ফেনী
ভারতের ত্রিপুরায় টানা ভারী বৃষ্টিপাতের ফলে ফেনীর মুহুরি, কহুয়া ও সিলোনিয়া নদীর পানি হু-হু করে বাড়ছে। ফলে পরশুরাম ও ফুলগাজী উপজেলার নিম্নাঞ্চল নতুন করে প্লাবিত হতে শুরু করেছে।
সোমবার (২১ জুলাই) সকাল থেকে এসব এলাকার লোকালয়ে নদীর পানি ঢুকতে শুরু করে। পানি উন্নয়ন বোর্ড (পাউবো) সূত্র জানায়, টানা বৃষ্টিপাত ও উজান থেকে আসা ঢলের কারণে গত ৮ জুলাই থেকে পরশুরাম ও ফুলগাজীতে নদীর বন্যা নিয়ন্ত্রণ বাঁধের ৪১টি স্থানে ভাঙন দেখা দেয়। এর মধ্যে ছয়টি ভাঙন স্থানে মেরামত শেষ হলেও ২৮টি স্থানে কাজ এখনও চলমান রয়েছে।
স্থানীয় বাসিন্দারা অভিযোগ করেন, গেল বছরের ভয়াবহ বন্যার সময়ও মুহুরি, কহুয়া ও সিলোনিয়া নদীর বাঁধে শতাধিক স্থানে ভাঙন দেখা দিয়েছিল। এরপর প্রায় ২০ কোটি টাকা ব্যয়ে বাঁধগুলো মেরামত করা হলেও বছর না ঘুরতেই আবারও সেইসব জায়গায় ভাঙন দেখা দিচ্ছে।
পরশুরামের পশ্চিম অলকার বাসিন্দা সিফাত বলেন, “আমাদের এলাকায় বেশি বৃষ্টি না হলেও ভারতের বৃষ্টির কারণে বাঁধ ভেঙে বারবার পানিতে ডুবছি। এই দুর্ভোগ থেকে কখন মুক্তি পাব, জানি না।”
পানি উন্নয়ন বোর্ডের উপবিভাগীয় প্রকৌশলী আবুল কাশেম জানান, সোমবার দুপুর ১টার দিকে মুহুরি নদীর পানি বিপৎসীমার মাত্র ১২.২৫ সেন্টিমিটার নীচ দিয়ে প্রবাহিত হচ্ছিল। তিনি আশঙ্কা প্রকাশ করেন, নদীর পানি দ্রুতই বিপৎসীমা অতিক্রম করবে এবং নতুন নতুন এলাকা প্লাবিত হতে পারে।
ফেনী আবহাওয়া অফিসের ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা মো. মজিবুর রহমান জানান, গত ২৪ ঘণ্টায় ফেনীতে মাত্র ৯ মিলিমিটার বৃষ্টিপাত রেকর্ড করা হয়েছে। তবে ভারতের ত্রিপুরা অঞ্চলে ভারী বৃষ্টিপাতের কারণে নদীর পানি বাড়ছে।
স্থানীয়রা পাউবোর নজরদারির অভাব, অনিয়ম ও দুর্নীতিকে বাঁধ বারবার ভেঙে যাওয়ার অন্যতম কারণ হিসেবে দায়ী করছেন। তাদের দাবি, টেকসইভাবে বাঁধ নির্মাণ না হলে প্রতিবছরই এমন দুর্ভোগ পোহাতে হবে।
ভারতের ত্রিপুরায় টানা ভারী বৃষ্টিপাতের ফলে ফেনীর মুহুরি, কহুয়া ও সিলোনিয়া নদীর পানি হু-হু করে বাড়ছে। ফলে পরশুরাম ও ফুলগাজী উপজেলার নিম্নাঞ্চল নতুন করে প্লাবিত হতে শুরু করেছে।
সোমবার (২১ জুলাই) সকাল থেকে এসব এলাকার লোকালয়ে নদীর পানি ঢুকতে শুরু করে। পানি উন্নয়ন বোর্ড (পাউবো) সূত্র জানায়, টানা বৃষ্টিপাত ও উজান থেকে আসা ঢলের কারণে গত ৮ জুলাই থেকে পরশুরাম ও ফুলগাজীতে নদীর বন্যা নিয়ন্ত্রণ বাঁধের ৪১টি স্থানে ভাঙন দেখা দেয়। এর মধ্যে ছয়টি ভাঙন স্থানে মেরামত শেষ হলেও ২৮টি স্থানে কাজ এখনও চলমান রয়েছে।
স্থানীয় বাসিন্দারা অভিযোগ করেন, গেল বছরের ভয়াবহ বন্যার সময়ও মুহুরি, কহুয়া ও সিলোনিয়া নদীর বাঁধে শতাধিক স্থানে ভাঙন দেখা দিয়েছিল। এরপর প্রায় ২০ কোটি টাকা ব্যয়ে বাঁধগুলো মেরামত করা হলেও বছর না ঘুরতেই আবারও সেইসব জায়গায় ভাঙন দেখা দিচ্ছে।
পরশুরামের পশ্চিম অলকার বাসিন্দা সিফাত বলেন, “আমাদের এলাকায় বেশি বৃষ্টি না হলেও ভারতের বৃষ্টির কারণে বাঁধ ভেঙে বারবার পানিতে ডুবছি। এই দুর্ভোগ থেকে কখন মুক্তি পাব, জানি না।”
পানি উন্নয়ন বোর্ডের উপবিভাগীয় প্রকৌশলী আবুল কাশেম জানান, সোমবার দুপুর ১টার দিকে মুহুরি নদীর পানি বিপৎসীমার মাত্র ১২.২৫ সেন্টিমিটার নীচ দিয়ে প্রবাহিত হচ্ছিল। তিনি আশঙ্কা প্রকাশ করেন, নদীর পানি দ্রুতই বিপৎসীমা অতিক্রম করবে এবং নতুন নতুন এলাকা প্লাবিত হতে পারে।
ফেনী আবহাওয়া অফিসের ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা মো. মজিবুর রহমান জানান, গত ২৪ ঘণ্টায় ফেনীতে মাত্র ৯ মিলিমিটার বৃষ্টিপাত রেকর্ড করা হয়েছে। তবে ভারতের ত্রিপুরা অঞ্চলে ভারী বৃষ্টিপাতের কারণে নদীর পানি বাড়ছে।
স্থানীয়রা পাউবোর নজরদারির অভাব, অনিয়ম ও দুর্নীতিকে বাঁধ বারবার ভেঙে যাওয়ার অন্যতম কারণ হিসেবে দায়ী করছেন। তাদের দাবি, টেকসইভাবে বাঁধ নির্মাণ না হলে প্রতিবছরই এমন দুর্ভোগ পোহাতে হবে।
ঢাকার উত্তরায় বিমানবাহিনীর যুদ্ধ বিমান বিধ্বস্তের ঘটনায় নিহত বেড়ে ২০ জনে দাঁড়িয়েছে। এ ঘটনায় রাজধানী আটটি বিভিন্ন হাসপাতালে ভর্তি ১৭১ জন।
৪ ঘণ্টা আগেখাগড়াছড়ির মাটিরাঙায় ২৩ বিজিবি ও ইউপিডিএফ প্রসীত গ্রুপের সশস্ত্র সন্ত্রাসীদের মধ্যে গোলাগুলির ঘটনা ঘটেছে।
৫ ঘণ্টা আগেসারাদেশে আইনশৃঙ্খলা পরিস্থিতির অবনতি ও দেশের বিরুদ্ধে চলমান ষড়যন্ত্রের প্রতিবাদে ঝিনাইদহে বিক্ষোভ মিছিল ও সমাবেশ করেছে শ্রমিকদল।
৫ ঘণ্টা আগেএকটা বোতাম চাপলেই ফ্লাইট লেফটেন্যান্ট তৌকির ফিরে যেতে পারতেন পরিবারে, জীবনের কাছে। নিজেকে বাঁচানোর সুযোগ ছিল তাঁর হাতে।
৫ ঘণ্টা আগেঢাকার উত্তরায় বিমানবাহিনীর যুদ্ধ বিমান বিধ্বস্তের ঘটনায় নিহত বেড়ে ২০ জনে দাঁড়িয়েছে। এ ঘটনায় রাজধানী আটটি বিভিন্ন হাসপাতালে ভর্তি ১৭১ জন।
খাগড়াছড়ির মাটিরাঙায় ২৩ বিজিবি ও ইউপিডিএফ প্রসীত গ্রুপের সশস্ত্র সন্ত্রাসীদের মধ্যে গোলাগুলির ঘটনা ঘটেছে।
সারাদেশে আইনশৃঙ্খলা পরিস্থিতির অবনতি ও দেশের বিরুদ্ধে চলমান ষড়যন্ত্রের প্রতিবাদে ঝিনাইদহে বিক্ষোভ মিছিল ও সমাবেশ করেছে শ্রমিকদল।
একটা বোতাম চাপলেই ফ্লাইট লেফটেন্যান্ট তৌকির ফিরে যেতে পারতেন পরিবারে, জীবনের কাছে। নিজেকে বাঁচানোর সুযোগ ছিল তাঁর হাতে।