নীলফামারী
নীলফামারীর জলঢাকা উপজেলার টেংগনমারী থেকে বড়ভিটা আঞ্চলিক মহাসড়ক পর্যন্ত বাইপাস সড়ক খানাখন্দে ভরে গেছে। বেহাল সড়কটির জন্য প্রতিদিন হাজারও পথচারী দুর্ভোগের শিকার হচ্ছেন।
চলতি বর্ষায় সড়কটিতে পানি জমে সড়কে হাজার হাজার খানাখন্দের সৃষ্টি হয়েছে। সড়কটির কার্পেটিং উঠে গিয়ে ছোট-বড় গর্তের সৃষ্টি হয়েছে। সামান্য বৃষ্টিতে গর্তে পানি জমে যায়। এতে সৃষ্টি হয় জলাবদ্ধতা। দুর্ঘটনার ঝুঁকিও বাড়ছে।
বড়ভিটা পশ্চিমপাড়া গ্রামের খায়রুল ইসলাম বলেন, জলঢাকা উপজেলার টেংগনমারী থেকে বড়ভিটা আঞ্চলিক মহাসড়ক পর্যন্ত বাইপাস সড়কটির দূরত্ব ৯ কিলোমিটার। এর মধ্যে খোকার বাজার থেকে কাউয়ার মোড় পর্যন্ত সড়কে চলাচল করা গেলেও কাউয়ার মোড় থেকে বড়ভিটা বাজার পর্যন্ত ৪ কিলোমিটার একেবারে চলাচলের অনুপোযোগী। এই সড়কটি স্কুল কলেজের শিক্ষার্থী, ব্যবসায়ীসহ কয়েকটি ইউনিয়নের মানুষের কাছে খুবই গুরুত্বপূর্ণ। রাস্তাটির বেশ কিছু অংশ ভেঙে যাওয়ায় চলাচলের অনুপোযোগী হয়ে গেছে। ফলে ওই রাস্তা দিয়ে চলাচল করতে যেয়ে প্রায়ই দুঘর্টনার শিকার হচ্ছেন যাত্রীরা। রাস্তাটি দিয়ে চলাচলকারী বড়ভিটা বাজারের ব্যবসায়ী ফারুক মিয়া , গোলাবুল, নূর আলমসহ অনেকে জানান, এটি নির্মাণের সময় নিম্নমানের সামগ্রী ব্যবহার করা হয়েছিল। ফলে কিছুদিন পরই তৈরি হয়েছে অসংখ্য ছোট বড় গর্ত। রাস্তাটি বর্তমানে চলাচলের অনুপযোগী হয়ে পড়েছে। ফলে দ্রুত সংস্কারের প্রয়োজন। সমাজকর্মী আলমগীর হোসেন অভিযোগ করে বলেন, এই রাস্তাটি দেখার কেউ নাই। রংপুর ও নীলফামারী যাওয়ার একমাত্র রাস্তা এটি আমাদের। বহুবার স্থানীয় প্রশাসনের দৃষ্টি আকর্ষণ করা হলেও এখনও কার্যকর কোনো পদক্ষেপ নেওয়া হয়নি।
বড়ভিটা ইউপি চেয়ারম্যান ফজলার রহমান জানান,রাস্তাটির বিভিন্ন স্থানে বড় গর্তের কারণে এটি মারাত্মক রূপ নিয়েছে। এক সময় এলাকাবাসীর নিজ উদ্যোগে মাটি ফেলে কিছুটা সংস্কার করলেও বৃষ্টির পানিতে ধুয়ে গিয়ে পুনরায় চলাচলের অযোগ্য হয়ে পড়ে সড়কটি। বর্তমানে ঝুঁকি নিয়েই যাতায়াত করছেন সবাই। উপজেলা প্রকৌশলী মাহামুদুল হাসান বলেন, রাস্তাটির টেন্ডার হয়েছে । আমরা ঠিকাদারকে তাগিদ দিয়েছি, আশা করি দ্রুত কাজ শুরু হবে।
নীলফামারীর জলঢাকা উপজেলার টেংগনমারী থেকে বড়ভিটা আঞ্চলিক মহাসড়ক পর্যন্ত বাইপাস সড়ক খানাখন্দে ভরে গেছে। বেহাল সড়কটির জন্য প্রতিদিন হাজারও পথচারী দুর্ভোগের শিকার হচ্ছেন।
চলতি বর্ষায় সড়কটিতে পানি জমে সড়কে হাজার হাজার খানাখন্দের সৃষ্টি হয়েছে। সড়কটির কার্পেটিং উঠে গিয়ে ছোট-বড় গর্তের সৃষ্টি হয়েছে। সামান্য বৃষ্টিতে গর্তে পানি জমে যায়। এতে সৃষ্টি হয় জলাবদ্ধতা। দুর্ঘটনার ঝুঁকিও বাড়ছে।
বড়ভিটা পশ্চিমপাড়া গ্রামের খায়রুল ইসলাম বলেন, জলঢাকা উপজেলার টেংগনমারী থেকে বড়ভিটা আঞ্চলিক মহাসড়ক পর্যন্ত বাইপাস সড়কটির দূরত্ব ৯ কিলোমিটার। এর মধ্যে খোকার বাজার থেকে কাউয়ার মোড় পর্যন্ত সড়কে চলাচল করা গেলেও কাউয়ার মোড় থেকে বড়ভিটা বাজার পর্যন্ত ৪ কিলোমিটার একেবারে চলাচলের অনুপোযোগী। এই সড়কটি স্কুল কলেজের শিক্ষার্থী, ব্যবসায়ীসহ কয়েকটি ইউনিয়নের মানুষের কাছে খুবই গুরুত্বপূর্ণ। রাস্তাটির বেশ কিছু অংশ ভেঙে যাওয়ায় চলাচলের অনুপোযোগী হয়ে গেছে। ফলে ওই রাস্তা দিয়ে চলাচল করতে যেয়ে প্রায়ই দুঘর্টনার শিকার হচ্ছেন যাত্রীরা। রাস্তাটি দিয়ে চলাচলকারী বড়ভিটা বাজারের ব্যবসায়ী ফারুক মিয়া , গোলাবুল, নূর আলমসহ অনেকে জানান, এটি নির্মাণের সময় নিম্নমানের সামগ্রী ব্যবহার করা হয়েছিল। ফলে কিছুদিন পরই তৈরি হয়েছে অসংখ্য ছোট বড় গর্ত। রাস্তাটি বর্তমানে চলাচলের অনুপযোগী হয়ে পড়েছে। ফলে দ্রুত সংস্কারের প্রয়োজন। সমাজকর্মী আলমগীর হোসেন অভিযোগ করে বলেন, এই রাস্তাটি দেখার কেউ নাই। রংপুর ও নীলফামারী যাওয়ার একমাত্র রাস্তা এটি আমাদের। বহুবার স্থানীয় প্রশাসনের দৃষ্টি আকর্ষণ করা হলেও এখনও কার্যকর কোনো পদক্ষেপ নেওয়া হয়নি।
বড়ভিটা ইউপি চেয়ারম্যান ফজলার রহমান জানান,রাস্তাটির বিভিন্ন স্থানে বড় গর্তের কারণে এটি মারাত্মক রূপ নিয়েছে। এক সময় এলাকাবাসীর নিজ উদ্যোগে মাটি ফেলে কিছুটা সংস্কার করলেও বৃষ্টির পানিতে ধুয়ে গিয়ে পুনরায় চলাচলের অযোগ্য হয়ে পড়ে সড়কটি। বর্তমানে ঝুঁকি নিয়েই যাতায়াত করছেন সবাই। উপজেলা প্রকৌশলী মাহামুদুল হাসান বলেন, রাস্তাটির টেন্ডার হয়েছে । আমরা ঠিকাদারকে তাগিদ দিয়েছি, আশা করি দ্রুত কাজ শুরু হবে।
স্বপন দেব সজল জানান, ‘এটি একটি নিরীহ প্রজাতির দেশি অজগর। এটি কাউকে আক্রমণ করে না, তবে ভয় পেলে ক্ষতি হতে পারে।’
৪ ঘণ্টা আগেজামালপুর জেলায় গণঅভ্যুত্থানে শহীদ ও আহত পরিবারকে চিকিৎসা সহায়তা এবং অটোরিকশা উপহার দিয়েছেন আমরা বিএনপি পরিবার।
৪ ঘণ্টা আগেপ্রজ্ঞাপনের মাধ্যমে গঠিত কমিটিতে আমাদের প্রতিনিধিত্বের অনুপস্থিতি থাকায় আমরা সেটিকে প্রত্যাখ্যান করলাম
৬ ঘণ্টা আগেবাংলাদেশ স্কাউটসের গঠন ও নিয়ম অনুসারে জেলা প্রশাসক নাফিসা আরেফিন পদাধিকার বলে ঐ কমিটির সভাপতি
৮ ঘণ্টা আগেস্বপন দেব সজল জানান, ‘এটি একটি নিরীহ প্রজাতির দেশি অজগর। এটি কাউকে আক্রমণ করে না, তবে ভয় পেলে ক্ষতি হতে পারে।’
জামালপুর জেলায় গণঅভ্যুত্থানে শহীদ ও আহত পরিবারকে চিকিৎসা সহায়তা এবং অটোরিকশা উপহার দিয়েছেন আমরা বিএনপি পরিবার।
প্রজ্ঞাপনের মাধ্যমে গঠিত কমিটিতে আমাদের প্রতিনিধিত্বের অনুপস্থিতি থাকায় আমরা সেটিকে প্রত্যাখ্যান করলাম
বাংলাদেশ স্কাউটসের গঠন ও নিয়ম অনুসারে জেলা প্রশাসক নাফিসা আরেফিন পদাধিকার বলে ঐ কমিটির সভাপতি