খাগড়াছড়ি
খাগড়াছড়ি প্রতিনিধি:খাগড়াছড়ির দীঘিনালা ও লক্ষ্মীছড়িতে নদীর পানির স্রোতে ভেসে গিয়ে দুইজন নিখোঁজ রয়েছে। অপর দিকে টানা ভারী বর্ষণে খাগড়াছড়িতে পাহাড় ধস দেখা দিয়েছে। সাধারণ মানুষের ক্ষয়ক্ষতি এড়াতে নিরাপদ আশ্রয়ে সরিয়ে নিচ্ছে প্রশাসন।
খাগড়াছড়ি পুলিশ সুপার মো: আরেফিন জুয়েল জানান, সকাল ৯টার দিকে লক্ষীছড়ি ইউনিয়নের বিজয় কার্বারী পাড়াস্থ লক্ষীছড়ি খালে মাছ ধরতে গিয়ে উক্রাচিং মারমা(১৯) নামে এক পানির স্রোতে ভেসে গেছে।
অপর দিকে দীঘনিালার মাইনি নদীতে কাঠ সংগ্রহ করতে গিয়ে তরিৎ তরৎি চাকমা (৫৫) নামে একজন পানির স্রোতে ভেসে গেছে। স্থানীয় ফায়ার সার্ভিস কর্মীরা তাদের উদ্বারে তৎপরতা চালাচ্ছে।
এদিকে টানা ভারী বর্ষণে খাগড়াছড়িতে পাহাড় ধস দেখা দিয়েছে। সাধারণ মানুষের ক্ষয়ক্ষতি এড়াতে নিরাপদ আশ্রয়ে সরিয়ে নিচ্ছে প্রশাসন।
শুক্রবার(৩০ মে) সকাল থেকে জেলা প্রশাসনের উদ্যোগে শালবনসহ শহরের বিভিন্ন স্থানে পাহাড়ের পাদদেশে বসবাসকারীদের নিরাপদ আশ্রয়ে সরিয়ে নিতে শুরু করে প্রশাসন। মাঠে রয়েছে সেনাবাহিনী,ফায়ার সার্ভিস,পুলিশ, যুব রেডক্রিসেন্ট কর্মীরা)
শুক্রবার(৩০ মে) সকাল থেকে জেলা প্রশাসনের উদ্যোগে শালবনসহ শহরের বিভিন্ন স্থানে পাহাড়ের পাদদেশে বসবাসকারীদের নিরাপদ আশ্রয়ে সরিয়ে নিতে শুরু করে প্রশাসন। মাঠে রয়েছে সেনাবাহিনী,ফায়ার সার্ভিস,পুলিশ, যুব রেডক্রিসেন্ট কর্মীরা)
খাগড়াছড়ির দীঘিনালা আবহাওয়া অধিদপ্তরের দায়িত্বরত কর্মকর্তা সুবতি চাকমা জানান শুক্রবার খাগড়াছড়িতে ৯২ মিলিমিটার বৃষ্টিপাত রেকর্ড করা হয়েছে।
এদিকে অব্যাহত বর্ষ নের কারণে চেঙ্গী,ফেনী ও মাইনী নদীর পানি বাড়ছে। খাগড়াছড়ি পৌর শহরের বিভিন্ন স্থানে জলাবদ্ধতা দেখা দিয়েছে। গরু বাজারসহ নিচু এলাকাগুলো প্লাবিত হয়েছে।
খাগড়াছড়ি জেলা প্রশাসক এবি এম ইফতেখারুল ইসলাম খন্দকার শুক্রবার দুপরে পৌর শহরের বিভিন্ন স্থান পরিদর্শন করেন এবং পাহাড়ের পাদদেশে বসবাসকারী পরিবারদেরকে আশ্রয় কেন্দ্রে যাওয়ার জন্য অনুরোধ জানিয়েছেন।
প্রসঙ্গত,খাগড়াছড়ি জেলায় পাহাড়ের পাদদেশে ঝুঁকিতে রয়েছে প্রায় সহস্রাধিক পরিবার। বর্ষা মৌসুম আসায় পাহাড়ে বসবাসকারী এ সব পরিবারের মাঝে দেখা দিয়েছে উদ্বেগ-উৎকন্ঠা।
খাগড়াছড়ি প্রতিনিধি:খাগড়াছড়ির দীঘিনালা ও লক্ষ্মীছড়িতে নদীর পানির স্রোতে ভেসে গিয়ে দুইজন নিখোঁজ রয়েছে। অপর দিকে টানা ভারী বর্ষণে খাগড়াছড়িতে পাহাড় ধস দেখা দিয়েছে। সাধারণ মানুষের ক্ষয়ক্ষতি এড়াতে নিরাপদ আশ্রয়ে সরিয়ে নিচ্ছে প্রশাসন।
খাগড়াছড়ি পুলিশ সুপার মো: আরেফিন জুয়েল জানান, সকাল ৯টার দিকে লক্ষীছড়ি ইউনিয়নের বিজয় কার্বারী পাড়াস্থ লক্ষীছড়ি খালে মাছ ধরতে গিয়ে উক্রাচিং মারমা(১৯) নামে এক পানির স্রোতে ভেসে গেছে।
অপর দিকে দীঘনিালার মাইনি নদীতে কাঠ সংগ্রহ করতে গিয়ে তরিৎ তরৎি চাকমা (৫৫) নামে একজন পানির স্রোতে ভেসে গেছে। স্থানীয় ফায়ার সার্ভিস কর্মীরা তাদের উদ্বারে তৎপরতা চালাচ্ছে।
এদিকে টানা ভারী বর্ষণে খাগড়াছড়িতে পাহাড় ধস দেখা দিয়েছে। সাধারণ মানুষের ক্ষয়ক্ষতি এড়াতে নিরাপদ আশ্রয়ে সরিয়ে নিচ্ছে প্রশাসন।
শুক্রবার(৩০ মে) সকাল থেকে জেলা প্রশাসনের উদ্যোগে শালবনসহ শহরের বিভিন্ন স্থানে পাহাড়ের পাদদেশে বসবাসকারীদের নিরাপদ আশ্রয়ে সরিয়ে নিতে শুরু করে প্রশাসন। মাঠে রয়েছে সেনাবাহিনী,ফায়ার সার্ভিস,পুলিশ, যুব রেডক্রিসেন্ট কর্মীরা)
শুক্রবার(৩০ মে) সকাল থেকে জেলা প্রশাসনের উদ্যোগে শালবনসহ শহরের বিভিন্ন স্থানে পাহাড়ের পাদদেশে বসবাসকারীদের নিরাপদ আশ্রয়ে সরিয়ে নিতে শুরু করে প্রশাসন। মাঠে রয়েছে সেনাবাহিনী,ফায়ার সার্ভিস,পুলিশ, যুব রেডক্রিসেন্ট কর্মীরা)
খাগড়াছড়ির দীঘিনালা আবহাওয়া অধিদপ্তরের দায়িত্বরত কর্মকর্তা সুবতি চাকমা জানান শুক্রবার খাগড়াছড়িতে ৯২ মিলিমিটার বৃষ্টিপাত রেকর্ড করা হয়েছে।
এদিকে অব্যাহত বর্ষ নের কারণে চেঙ্গী,ফেনী ও মাইনী নদীর পানি বাড়ছে। খাগড়াছড়ি পৌর শহরের বিভিন্ন স্থানে জলাবদ্ধতা দেখা দিয়েছে। গরু বাজারসহ নিচু এলাকাগুলো প্লাবিত হয়েছে।
খাগড়াছড়ি জেলা প্রশাসক এবি এম ইফতেখারুল ইসলাম খন্দকার শুক্রবার দুপরে পৌর শহরের বিভিন্ন স্থান পরিদর্শন করেন এবং পাহাড়ের পাদদেশে বসবাসকারী পরিবারদেরকে আশ্রয় কেন্দ্রে যাওয়ার জন্য অনুরোধ জানিয়েছেন।
প্রসঙ্গত,খাগড়াছড়ি জেলায় পাহাড়ের পাদদেশে ঝুঁকিতে রয়েছে প্রায় সহস্রাধিক পরিবার। বর্ষা মৌসুম আসায় পাহাড়ে বসবাসকারী এ সব পরিবারের মাঝে দেখা দিয়েছে উদ্বেগ-উৎকন্ঠা।