরণ বা অন্য বিতরণ সংস্থার মতো কোম্পানি গঠনের প্রজ্ঞাপন জারি, সব চুক্তিভিত্তিক কর্মীদের স্থায়ী করা, চাকরিচ্যুত ও বরখাস্তদের পুনর্বহাল
৬ ঘণ্টা আগেসম্প্রতি প্রকাশিত গেজেটে ৯নং ওয়ার্ডকে রংপুর-১ আসনে অন্তর্ভুক্ত করা হয়, যা স্থানীয় বাসিন্দারা অযৌক্তিক ও অগ্রহণযোগ্য দাবি করে এর প্রতিবাদ জানাচ্ছেন
৭ ঘণ্টা আগেঘোষিত কর্মসূচির মধ্যে রয়েছে, সেপ্টেম্বর বিকেলে জেলার প্রতিটি উপজেলায় বিক্ষোভ মিছিল, ৮ সেপ্টেম্বর হরতাল-অবরোধ ও নির্বাচন কমিশন কার্যালয় এবং জেলা প্রশাসকের কার্যালয়ের সামনে অবস্থান,৯ সেপ্টেম্বর বিক্ষোভ মিছিল, ১০ ও ১১ সেপ্টেম্বর টানা হরতাল
বরাদ্দ পাওয়া প্রতিটি এতিমের বিপরীতে আরও দ্বিগুণ সংখ্যক শিক্ষার্থী থাকার কথা। কিন্তু অনুসন্ধানে দেখা গেছে, নিবন্ধিত ৫০ জনের বেশি থাকার কথা থাকলেও নিয়মিত বসবাস করে মাত্র ৮ থেকে ১০ জন শিশু
বাগেরহাট পল্লি বিদ্যুতের কয়েকজন কর্মচারী জানান, কর্মচারীরা চার দফা দাবি নিয়ে অনির্দিষ্টকালের কর্মবিরতি পালন করছেন। এর মধ্যে রয়েছে—আরইবি ও পল্লি বিদ্যুৎ সমিতির একীভূতকরণ বা অন্য বিতরণ সংস্থার মতো কোম্পানি গঠনের প্রজ্ঞাপন জারি, সব চুক্তিভিত্তিক কর্মীদের স্থায়ী করা, চাকরিচ্যুত ও বরখাস্তদের পুনর্বহাল
সম্প্রতি প্রকাশিত গেজেটে ৯নং ওয়ার্ডকে রংপুর-১ আসনে অন্তর্ভুক্ত করা হয়, যা স্থানীয় বাসিন্দারা অযৌক্তিক ও অগ্রহণযোগ্য দাবি করে এর প্রতিবাদ জানাচ্ছেন