পাঁচগাঁওয়ে একের পর এক সন্ত্রাসী তাণ্ডব
নিখাদ খবর ডেস্ক
মুন্সীগঞ্জের টঙ্গিবাড়ী উপজেলার পাঁচগাঁও ইউনিয়নে একের পর এক সহিংস ঘটনার পর এলাকাজুড়ে বিরাজ করছে চরম আতঙ্ক। একজন ইউপি চেয়ারম্যানকে প্রকাশ্যে গুলি করে হত্যার রেশ কাটতে না কাটতেই এবার আরেক ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যানকে পোস্টারের মাধ্যমে খুনের হুমকি দেওয়া হয়েছে।
‘মৃত্যুর দিন গুনতে থাক, মৃত্যু খুব কাছে তোর। এবার আমি তোরে গুলি করুম, ঠিক মাথায়। আইতাছি কিছুদিন পরে, প্রস্তুতি নে মরার জন্য, আপ্পু বেপারি।’ -এমনই ভয়ঙ্কর বার্তা লেখা একটি পোস্টার টাঙানো হয়েছে পাঁচগাঁও ইউনিয়নের ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান আবু সিদ্দিক বেপারির (আপ্পু বেপারি) নাম উল্লেখ করে।
এই হুমকির ঘটনায় চেয়ারম্যান নিজে টঙ্গিবাড়ী থানায় একটি সাধারণ ডায়েরি (জিডি) করেছেন। পুলিশ তদন্ত শুরু করলেও বৃহস্পতিবার পর্যন্ত কেউ গ্রেপ্তার হয়নি বা হুমকিদাতাকে শনাক্ত করা যায়নি।
চেয়ারম্যান আপ্পু বেপারি জানান, ‘হুমকির কয়েকদিনের মধ্যেই পরিষদের বৈদ্যুতিক মিটারে কাপড় পেঁচিয়ে আগুন ধরিয়ে দেওয়া হয়েছে। এটা স্পষ্টতই আমার ও পরিষদের কর্মকাণ্ডে বাধা দেওয়ার একটি চেষ্টা।’
ঘটনার দিন বুধবার সকালে পরিষদের সচিব আগুন লাগা মিটার দেখে বিষয়টি উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তাকে (ইউএনও) জানান। ইউএনও মো. মোস্তাফিজুর রহমান সরেজমিনে পরিদর্শন করে পরিষদের নিরাপত্তায় সিসি ক্যামেরা স্থাপনের নির্দেশ দিয়েছেন।
পাঁচগাঁও ইউনিয়নে চলমান এই অস্থিরতা শুরু হয় গত ৭ জুলাই। স্কুল ম্যানেজিং কমিটি গঠনের দ্বন্দ্ব ও এলাকায় আধিপত্য বিস্তারকে কেন্দ্র করে চেয়ারম্যান এইচ এম সুমন হালদারকে প্রকাশ্যে গুলি করে হত্যা করা হয়। পরদিন নিহতের ছোট ভাই ইমন হালদার বাদী হয়ে সাবেক চেয়ারম্যান ও উপজেলা আওয়ামী লীগ সদস্য মিলেনুর রহমান মিলনসহ সাতজনের নাম উল্লেখ করে মামলা করেন। এ ছাড়া অজ্ঞাতপরিচয় আরও কয়েকজনকে আসামি করা হয়।
পুলিশ এ পর্যন্ত তিনজনকে গ্রেপ্তার করলেও মূল আসামিরা এখনও ধরাছোঁয়ার বাইরে।
টঙ্গিবাড়ী থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) মো. মহিদুল ইসলাম বলেন, ‘হুমকির ঘটনায় দায়ের হওয়া জিডির তদন্ত চলছে। পাশাপাশি মিটারে আগুন লাগানোর বিষয়টিও গুরুত্ব দিয়ে দেখা হচ্ছে। বিষয়টি নিবিড়ভাবে তদন্তের নির্দেশ দেওয়া হয়েছে।’
চেয়ারম্যান ও ইউনিয়ন পরিষদের কর্মকর্তারা বলছেন, এসব ঘটনায় তারা চরম নিরাপত্তাহীনতায় ভুগছেন। তবে প্রশাসনের আশ্বাস ও পর্যবেক্ষণে তাঁরা পরিষদের কার্যক্রম চালিয়ে নিচ্ছেন।
ইউএনও মো. মোস্তাফিজুর রহমান বলেন, ‘চেয়ারম্যান আমাকে বিষয়টি জানালে আমি নিজে গিয়ে ঘটনাস্থল পরিদর্শন করি। স্থানীয় থানায় জিডির পাশাপাশি পরিষদের নিরাপত্তা জোরদারের অংশ হিসেবে সিসি ক্যামেরা স্থাপন করতে বলা হয়েছে।’
এদিকে স্থানীয় জনগণের মধ্যে এসব ঘটনায় তীব্র উদ্বেগ দেখা দিয়েছে। স্থানীয় বাসিন্দারা দ্রুত অপরাধীদের শনাক্ত করে কঠোর শাস্তির দাবি জানিয়েছেন।
মুন্সীগঞ্জের টঙ্গিবাড়ী উপজেলার পাঁচগাঁও ইউনিয়নে একের পর এক সহিংস ঘটনার পর এলাকাজুড়ে বিরাজ করছে চরম আতঙ্ক। একজন ইউপি চেয়ারম্যানকে প্রকাশ্যে গুলি করে হত্যার রেশ কাটতে না কাটতেই এবার আরেক ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যানকে পোস্টারের মাধ্যমে খুনের হুমকি দেওয়া হয়েছে।
‘মৃত্যুর দিন গুনতে থাক, মৃত্যু খুব কাছে তোর। এবার আমি তোরে গুলি করুম, ঠিক মাথায়। আইতাছি কিছুদিন পরে, প্রস্তুতি নে মরার জন্য, আপ্পু বেপারি।’ -এমনই ভয়ঙ্কর বার্তা লেখা একটি পোস্টার টাঙানো হয়েছে পাঁচগাঁও ইউনিয়নের ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান আবু সিদ্দিক বেপারির (আপ্পু বেপারি) নাম উল্লেখ করে।
এই হুমকির ঘটনায় চেয়ারম্যান নিজে টঙ্গিবাড়ী থানায় একটি সাধারণ ডায়েরি (জিডি) করেছেন। পুলিশ তদন্ত শুরু করলেও বৃহস্পতিবার পর্যন্ত কেউ গ্রেপ্তার হয়নি বা হুমকিদাতাকে শনাক্ত করা যায়নি।
চেয়ারম্যান আপ্পু বেপারি জানান, ‘হুমকির কয়েকদিনের মধ্যেই পরিষদের বৈদ্যুতিক মিটারে কাপড় পেঁচিয়ে আগুন ধরিয়ে দেওয়া হয়েছে। এটা স্পষ্টতই আমার ও পরিষদের কর্মকাণ্ডে বাধা দেওয়ার একটি চেষ্টা।’
ঘটনার দিন বুধবার সকালে পরিষদের সচিব আগুন লাগা মিটার দেখে বিষয়টি উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তাকে (ইউএনও) জানান। ইউএনও মো. মোস্তাফিজুর রহমান সরেজমিনে পরিদর্শন করে পরিষদের নিরাপত্তায় সিসি ক্যামেরা স্থাপনের নির্দেশ দিয়েছেন।
পাঁচগাঁও ইউনিয়নে চলমান এই অস্থিরতা শুরু হয় গত ৭ জুলাই। স্কুল ম্যানেজিং কমিটি গঠনের দ্বন্দ্ব ও এলাকায় আধিপত্য বিস্তারকে কেন্দ্র করে চেয়ারম্যান এইচ এম সুমন হালদারকে প্রকাশ্যে গুলি করে হত্যা করা হয়। পরদিন নিহতের ছোট ভাই ইমন হালদার বাদী হয়ে সাবেক চেয়ারম্যান ও উপজেলা আওয়ামী লীগ সদস্য মিলেনুর রহমান মিলনসহ সাতজনের নাম উল্লেখ করে মামলা করেন। এ ছাড়া অজ্ঞাতপরিচয় আরও কয়েকজনকে আসামি করা হয়।
পুলিশ এ পর্যন্ত তিনজনকে গ্রেপ্তার করলেও মূল আসামিরা এখনও ধরাছোঁয়ার বাইরে।
টঙ্গিবাড়ী থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) মো. মহিদুল ইসলাম বলেন, ‘হুমকির ঘটনায় দায়ের হওয়া জিডির তদন্ত চলছে। পাশাপাশি মিটারে আগুন লাগানোর বিষয়টিও গুরুত্ব দিয়ে দেখা হচ্ছে। বিষয়টি নিবিড়ভাবে তদন্তের নির্দেশ দেওয়া হয়েছে।’
চেয়ারম্যান ও ইউনিয়ন পরিষদের কর্মকর্তারা বলছেন, এসব ঘটনায় তারা চরম নিরাপত্তাহীনতায় ভুগছেন। তবে প্রশাসনের আশ্বাস ও পর্যবেক্ষণে তাঁরা পরিষদের কার্যক্রম চালিয়ে নিচ্ছেন।
ইউএনও মো. মোস্তাফিজুর রহমান বলেন, ‘চেয়ারম্যান আমাকে বিষয়টি জানালে আমি নিজে গিয়ে ঘটনাস্থল পরিদর্শন করি। স্থানীয় থানায় জিডির পাশাপাশি পরিষদের নিরাপত্তা জোরদারের অংশ হিসেবে সিসি ক্যামেরা স্থাপন করতে বলা হয়েছে।’
এদিকে স্থানীয় জনগণের মধ্যে এসব ঘটনায় তীব্র উদ্বেগ দেখা দিয়েছে। স্থানীয় বাসিন্দারা দ্রুত অপরাধীদের শনাক্ত করে কঠোর শাস্তির দাবি জানিয়েছেন।
আয়োজকদের একটি প্রতিনিধি দল ফেনী জেলা প্রশাসকের কার্যালয়ে বাঁধ সংরক্ষণ, মেরামত ও জলাবদ্ধতা নিরসনের বিষয়ে অবহিতকরণ সভায় অংশ নেন
১০ মিনিট আগেএই দুর্ঘটনা আমাদের শিখিয়েছে জীবন কতটা অনিশ্চিত। তাই এখন থেকে আমাদের আরও মানবিক হতে হবে, সহানুভূতিশীল হতে হবে এবং প্রত্যেক শিক্ষার্থীকে তার স্বপ্নপূরণে এগিয়ে নিতে হবো
২০ মিনিট আগেগত ৩০ জুন উক্ত কমিটির সাধারণ সভায় অংশগ্রহণের জন্য সদস্যরা শান্তিপূর্ণভাবে প্রেসক্লাবে যেতে চাইলে দখলদার কমিটির নেতা আবু সাঈদ ও আব্দুল বারী অস্ত্রশস্ত্রে সজ্জিত বহিরাগত ও ভাড়াটিয়া সন্ত্রাসীদের দিয়ে হামলা চালায়। এতে কমপক্ষে ৩ জন গুরুতরসহ ১৫ জন সাংবাদিক আহত হন।
২৮ মিনিট আগে২০২২-২০২৩ সালের উপজেলার এসএসসি পাস ১৯ জন ও এইচএসসি পাস ১৯ জন মোট ৩৮ জন শিক্ষার্থীর মাঝে এই শিক্ষা উপবৃত্তি, ক্রেস ও সনদ প্রদান করা হয়। এসএসসি পাস প্রত্যেক শিক্ষার্থীদের মাঝে এককালীন ১০ হাজার টাকা ও এইচএসসি পাস প্রত্যেক শিক্ষার্থীদের মাঝে এককালীন ২৫ হাজার টাকা করে শিক্ষা উপবৃত্তি প্রদান করা হয়
৪৩ মিনিট আগেআয়োজকদের একটি প্রতিনিধি দল ফেনী জেলা প্রশাসকের কার্যালয়ে বাঁধ সংরক্ষণ, মেরামত ও জলাবদ্ধতা নিরসনের বিষয়ে অবহিতকরণ সভায় অংশ নেন
এই দুর্ঘটনা আমাদের শিখিয়েছে জীবন কতটা অনিশ্চিত। তাই এখন থেকে আমাদের আরও মানবিক হতে হবে, সহানুভূতিশীল হতে হবে এবং প্রত্যেক শিক্ষার্থীকে তার স্বপ্নপূরণে এগিয়ে নিতে হবো
গত ৩০ জুন উক্ত কমিটির সাধারণ সভায় অংশগ্রহণের জন্য সদস্যরা শান্তিপূর্ণভাবে প্রেসক্লাবে যেতে চাইলে দখলদার কমিটির নেতা আবু সাঈদ ও আব্দুল বারী অস্ত্রশস্ত্রে সজ্জিত বহিরাগত ও ভাড়াটিয়া সন্ত্রাসীদের দিয়ে হামলা চালায়। এতে কমপক্ষে ৩ জন গুরুতরসহ ১৫ জন সাংবাদিক আহত হন।
২০২২-২০২৩ সালের উপজেলার এসএসসি পাস ১৯ জন ও এইচএসসি পাস ১৯ জন মোট ৩৮ জন শিক্ষার্থীর মাঝে এই শিক্ষা উপবৃত্তি, ক্রেস ও সনদ প্রদান করা হয়। এসএসসি পাস প্রত্যেক শিক্ষার্থীদের মাঝে এককালীন ১০ হাজার টাকা ও এইচএসসি পাস প্রত্যেক শিক্ষার্থীদের মাঝে এককালীন ২৫ হাজার টাকা করে শিক্ষা উপবৃত্তি প্রদান করা হয়