খাগড়াছড়ি
টানা ভারী বর্ষণে খাগড়াছড়ির বিভিন্ন স্থানে পাহাড় ধস দেখা দিয়েছে। আজ রোববার ভোর রাতে ধুমনীঘাট এলাকায় পাহাড় ধসে পাড়ায় মহালছড়ির সাথে জালিয়াপাড় ও রাজশাহী টিলা এলাকায় পাহাড় ধসে পড়ায় খাগড়াছড়ির সাথে ভুয়াছড়ির সড়ক যোগাযোগ বিচ্ছিন্ন হয়ে গেছে। সেনাবাহিনী ও ফায়ার সার্ভিস কর্মীরা সড়ক সচল করতে কাজ করছে। এদিকে বর্ষণ অব্যাহত থাকায় চেঙ্গী,মাইনী ও ফেনীর নদীর পানি বৃদ্ধি পাওয়ায় নিম্নাঞ্চল প্লাবিত হচ্ছে।
খাগড়াছড়ি জেলা প্রশাসক এবি এম ইফতেখারুল ইসলাম খন্দকার জানান, জেলায় ১২৪টি আশ্রয় কেন্দ্র খোলা হয়েছে। এ পর্যন্ত ১৫৫ জন আশ্রয় নিয়েছে। জেলা প্রশাসনের পক্ষ থেকে খাবার সরবরাহ করা হচ্ছে।
এদিকে টানা ভারী বর্ষণ অব্যাহত থাকায় খাগড়াছড়ির বিভিন্ন স্থানে পাহাড় ধস দেখা দিয়েছে। সকাল থেকে জেলা প্রশাসনের উদ্যোগে শালবনসহ শহরের বিভিন্ন স্থানে পাহাড়ের পাদদেশে ঝুঁকিপূর্ণ ভাবে বসবাসকারীদের নিরাপদ আশ্রয়ে সরিয়ে নিতে শুরু করে প্রশাসন।
প্রসঙ্গত,খাগড়াছড়ি জেলায় পাহাড়ের পাদদেশে ঝুঁকিতে রয়েছে প্রায় সহস্রাধিক পরিবার।
টানা ভারী বর্ষণে খাগড়াছড়ির বিভিন্ন স্থানে পাহাড় ধস দেখা দিয়েছে। আজ রোববার ভোর রাতে ধুমনীঘাট এলাকায় পাহাড় ধসে পাড়ায় মহালছড়ির সাথে জালিয়াপাড় ও রাজশাহী টিলা এলাকায় পাহাড় ধসে পড়ায় খাগড়াছড়ির সাথে ভুয়াছড়ির সড়ক যোগাযোগ বিচ্ছিন্ন হয়ে গেছে। সেনাবাহিনী ও ফায়ার সার্ভিস কর্মীরা সড়ক সচল করতে কাজ করছে। এদিকে বর্ষণ অব্যাহত থাকায় চেঙ্গী,মাইনী ও ফেনীর নদীর পানি বৃদ্ধি পাওয়ায় নিম্নাঞ্চল প্লাবিত হচ্ছে।
খাগড়াছড়ি জেলা প্রশাসক এবি এম ইফতেখারুল ইসলাম খন্দকার জানান, জেলায় ১২৪টি আশ্রয় কেন্দ্র খোলা হয়েছে। এ পর্যন্ত ১৫৫ জন আশ্রয় নিয়েছে। জেলা প্রশাসনের পক্ষ থেকে খাবার সরবরাহ করা হচ্ছে।
এদিকে টানা ভারী বর্ষণ অব্যাহত থাকায় খাগড়াছড়ির বিভিন্ন স্থানে পাহাড় ধস দেখা দিয়েছে। সকাল থেকে জেলা প্রশাসনের উদ্যোগে শালবনসহ শহরের বিভিন্ন স্থানে পাহাড়ের পাদদেশে ঝুঁকিপূর্ণ ভাবে বসবাসকারীদের নিরাপদ আশ্রয়ে সরিয়ে নিতে শুরু করে প্রশাসন।
প্রসঙ্গত,খাগড়াছড়ি জেলায় পাহাড়ের পাদদেশে ঝুঁকিতে রয়েছে প্রায় সহস্রাধিক পরিবার।