হাসপাতাল চালুর দাবিতে অনির্দিষ্টকাল ক্লাস বর্জন
সিলেট
নবনির্মিত সুনামগঞ্জ মেডিকেল কলেজ ও হাসপাতালের শিক্ষার্থীরা পর্যাপ্ত চিকিৎসাসেবা ও ওয়ার্ড সুবিধার অভাব, এবং দ্রুত হাসপাতাল চালুর দাবিতে বুধবার সকাল থেকে সিলেট-সুনামগঞ্জ মহাসড়ক অবরোধ করে বিক্ষোভে নেমেছেন। একইসঙ্গে তারা ঘোষণা দিয়েছেন, দাবি আদায় না হওয়া পর্যন্ত অনির্দিষ্টকালের জন্য ক্লাস বর্জন থাকবে।
বুধবার সকাল সাড়ে ৯টা থেকে সুনামগঞ্জ সদর উপজেলার মদনপুর এলাকায় মেডিকেল কলেজের সামনের সড়কে বাঁশ ফেলে দুই পাশে যান চলাচল বন্ধ করে দেন শিক্ষার্থীরা। এতে মহাসড়কের দুদিকে কয়েক কিলোমিটারজুড়ে সৃষ্টি হয় দীর্ঘ যানজট। অনেক যাত্রী, বিশেষ করে রোগী ও স্কুলগামী শিক্ষার্থীরা চরম ভোগান্তিতে পড়েন।
এর আগে মঙ্গলবারও একই দাবিতে মানববন্ধন ও ক্লাস বর্জনের কর্মসূচি পালন করেন তারা। তবে প্রশাসনের পক্ষ থেকে কোনো আশ্বাস না পাওয়ায় পরদিন সকালেই তারা সড়ক অবরোধের কঠোর কর্মসূচি বেছে নেন।
বিক্ষোভকারী শিক্ষার্থীদের অভিযোগ, দীর্ঘদিন ধরে কলেজের শিক্ষা কার্যক্রম চললেও হাসপাতালের কার্যক্রম চালু না হওয়ায় তাদের হাতে-কলমে শিক্ষার সুযোগ ব্যাহত হচ্ছে। পর্যাপ্ত ওয়ার্ড না থাকায় রোগীদের সেবা শেখার মতো বাস্তব অভিজ্ঞতা থেকে বঞ্চিত হচ্ছেন তারা।
বিক্ষোভের খবর পেয়ে পুলিশ এবং শান্তিগঞ্জ উপজেলার নির্বাহী কর্মকর্তা (ইউএনও) সুকান্ত সাহা ঘটনাস্থলে এসে শিক্ষার্থীদের সঙ্গে কথা বলেন। তবে শিক্ষার্থীরা জানান, আশ্বাস নয়—তারা দ্রুত সময়ের মধ্যে কার্যকর উদ্যোগ দেখতে চান। দাবি আদায় না হলে আন্দোলন চালিয়ে যাওয়ার ঘোষণা দেন তারা।
শুধু শিক্ষার্থীরাই নন, স্থানীয় বাসিন্দারাও তাদের দাবির সঙ্গে একাত্মতা প্রকাশ করে বিক্ষোভে যোগ দিয়েছেন। সকাল ১১টার দিকে এ প্রতিবেদন লেখা পর্যন্ত জেলা প্রশাসক ও পুলিশ সুপার শিক্ষার্থীদের সঙ্গে আলোচনা করছিলেন।
এ বিষয়ে আন্দোলনকারী এক শিক্ষার্থী বলেন, "আমরা চিকিৎসক হওয়ার স্বপ্ন নিয়ে এখানে ভর্তি হয়েছি। কিন্তু হাসপাতালে কার্যক্রম না থাকায় আমরা চিকিৎসার মৌলিক অনুশীলনের সুযোগ পাচ্ছি না। এটা শুধু আমাদের ভবিষ্যতের প্রশ্ন নয়, এখানকার জনগণেরও স্বাস্থ্যসেবার প্রশ্ন।"
অন্যদিকে, জেলা প্রশাসনের কর্মকর্তারা জানিয়েছেন, শিক্ষার্থীদের দাবি গুরুত্বের সঙ্গে বিবেচনা করা হচ্ছে এবং দ্রুত সমাধানের উদ্যোগ নেওয়া হবে।
নবনির্মিত সুনামগঞ্জ মেডিকেল কলেজ ও হাসপাতালের শিক্ষার্থীরা পর্যাপ্ত চিকিৎসাসেবা ও ওয়ার্ড সুবিধার অভাব, এবং দ্রুত হাসপাতাল চালুর দাবিতে বুধবার সকাল থেকে সিলেট-সুনামগঞ্জ মহাসড়ক অবরোধ করে বিক্ষোভে নেমেছেন। একইসঙ্গে তারা ঘোষণা দিয়েছেন, দাবি আদায় না হওয়া পর্যন্ত অনির্দিষ্টকালের জন্য ক্লাস বর্জন থাকবে।
বুধবার সকাল সাড়ে ৯টা থেকে সুনামগঞ্জ সদর উপজেলার মদনপুর এলাকায় মেডিকেল কলেজের সামনের সড়কে বাঁশ ফেলে দুই পাশে যান চলাচল বন্ধ করে দেন শিক্ষার্থীরা। এতে মহাসড়কের দুদিকে কয়েক কিলোমিটারজুড়ে সৃষ্টি হয় দীর্ঘ যানজট। অনেক যাত্রী, বিশেষ করে রোগী ও স্কুলগামী শিক্ষার্থীরা চরম ভোগান্তিতে পড়েন।
এর আগে মঙ্গলবারও একই দাবিতে মানববন্ধন ও ক্লাস বর্জনের কর্মসূচি পালন করেন তারা। তবে প্রশাসনের পক্ষ থেকে কোনো আশ্বাস না পাওয়ায় পরদিন সকালেই তারা সড়ক অবরোধের কঠোর কর্মসূচি বেছে নেন।
বিক্ষোভকারী শিক্ষার্থীদের অভিযোগ, দীর্ঘদিন ধরে কলেজের শিক্ষা কার্যক্রম চললেও হাসপাতালের কার্যক্রম চালু না হওয়ায় তাদের হাতে-কলমে শিক্ষার সুযোগ ব্যাহত হচ্ছে। পর্যাপ্ত ওয়ার্ড না থাকায় রোগীদের সেবা শেখার মতো বাস্তব অভিজ্ঞতা থেকে বঞ্চিত হচ্ছেন তারা।
বিক্ষোভের খবর পেয়ে পুলিশ এবং শান্তিগঞ্জ উপজেলার নির্বাহী কর্মকর্তা (ইউএনও) সুকান্ত সাহা ঘটনাস্থলে এসে শিক্ষার্থীদের সঙ্গে কথা বলেন। তবে শিক্ষার্থীরা জানান, আশ্বাস নয়—তারা দ্রুত সময়ের মধ্যে কার্যকর উদ্যোগ দেখতে চান। দাবি আদায় না হলে আন্দোলন চালিয়ে যাওয়ার ঘোষণা দেন তারা।
শুধু শিক্ষার্থীরাই নন, স্থানীয় বাসিন্দারাও তাদের দাবির সঙ্গে একাত্মতা প্রকাশ করে বিক্ষোভে যোগ দিয়েছেন। সকাল ১১টার দিকে এ প্রতিবেদন লেখা পর্যন্ত জেলা প্রশাসক ও পুলিশ সুপার শিক্ষার্থীদের সঙ্গে আলোচনা করছিলেন।
এ বিষয়ে আন্দোলনকারী এক শিক্ষার্থী বলেন, "আমরা চিকিৎসক হওয়ার স্বপ্ন নিয়ে এখানে ভর্তি হয়েছি। কিন্তু হাসপাতালে কার্যক্রম না থাকায় আমরা চিকিৎসার মৌলিক অনুশীলনের সুযোগ পাচ্ছি না। এটা শুধু আমাদের ভবিষ্যতের প্রশ্ন নয়, এখানকার জনগণেরও স্বাস্থ্যসেবার প্রশ্ন।"
অন্যদিকে, জেলা প্রশাসনের কর্মকর্তারা জানিয়েছেন, শিক্ষার্থীদের দাবি গুরুত্বের সঙ্গে বিবেচনা করা হচ্ছে এবং দ্রুত সমাধানের উদ্যোগ নেওয়া হবে।
গত দুইদিনের টানা বৃষ্টিতে বাগেরহাটের বিভিন্ন উপজেলার নিচু এলাকা জলমগ্ন হয়ে পড়েছে। জলাবদ্ধতা দেখা দিয়েছে শহর ও গ্রামাঞ্চলের অনেক এলাকায়। তবে সবচেয়ে বেশি প্রভাব পড়েছে সুন্দরবনে
৪ ঘণ্টা আগেগত ২৪ ঘণ্টায় আরও দুইজন চিকিৎসাধীন অবস্থায় মারা গেছেন।বর্তমানে চার জন আশঙ্কাজনক পর্যায়ে রয়েছে এবং ৯ জন রোগীর অবস্থা গুরুতর
৬ ঘণ্টা আগেচলতি বছর এখন পর্যন্ত ডেঙ্গুতে মারা গেছে ৭৩ জন, যাদের মধ্যে ৪০ জন পুরুষ ও ৩৩ জন নারী। এখন পর্যন্ত মোট আক্রান্ত হয়েছে ১৯ হাজার ১২০ জন, যার মধ্যে ১১ হাজার ২০৫ জন পুরুষ ও সাত হাজার ৯১৫ জন নারী
৬ ঘণ্টা আগেএ পর্যন্ত চারটি বসতঘর ও গাছপালা নদী গর্ভে বিলীন হয়ে গেছে। ফলে ওইসব পরিবারগুলো মাথাগোজার শেষ আশ্রয়টুকু হারিয়ে দিশেহারা হয়ে পরেছেন
৬ ঘণ্টা আগেগত দুইদিনের টানা বৃষ্টিতে বাগেরহাটের বিভিন্ন উপজেলার নিচু এলাকা জলমগ্ন হয়ে পড়েছে। জলাবদ্ধতা দেখা দিয়েছে শহর ও গ্রামাঞ্চলের অনেক এলাকায়। তবে সবচেয়ে বেশি প্রভাব পড়েছে সুন্দরবনে
গত ২৪ ঘণ্টায় আরও দুইজন চিকিৎসাধীন অবস্থায় মারা গেছেন।বর্তমানে চার জন আশঙ্কাজনক পর্যায়ে রয়েছে এবং ৯ জন রোগীর অবস্থা গুরুতর
চলতি বছর এখন পর্যন্ত ডেঙ্গুতে মারা গেছে ৭৩ জন, যাদের মধ্যে ৪০ জন পুরুষ ও ৩৩ জন নারী। এখন পর্যন্ত মোট আক্রান্ত হয়েছে ১৯ হাজার ১২০ জন, যার মধ্যে ১১ হাজার ২০৫ জন পুরুষ ও সাত হাজার ৯১৫ জন নারী
এ পর্যন্ত চারটি বসতঘর ও গাছপালা নদী গর্ভে বিলীন হয়ে গেছে। ফলে ওইসব পরিবারগুলো মাথাগোজার শেষ আশ্রয়টুকু হারিয়ে দিশেহারা হয়ে পরেছেন