অনলাইন ডেস্ক
সুনামগঞ্জ মেডিকেল কলেজে দ্রুত হাসপাতালের কার্যক্রম চালু, প্রয়োজনীয় ক্লিনিক্যাল ক্লাস নিশ্চিত করাসহ বেশ কিছু দাবিতে আন্দোলনরত শিক্ষার্থীরা আজ সোমবার সকালে কলেজের প্রশাসনিক ভবনে তালা ঝুলিয়ে দিয়েছেন। পূর্বে তারা শুধুমাত্র ক্লাস বর্জন করছিলেন, তবে আজ থেকে তাঁরা অনির্দিষ্টকালের জন্য একাডেমিক এবং প্রশাসনিক কার্যক্রম বন্ধের ঘোষণা দিয়েছেন।
সোমবার (২১ এপ্রিল) সকালে শিক্ষার্থীরা প্রশাসনিক ভবনের সামনে অবস্থান নেন। গতকাল রোববার সড়ক অবরোধ কর্মসূচিতে পুলিশি লাঠিপেটার প্রতিবাদে শিক্ষার্থীরা কালো ব্যাজ ধারণ করেন এবং অভিযুক্তদের শাস্তির দাবি জানিয়ে স্লোগান দেন। তাঁরা বিশেষত সেনাবাহিনীর সদস্যদের ক্ষমা চাওয়ার দাবি জানিয়ে বলেন, ‘এমন ঘটনা কোনোভাবেই মেনে নেওয়া যায় না।’ এরপরই শিক্ষার্থীরা প্রশাসনিক ভবনের প্রধান ফটকে তালা ঝুলিয়ে দেন।
আন্দোলনকারী শিক্ষার্থী পিয়াস চন্দ্র দাস বলেন, "আমরা দাবি আদায় না হওয়া পর্যন্ত আন্দোলন চালিয়ে যাব। ১৫ এপ্রিল থেকে আমাদের কর্মসূচি চলছে, তবে শিক্ষা অধিদপ্তর থেকে সন্তোষজনক কোনো জবাব পাইনি, শুধু আশ্বাস দেওয়া হচ্ছে।"
আরেক শিক্ষার্থী সাইদুল ইসলাম বলেন, “গতকাল আমাদের কর্মসূচি চলাকালে সেনাবাহিনীর সদস্যরা এসে আমাদের সাংবাদিকদের সঙ্গে কথা বলার জন্য পাঁচ মিনিট সময় দেওয়ার অনুরোধ প্রত্যাখ্যান করে আমাদের ওপর বেধড়ক লাঠিপেটা করেন। অনেক শিক্ষার্থী আহত হয়েছেন, এমন আচরণ মেনে নেওয়া যায় না।"
গতকাল সকালেই শিক্ষার্থীরা সুনামগঞ্জ-সিলেট সড়ক অবরোধ করেন। পুলিশ নানা চেষ্টা করেও তাদের সরাতে পারেনি, পরে সেনাবাহিনীর সদস্যরা এসে বেলা সাড়ে ১১টার দিকে শিক্ষার্থীদের সড়ক থেকে সরিয়ে দেন, এ সময় লাঠিপেটার ঘটনা ঘটে। তবে সেনাবাহিনীর পক্ষ থেকে এই অভিযোগ অস্বীকার করা হয়েছে।
সুনামগঞ্জ মেডিকেল কলেজ ২০২১ সালে অস্থায়ী ক্যাম্পাসে শিক্ষা কার্যক্রম শুরু করে এবং ২০২৩ সালে স্থায়ী ক্যাম্পাসে স্থানান্তরিত হয়। ২০২৪ সালে এই ক্যাম্পাসে ৫০০ শয্যার হাসপাতালের কার্যক্রম শুরু হওয়ার কথা ছিল, তবে অবকাঠামো নির্মাণ শেষ হওয়ার পরও হাসপাতালের কার্যক্রম শুরু হয়নি। বর্তমানে সুনামগঞ্জ জেলা শহর থেকে ১৩ কিলোমিটার দূরে মদনপুর এলাকায় এই মেডিকেল কলেজ ও হাসপাতাল অবস্থিত। বর্তমানে ৫টি ব্যাচে মোট ২৮০ জন শিক্ষার্থী রয়েছেন, তবে শিক্ষক ও কর্মকর্তা-কর্মচারীর সংকট রয়েছে।
এই আন্দোলনের মাধ্যমে শিক্ষার্থীরা তাদের ন্যায্য দাবি আদায়ের জন্য দৃঢ় প্রতিজ্ঞ, এবং কলেজ কর্তৃপক্ষের প্রতি আহ্বান জানিয়েছেন দ্রুত কার্যকরী পদক্ষেপ নেওয়ার।
সুনামগঞ্জ মেডিকেল কলেজে দ্রুত হাসপাতালের কার্যক্রম চালু, প্রয়োজনীয় ক্লিনিক্যাল ক্লাস নিশ্চিত করাসহ বেশ কিছু দাবিতে আন্দোলনরত শিক্ষার্থীরা আজ সোমবার সকালে কলেজের প্রশাসনিক ভবনে তালা ঝুলিয়ে দিয়েছেন। পূর্বে তারা শুধুমাত্র ক্লাস বর্জন করছিলেন, তবে আজ থেকে তাঁরা অনির্দিষ্টকালের জন্য একাডেমিক এবং প্রশাসনিক কার্যক্রম বন্ধের ঘোষণা দিয়েছেন।
সোমবার (২১ এপ্রিল) সকালে শিক্ষার্থীরা প্রশাসনিক ভবনের সামনে অবস্থান নেন। গতকাল রোববার সড়ক অবরোধ কর্মসূচিতে পুলিশি লাঠিপেটার প্রতিবাদে শিক্ষার্থীরা কালো ব্যাজ ধারণ করেন এবং অভিযুক্তদের শাস্তির দাবি জানিয়ে স্লোগান দেন। তাঁরা বিশেষত সেনাবাহিনীর সদস্যদের ক্ষমা চাওয়ার দাবি জানিয়ে বলেন, ‘এমন ঘটনা কোনোভাবেই মেনে নেওয়া যায় না।’ এরপরই শিক্ষার্থীরা প্রশাসনিক ভবনের প্রধান ফটকে তালা ঝুলিয়ে দেন।
আন্দোলনকারী শিক্ষার্থী পিয়াস চন্দ্র দাস বলেন, "আমরা দাবি আদায় না হওয়া পর্যন্ত আন্দোলন চালিয়ে যাব। ১৫ এপ্রিল থেকে আমাদের কর্মসূচি চলছে, তবে শিক্ষা অধিদপ্তর থেকে সন্তোষজনক কোনো জবাব পাইনি, শুধু আশ্বাস দেওয়া হচ্ছে।"
আরেক শিক্ষার্থী সাইদুল ইসলাম বলেন, “গতকাল আমাদের কর্মসূচি চলাকালে সেনাবাহিনীর সদস্যরা এসে আমাদের সাংবাদিকদের সঙ্গে কথা বলার জন্য পাঁচ মিনিট সময় দেওয়ার অনুরোধ প্রত্যাখ্যান করে আমাদের ওপর বেধড়ক লাঠিপেটা করেন। অনেক শিক্ষার্থী আহত হয়েছেন, এমন আচরণ মেনে নেওয়া যায় না।"
গতকাল সকালেই শিক্ষার্থীরা সুনামগঞ্জ-সিলেট সড়ক অবরোধ করেন। পুলিশ নানা চেষ্টা করেও তাদের সরাতে পারেনি, পরে সেনাবাহিনীর সদস্যরা এসে বেলা সাড়ে ১১টার দিকে শিক্ষার্থীদের সড়ক থেকে সরিয়ে দেন, এ সময় লাঠিপেটার ঘটনা ঘটে। তবে সেনাবাহিনীর পক্ষ থেকে এই অভিযোগ অস্বীকার করা হয়েছে।
সুনামগঞ্জ মেডিকেল কলেজ ২০২১ সালে অস্থায়ী ক্যাম্পাসে শিক্ষা কার্যক্রম শুরু করে এবং ২০২৩ সালে স্থায়ী ক্যাম্পাসে স্থানান্তরিত হয়। ২০২৪ সালে এই ক্যাম্পাসে ৫০০ শয্যার হাসপাতালের কার্যক্রম শুরু হওয়ার কথা ছিল, তবে অবকাঠামো নির্মাণ শেষ হওয়ার পরও হাসপাতালের কার্যক্রম শুরু হয়নি। বর্তমানে সুনামগঞ্জ জেলা শহর থেকে ১৩ কিলোমিটার দূরে মদনপুর এলাকায় এই মেডিকেল কলেজ ও হাসপাতাল অবস্থিত। বর্তমানে ৫টি ব্যাচে মোট ২৮০ জন শিক্ষার্থী রয়েছেন, তবে শিক্ষক ও কর্মকর্তা-কর্মচারীর সংকট রয়েছে।
এই আন্দোলনের মাধ্যমে শিক্ষার্থীরা তাদের ন্যায্য দাবি আদায়ের জন্য দৃঢ় প্রতিজ্ঞ, এবং কলেজ কর্তৃপক্ষের প্রতি আহ্বান জানিয়েছেন দ্রুত কার্যকরী পদক্ষেপ নেওয়ার।
দেশের দক্ষিণাঞ্চলের ২১ জেলা হঠাৎ করেই বিদ্যুৎহীন হয়ে পড়েছে। আজ শনিবার (২৬ এপ্রিল) ন্যাশনাল গ্রিডে সমস্যা হওয়ায় কারণে বিকেল থেকে বিদ্যুৎ–সরবরাহ বন্ধ হয়ে যায়। এতে পুরো ‘ব্ল্যাক আউট’ হয়ে পড়ে খুলনা ও বরিশালসহ ২১ জেলা।
১১ ঘণ্টা আগেবাগেরহাটের রামপাল তাপবিদ্যুৎ কেন্দ্রের দুইটি ইউনিটের উৎপাদন বন্ধ রয়েছে। জাতীয় গ্রিডে সমস্যার কারণে আজ শনিবার (২৬ এপ্রিল) বিকাল থেকে ১৩২০ মেগাওয়াট ক্ষমতা সম্পন্ন মৈত্রী সুপার থার্মাল পাওয়ার প্লান্টের ৬৬০ মেগাওয়াটের প্রথম ইউনিটটি বন্ধ রাখা হয়।
১১ ঘণ্টা আগেকুমিল্লার মুরাদনগরে একই রশিতে ঝুলন্ত অবস্থায় মা ও ছেলের মরদেহ উদ্ধার করেছে পুলিশ। এটি হত্যা না কি আত্মহত্যা তা উদঘাটনে কাজ করছে পুলিশ। তবে স্থানীয়সহ পরিবারের দাবি, মা ও ছেলেকে হত্যা করে ঝুলিয়ে রাখা হয়েছে।
১২ ঘণ্টা আগেজমিজমা সংক্রান্ত বিরোধের জেরে ভাতিজার শাবলের আঘাতে চাচা নিহত হয়েছেন। সুলতান হোসেন খান (৪৫) নামের ওই নিহত ব্যক্তি বরিশালের বানারীপাড়া উপজেলার ইলুহার ইউনিয়নের মলুহার গ্রামের বাসিন্দা।
১২ ঘণ্টা আগেদেশের দক্ষিণাঞ্চলের ২১ জেলা হঠাৎ করেই বিদ্যুৎহীন হয়ে পড়েছে। আজ শনিবার (২৬ এপ্রিল) ন্যাশনাল গ্রিডে সমস্যা হওয়ায় কারণে বিকেল থেকে বিদ্যুৎ–সরবরাহ বন্ধ হয়ে যায়। এতে পুরো ‘ব্ল্যাক আউট’ হয়ে পড়ে খুলনা ও বরিশালসহ ২১ জেলা।
বাগেরহাটের রামপাল তাপবিদ্যুৎ কেন্দ্রের দুইটি ইউনিটের উৎপাদন বন্ধ রয়েছে। জাতীয় গ্রিডে সমস্যার কারণে আজ শনিবার (২৬ এপ্রিল) বিকাল থেকে ১৩২০ মেগাওয়াট ক্ষমতা সম্পন্ন মৈত্রী সুপার থার্মাল পাওয়ার প্লান্টের ৬৬০ মেগাওয়াটের প্রথম ইউনিটটি বন্ধ রাখা হয়।
কুমিল্লার মুরাদনগরে একই রশিতে ঝুলন্ত অবস্থায় মা ও ছেলের মরদেহ উদ্ধার করেছে পুলিশ। এটি হত্যা না কি আত্মহত্যা তা উদঘাটনে কাজ করছে পুলিশ। তবে স্থানীয়সহ পরিবারের দাবি, মা ও ছেলেকে হত্যা করে ঝুলিয়ে রাখা হয়েছে।
জমিজমা সংক্রান্ত বিরোধের জেরে ভাতিজার শাবলের আঘাতে চাচা নিহত হয়েছেন। সুলতান হোসেন খান (৪৫) নামের ওই নিহত ব্যক্তি বরিশালের বানারীপাড়া উপজেলার ইলুহার ইউনিয়নের মলুহার গ্রামের বাসিন্দা।