খাগড়াছড়ি
টানা ভারী বর্ষণে খাগড়াছরি জনজীবন বিপর্যস্থ হয়ে পড়েছে। বিভিন্ন স্থানে পাহাড় ধস দেখা দিয়েছে। নিম্নাঞ্চল প্লাবিত হয়ে কয়েকটি গ্রামের পানিবন্দি হয়ে পড়েছে । আশ্রয় কেন্দ্রে ১ হাজার ১৭১ জন আশ্রয় নিয়েছে। বিভিন্ন স্থানে পাহাড় ধসে পড়ায় সড়ক যোগাযোগে বিঘ্ন ঘটছে।
রোববার সকালে খাগড়াছড়ির খাগড়াছড়ি শহরের নেন্সীবাজার,মহালছড়ির ধুমনীঘাট ও ভুয়াছড়ির রাজশাহী টিলা এলাকায় পাহাড় ধসে পড়ায় যানবাহন চলাচলে বিঘ্ন ঘটে। পরে সেনাবাহিনী,ফায়ার সার্ভিস ও আনসার সদস্যদের চেষ্টায় সড়ক যোগাযোগ সচল হয়। এদিকে বর্ষণ অব্যাহত থাকায় চেঙ্গী,মাইনী ও ফেনীর নদীর পানি বৃদ্ধি পাওয়ায় নিম্নাঞ্চল প্লাবিত হচ্ছে।
রোব বার সকাল থেকে মাইনী নদীর পাহাড় ঢলে দীঘিনালার মেরুং ইউনিয়নের কয়েকটি গ্রামের নিম্নাঞ্চল প্লাবিত হয়েছে। ৪৮টি পরিবার আশ্রয় কেন্দ্রে আশ্রয় নিয়েছে। ভারী বর্ষণে গুইমারা উপজেলার ছড়ার পানি বেড়ে জালিয়াপাড়া বাজারে জলাবদ্ধতা সৃষ্টি হয়েছে। পাহাড় ধসে জেলা সদরের শালবন, ভুয়াছড়ি ও গুগড়াছড়িসহ বিভিন্ন এলাকায় বেশ কিছু বাড়ী-ঘর ক্ষতিগ্রস্ত হলেও কোন হতাহতের খবর পাওয়া যায়নি। তবে ভারী বর্ষণ অব্যাহত থাকায় জেলায় বন্যার পাশাপাশি ব্যাপক পাহাড় ধসের আশঙ্কা দেখা দিয়েছে।
খাগড়াছড়ি জেলা প্রশাসক এবি এম ইফতেখারুল ইসলাম খন্দকার জানান,জেলা প্রশাসনের উদ্যোগে সবুজবাগ ও শালবনসহ শহরের বিভিন্ন স্থানে পাহাড়ের পাদদেশে ঝুঁকিপূর্ণ ভাবে বসবাসকারীদের নিরাপদ আশ্রয়ে সরিয়ে নিতে শুরু করে প্রশাসন। জেলায় ১২৪টি আশ্রয় কেন্দ্র খোলা হয়েছে। এ পর্যন্ত ১ হাজার ১৭১ জন আশ্রয় নিয়েছে। জেলা প্রশাসনের পক্ষ থেকে দুপুরে ও রাতে রান্না করা খাবার দেওয়া হচ্ছে।
এদিকে খাগড়াছড়ি জেলা বিএনপির সভাপতি ও সাবেক সংসদ সদস্য ওয়াদুদ ভূইয়া টানা ভারী বর্ষণে খাগড়াছড়ির বিভিন্ন স্থানে পাহাড় ধসে ক্ষতিগ্রন্ত হচ্ছে নিন্ম আয়ের মানুষের পাশে দাঁড়ানোর দলীয় সকল পর্যায়ে নেতাকর্মীদের আহ্বান জানিয়েছেন। তিনি বর্ষণে বন্যার আশঙ্কা করে দলীয় নেতাকর্মীদের সতর্ক থাকার আহ্বান জানিয়েছেন।
বৃষ্টি অব্যাহত থাকলে খাগড়াছড়িতে পাহাড় ও বন্যা পরিস্থিতি ভয়াবহ আকার ধারণ করার আশঙ্কা রয়েছে।
টানা ভারী বর্ষণে খাগড়াছরি জনজীবন বিপর্যস্থ হয়ে পড়েছে। বিভিন্ন স্থানে পাহাড় ধস দেখা দিয়েছে। নিম্নাঞ্চল প্লাবিত হয়ে কয়েকটি গ্রামের পানিবন্দি হয়ে পড়েছে । আশ্রয় কেন্দ্রে ১ হাজার ১৭১ জন আশ্রয় নিয়েছে। বিভিন্ন স্থানে পাহাড় ধসে পড়ায় সড়ক যোগাযোগে বিঘ্ন ঘটছে।
রোববার সকালে খাগড়াছড়ির খাগড়াছড়ি শহরের নেন্সীবাজার,মহালছড়ির ধুমনীঘাট ও ভুয়াছড়ির রাজশাহী টিলা এলাকায় পাহাড় ধসে পড়ায় যানবাহন চলাচলে বিঘ্ন ঘটে। পরে সেনাবাহিনী,ফায়ার সার্ভিস ও আনসার সদস্যদের চেষ্টায় সড়ক যোগাযোগ সচল হয়। এদিকে বর্ষণ অব্যাহত থাকায় চেঙ্গী,মাইনী ও ফেনীর নদীর পানি বৃদ্ধি পাওয়ায় নিম্নাঞ্চল প্লাবিত হচ্ছে।
রোব বার সকাল থেকে মাইনী নদীর পাহাড় ঢলে দীঘিনালার মেরুং ইউনিয়নের কয়েকটি গ্রামের নিম্নাঞ্চল প্লাবিত হয়েছে। ৪৮টি পরিবার আশ্রয় কেন্দ্রে আশ্রয় নিয়েছে। ভারী বর্ষণে গুইমারা উপজেলার ছড়ার পানি বেড়ে জালিয়াপাড়া বাজারে জলাবদ্ধতা সৃষ্টি হয়েছে। পাহাড় ধসে জেলা সদরের শালবন, ভুয়াছড়ি ও গুগড়াছড়িসহ বিভিন্ন এলাকায় বেশ কিছু বাড়ী-ঘর ক্ষতিগ্রস্ত হলেও কোন হতাহতের খবর পাওয়া যায়নি। তবে ভারী বর্ষণ অব্যাহত থাকায় জেলায় বন্যার পাশাপাশি ব্যাপক পাহাড় ধসের আশঙ্কা দেখা দিয়েছে।
খাগড়াছড়ি জেলা প্রশাসক এবি এম ইফতেখারুল ইসলাম খন্দকার জানান,জেলা প্রশাসনের উদ্যোগে সবুজবাগ ও শালবনসহ শহরের বিভিন্ন স্থানে পাহাড়ের পাদদেশে ঝুঁকিপূর্ণ ভাবে বসবাসকারীদের নিরাপদ আশ্রয়ে সরিয়ে নিতে শুরু করে প্রশাসন। জেলায় ১২৪টি আশ্রয় কেন্দ্র খোলা হয়েছে। এ পর্যন্ত ১ হাজার ১৭১ জন আশ্রয় নিয়েছে। জেলা প্রশাসনের পক্ষ থেকে দুপুরে ও রাতে রান্না করা খাবার দেওয়া হচ্ছে।
এদিকে খাগড়াছড়ি জেলা বিএনপির সভাপতি ও সাবেক সংসদ সদস্য ওয়াদুদ ভূইয়া টানা ভারী বর্ষণে খাগড়াছড়ির বিভিন্ন স্থানে পাহাড় ধসে ক্ষতিগ্রন্ত হচ্ছে নিন্ম আয়ের মানুষের পাশে দাঁড়ানোর দলীয় সকল পর্যায়ে নেতাকর্মীদের আহ্বান জানিয়েছেন। তিনি বর্ষণে বন্যার আশঙ্কা করে দলীয় নেতাকর্মীদের সতর্ক থাকার আহ্বান জানিয়েছেন।
বৃষ্টি অব্যাহত থাকলে খাগড়াছড়িতে পাহাড় ও বন্যা পরিস্থিতি ভয়াবহ আকার ধারণ করার আশঙ্কা রয়েছে।