অনলাইন ডেস্ক
কক্সবাজারের উখিয়ায় একটি দোকান ভাড়া সংক্রান্ত তুচ্ছ বিরোধে মোহাম্মদ ইকবাল (৫২) নামের এক কলেজ শিক্ষককে পিটিয়ে হত্যা করা হয়েছে। রোববার (২০ এপ্রিল) দিবাগত রাত দেড়টার দিকে উখিয়া সদর রাজাপালং ইউনিয়নের ঘিলাতলী গ্রামে এই মর্মান্তিক ঘটনা ঘটে।
নিহত মোহাম্মদ ইকবাল ঘিলাতলী গ্রামের গুরা মিয়ার ছেলে। তিনি উখিয়া কলেজে শরীরচর্চা বিভাগের শিক্ষক হিসেবে কর্মরত ছিলেন। স্থানীয়ভাবে অত্যন্ত সম্মানিত ও সুপরিচিত ছিলেন তিনি।
প্রত্যক্ষদর্শী ও স্থানীয় সূত্রে জানা গেছে, রাত দেড়টার দিকে নিজ বাড়ির সামনে দোকানের ভাড়া নিয়ে কথা-কাটাকাটির একপর্যায়ে একই এলাকার শামসুল আলমের ছেলে শরীফ উত্তেজিত হয়ে শিক্ষক ইকবালের উপর হামলা চালায়। ধারালো অস্ত্র ও লাঠি দিয়ে পিটিয়ে গুরুতর আহত করে পালিয়ে যায় সে।
পরবর্তীতে স্বজন ও এলাকাবাসীর সহায়তায় ইকবালকে উদ্ধার করে দ্রুত হাসপাতালে নেওয়া হলে কর্তব্যরত চিকিৎসক তাকে মৃত ঘোষণা করেন।
ঘটনার পরপরই অভিযান চালিয়ে রাজাপালং ইউনিয়নের ৫ নম্বর ওয়ার্ডের পূর্ব সিকদার বিল এলাকা থেকে ঘাতক শরীফকে গ্রেপ্তার করে পুলিশ।
উখিয়া থানার অফিসার ইনচার্জ (ওসি) মোহাম্মদ আরিফ হোসাইন ঘটনার সত্যতা নিশ্চিত করে জানান, “মৃতদেহ উদ্ধার করে ময়নাতদন্তের জন্য কক্সবাজার সদর হাসপাতাল মর্গে পাঠানো হয়েছে। ঘটনার সঙ্গে জড়িত অন্যদের গ্রেপ্তারে অভিযান অব্যাহত রয়েছে।”
এ ঘটনায় এলাকায় শোকের ছায়া নেমে এসেছে। একজন শিক্ষকের এমন করুণ মৃত্যুতে ক্ষোভ প্রকাশ করেছেন স্থানীয় বাসিন্দারা। তারা দ্রুত বিচার এবং দোষীদের দৃষ্টান্তমূলক শাস্তি দাবি করেছেন।
কক্সবাজারের উখিয়ায় একটি দোকান ভাড়া সংক্রান্ত তুচ্ছ বিরোধে মোহাম্মদ ইকবাল (৫২) নামের এক কলেজ শিক্ষককে পিটিয়ে হত্যা করা হয়েছে। রোববার (২০ এপ্রিল) দিবাগত রাত দেড়টার দিকে উখিয়া সদর রাজাপালং ইউনিয়নের ঘিলাতলী গ্রামে এই মর্মান্তিক ঘটনা ঘটে।
নিহত মোহাম্মদ ইকবাল ঘিলাতলী গ্রামের গুরা মিয়ার ছেলে। তিনি উখিয়া কলেজে শরীরচর্চা বিভাগের শিক্ষক হিসেবে কর্মরত ছিলেন। স্থানীয়ভাবে অত্যন্ত সম্মানিত ও সুপরিচিত ছিলেন তিনি।
প্রত্যক্ষদর্শী ও স্থানীয় সূত্রে জানা গেছে, রাত দেড়টার দিকে নিজ বাড়ির সামনে দোকানের ভাড়া নিয়ে কথা-কাটাকাটির একপর্যায়ে একই এলাকার শামসুল আলমের ছেলে শরীফ উত্তেজিত হয়ে শিক্ষক ইকবালের উপর হামলা চালায়। ধারালো অস্ত্র ও লাঠি দিয়ে পিটিয়ে গুরুতর আহত করে পালিয়ে যায় সে।
পরবর্তীতে স্বজন ও এলাকাবাসীর সহায়তায় ইকবালকে উদ্ধার করে দ্রুত হাসপাতালে নেওয়া হলে কর্তব্যরত চিকিৎসক তাকে মৃত ঘোষণা করেন।
ঘটনার পরপরই অভিযান চালিয়ে রাজাপালং ইউনিয়নের ৫ নম্বর ওয়ার্ডের পূর্ব সিকদার বিল এলাকা থেকে ঘাতক শরীফকে গ্রেপ্তার করে পুলিশ।
উখিয়া থানার অফিসার ইনচার্জ (ওসি) মোহাম্মদ আরিফ হোসাইন ঘটনার সত্যতা নিশ্চিত করে জানান, “মৃতদেহ উদ্ধার করে ময়নাতদন্তের জন্য কক্সবাজার সদর হাসপাতাল মর্গে পাঠানো হয়েছে। ঘটনার সঙ্গে জড়িত অন্যদের গ্রেপ্তারে অভিযান অব্যাহত রয়েছে।”
এ ঘটনায় এলাকায় শোকের ছায়া নেমে এসেছে। একজন শিক্ষকের এমন করুণ মৃত্যুতে ক্ষোভ প্রকাশ করেছেন স্থানীয় বাসিন্দারা। তারা দ্রুত বিচার এবং দোষীদের দৃষ্টান্তমূলক শাস্তি দাবি করেছেন।