সৈয়দপুর, নীলফামারি

শীতকাল জুড়ে কৃষি বিভাগের উদ্যোগে জাতীয় ইঁদুর নিধন অভিযান চালানো হবে। মাঠের ফসল ও গুদামজাত শস্য সংরক্ষণের ক্ষেত্রে ইঁদুরকে প্রধান শত্রু হিসেবে বিবেচনা করা হচ্ছে। মুরগির খামারে গর্ত করা, ডিম বা ছোট মুরগি খাওয়া—এভাবে প্রতিবছর প্রায় সাড়ে ১৮ হাজার টাকা ক্ষতি হয়।
কৃষি বিভাগের তথ্যমতে, কার্যকর নিধন কার্যক্রমের মাধ্যমে ফসলের একটি বড় অংশ রক্ষা করা সম্ভব। ইঁদুর ধান, গম, ভুট্টা, বাদাম, শাকসবজি, আলু, মুলা, গাঁজর, ওলকপি, নারিকেল, পেয়ারা, সফেদা, লিচু, আম, লাউ ও মিষ্টি আলু সহ নানা কৃষিজ ফসলের ক্ষতি করে। ফসলের শীষ আসার সময় তারা ৪৫ ডিগ্রি কোণ করে শস্য কেটে গর্তে নিয়ে যায় এবং খাদ্যপথে রোগজীবাণু ছড়িয়ে ফেলে। এছাড়া তারা বাঁধ, সেচনালা ও বৈদ্যুতিক সরঞ্জামও ক্ষতিগ্রস্ত করতে পারে।
ইঁদুরের দ্রুত বংশবৃদ্ধি লক্ষ্য করা গেছে—একজোড়া ইঁদুর বছরে প্রায় ৩,০০০টি নতুন ইঁদুর জন্ম দিতে পারে এবং মাত্র দুই দিনের মধ্যে পুনরায় গর্ভধারণের সক্ষমতা অর্জন করে।
কৃষি বিভাগ ও স্থানীয় কর্তৃপক্ষ পরামর্শ দিচ্ছেন, বাড়িঘর, খেতখামার, পুকুরপাড় ও নদীর পাড়সহ সব স্থান পরিষ্কার রাখা এবং খাদ্যদ্রব্য মাটির সাথে না রেখে উঁচু মাচায় সংরক্ষণ করতে হবে। নারিকেল ও সুপারি গাছে টিনের পাত লাগিয়ে, নারিকেলের গাছে চুল নেট ব্যান্ডেজ করে ইঁদুর ও কাঠবিড়ালির ক্ষতি কমানো সম্ভব।
সৈয়দপুর উপজেলা কৃষি কর্মকর্তা ধীমান ভূষণ বলেন, “ইঁদুর হল পেঁচা, গুইশাপ, বেজি, শিয়াল, বিড়াল প্রভৃতি প্রাণীর প্রধান খাদ্য। এই প্রাকৃতিক শিকারিদের সংরক্ষণ করলে ইঁদুরের সংখ্যা নিয়ন্ত্রণে রাখা সম্ভব এবং পরিবেশের ভারসাম্যও বজায় থাকে।”
শীতের তিনমাস ধরে চলা এই অভিযান ফসল সংরক্ষণ, রোগ নিয়ন্ত্রণ এবং ইঁদুরজনিত ক্ষতি হ্রাসে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা রাখবে। তবে পরিবেশের ভারসাম্য রক্ষার জন্য অন্যান্য প্রানী সংরক্ষণও সমানভাবে জরুরি।

শীতকাল জুড়ে কৃষি বিভাগের উদ্যোগে জাতীয় ইঁদুর নিধন অভিযান চালানো হবে। মাঠের ফসল ও গুদামজাত শস্য সংরক্ষণের ক্ষেত্রে ইঁদুরকে প্রধান শত্রু হিসেবে বিবেচনা করা হচ্ছে। মুরগির খামারে গর্ত করা, ডিম বা ছোট মুরগি খাওয়া—এভাবে প্রতিবছর প্রায় সাড়ে ১৮ হাজার টাকা ক্ষতি হয়।
কৃষি বিভাগের তথ্যমতে, কার্যকর নিধন কার্যক্রমের মাধ্যমে ফসলের একটি বড় অংশ রক্ষা করা সম্ভব। ইঁদুর ধান, গম, ভুট্টা, বাদাম, শাকসবজি, আলু, মুলা, গাঁজর, ওলকপি, নারিকেল, পেয়ারা, সফেদা, লিচু, আম, লাউ ও মিষ্টি আলু সহ নানা কৃষিজ ফসলের ক্ষতি করে। ফসলের শীষ আসার সময় তারা ৪৫ ডিগ্রি কোণ করে শস্য কেটে গর্তে নিয়ে যায় এবং খাদ্যপথে রোগজীবাণু ছড়িয়ে ফেলে। এছাড়া তারা বাঁধ, সেচনালা ও বৈদ্যুতিক সরঞ্জামও ক্ষতিগ্রস্ত করতে পারে।
ইঁদুরের দ্রুত বংশবৃদ্ধি লক্ষ্য করা গেছে—একজোড়া ইঁদুর বছরে প্রায় ৩,০০০টি নতুন ইঁদুর জন্ম দিতে পারে এবং মাত্র দুই দিনের মধ্যে পুনরায় গর্ভধারণের সক্ষমতা অর্জন করে।
কৃষি বিভাগ ও স্থানীয় কর্তৃপক্ষ পরামর্শ দিচ্ছেন, বাড়িঘর, খেতখামার, পুকুরপাড় ও নদীর পাড়সহ সব স্থান পরিষ্কার রাখা এবং খাদ্যদ্রব্য মাটির সাথে না রেখে উঁচু মাচায় সংরক্ষণ করতে হবে। নারিকেল ও সুপারি গাছে টিনের পাত লাগিয়ে, নারিকেলের গাছে চুল নেট ব্যান্ডেজ করে ইঁদুর ও কাঠবিড়ালির ক্ষতি কমানো সম্ভব।
সৈয়দপুর উপজেলা কৃষি কর্মকর্তা ধীমান ভূষণ বলেন, “ইঁদুর হল পেঁচা, গুইশাপ, বেজি, শিয়াল, বিড়াল প্রভৃতি প্রাণীর প্রধান খাদ্য। এই প্রাকৃতিক শিকারিদের সংরক্ষণ করলে ইঁদুরের সংখ্যা নিয়ন্ত্রণে রাখা সম্ভব এবং পরিবেশের ভারসাম্যও বজায় থাকে।”
শীতের তিনমাস ধরে চলা এই অভিযান ফসল সংরক্ষণ, রোগ নিয়ন্ত্রণ এবং ইঁদুরজনিত ক্ষতি হ্রাসে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা রাখবে। তবে পরিবেশের ভারসাম্য রক্ষার জন্য অন্যান্য প্রানী সংরক্ষণও সমানভাবে জরুরি।

পঞ্চগড়ে ১০ম গ্রেড বাস্তবায়নের দাবিতে মেডিকেল টেকনোলজিস্ট ও ফার্মাসিস্টরা বুধবার (৩ ডিসেম্বর) সকাল ৮টা থেকে দুপুর ১২টা পর্যন্ত অর্ধদিবস কর্মবিরতি পালন করেছেন। এই কর্মসূচি ১০ম গ্রেড বাস্তবায়ন পরিষদের ব্যানারে পঞ্চগড় আধুনিক সদর হাসপাতালের প্রবেশপথে অনুষ্ঠিত হয়
২৫ মিনিট আগে
শেরপুর জেলা হাসপাতালে কর্মরত মেডিকেল টেকনোলজিস্টরা বুধবার (৩ ডিসেম্বর) দশম গ্রেড বাস্তবায়নের দাবিতে সকাল ৮টা থেকে দুপুর ১২টা পর্যন্ত কর্মবিরতি পালন করেন
১ ঘণ্টা আগে
নীলফামারীতে দশম গ্রেড বাস্তবায়নের দাবিতে মেডিকেল টেকনোলজিস্ট ও ফার্মাসিস্টরা অর্ধদিবস কর্মবিরতি পালন করেছেন
১ ঘণ্টা আগে
চাঁপাইনবাবগঞ্জের শিবগঞ্জে স্বাস্থ্য ও পরিবার কল্যাণ মন্ত্রণালয়ের অধীন কর্মরত ডিপ্লোমা মেডিকেল টেকনোলজিস্ট ও ফার্মাসিস্টরা দশম গ্রেড বাস্তবায়নের দাবিতে অর্ধদিবস কর্মবিরতি পালন করেছে
১ ঘণ্টা আগেপঞ্চগড়ে ১০ম গ্রেড বাস্তবায়নের দাবিতে মেডিকেল টেকনোলজিস্ট ও ফার্মাসিস্টরা বুধবার (৩ ডিসেম্বর) সকাল ৮টা থেকে দুপুর ১২টা পর্যন্ত অর্ধদিবস কর্মবিরতি পালন করেছেন। এই কর্মসূচি ১০ম গ্রেড বাস্তবায়ন পরিষদের ব্যানারে পঞ্চগড় আধুনিক সদর হাসপাতালের প্রবেশপথে অনুষ্ঠিত হয়
শেরপুর জেলা হাসপাতালে কর্মরত মেডিকেল টেকনোলজিস্টরা বুধবার (৩ ডিসেম্বর) দশম গ্রেড বাস্তবায়নের দাবিতে সকাল ৮টা থেকে দুপুর ১২টা পর্যন্ত কর্মবিরতি পালন করেন
নীলফামারীতে দশম গ্রেড বাস্তবায়নের দাবিতে মেডিকেল টেকনোলজিস্ট ও ফার্মাসিস্টরা অর্ধদিবস কর্মবিরতি পালন করেছেন
চাঁপাইনবাবগঞ্জের শিবগঞ্জে স্বাস্থ্য ও পরিবার কল্যাণ মন্ত্রণালয়ের অধীন কর্মরত ডিপ্লোমা মেডিকেল টেকনোলজিস্ট ও ফার্মাসিস্টরা দশম গ্রেড বাস্তবায়নের দাবিতে অর্ধদিবস কর্মবিরতি পালন করেছে