সৈয়দপুর, নীলফামারি

নীলফামারীর সৈয়দপুরে প্রাণিসম্পদ চিকিৎসকের পরীক্ষা ছাড়াই শহরসহ উপজেলার হাটবাজারে পশু জবাই করে মাংস বিক্রি করছেন কসাইরা। জবাইকৃত পশুর শরীরে রোগবালাই আছে কিনা এমন ধারণাই নেই বিক্রেতাদের। অসুস্থ পশু জবাইয়ের বিরুদ্ধে কঠোর পদক্ষেপ নেয়ার দায়িত্ব প্রাণিসম্পদ বিভাগ ও পৌর কর্তৃপক্ষের থাকলেও তারা চোখ-কান বন্ধ রেখেছেন। এর ফলে ওইসব পশুর মাংস কিনে প্রতারিত হচ্ছেন সাধারণ ক্রেতা। অন্যদিকে ক্রয়কৃত পশুর মাংস খেয়ে রোগের আতঙ্কে থাকছেন প্রতিনিয়ত।
সরেজমিন দেখা গেছে, সৈয়দপুর পৌর এলাকায় প্রায় ৬০ শতাংশ মানুষ উর্দুভাষী। আর ৪০ শতাংশ মানুষ বাঙালি ঘরানার। উর্দুভাষাীরা গরুর মাংস খেতে ভালোবাসে বলেই গড়ে প্রতিদিন অন্তত ১০০টি গরু ও ১৫০টি ছাগল জবাই করা হয়। আর শুক্রবার, ছুটিরদিন প্রায় ১৫০টি গরু ও প্রায় ২০০ টি ছাগল জবাই করা হয় সৈয়দপুর উপজেলায়। একই সাথে প্রায় প্রতিদিন বিকেল থেকে সন্ধ্যা ৭টা পর্যন্ত ২/৩ শত ছাগল জবাই করে বাসযোগে ঢাকায় পাঠিয়ে দেয়া হয়। মাঝে-মধ্যে পার্শ্ববর্তী দিনাজপুরের রানীরবন্দর থেকে আধমরা ছাগল জবাই করে সেগুলো ঢাকায় পাঠানো হচ্ছে। প্রাণিসম্পদ বিভাগ ও পৌর কর্তৃপক্ষ এসব বিষয়ে কঠোর পদক্ষেপ নেয়ার কথা থাকলেও তাঁরা যেমন : চোখ-কান বন্ধ রেখেছেন, তেমনি মাংস বিক্রেতারা ও কাউকে তোয়াক্কাই করছেন না।
সৈয়দপুর কসাই সমিতির সভাপতি নাদিম ওরফে ছটুয়া বলেন, পৌর কর্তৃপক্ষ বা প্রাণিসম্পদ বিভাগের ডাক্তার কোনোদিন ও পশু জবাইয়ের আগে বা পরে কিলখানায় আসেন না। অথচ বাৎসরিক মোটা অঙ্কের টাকা দিয়ে কিল খানা ডাক নিতে হচ্ছে।
এ বিষয়ে উপজেলা প্রাণী সম্পদ বিভাগের ডা. হেমন্ত কুমার রায় বলেন, কার্যালয়ে পশুর চিকিৎসা সেবা দিতেই সময় পাওয়া যায় না, পশু কিলখানায় পশুর স্বাস্থ্য পরীক্ষার সময় নেই বলে জানান তিনি।
এ ব্যাপারে সৈয়দপুর উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা (ইউএনও) ও পৌরসভার প্রশাসক নুর-ই আলম সিদ্দিকী বলেন, পৌরসভা পশু কিল খানা বাৎসরিক ইজারা দিয়ে থাকে। কিন্তু পশুর স্বাস্থ্য পরীক্ষার দায়িত্ব হলো প্রাণী সম্পদ বিভাগের। আধুনিক ও উন্নতমানের কসাইখানা করার পরিকল্পনা পৌরসভার রয়েছে। কসাইখানার পরিবেশ সুন্দর করা হবে বলে জানান তিনি।

নীলফামারীর সৈয়দপুরে প্রাণিসম্পদ চিকিৎসকের পরীক্ষা ছাড়াই শহরসহ উপজেলার হাটবাজারে পশু জবাই করে মাংস বিক্রি করছেন কসাইরা। জবাইকৃত পশুর শরীরে রোগবালাই আছে কিনা এমন ধারণাই নেই বিক্রেতাদের। অসুস্থ পশু জবাইয়ের বিরুদ্ধে কঠোর পদক্ষেপ নেয়ার দায়িত্ব প্রাণিসম্পদ বিভাগ ও পৌর কর্তৃপক্ষের থাকলেও তারা চোখ-কান বন্ধ রেখেছেন। এর ফলে ওইসব পশুর মাংস কিনে প্রতারিত হচ্ছেন সাধারণ ক্রেতা। অন্যদিকে ক্রয়কৃত পশুর মাংস খেয়ে রোগের আতঙ্কে থাকছেন প্রতিনিয়ত।
সরেজমিন দেখা গেছে, সৈয়দপুর পৌর এলাকায় প্রায় ৬০ শতাংশ মানুষ উর্দুভাষী। আর ৪০ শতাংশ মানুষ বাঙালি ঘরানার। উর্দুভাষাীরা গরুর মাংস খেতে ভালোবাসে বলেই গড়ে প্রতিদিন অন্তত ১০০টি গরু ও ১৫০টি ছাগল জবাই করা হয়। আর শুক্রবার, ছুটিরদিন প্রায় ১৫০টি গরু ও প্রায় ২০০ টি ছাগল জবাই করা হয় সৈয়দপুর উপজেলায়। একই সাথে প্রায় প্রতিদিন বিকেল থেকে সন্ধ্যা ৭টা পর্যন্ত ২/৩ শত ছাগল জবাই করে বাসযোগে ঢাকায় পাঠিয়ে দেয়া হয়। মাঝে-মধ্যে পার্শ্ববর্তী দিনাজপুরের রানীরবন্দর থেকে আধমরা ছাগল জবাই করে সেগুলো ঢাকায় পাঠানো হচ্ছে। প্রাণিসম্পদ বিভাগ ও পৌর কর্তৃপক্ষ এসব বিষয়ে কঠোর পদক্ষেপ নেয়ার কথা থাকলেও তাঁরা যেমন : চোখ-কান বন্ধ রেখেছেন, তেমনি মাংস বিক্রেতারা ও কাউকে তোয়াক্কাই করছেন না।
সৈয়দপুর কসাই সমিতির সভাপতি নাদিম ওরফে ছটুয়া বলেন, পৌর কর্তৃপক্ষ বা প্রাণিসম্পদ বিভাগের ডাক্তার কোনোদিন ও পশু জবাইয়ের আগে বা পরে কিলখানায় আসেন না। অথচ বাৎসরিক মোটা অঙ্কের টাকা দিয়ে কিল খানা ডাক নিতে হচ্ছে।
এ বিষয়ে উপজেলা প্রাণী সম্পদ বিভাগের ডা. হেমন্ত কুমার রায় বলেন, কার্যালয়ে পশুর চিকিৎসা সেবা দিতেই সময় পাওয়া যায় না, পশু কিলখানায় পশুর স্বাস্থ্য পরীক্ষার সময় নেই বলে জানান তিনি।
এ ব্যাপারে সৈয়দপুর উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা (ইউএনও) ও পৌরসভার প্রশাসক নুর-ই আলম সিদ্দিকী বলেন, পৌরসভা পশু কিল খানা বাৎসরিক ইজারা দিয়ে থাকে। কিন্তু পশুর স্বাস্থ্য পরীক্ষার দায়িত্ব হলো প্রাণী সম্পদ বিভাগের। আধুনিক ও উন্নতমানের কসাইখানা করার পরিকল্পনা পৌরসভার রয়েছে। কসাইখানার পরিবেশ সুন্দর করা হবে বলে জানান তিনি।


নীলফামারীতে অবস্থিত নীলসাগরের সৌন্দর্য বর্ধণের কাজ শুরু হয়েছে
১৪ ঘণ্টা আগে
১১ অক্টোবর সিনিয়র সহকারী জজ আদালতের নাজিরের মাধ্যমে ডিক্রিদার উপস্থিতিতে ৪ শতাংশ নালিশীয় জমির ওপর ৩টি টিনের চালাঘর উচ্ছেদের নির্দেশ দেওয়া হয়েছিল
১৪ ঘণ্টা আগে
সাতক্ষীরার কলারোয়া সরকারী হাইস্কুলে ২-৪ নভেম্বর তাফসির মাহফিল আয়োজনকে কেন্দ্র করে আইনশৃঙ্খলা অবনতির শঙ্কা দেখা দিয়েছে
১৪ ঘণ্টা আগে
ওই দুই শিশু পরিবারের অজান্তে খেলা করতে করতে বাড়ি থেকে বের হয়ে যায়। এরপর পাশে নবগঙ্গা নদীতে গোসল করতে নেমে ডুবে যায়
১৪ ঘণ্টা আগেনীলফামারীতে অবস্থিত নীলসাগরের সৌন্দর্য বর্ধণের কাজ শুরু হয়েছে
১১ অক্টোবর সিনিয়র সহকারী জজ আদালতের নাজিরের মাধ্যমে ডিক্রিদার উপস্থিতিতে ৪ শতাংশ নালিশীয় জমির ওপর ৩টি টিনের চালাঘর উচ্ছেদের নির্দেশ দেওয়া হয়েছিল
সাতক্ষীরার কলারোয়া সরকারী হাইস্কুলে ২-৪ নভেম্বর তাফসির মাহফিল আয়োজনকে কেন্দ্র করে আইনশৃঙ্খলা অবনতির শঙ্কা দেখা দিয়েছে
ওই দুই শিশু পরিবারের অজান্তে খেলা করতে করতে বাড়ি থেকে বের হয়ে যায়। এরপর পাশে নবগঙ্গা নদীতে গোসল করতে নেমে ডুবে যায়