খুলনা
খুলনা-২ আসনের (সদর ও সোনাডাঙ্গা) সাবেক সংসদ সদস্য, মহানগর বিএনপির সাবেক আহ্বায়ক ও বাংলাদেশ ক্রিকেট বোর্ডের (বিসিবি) সাবেক সভাপতি আলী আসগার লবী দীর্ঘদিন পর আবারও সক্রিয় রাজনীতিতে ফিরে এসেছেন। প্রায় দেড় যুগেরও বেশি সময় পর বৃহস্পতিবার (২৯ মে) খুলনা মহানগর ও জেলা বিএনপির আয়োজিত এক আলোচনা সভার মঞ্চে দেখা গেল তাকে।
শুক্রবার (৩০ মে) ফুলতলা উপজেলার জামিরা বাজারে জিয়াউর রহমানের শাহাদত বার্ষিকী উপলক্ষ্যে আয়োজিত দোয়া অনুষ্ঠানে অংশ নিবেন তিনি।
এ ব্যাপারে আলী আসগার লবী বলেন, শুক্রবার বিকেলে বিএনপির প্রতিষ্ঠাতা শহীদ রাষ্ট্রপতি জিয়াউর রহমানের মৃত্যুবার্ষিকী উপলক্ষ্যে খুলনা-৫ আসনের ডুমুরিয়া উপজেলায় জেলা বিএনপি আয়োজিত আলোচনা সভা রয়েছে। ওই সভায় যোগদান করবো।
দীর্ঘদিন পর খুলনা-৫ আসনে তার প্রকাশ্যে কর্মসূচিতে অংশগ্রহণ এবং দোয়ার আয়োজন খুলনা রাজনীতিতে একটি ভিন্ন বার্তা দিচ্ছে। খুলনা মহানগর বিএনপির সভাপতি শফিকুল আলম মনা জানান, তিনি কেন্দ্রীয় নির্বাহী কমিটির সদস্য এবং খুলনার আহ্বায়ক হিসেবে দায়িত্ব পালন করেছেন। আমরা তাকে সভায় আমন্ত্রণ জানিয়েছি।
এদিকে সংসদ নির্বাচনের প্রস্তুতি নিচ্ছেন কিনা জানতে চাইলে তিনি বলেন, ‘এখনও তো আমি কিছু জানি না। দলের কর্মী, দল যদি বলে; তাহলে করবো। না বললে করবো না। কোনো সিদ্ধান্ত এখনও চূড়ান্ত নয়। দল মনোনয়ন দিলে তো নিশ্চয়ই নির্বাচন করবো, যেখান থেকে দেবে সেখান থেকেই করবো।’
২০০১ সালের জাতীয় সংসদ নির্বাচনের পর থেকে ২০০৬ সাল পর্যন্ত আলী আসগার লবী খুলনায় ছিলেন দোর্দণ্ড প্রভাবশালী। তখন ভোর থেকে গভীর রাত পর্যন্ত সরগরম থাকতো নগরীর বড় মির্জাপুর এলাকায় তার বাড়িটি। সরকারি কর্মকর্তা, দলীয় নেতাকর্মী ও বিভিন্ন শ্রেণি-পেশার মানুষের ভিড় লেগে থাকতো সেখানে। ওই সময় তিনি বিসিবির সভাপতিও হন।
কিন্তু দেশে জরুরি অবস্থা জারি হলে ২০০৭ সালে ভাগ্য বিপর্যয় ঘটে প্রভাবশালী নেতা লবীর। ওই বছর ৬ ফেব্রুয়ারি ঢাকার গুলশানের বাসা থেকে তাকে যৌথবাহিনী গ্রেপ্তার করে। তার বিরুদ্ধে আরও কয়েকটি মামলাও হয়। তার সবগুলো ব্যাংক অ্যাকাউন্ট, স্থাবর-অস্থাবর অনেক সম্পদ এবং কয়েকটি গাড়ি জব্দ করে তৎকালীন সরকার। ২০০৭ সালের জুলাইয়ে একটি মামলায় আদালত তাকে ১৩ বছরের কারাদণ্ড দেন।
২০০৯ সালের প্রথম দিকে তিনি জামিনে বের হন। এরপর থেকে বেশিরভাগ সময় তিনি দেশের বাইরে এবং ঢাকায় ছিলেন। আর মাঝেমাঝে দু-একবার খুলনায় এলেও দলীয় কোনো কর্মকাণ্ডে অংশ নেননি। নগরীর বড় মির্জাপুর এলাকায় তার বাড়ি।
খুলনা-২ আসনের (সদর ও সোনাডাঙ্গা) সাবেক সংসদ সদস্য, মহানগর বিএনপির সাবেক আহ্বায়ক ও বাংলাদেশ ক্রিকেট বোর্ডের (বিসিবি) সাবেক সভাপতি আলী আসগার লবী দীর্ঘদিন পর আবারও সক্রিয় রাজনীতিতে ফিরে এসেছেন। প্রায় দেড় যুগেরও বেশি সময় পর বৃহস্পতিবার (২৯ মে) খুলনা মহানগর ও জেলা বিএনপির আয়োজিত এক আলোচনা সভার মঞ্চে দেখা গেল তাকে।
শুক্রবার (৩০ মে) ফুলতলা উপজেলার জামিরা বাজারে জিয়াউর রহমানের শাহাদত বার্ষিকী উপলক্ষ্যে আয়োজিত দোয়া অনুষ্ঠানে অংশ নিবেন তিনি।
এ ব্যাপারে আলী আসগার লবী বলেন, শুক্রবার বিকেলে বিএনপির প্রতিষ্ঠাতা শহীদ রাষ্ট্রপতি জিয়াউর রহমানের মৃত্যুবার্ষিকী উপলক্ষ্যে খুলনা-৫ আসনের ডুমুরিয়া উপজেলায় জেলা বিএনপি আয়োজিত আলোচনা সভা রয়েছে। ওই সভায় যোগদান করবো।
দীর্ঘদিন পর খুলনা-৫ আসনে তার প্রকাশ্যে কর্মসূচিতে অংশগ্রহণ এবং দোয়ার আয়োজন খুলনা রাজনীতিতে একটি ভিন্ন বার্তা দিচ্ছে। খুলনা মহানগর বিএনপির সভাপতি শফিকুল আলম মনা জানান, তিনি কেন্দ্রীয় নির্বাহী কমিটির সদস্য এবং খুলনার আহ্বায়ক হিসেবে দায়িত্ব পালন করেছেন। আমরা তাকে সভায় আমন্ত্রণ জানিয়েছি।
এদিকে সংসদ নির্বাচনের প্রস্তুতি নিচ্ছেন কিনা জানতে চাইলে তিনি বলেন, ‘এখনও তো আমি কিছু জানি না। দলের কর্মী, দল যদি বলে; তাহলে করবো। না বললে করবো না। কোনো সিদ্ধান্ত এখনও চূড়ান্ত নয়। দল মনোনয়ন দিলে তো নিশ্চয়ই নির্বাচন করবো, যেখান থেকে দেবে সেখান থেকেই করবো।’
২০০১ সালের জাতীয় সংসদ নির্বাচনের পর থেকে ২০০৬ সাল পর্যন্ত আলী আসগার লবী খুলনায় ছিলেন দোর্দণ্ড প্রভাবশালী। তখন ভোর থেকে গভীর রাত পর্যন্ত সরগরম থাকতো নগরীর বড় মির্জাপুর এলাকায় তার বাড়িটি। সরকারি কর্মকর্তা, দলীয় নেতাকর্মী ও বিভিন্ন শ্রেণি-পেশার মানুষের ভিড় লেগে থাকতো সেখানে। ওই সময় তিনি বিসিবির সভাপতিও হন।
কিন্তু দেশে জরুরি অবস্থা জারি হলে ২০০৭ সালে ভাগ্য বিপর্যয় ঘটে প্রভাবশালী নেতা লবীর। ওই বছর ৬ ফেব্রুয়ারি ঢাকার গুলশানের বাসা থেকে তাকে যৌথবাহিনী গ্রেপ্তার করে। তার বিরুদ্ধে আরও কয়েকটি মামলাও হয়। তার সবগুলো ব্যাংক অ্যাকাউন্ট, স্থাবর-অস্থাবর অনেক সম্পদ এবং কয়েকটি গাড়ি জব্দ করে তৎকালীন সরকার। ২০০৭ সালের জুলাইয়ে একটি মামলায় আদালত তাকে ১৩ বছরের কারাদণ্ড দেন।
২০০৯ সালের প্রথম দিকে তিনি জামিনে বের হন। এরপর থেকে বেশিরভাগ সময় তিনি দেশের বাইরে এবং ঢাকায় ছিলেন। আর মাঝেমাঝে দু-একবার খুলনায় এলেও দলীয় কোনো কর্মকাণ্ডে অংশ নেননি। নগরীর বড় মির্জাপুর এলাকায় তার বাড়ি।