একই কক্ষে সব কর্মকর্তা, হয়রানি ছাড়াই মিলছে দ্রুত সেবা
পঞ্চগড়
উত্তরের সীমান্তবর্তী জেলা পঞ্চগড় এবার ভূমি সেবার ক্ষেত্রে সৃষ্টি করেছে নতুন দৃষ্টান্ত। দেশের প্রথম জেলা হিসেবে এখানে চালু করা হয়েছে ভূমি কর্পোরেট সেবা কার্যক্রম, যার ফলে সেবা প্রার্থীদের জন্য খুলে গেছে হয়রানিমুক্ত, স্বচ্ছ ও সময়সাশ্রয়ী সেবার দ্বার।
এই নতুন ব্যবস্থায় উপজেলা ভূমি অফিসের সব কর্মকর্তাকে বসানো হয়েছে একটি কক্ষে, যেখানে সেবা প্রার্থীরা ঘুরতে পারছেন টেবিল থেকে টেবিলে- আর তাতেই মিলছে প্রয়োজনীয় সব সেবা। আগে যেখানে সেবা নিতে হতো দিনের পর দিন অপেক্ষা, এখন সেখানে কার্যক্রম সম্পন্ন হচ্ছে মাত্র কয়েক ঘণ্টাতেই।
রোববার (২০ এপ্রিল) বোদা উপজেলা ভূমি অফিসে এই কার্যক্রমের উদ্বোধন করেন পঞ্চগড় জেলা প্রশাসক মো. সাবেত আলী। এসময় উপস্থিত ছিলেন উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা মো. শাহরিয়ার নজির, সহকারী কমিশনার (ভূমি) এসএম ফুয়াদসহ জেলা প্রশাসনের ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তারা। এর আগে সদরের উপজেলা ভূমি অফিসেও এ সেবা চালু হয়।
নতুন কর্পোরেট সেবার মূল বৈশিষ্ট্য হলো- সব কিছু এক জায়গায়। হেল্প ডেস্কে পৌঁছেই সেবা প্রার্থীরা পাচ্ছেন দিকনির্দেশনা, তারপর প্রয়োজন অনুসারে নির্দিষ্ট ডেস্কে গিয়ে জমি সংক্রান্ত কাজ (যেমন খারিজ, নামজারি, রেকর্ড সংশোধন ইত্যাদি) সম্পন্ন করছেন এক রুমেই। সহকারী কমিশনারের কক্ষেই হচ্ছে জমি সংক্রান্ত শুনানি, আর অভিযোগ জানানোও যাচ্ছে সরাসরি ও তাত্ক্ষণিকভাবে।
বড় একটি ডিজিটাল স্ক্রিনে হেল্প ডেস্কের পাশেই রয়েছে জমি সংক্রান্ত তথ্য জানার অনলাইন সেবা, যাতে করে সেবা প্রার্থীরা নিজেরাই বিভিন্ন তথ্য জেনে নিতে পারছেন।
বছরের পর বছর সাধারণ মানুষকে ভূমি অফিসে ঘুরতে হয়েছে ফাইল নিয়ে। ছিল দুর্নীতি, অস্পষ্টতা, আর অব্যবস্থাপনার অভিযোগ। কাজ আটকে থাকত নানা অজুহাতে, সময় ও অর্থে লাগত বাড়তি চাপ।
তবে নতুন এই কর্পোরেট সেবা ব্যবস্থায় এসেছে স্বস্তির হাওয়া। সেবা প্রার্থীরা বলছেন, "আগে যেখানে একটি নামজারি করতে কয়েক সপ্তাহ লেগে যেত, এখন তা হচ্ছে দিনে দিনে। কেউ ঘুষ চায় না, ঘোরাঘুরি করতে হয় না।"
জেলা প্রশাসক মো. সাবেত আলী জানিয়েছেন, ভূমি সেবাকে আরও সহজ ও জনবান্ধব করতে জেলা প্রশাসনের পক্ষ থেকে নেওয়া হয়েছে নানা পরিকল্পনা। ইতোমধ্যে সরকারকে প্রস্তাব দেওয়া হয়েছে- একই ছাদের নিচে সব ভূমি সেবা নিয়ে আসার।
তিনি জানান, “বোদা ও সদর উপজেলায় এই পাইলট প্রকল্প সফল হলে খুব শিগগিরই জেলার অন্যান্য উপজেলায়ও এই কর্পোরেট মডেল চালু করা হবে।”
গ্রামীণ জনগণের জন্য সবচেয়ে জটিল ও দুর্বোধ্য সেবাগুলোর একটি ছিল ভূমি সংক্রান্ত কার্যক্রম। কিন্তু পঞ্চগড়ের এই উদ্যোগ প্রমাণ করেছে- সামান্য সচেতনতা ও সুশৃঙ্খল ব্যবস্থাপনার মধ্য দিয়েই সরকারি সেবা হতে পারে জনবান্ধব, স্বচ্ছ ও সময়োপযোগী।
এই নতুন কর্পোরেট সেবা কার্যক্রম শুধু একটি জেলা নয়, গোটা দেশের ভূমি প্রশাসন ব্যবস্থার জন্য হতে পারে রোল মডেল।
উত্তরের সীমান্তবর্তী জেলা পঞ্চগড় এবার ভূমি সেবার ক্ষেত্রে সৃষ্টি করেছে নতুন দৃষ্টান্ত। দেশের প্রথম জেলা হিসেবে এখানে চালু করা হয়েছে ভূমি কর্পোরেট সেবা কার্যক্রম, যার ফলে সেবা প্রার্থীদের জন্য খুলে গেছে হয়রানিমুক্ত, স্বচ্ছ ও সময়সাশ্রয়ী সেবার দ্বার।
এই নতুন ব্যবস্থায় উপজেলা ভূমি অফিসের সব কর্মকর্তাকে বসানো হয়েছে একটি কক্ষে, যেখানে সেবা প্রার্থীরা ঘুরতে পারছেন টেবিল থেকে টেবিলে- আর তাতেই মিলছে প্রয়োজনীয় সব সেবা। আগে যেখানে সেবা নিতে হতো দিনের পর দিন অপেক্ষা, এখন সেখানে কার্যক্রম সম্পন্ন হচ্ছে মাত্র কয়েক ঘণ্টাতেই।
রোববার (২০ এপ্রিল) বোদা উপজেলা ভূমি অফিসে এই কার্যক্রমের উদ্বোধন করেন পঞ্চগড় জেলা প্রশাসক মো. সাবেত আলী। এসময় উপস্থিত ছিলেন উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা মো. শাহরিয়ার নজির, সহকারী কমিশনার (ভূমি) এসএম ফুয়াদসহ জেলা প্রশাসনের ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তারা। এর আগে সদরের উপজেলা ভূমি অফিসেও এ সেবা চালু হয়।
নতুন কর্পোরেট সেবার মূল বৈশিষ্ট্য হলো- সব কিছু এক জায়গায়। হেল্প ডেস্কে পৌঁছেই সেবা প্রার্থীরা পাচ্ছেন দিকনির্দেশনা, তারপর প্রয়োজন অনুসারে নির্দিষ্ট ডেস্কে গিয়ে জমি সংক্রান্ত কাজ (যেমন খারিজ, নামজারি, রেকর্ড সংশোধন ইত্যাদি) সম্পন্ন করছেন এক রুমেই। সহকারী কমিশনারের কক্ষেই হচ্ছে জমি সংক্রান্ত শুনানি, আর অভিযোগ জানানোও যাচ্ছে সরাসরি ও তাত্ক্ষণিকভাবে।
বড় একটি ডিজিটাল স্ক্রিনে হেল্প ডেস্কের পাশেই রয়েছে জমি সংক্রান্ত তথ্য জানার অনলাইন সেবা, যাতে করে সেবা প্রার্থীরা নিজেরাই বিভিন্ন তথ্য জেনে নিতে পারছেন।
বছরের পর বছর সাধারণ মানুষকে ভূমি অফিসে ঘুরতে হয়েছে ফাইল নিয়ে। ছিল দুর্নীতি, অস্পষ্টতা, আর অব্যবস্থাপনার অভিযোগ। কাজ আটকে থাকত নানা অজুহাতে, সময় ও অর্থে লাগত বাড়তি চাপ।
তবে নতুন এই কর্পোরেট সেবা ব্যবস্থায় এসেছে স্বস্তির হাওয়া। সেবা প্রার্থীরা বলছেন, "আগে যেখানে একটি নামজারি করতে কয়েক সপ্তাহ লেগে যেত, এখন তা হচ্ছে দিনে দিনে। কেউ ঘুষ চায় না, ঘোরাঘুরি করতে হয় না।"
জেলা প্রশাসক মো. সাবেত আলী জানিয়েছেন, ভূমি সেবাকে আরও সহজ ও জনবান্ধব করতে জেলা প্রশাসনের পক্ষ থেকে নেওয়া হয়েছে নানা পরিকল্পনা। ইতোমধ্যে সরকারকে প্রস্তাব দেওয়া হয়েছে- একই ছাদের নিচে সব ভূমি সেবা নিয়ে আসার।
তিনি জানান, “বোদা ও সদর উপজেলায় এই পাইলট প্রকল্প সফল হলে খুব শিগগিরই জেলার অন্যান্য উপজেলায়ও এই কর্পোরেট মডেল চালু করা হবে।”
গ্রামীণ জনগণের জন্য সবচেয়ে জটিল ও দুর্বোধ্য সেবাগুলোর একটি ছিল ভূমি সংক্রান্ত কার্যক্রম। কিন্তু পঞ্চগড়ের এই উদ্যোগ প্রমাণ করেছে- সামান্য সচেতনতা ও সুশৃঙ্খল ব্যবস্থাপনার মধ্য দিয়েই সরকারি সেবা হতে পারে জনবান্ধব, স্বচ্ছ ও সময়োপযোগী।
এই নতুন কর্পোরেট সেবা কার্যক্রম শুধু একটি জেলা নয়, গোটা দেশের ভূমি প্রশাসন ব্যবস্থার জন্য হতে পারে রোল মডেল।
শিক্ষা উপদেষ্টা ও শিক্ষাসচিবের পদত্যাগের দাবিতে সচিবালয়ের সামনে বিক্ষোভরত শিক্ষার্থীদের সঙ্গে আজ (২২ জুলাই) বিকালে আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনীর ধাওয়া-পাল্টাধাওয়ার ঘটনা ঘটেছে।
১৯ মিনিট আগেসকাল সাড়ে ১০টায় বরিশালের মেহেন্দীগঞ্জ উপজেলার চাঁনপুর ইউনিয়নের দেশখাগকাটা গ্রামে বীর মুক্তিযোদ্ধা মোস্তফা কামাল স্কুল মাঠে তার জানাজার নামাজ অনুষ্ঠিত হয়
৩৩ মিনিট আগেরাজধানীর উত্তরায় বিমান বিধ্বস্ত হয়ে মাইলস্টোন স্কুল এন্ড কলেজের নিহত শিক্ষার্থীদের রুহের মাগফেরাত কামনা এবং আহতদের আশু সুস্থতা কামনায় জামালপুরে দোয়া মহফিল অনুষ্ঠিত হয়েছে।
১ ঘণ্টা আগেউদ্বোধনকালে ঢাকা দক্ষিণ সিটি কর্পোরেশনের প্রশাসক মো. শাহজাহান মিয়া বলেন, "অনিয়ন্ত্রিত ও অনিরাপদ ব্যাটারিচালিত রিকশা চলাচলের জন্য নগরজীবন যানজটের কবলে পড়ে স্থবির ও নাগরিকদের স্বাভাবিক কর্মকাণ্ড ঝুঁকির মধ্যে পড়েছে।
২ ঘণ্টা আগেশিক্ষা উপদেষ্টা ও শিক্ষাসচিবের পদত্যাগের দাবিতে সচিবালয়ের সামনে বিক্ষোভরত শিক্ষার্থীদের সঙ্গে আজ (২২ জুলাই) বিকালে আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনীর ধাওয়া-পাল্টাধাওয়ার ঘটনা ঘটেছে।
সকাল সাড়ে ১০টায় বরিশালের মেহেন্দীগঞ্জ উপজেলার চাঁনপুর ইউনিয়নের দেশখাগকাটা গ্রামে বীর মুক্তিযোদ্ধা মোস্তফা কামাল স্কুল মাঠে তার জানাজার নামাজ অনুষ্ঠিত হয়
রাজধানীর উত্তরায় বিমান বিধ্বস্ত হয়ে মাইলস্টোন স্কুল এন্ড কলেজের নিহত শিক্ষার্থীদের রুহের মাগফেরাত কামনা এবং আহতদের আশু সুস্থতা কামনায় জামালপুরে দোয়া মহফিল অনুষ্ঠিত হয়েছে।
উদ্বোধনকালে ঢাকা দক্ষিণ সিটি কর্পোরেশনের প্রশাসক মো. শাহজাহান মিয়া বলেন, "অনিয়ন্ত্রিত ও অনিরাপদ ব্যাটারিচালিত রিকশা চলাচলের জন্য নগরজীবন যানজটের কবলে পড়ে স্থবির ও নাগরিকদের স্বাভাবিক কর্মকাণ্ড ঝুঁকির মধ্যে পড়েছে।