পাবনা
পাবনার সুজানগরে পদ্মা নদীতে বেড়াতে গিয়ে নৌকা ডুবে স্বামী-স্ত্রী মৃত্যু হয়েছে। নৌকা ডুবে নিখোঁজের ১৬ ঘণ্টা পর আজ শনিবার সকালে তাদের মরদেহ উদ্ধার করে নৌ পুলিশ ও ডুবুরি দল।
নিহতরা হলেন, পাবনা সদর উপজেলার কোলচড়ি গ্রামের হৃদয় খান (২৩) ও তার স্ত্রী মৌ আক্তার (১৯)।
পুলিশ ও স্থানীয়রা জানায়, গতকাল শুক্রবার বিকেলে সুজানগর উপজেলার সাতবারিয়ায় পদ্মা নদী এলাকায় বেড়াতে যান অনেকই। একপর্যায়ে তারাসহ ২০ থেকে ২৫ জন শ্যালো ইঞ্জিন চালিত নৌকায় ওঠেন। নৌকায় থাকা অবস্থায় নদীর মাঝখানে হঠাৎ করে পদ্মা নদীর স্রোতে ডুবে যায়। সবাই সাঁতড়ে নদী পার হতে পারলেও স্বামী স্ত্রী নিখোঁজ হয়।
খবর পেয়ে নাজিরগঞ্জ নৌ পুলিশ ফাঁড়ির সদস্য ও ডুবুরিদল গতকাল থেকেই উদ্ধার অভিযান শুরু করে। গতকাল তাদের সন্ধান মেলেনি। আজ সকাল থেকে আবারও উদ্ধার অভিযানে নামে তারা। সকাল দশটার দিকে তাদের মরদেহ উদ্ধার করে সুজানগর ফায়ার সার্ভিসের ডুবুরিদল ও নাজিরগঞ্জ নৌপুলিশ ফাঁড়ির সদস্যরা।
পাবনার সুজানগরে পদ্মা নদীতে বেড়াতে গিয়ে নৌকা ডুবে স্বামী-স্ত্রী মৃত্যু হয়েছে। নৌকা ডুবে নিখোঁজের ১৬ ঘণ্টা পর আজ শনিবার সকালে তাদের মরদেহ উদ্ধার করে নৌ পুলিশ ও ডুবুরি দল।
নিহতরা হলেন, পাবনা সদর উপজেলার কোলচড়ি গ্রামের হৃদয় খান (২৩) ও তার স্ত্রী মৌ আক্তার (১৯)।
পুলিশ ও স্থানীয়রা জানায়, গতকাল শুক্রবার বিকেলে সুজানগর উপজেলার সাতবারিয়ায় পদ্মা নদী এলাকায় বেড়াতে যান অনেকই। একপর্যায়ে তারাসহ ২০ থেকে ২৫ জন শ্যালো ইঞ্জিন চালিত নৌকায় ওঠেন। নৌকায় থাকা অবস্থায় নদীর মাঝখানে হঠাৎ করে পদ্মা নদীর স্রোতে ডুবে যায়। সবাই সাঁতড়ে নদী পার হতে পারলেও স্বামী স্ত্রী নিখোঁজ হয়।
খবর পেয়ে নাজিরগঞ্জ নৌ পুলিশ ফাঁড়ির সদস্য ও ডুবুরিদল গতকাল থেকেই উদ্ধার অভিযান শুরু করে। গতকাল তাদের সন্ধান মেলেনি। আজ সকাল থেকে আবারও উদ্ধার অভিযানে নামে তারা। সকাল দশটার দিকে তাদের মরদেহ উদ্ধার করে সুজানগর ফায়ার সার্ভিসের ডুবুরিদল ও নাজিরগঞ্জ নৌপুলিশ ফাঁড়ির সদস্যরা।