মানিকগঞ্জ
পহেলা বৈশাখের আনন্দের রেশ কাটতে না কাটতেই এক বিভীষিকাময় ঘটনার সাক্ষী হলো মানিকগঞ্জ। ক্ষমতাচ্যুত সাবেক প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার মুখাকৃতি আঁকার ‘সন্দেহে’ স্থানীয় এক চিত্রশিল্পীর বাড়িতে আগুন দিয়েছে দুর্বৃত্তরা।
ক্ষতিগ্রস্ত শিল্পী মানবেন্দ্র ঘোষের দাবি, মঙ্গলবার (১৫ এপ্রিল) গভীর রাতে দুর্বৃত্তরা তার বাড়িতে আগুন ধরিয়ে দেয়। এতে ঘরবাড়ি পুড়ে ব্যাপক ক্ষতি হয়।
মানবেন্দ্র ঘোষ বলেন, আমি শুধু একটি বাঘের মোটিফ এঁকেছিলাম। সেটি সামাজিক মাধ্যমে ছড়িয়েও পড়েছিল। কিন্তু কেউ কেউ ভুলভাবে ধরে নিয়েছে, আমি নাকি শেখ হাসিনার মুখ এঁকেছি। এটা সম্পূর্ণ মিথ্যা।
তিনি আরও বলেন, এ ঘটনায় আমি এবং আমার পরিবার চরম আতঙ্কে আছি। নিরাপত্তাহীনতায় ভুগছি। সরকারের কাছে অনুরোধ, আমাদের সুরক্ষা নিশ্চিত করা হোক এবং দায়ীদের দ্রুত বিচারের আওতায় আনা হোক।
স্থানীয়দের অনেকে ধারণা করছেন, পহেলা বৈশাখ উপলক্ষে ঢাকায় একটি অনুষ্ঠানে শিল্পী মানবেন্দ্র ঘোষের আঁকা মোটিফ ব্যবহৃত হয়, যেটি কারও কারও কাছে ‘সাবেক প্রধানমন্ত্রীর মুখের সঙ্গে সাদৃশ্যপূর্ণ’ মনে হয়। এই ভুল ব্যাখ্যার জেরেই হয়তো তার ওপর হামলা হয়েছে বলে আশঙ্কা করছেন তারা।
মানিকগঞ্জ সদর থানার অফিসার ইনচার্জ (ওসি) আমান উল্লাহ বলেন, বিষয়টি গুরুত্বসহকারে তদন্ত করা হচ্ছে। কে বা কারা এ ঘটনার সঙ্গে জড়িত, তা দ্রুত উদঘাটন করে আইনানুগ ব্যবস্থা নেওয়া হবে।
এই ঘটনায় সামাজিক মাধ্যমে নিন্দার ঝড় উঠেছে। শিল্পী সমাজ ও মানবাধিকারকর্মীরা বিষয়টিকে ‘সাংস্কৃতিক নিপীড়নের দৃষ্টান্ত’ হিসেবে উল্লেখ করে কঠোর ব্যবস্থা নেওয়ার দাবি জানিয়েছেন।
দেশে মতপ্রকাশের স্বাধীনতা ও শিল্পচর্চার নিরাপত্তা নিয়ে নতুন করে প্রশ্ন তুলেছে এ ঘটনা। নিরাপত্তা ও ন্যায়বিচার নিশ্চিত না হলে, সৃজনশীল মানুষরা কীভাবে কাজ করবেন- সেই প্রশ্নই এখন ঘুরপাক খাচ্ছে সচেতন নাগরিকদের মধ্যে।
পহেলা বৈশাখের আনন্দের রেশ কাটতে না কাটতেই এক বিভীষিকাময় ঘটনার সাক্ষী হলো মানিকগঞ্জ। ক্ষমতাচ্যুত সাবেক প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার মুখাকৃতি আঁকার ‘সন্দেহে’ স্থানীয় এক চিত্রশিল্পীর বাড়িতে আগুন দিয়েছে দুর্বৃত্তরা।
ক্ষতিগ্রস্ত শিল্পী মানবেন্দ্র ঘোষের দাবি, মঙ্গলবার (১৫ এপ্রিল) গভীর রাতে দুর্বৃত্তরা তার বাড়িতে আগুন ধরিয়ে দেয়। এতে ঘরবাড়ি পুড়ে ব্যাপক ক্ষতি হয়।
মানবেন্দ্র ঘোষ বলেন, আমি শুধু একটি বাঘের মোটিফ এঁকেছিলাম। সেটি সামাজিক মাধ্যমে ছড়িয়েও পড়েছিল। কিন্তু কেউ কেউ ভুলভাবে ধরে নিয়েছে, আমি নাকি শেখ হাসিনার মুখ এঁকেছি। এটা সম্পূর্ণ মিথ্যা।
তিনি আরও বলেন, এ ঘটনায় আমি এবং আমার পরিবার চরম আতঙ্কে আছি। নিরাপত্তাহীনতায় ভুগছি। সরকারের কাছে অনুরোধ, আমাদের সুরক্ষা নিশ্চিত করা হোক এবং দায়ীদের দ্রুত বিচারের আওতায় আনা হোক।
স্থানীয়দের অনেকে ধারণা করছেন, পহেলা বৈশাখ উপলক্ষে ঢাকায় একটি অনুষ্ঠানে শিল্পী মানবেন্দ্র ঘোষের আঁকা মোটিফ ব্যবহৃত হয়, যেটি কারও কারও কাছে ‘সাবেক প্রধানমন্ত্রীর মুখের সঙ্গে সাদৃশ্যপূর্ণ’ মনে হয়। এই ভুল ব্যাখ্যার জেরেই হয়তো তার ওপর হামলা হয়েছে বলে আশঙ্কা করছেন তারা।
মানিকগঞ্জ সদর থানার অফিসার ইনচার্জ (ওসি) আমান উল্লাহ বলেন, বিষয়টি গুরুত্বসহকারে তদন্ত করা হচ্ছে। কে বা কারা এ ঘটনার সঙ্গে জড়িত, তা দ্রুত উদঘাটন করে আইনানুগ ব্যবস্থা নেওয়া হবে।
এই ঘটনায় সামাজিক মাধ্যমে নিন্দার ঝড় উঠেছে। শিল্পী সমাজ ও মানবাধিকারকর্মীরা বিষয়টিকে ‘সাংস্কৃতিক নিপীড়নের দৃষ্টান্ত’ হিসেবে উল্লেখ করে কঠোর ব্যবস্থা নেওয়ার দাবি জানিয়েছেন।
দেশে মতপ্রকাশের স্বাধীনতা ও শিল্পচর্চার নিরাপত্তা নিয়ে নতুন করে প্রশ্ন তুলেছে এ ঘটনা। নিরাপত্তা ও ন্যায়বিচার নিশ্চিত না হলে, সৃজনশীল মানুষরা কীভাবে কাজ করবেন- সেই প্রশ্নই এখন ঘুরপাক খাচ্ছে সচেতন নাগরিকদের মধ্যে।
গত দুইদিনের টানা বৃষ্টিতে বাগেরহাটের বিভিন্ন উপজেলার নিচু এলাকা জলমগ্ন হয়ে পড়েছে। জলাবদ্ধতা দেখা দিয়েছে শহর ও গ্রামাঞ্চলের অনেক এলাকায়। তবে সবচেয়ে বেশি প্রভাব পড়েছে সুন্দরবনে
৫ ঘণ্টা আগেগত ২৪ ঘণ্টায় আরও দুইজন চিকিৎসাধীন অবস্থায় মারা গেছেন।বর্তমানে চার জন আশঙ্কাজনক পর্যায়ে রয়েছে এবং ৯ জন রোগীর অবস্থা গুরুতর
৬ ঘণ্টা আগেচলতি বছর এখন পর্যন্ত ডেঙ্গুতে মারা গেছে ৭৩ জন, যাদের মধ্যে ৪০ জন পুরুষ ও ৩৩ জন নারী। এখন পর্যন্ত মোট আক্রান্ত হয়েছে ১৯ হাজার ১২০ জন, যার মধ্যে ১১ হাজার ২০৫ জন পুরুষ ও সাত হাজার ৯১৫ জন নারী
৬ ঘণ্টা আগেএ পর্যন্ত চারটি বসতঘর ও গাছপালা নদী গর্ভে বিলীন হয়ে গেছে। ফলে ওইসব পরিবারগুলো মাথাগোজার শেষ আশ্রয়টুকু হারিয়ে দিশেহারা হয়ে পরেছেন
৬ ঘণ্টা আগেগত দুইদিনের টানা বৃষ্টিতে বাগেরহাটের বিভিন্ন উপজেলার নিচু এলাকা জলমগ্ন হয়ে পড়েছে। জলাবদ্ধতা দেখা দিয়েছে শহর ও গ্রামাঞ্চলের অনেক এলাকায়। তবে সবচেয়ে বেশি প্রভাব পড়েছে সুন্দরবনে
গত ২৪ ঘণ্টায় আরও দুইজন চিকিৎসাধীন অবস্থায় মারা গেছেন।বর্তমানে চার জন আশঙ্কাজনক পর্যায়ে রয়েছে এবং ৯ জন রোগীর অবস্থা গুরুতর
চলতি বছর এখন পর্যন্ত ডেঙ্গুতে মারা গেছে ৭৩ জন, যাদের মধ্যে ৪০ জন পুরুষ ও ৩৩ জন নারী। এখন পর্যন্ত মোট আক্রান্ত হয়েছে ১৯ হাজার ১২০ জন, যার মধ্যে ১১ হাজার ২০৫ জন পুরুষ ও সাত হাজার ৯১৫ জন নারী
এ পর্যন্ত চারটি বসতঘর ও গাছপালা নদী গর্ভে বিলীন হয়ে গেছে। ফলে ওইসব পরিবারগুলো মাথাগোজার শেষ আশ্রয়টুকু হারিয়ে দিশেহারা হয়ে পরেছেন