হুমকির মুখে পুলিশ একাডেমিসহ একাধিক প্রতিষ্ঠান
বিশেষ প্রতিনিধি

গত ৫ আগস্টের পর রাজশাহীর বালুমহাল নিয়ন্ত্রণে নেন উপজেলা যুবদলের সাধারণ সম্পাদক পদপ্রার্থী মতলেবুর রহমান মতলেব। দখল নিয়েই সেখান থেকে পদ্মাপাড়ের মাটি কেটে বিক্রি শুরু করেন। অবৈধভাবে মাটি কাটার ফলে পদ্মার বুকে হারিয়ে যাচ্ছে কৃষকের ফসলের জমি ও ভাঙনের হুমকিতে পড়েছে বাংলাদেশ পুলিশ একাডেমি, বিজিবি ক্যাম্প, স্লুইসগেট, চারঘাট থানা, ভূমি অফিস ও গুচ্ছগ্রামসহ আরো গুরুত্বপূর্ণ স্থাপনা।
স্থানীয় প্রশাসন সেখানে একাধিকবার অভিযান পরিচালনা করেও ঠেকাতে পারেনি মতলেব ও তাঁর লোকজনকে। দিন রাত বালু উত্তোলন করছে বীরদর্পে। উচ্চ আদালতে মামলা চলমান থাকায় দুই বছর ধরে বালুমহালের ইজারা বন্ধ থাকলেও প্রশাসনের বাধা উপেক্ষা করেও প্রকাশ্যে অবৈধভাবে বালু তুলছে এই যুবদল নেতা।
স্থানীয় এলাকাবাসী জানায়,ঘটনাস্থলে গিয়ে উপজেলা প্রশাসনের কর্মীরা এক্সকেভেটর মেশিন অকেজো করার চেষ্টা করলে সেখানে উপস্থিত হন মতলেবুর রহমানের নেতৃত্বে ২০-২৫ জন দেশি অস্ত্রধারী। এ অবস্থায় যথেষ্ট ফোর্স না থাকায় অভিযান না চালিয়ে ফেরত আসতে বাধ্য হয় উপজেলা প্রশাসন।
উপজেলা প্রশাসন সূত্রে জানা গেছে, গত ২০ ফেব্রুয়ারি উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা জান্নাতুল ফেরদৌস ও সহকারী কমিশনার (ভূমি) আরিফ হোসেনের নেতৃত্বে মাটি কাটার জায়গাটি পরিদর্শন করেন। তাঁরা সেখানে সরকারি খাসজমির সঠিক সীমানা নির্ধারণ করে লাল পতাকা ও সাইনবোর্ড স্থাপন করেন। এ সময় জার্মান ফেডারেল মিনিস্ট্রি ফর ইকোনমিক কো-অপারেশন অ্যান্ড ডেভেলপমেন্টের অর্থায়নে নেওয়া প্রকল্প ‘ইনোভেশনস ফর ক্লাইমেট-স্মার্ট আরবান ডেভেলপমেন্টের’ প্রতিনিধিদলকে সঙ্গে নিয়ে ভাঙন রোধে সেখানে চারঘাটের ঐতিহ্যবাহী খয়েরগাছ রোপণের মাধ্যমে সামাজিক বনায়ন কার্যক্রম শুরু করা হয়। মাটি খেকোরা দিনের বেলায় গাছের চারা রোপণের পর রাত থেকেই আবারও মাটি কাটা শুরু হয়। মাটি পরিবহণ করতে গিয়ে রোপণ করা গাছগুলোও নষ্ট করা হয়। তুলে ফেলা সীমানা নির্ধারণের লাল পতাকা ও সাইনবোর্ড । এরপর সর্বশেষ ১১ এপ্রিল বিকেলে সেখানে অভিযানে যান উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা জান্নাতুল ফেরদৌস, সহকারী কমিশনার (ভূমি) আরিফ হোসেন ও থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা মিজানুর রহমান।
উপজেলা ভূমি অফিসের প্রতিবেদন ঘেঁটে জানা গেছে, পদ্মাপাড়ের মাটি কেটে বিক্রি চক্রের প্রধান হোতা উপজেলা যুবদলের সাধারণ সম্পাদক পদপ্রার্থী মতলেবুর রহমান ওরফে মতলেব। তাঁকে সহযোগিতা করছেন উপজেলা বিএনপির একাধিক নেতা। প্রতিদিন সন্ধ্যা থেকে ভোর পর্যন্ত এক্সকেভেটর (খননযন্ত্র) দিয়ে মাটি কাটা হচ্ছে। শত শত ড্রামট্রাকে করে বিভিন্ন ইটভাটা ও স্থাপনায় বিক্রি করা হচ্ছে এ মাটি।
এ বিষয়ে জানার জন্য মতলেবুর রহমানের মোবাইল ফোনে যোগাযোগ করা হলে তিনি বলেন, এখন মাটি কাটা বন্ধ করে দিয়েছি। আমি আর মাটি কাটাব না। প্রশাসন অভিযান চালিয়ে আমার গাড়ি ভাঙচুর করেছে।
উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা জান্নাতুল ফেরদৌস বলেন, তাঁরা ১১ এপ্রিল অভিযান চালিয়েছেন। এরপর আর কোনো অভিযান পরিচালনা করেনি। মতলেব এসব মিথ্যা কথা বলেছেন।

গত ৫ আগস্টের পর রাজশাহীর বালুমহাল নিয়ন্ত্রণে নেন উপজেলা যুবদলের সাধারণ সম্পাদক পদপ্রার্থী মতলেবুর রহমান মতলেব। দখল নিয়েই সেখান থেকে পদ্মাপাড়ের মাটি কেটে বিক্রি শুরু করেন। অবৈধভাবে মাটি কাটার ফলে পদ্মার বুকে হারিয়ে যাচ্ছে কৃষকের ফসলের জমি ও ভাঙনের হুমকিতে পড়েছে বাংলাদেশ পুলিশ একাডেমি, বিজিবি ক্যাম্প, স্লুইসগেট, চারঘাট থানা, ভূমি অফিস ও গুচ্ছগ্রামসহ আরো গুরুত্বপূর্ণ স্থাপনা।
স্থানীয় প্রশাসন সেখানে একাধিকবার অভিযান পরিচালনা করেও ঠেকাতে পারেনি মতলেব ও তাঁর লোকজনকে। দিন রাত বালু উত্তোলন করছে বীরদর্পে। উচ্চ আদালতে মামলা চলমান থাকায় দুই বছর ধরে বালুমহালের ইজারা বন্ধ থাকলেও প্রশাসনের বাধা উপেক্ষা করেও প্রকাশ্যে অবৈধভাবে বালু তুলছে এই যুবদল নেতা।
স্থানীয় এলাকাবাসী জানায়,ঘটনাস্থলে গিয়ে উপজেলা প্রশাসনের কর্মীরা এক্সকেভেটর মেশিন অকেজো করার চেষ্টা করলে সেখানে উপস্থিত হন মতলেবুর রহমানের নেতৃত্বে ২০-২৫ জন দেশি অস্ত্রধারী। এ অবস্থায় যথেষ্ট ফোর্স না থাকায় অভিযান না চালিয়ে ফেরত আসতে বাধ্য হয় উপজেলা প্রশাসন।
উপজেলা প্রশাসন সূত্রে জানা গেছে, গত ২০ ফেব্রুয়ারি উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা জান্নাতুল ফেরদৌস ও সহকারী কমিশনার (ভূমি) আরিফ হোসেনের নেতৃত্বে মাটি কাটার জায়গাটি পরিদর্শন করেন। তাঁরা সেখানে সরকারি খাসজমির সঠিক সীমানা নির্ধারণ করে লাল পতাকা ও সাইনবোর্ড স্থাপন করেন। এ সময় জার্মান ফেডারেল মিনিস্ট্রি ফর ইকোনমিক কো-অপারেশন অ্যান্ড ডেভেলপমেন্টের অর্থায়নে নেওয়া প্রকল্প ‘ইনোভেশনস ফর ক্লাইমেট-স্মার্ট আরবান ডেভেলপমেন্টের’ প্রতিনিধিদলকে সঙ্গে নিয়ে ভাঙন রোধে সেখানে চারঘাটের ঐতিহ্যবাহী খয়েরগাছ রোপণের মাধ্যমে সামাজিক বনায়ন কার্যক্রম শুরু করা হয়। মাটি খেকোরা দিনের বেলায় গাছের চারা রোপণের পর রাত থেকেই আবারও মাটি কাটা শুরু হয়। মাটি পরিবহণ করতে গিয়ে রোপণ করা গাছগুলোও নষ্ট করা হয়। তুলে ফেলা সীমানা নির্ধারণের লাল পতাকা ও সাইনবোর্ড । এরপর সর্বশেষ ১১ এপ্রিল বিকেলে সেখানে অভিযানে যান উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা জান্নাতুল ফেরদৌস, সহকারী কমিশনার (ভূমি) আরিফ হোসেন ও থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা মিজানুর রহমান।
উপজেলা ভূমি অফিসের প্রতিবেদন ঘেঁটে জানা গেছে, পদ্মাপাড়ের মাটি কেটে বিক্রি চক্রের প্রধান হোতা উপজেলা যুবদলের সাধারণ সম্পাদক পদপ্রার্থী মতলেবুর রহমান ওরফে মতলেব। তাঁকে সহযোগিতা করছেন উপজেলা বিএনপির একাধিক নেতা। প্রতিদিন সন্ধ্যা থেকে ভোর পর্যন্ত এক্সকেভেটর (খননযন্ত্র) দিয়ে মাটি কাটা হচ্ছে। শত শত ড্রামট্রাকে করে বিভিন্ন ইটভাটা ও স্থাপনায় বিক্রি করা হচ্ছে এ মাটি।
এ বিষয়ে জানার জন্য মতলেবুর রহমানের মোবাইল ফোনে যোগাযোগ করা হলে তিনি বলেন, এখন মাটি কাটা বন্ধ করে দিয়েছি। আমি আর মাটি কাটাব না। প্রশাসন অভিযান চালিয়ে আমার গাড়ি ভাঙচুর করেছে।
উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা জান্নাতুল ফেরদৌস বলেন, তাঁরা ১১ এপ্রিল অভিযান চালিয়েছেন। এরপর আর কোনো অভিযান পরিচালনা করেনি। মতলেব এসব মিথ্যা কথা বলেছেন।


জামালপুরের মাদারগঞ্জে চরভাটিয়ান গ্রামে ঝিনাই নদীতে নিখোঁজ ৫ শিশুর মধ্যে তিন জনের লাশ উদ্ধার করেছে ফায়ার সার্ভিসের ডুবুরি দল।
৬ ঘণ্টা আগে
সাতক্ষীরার তালা উপজেলায় এক কৃষকের আঙিনায় জন্মেছে এক আশ্চর্য লম্বা বেগুন গাছ, যা এখন সারা এলাকায় আলোচনার কেন্দ্রবিন্দু। সাধারণত একটি বেগুন গাছের উচ্চতা এক থেকে দেড় ফুটের বেশি হয় না, কিন্তু এই গাছটির উচ্চতা প্রায় ১২ ফুটেরও বেশি। আশ্চর্যের বিষয়, এত লম্বা হওয়া সত্ত্বেও গাছটি ফলেও ভরপুর।
৯ ঘণ্টা আগে
নীলফামারীতে অবস্থিত নীলসাগরের সৌন্দর্য বর্ধণের কাজ শুরু হয়েছে
১ দিন আগে
১১ অক্টোবর সিনিয়র সহকারী জজ আদালতের নাজিরের মাধ্যমে ডিক্রিদার উপস্থিতিতে ৪ শতাংশ নালিশীয় জমির ওপর ৩টি টিনের চালাঘর উচ্ছেদের নির্দেশ দেওয়া হয়েছিল
১ দিন আগেজামালপুরের মাদারগঞ্জে চরভাটিয়ান গ্রামে ঝিনাই নদীতে নিখোঁজ ৫ শিশুর মধ্যে তিন জনের লাশ উদ্ধার করেছে ফায়ার সার্ভিসের ডুবুরি দল।
সাতক্ষীরার তালা উপজেলায় এক কৃষকের আঙিনায় জন্মেছে এক আশ্চর্য লম্বা বেগুন গাছ, যা এখন সারা এলাকায় আলোচনার কেন্দ্রবিন্দু। সাধারণত একটি বেগুন গাছের উচ্চতা এক থেকে দেড় ফুটের বেশি হয় না, কিন্তু এই গাছটির উচ্চতা প্রায় ১২ ফুটেরও বেশি। আশ্চর্যের বিষয়, এত লম্বা হওয়া সত্ত্বেও গাছটি ফলেও ভরপুর।
নীলফামারীতে অবস্থিত নীলসাগরের সৌন্দর্য বর্ধণের কাজ শুরু হয়েছে
১১ অক্টোবর সিনিয়র সহকারী জজ আদালতের নাজিরের মাধ্যমে ডিক্রিদার উপস্থিতিতে ৪ শতাংশ নালিশীয় জমির ওপর ৩টি টিনের চালাঘর উচ্ছেদের নির্দেশ দেওয়া হয়েছিল