খুলনা
'‘ক্লাইমেট স্মার্ট ওয়াশ সিস্টেম ইন খুলনা সিটি কর্পোরেশন’’ শীর্ষক প্রকল্পের অবহিতকরণ সভা বুধবার সকালে নগর ভবনের জিআইজেড মিলনায়তনে অনুষ্ঠিত হয়। সভায় প্রধান অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন কেসিসি প্রশাসক মো: ফিরোজ সরকার। ইউনিসেফ-এর আর্থিক ও কারিগরি সহযোগিতায় খুলনা সিটি কর্পোরেশন ও খুলনা ওয়াসা যৌথভাবে নগরীর বাস্তুহারা ও রূপসা চরে বসবাসরত নিম্ন আয়ের পরিবারের স্বাস্থ্য ও স্যানিটেশন ব্যবস্থা আধুনিকায়নে প্রকল্পটি বাস্তবায়ন করবে।
প্রাকৃতিক দুর্যোগ ও লবণাক্ত পানি অনুপ্রবেশের কারণে কৃষি উৎপাদনশীলতা হ্রাস পাওয়ায় গ্রামীণ এবং উপকূলীয় অঞ্চলের মানুষ জীবিকার সন্ধানে শহরে চলে আসছে। এই অভিবাসীদের অনেকেই বিভিন্ন বস্তিতে বসতি স্থাপন করছে, যেখানে বিশুদ্ধ পানি, স্যানিটেশন, স্বাস্থ্যসেবা, পানি নিষ্কাশন ব্যবস্থা এবং শিার মতো প্রয়োজনীয় পরিষেবাগুলি সীমিত। ফলে এখানের বাসিন্দারা- বিশেষ করে মহিলা ও শিশুরা পানিবাহিত রোগের পাশাপাশি ত্বকের সংক্রমণ, শ্বাসকষ্ট এবং প্রজনন ব্যাধিসহ বিভিন্ন স্বাস্থ্য সমস্যার সম্মুখীন হয়। এই চ্যালেঞ্জগুলি মোকাবেলায় নিকটস্থ স্বাস্থ্যসেবা কেন্দ্রগুলিতে পানীয় জল, স্যানিটেশন এবং হাইজিন পরিষেবাগুলি আধুনিকায়ন করাই এ প্রকল্পের লক্ষ্য ও উদ্দেশ্য।
প্রকল্পের আওতায় উল্লিখিত বস্তি দু’টিতে নিরাপদ পানীয় জলের জন্য ওয়াটার এটিএম বুথ স্থাপন, ময়লা পানি শোধনাগার, স্যানিটেশন ব্যবস্থার আধুনিকায়ন এবং মেডিকেল বর্জ্য ব্যবস্থাপনা প্ল্যান্ট স্থাপন করা হবে। প্রকল্পটি বাস্তবায়িত হলে নিম্ন-আয়ের পরিবারের প্রায় ৮০ হাজার সদস্য উপকৃত হবেন বলে সভায় জানানো হয়। এছাড়া সভায় বাস্তুহারা এবং রূপসার চর বস্তিতে দূষিত পানি শোধনাগার স্থাপনের জন্য জমি বরাদ্দ এবং পানি শোধনাগারের জন্য লেআউট ও নকশা অনুমোদন, পয়ঃনিষ্কাশন পাইপলাইন স্থাপনের জন্য বিদ্যুৎ সংযোগ, সেপটিক ট্যাংক নির্মাণসহ ড্রেনের সাথে সেপ্টিক ট্যাংকের সংযোগ বন্ধ,
ঝুলন্ত ল্যাট্রিন অপসারণ, সেপ্টিক ট্যাংক পরিষ্কারের জন্য দরিদ্র বান্ধব মূল্য নির্ধারণের বিষয়ে খুলনা সিটি কর্পোরেশনের সার্বিক সহযোগিতা কামনা করা হয়।
নগরবাসীর জন্য কল্যাণকর যে কোন কাজে কেসিসি’র সার্বিক সহযেগিতার আশ্বাস দিয়ে প্রশাসক বলেন, গৃহীত প্রকল্পটি সময়োপযোগী। তিনি প্রকল্পের কার্যক্রম সম্পর্কে উপকারভোগীদের মধ্যে সচেতনতা বৃদ্ধির পাশাপাশি প্রকল্পগুলির রক্ষণাবেক্ষণে কেসিসি সংশ্লিষ্টদের প্রশিক্ষণ প্রদানের ওপর গুরুত্বারোপ করেন।
সভায় বিশেষ অতিথির বক্তৃতা করেন খুলনা ওয়াসার ব্যবস্থাপনা পরিচালক মো: হুসাইন শওকত এবং ইউনিসেফ-এর চীফ অব ওয়াশ পিটার মায়েস। অন্যান্যের মধ্যে খুলনা ওয়াসার তত্ত্বাবধায়ক প্রকৌশলী খান সেলিম আহমেদ, ইউনিসেফ-এর খুলনা বিভাগীয় প্রধান মো: কাওসার হোসেন, ওয়াশ অফিসার মো: মনিরুল আলম, ডা. ফারিয়া ফাহিম বাধন, মো: আশফাকুর রহমান, বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থার প্রোগ্রাম অফিসার আসিফ আহমেদ, কেসিসি’র প্রধান বর্জ্য ব্যবস্থাপনা কর্মকর্তা ও এক্সিকিউটিভ ম্যাজিস্ট্রেট কোহিনুর জাহান, কঞ্জারভেন্সী অফিসার প্রকৌশলী মো: আনিসুর রহমান, আর্কিটেক্ট রেজবিনা খানম, প্রশাসনিক কর্মকর্তা মোল্লা মারুফ রশিদ, কালেক্টর অব ট্যাক্সেস মো: আব্দুল মাজেদ মোল্যা, এস্টেট অফিসার গাজী সালাউদ্দিন, ৯ ও ২২নং ওয়ার্ডের ক্ষমতাপ্রাপ্ত কর্মকর্তা এফ এম ফয়সাল ও প্রণব কুমার ঘোষসহ সংশ্লিষ্ট এনজিও প্রতিনিধিগণ সভায় উপস্থিত ছিলেন। সভায় প্রকল্প বিবরণী তুলে ধরেন ইউনিসেফ-এর ওয়াশ স্পেশালিস্ট মো: শফিকুল আলম।
এছাড়া সভায় মেডিকেল ওয়েস্ট ম্যানেজমেন্টের উপর ট্রেড ভিশন লি: ও ইসোর্স এন্টারপ্রাইজের প্রতিনিধি, নিরাপদ স্যানিটেশন ব্যবস্থাপনার উপর নবলোক পরিষদ ও চার্ম লি: এর প্রতিনিধি এবং নিরাপদ পানীয় জলের জন্য ওয়াটার এটিএম বুথের উপর ড্রিঙ্ক ওয়েলের প্রতিনিধি নিজ নিজ কর্মকৌশল উপস্থাপন করেন।
'‘ক্লাইমেট স্মার্ট ওয়াশ সিস্টেম ইন খুলনা সিটি কর্পোরেশন’’ শীর্ষক প্রকল্পের অবহিতকরণ সভা বুধবার সকালে নগর ভবনের জিআইজেড মিলনায়তনে অনুষ্ঠিত হয়। সভায় প্রধান অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন কেসিসি প্রশাসক মো: ফিরোজ সরকার। ইউনিসেফ-এর আর্থিক ও কারিগরি সহযোগিতায় খুলনা সিটি কর্পোরেশন ও খুলনা ওয়াসা যৌথভাবে নগরীর বাস্তুহারা ও রূপসা চরে বসবাসরত নিম্ন আয়ের পরিবারের স্বাস্থ্য ও স্যানিটেশন ব্যবস্থা আধুনিকায়নে প্রকল্পটি বাস্তবায়ন করবে।
প্রাকৃতিক দুর্যোগ ও লবণাক্ত পানি অনুপ্রবেশের কারণে কৃষি উৎপাদনশীলতা হ্রাস পাওয়ায় গ্রামীণ এবং উপকূলীয় অঞ্চলের মানুষ জীবিকার সন্ধানে শহরে চলে আসছে। এই অভিবাসীদের অনেকেই বিভিন্ন বস্তিতে বসতি স্থাপন করছে, যেখানে বিশুদ্ধ পানি, স্যানিটেশন, স্বাস্থ্যসেবা, পানি নিষ্কাশন ব্যবস্থা এবং শিার মতো প্রয়োজনীয় পরিষেবাগুলি সীমিত। ফলে এখানের বাসিন্দারা- বিশেষ করে মহিলা ও শিশুরা পানিবাহিত রোগের পাশাপাশি ত্বকের সংক্রমণ, শ্বাসকষ্ট এবং প্রজনন ব্যাধিসহ বিভিন্ন স্বাস্থ্য সমস্যার সম্মুখীন হয়। এই চ্যালেঞ্জগুলি মোকাবেলায় নিকটস্থ স্বাস্থ্যসেবা কেন্দ্রগুলিতে পানীয় জল, স্যানিটেশন এবং হাইজিন পরিষেবাগুলি আধুনিকায়ন করাই এ প্রকল্পের লক্ষ্য ও উদ্দেশ্য।
প্রকল্পের আওতায় উল্লিখিত বস্তি দু’টিতে নিরাপদ পানীয় জলের জন্য ওয়াটার এটিএম বুথ স্থাপন, ময়লা পানি শোধনাগার, স্যানিটেশন ব্যবস্থার আধুনিকায়ন এবং মেডিকেল বর্জ্য ব্যবস্থাপনা প্ল্যান্ট স্থাপন করা হবে। প্রকল্পটি বাস্তবায়িত হলে নিম্ন-আয়ের পরিবারের প্রায় ৮০ হাজার সদস্য উপকৃত হবেন বলে সভায় জানানো হয়। এছাড়া সভায় বাস্তুহারা এবং রূপসার চর বস্তিতে দূষিত পানি শোধনাগার স্থাপনের জন্য জমি বরাদ্দ এবং পানি শোধনাগারের জন্য লেআউট ও নকশা অনুমোদন, পয়ঃনিষ্কাশন পাইপলাইন স্থাপনের জন্য বিদ্যুৎ সংযোগ, সেপটিক ট্যাংক নির্মাণসহ ড্রেনের সাথে সেপ্টিক ট্যাংকের সংযোগ বন্ধ,
ঝুলন্ত ল্যাট্রিন অপসারণ, সেপ্টিক ট্যাংক পরিষ্কারের জন্য দরিদ্র বান্ধব মূল্য নির্ধারণের বিষয়ে খুলনা সিটি কর্পোরেশনের সার্বিক সহযোগিতা কামনা করা হয়।
নগরবাসীর জন্য কল্যাণকর যে কোন কাজে কেসিসি’র সার্বিক সহযেগিতার আশ্বাস দিয়ে প্রশাসক বলেন, গৃহীত প্রকল্পটি সময়োপযোগী। তিনি প্রকল্পের কার্যক্রম সম্পর্কে উপকারভোগীদের মধ্যে সচেতনতা বৃদ্ধির পাশাপাশি প্রকল্পগুলির রক্ষণাবেক্ষণে কেসিসি সংশ্লিষ্টদের প্রশিক্ষণ প্রদানের ওপর গুরুত্বারোপ করেন।
সভায় বিশেষ অতিথির বক্তৃতা করেন খুলনা ওয়াসার ব্যবস্থাপনা পরিচালক মো: হুসাইন শওকত এবং ইউনিসেফ-এর চীফ অব ওয়াশ পিটার মায়েস। অন্যান্যের মধ্যে খুলনা ওয়াসার তত্ত্বাবধায়ক প্রকৌশলী খান সেলিম আহমেদ, ইউনিসেফ-এর খুলনা বিভাগীয় প্রধান মো: কাওসার হোসেন, ওয়াশ অফিসার মো: মনিরুল আলম, ডা. ফারিয়া ফাহিম বাধন, মো: আশফাকুর রহমান, বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থার প্রোগ্রাম অফিসার আসিফ আহমেদ, কেসিসি’র প্রধান বর্জ্য ব্যবস্থাপনা কর্মকর্তা ও এক্সিকিউটিভ ম্যাজিস্ট্রেট কোহিনুর জাহান, কঞ্জারভেন্সী অফিসার প্রকৌশলী মো: আনিসুর রহমান, আর্কিটেক্ট রেজবিনা খানম, প্রশাসনিক কর্মকর্তা মোল্লা মারুফ রশিদ, কালেক্টর অব ট্যাক্সেস মো: আব্দুল মাজেদ মোল্যা, এস্টেট অফিসার গাজী সালাউদ্দিন, ৯ ও ২২নং ওয়ার্ডের ক্ষমতাপ্রাপ্ত কর্মকর্তা এফ এম ফয়সাল ও প্রণব কুমার ঘোষসহ সংশ্লিষ্ট এনজিও প্রতিনিধিগণ সভায় উপস্থিত ছিলেন। সভায় প্রকল্প বিবরণী তুলে ধরেন ইউনিসেফ-এর ওয়াশ স্পেশালিস্ট মো: শফিকুল আলম।
এছাড়া সভায় মেডিকেল ওয়েস্ট ম্যানেজমেন্টের উপর ট্রেড ভিশন লি: ও ইসোর্স এন্টারপ্রাইজের প্রতিনিধি, নিরাপদ স্যানিটেশন ব্যবস্থাপনার উপর নবলোক পরিষদ ও চার্ম লি: এর প্রতিনিধি এবং নিরাপদ পানীয় জলের জন্য ওয়াটার এটিএম বুথের উপর ড্রিঙ্ক ওয়েলের প্রতিনিধি নিজ নিজ কর্মকৌশল উপস্থাপন করেন।
রাজশাহীতে বরেন্দ্র গবেষণা জাদুঘরে শুরু হয়েছে “স্থানীয় ঐতিহ্য সংরক্ষণ প্রশিক্ষণ কর্মসূচির দ্বিতীয় ধাপ”। রাজশাহী বিশ্ববিদ্যালয় ও যুক্তরাজ্যের ডারহাম বিশ্ববিদ্যালয়ের মধ্যকার সমঝোতা চুক্তির আলোকে এই প্রশিক্ষণ কার্যক্রম অনুষ্ঠিত হচ্ছে।
৭ ঘণ্টা আগেজুলাই গণঅভ্যুত্থানের স্বরণে জামালপুরে হয়ে গেলো ৫ কিলোমিটার ম্যারাথন দৌড় প্রতিযোগীতা।
১৬ ঘণ্টা আগেগোপন সংবাদের ভিত্তিতে বৃহস্পতিবার বিকাল ৩ টায় বিসিজি স্টেশন কৈখালী কর্তৃক সাতক্ষীরার শ্যামনগর থানাধীন মামুনদে নদীর পায়রাটনি খালে একটি বিশেষ অভিযান পরিচালনা
১ দিন আগেঋণী জর্জরিত নারী ও ব্যাংক কেলেংঙ্কারির এই মহানায়ক হঠাৎ করে অতি গোপনে যে চুক্তি করেছে তা দেশবাসীর সামনে তুলে ধরা হলো।
১ দিন আগেরাজশাহীতে বরেন্দ্র গবেষণা জাদুঘরে শুরু হয়েছে “স্থানীয় ঐতিহ্য সংরক্ষণ প্রশিক্ষণ কর্মসূচির দ্বিতীয় ধাপ”। রাজশাহী বিশ্ববিদ্যালয় ও যুক্তরাজ্যের ডারহাম বিশ্ববিদ্যালয়ের মধ্যকার সমঝোতা চুক্তির আলোকে এই প্রশিক্ষণ কার্যক্রম অনুষ্ঠিত হচ্ছে।
জুলাই গণঅভ্যুত্থানের স্বরণে জামালপুরে হয়ে গেলো ৫ কিলোমিটার ম্যারাথন দৌড় প্রতিযোগীতা।
গোপন সংবাদের ভিত্তিতে বৃহস্পতিবার বিকাল ৩ টায় বিসিজি স্টেশন কৈখালী কর্তৃক সাতক্ষীরার শ্যামনগর থানাধীন মামুনদে নদীর পায়রাটনি খালে একটি বিশেষ অভিযান পরিচালনা
ঋণী জর্জরিত নারী ও ব্যাংক কেলেংঙ্কারির এই মহানায়ক হঠাৎ করে অতি গোপনে যে চুক্তি করেছে তা দেশবাসীর সামনে তুলে ধরা হলো।