রংপুর ব্যুরো
রংপুরে জাতীয় পার্টির চেয়ারম্যান জি এম কাদেরের স্কাই ভিউ বাসভবনে হামলা-অগ্নিসংযোগের ঘটনায় থানায় লিখিত এজাহার দাখিল করেছেন জাতীয় ছাত্র সমাজের কেন্দ্রীয় সদস্য সদস্যসচিব আরিফ আলী।
শনিবার (৩১ মে) সকালে থানায় অভিযোগ দায়েরের বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন এজাহার দাখিলকারী আরিফ আলী। শুক্রবার (৩০ মে) রাত ১১টার দিকে রংপুর মেট্রোপলিটন কোতয়ালী থানায় এ এজাহার দায়ের করেন তিনি।
এজাহারে বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলন রংপুর মহানগর আহ্বায়ক ইমতিয়াজ আহাম্মেদ ইমতি, জাতীয় নাগরিক পার্টির (এনসিপি) নেতা নাহিদ হাসান খন্দকারসহ ২২ জনের নাম উল্লেখ করা হয়েছে। এ ছাড়াও অজ্ঞাত আরও ৫০/৬০ জনকে আসামি করা হয়েছে।
আরিফ আলী বলেন, প্রথমে ওসি এজাহার নিতে গড়িমসি করলেও পরে লিখিত অভিযোগ গ্রহণ করেছেন। তিনি তদন্ত করে ব্যবস্থা নেওয়ার আশ্বাস দিয়েছেন। দেখি উনারা কি করেন। মামলা হিসেবে এন্ট্রি করেন না, ফ্যাসিস্ট আওয়ামী লীগ ক্ষমতায় থাকাকালে যেভাবে পুলিশ সরকারের তাঁবেদারি করেছে, এখন ৫ আগস্টের পর আবারও একই কাজ করে কিনা।
বৈষম্যবিরোধী আন্দোলনে রংপুরে তিনি নেতৃত্ব দিয়েছেন উল্লেখ করে আরিফ বলেন, আন্দোলন চলাকালে ফ্যাসিস্ট আওয়ামী লীগ সরকারের পুলিশ তাকে গ্রেফতার করে। ১৭ দিন কারাগারে থাকার পর ৫ আগস্ট তিনি মুক্তি পান। তা ছাড়া জাতীয় ছাত্র সমাজ রংপুরে বৈষম্যবিরোধী আন্দোলনে সবসময় সামনের কাতারের যোদ্ধা ছিল। এজন্য ফ্যাসিস্ট আওয়ামী লীগ সরকারের সময় অনেক নির্যাতন সহ্য করতে হয়েছে।
আরিফ আলী অভিযোগ করে বলেন, বৃহস্পতিবার জাতীয় পার্টি চেয়ারম্যান জি এম কাদের ঢাকা থেকে রংপুরে আসেন। সন্ধ্যায় তিনি নগরীর সেনপাড়ায় স্কাই ভিউ বাসভবনে সাংবাদিকদের সঙ্গে মতবিনিময় করেন। তিনিও (আরিফ) দলের চেয়ারম্যানের সফরসঙ্গী হিসেবে ওই বাসভবনে ছিলেন। রাত ৯টার দিকে বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের কয়েকজনের নেতৃত্বে সন্ত্রাসীরা জি এম কাদেরের বাসভবনে বিভিন্ন অস্ত্রশস্ত্র নিয়ে হামলা চালায়। তারা জি এম কাদের যে কক্ষে ছিলেন সেখানে ইটপাটকেল নিক্ষেপ করে জানালার কাচ ভেঙে ফেলেন। জি এম কাদেরকে হত্যা করার উদ্দেশে পরিকল্পিতভাবে হামলা চালানো হয়েছে। এ সময় বাসভবনের সামনে থাকা মোটরসাইকেলে গান পাউডার ছিটিয়ে আগুন ধরিয়ে দেওয়া হয়।
এ বিষয়ে রংপুর মেট্রোপলিটন কোতয়ালী থানার অফিসার ইনচার্জ (ওসি) আতাউর রহমান বলেন,জাতীয় পার্টি থেকে দাখিল করা এজাহার পেয়েছি। তদন্ত করে পরবর্তী ব্যবস্থা নেওয়া হবে।
রংপুরে জাতীয় পার্টির চেয়ারম্যান জি এম কাদেরের স্কাই ভিউ বাসভবনে হামলা-অগ্নিসংযোগের ঘটনায় থানায় লিখিত এজাহার দাখিল করেছেন জাতীয় ছাত্র সমাজের কেন্দ্রীয় সদস্য সদস্যসচিব আরিফ আলী।
শনিবার (৩১ মে) সকালে থানায় অভিযোগ দায়েরের বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন এজাহার দাখিলকারী আরিফ আলী। শুক্রবার (৩০ মে) রাত ১১টার দিকে রংপুর মেট্রোপলিটন কোতয়ালী থানায় এ এজাহার দায়ের করেন তিনি।
এজাহারে বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলন রংপুর মহানগর আহ্বায়ক ইমতিয়াজ আহাম্মেদ ইমতি, জাতীয় নাগরিক পার্টির (এনসিপি) নেতা নাহিদ হাসান খন্দকারসহ ২২ জনের নাম উল্লেখ করা হয়েছে। এ ছাড়াও অজ্ঞাত আরও ৫০/৬০ জনকে আসামি করা হয়েছে।
আরিফ আলী বলেন, প্রথমে ওসি এজাহার নিতে গড়িমসি করলেও পরে লিখিত অভিযোগ গ্রহণ করেছেন। তিনি তদন্ত করে ব্যবস্থা নেওয়ার আশ্বাস দিয়েছেন। দেখি উনারা কি করেন। মামলা হিসেবে এন্ট্রি করেন না, ফ্যাসিস্ট আওয়ামী লীগ ক্ষমতায় থাকাকালে যেভাবে পুলিশ সরকারের তাঁবেদারি করেছে, এখন ৫ আগস্টের পর আবারও একই কাজ করে কিনা।
বৈষম্যবিরোধী আন্দোলনে রংপুরে তিনি নেতৃত্ব দিয়েছেন উল্লেখ করে আরিফ বলেন, আন্দোলন চলাকালে ফ্যাসিস্ট আওয়ামী লীগ সরকারের পুলিশ তাকে গ্রেফতার করে। ১৭ দিন কারাগারে থাকার পর ৫ আগস্ট তিনি মুক্তি পান। তা ছাড়া জাতীয় ছাত্র সমাজ রংপুরে বৈষম্যবিরোধী আন্দোলনে সবসময় সামনের কাতারের যোদ্ধা ছিল। এজন্য ফ্যাসিস্ট আওয়ামী লীগ সরকারের সময় অনেক নির্যাতন সহ্য করতে হয়েছে।
আরিফ আলী অভিযোগ করে বলেন, বৃহস্পতিবার জাতীয় পার্টি চেয়ারম্যান জি এম কাদের ঢাকা থেকে রংপুরে আসেন। সন্ধ্যায় তিনি নগরীর সেনপাড়ায় স্কাই ভিউ বাসভবনে সাংবাদিকদের সঙ্গে মতবিনিময় করেন। তিনিও (আরিফ) দলের চেয়ারম্যানের সফরসঙ্গী হিসেবে ওই বাসভবনে ছিলেন। রাত ৯টার দিকে বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের কয়েকজনের নেতৃত্বে সন্ত্রাসীরা জি এম কাদেরের বাসভবনে বিভিন্ন অস্ত্রশস্ত্র নিয়ে হামলা চালায়। তারা জি এম কাদের যে কক্ষে ছিলেন সেখানে ইটপাটকেল নিক্ষেপ করে জানালার কাচ ভেঙে ফেলেন। জি এম কাদেরকে হত্যা করার উদ্দেশে পরিকল্পিতভাবে হামলা চালানো হয়েছে। এ সময় বাসভবনের সামনে থাকা মোটরসাইকেলে গান পাউডার ছিটিয়ে আগুন ধরিয়ে দেওয়া হয়।
এ বিষয়ে রংপুর মেট্রোপলিটন কোতয়ালী থানার অফিসার ইনচার্জ (ওসি) আতাউর রহমান বলেন,জাতীয় পার্টি থেকে দাখিল করা এজাহার পেয়েছি। তদন্ত করে পরবর্তী ব্যবস্থা নেওয়া হবে।