চাঁপাইনবাবগঞ্জ
নাচোল উপজেলার কসবা ইউনিয়ন ও গোমস্তাপুর উপজেলার গোমস্তপুর ইউনিয়নের কিছুটা অংশ নিয়ে হাজারদিঘীর বিল। বিলের লিজ দেন ভূমি মন্ত্রণালয় চাঁপাইনবাবগঞ্জ জেলা প্রশাসকের কার্যালয় মাধ্যমে বেশ কয়েক বছর আগে।
বিলে পানি ধরে রাখতে তিন বছর আগে বাঁধ নির্মাণ করে ইজারাদার। তবে, বিষয়টি সম্পর্কে পানি উন্নয়ন কর্তৃপক্ষকে (পাউবো) কিছুই জানায়নি তারা। এবার সেই বাঁধের জেরে তলিয়ে গেছে বিলের আশপাশে থাকা তিন হাজার বিঘা জমির ধান। এতে বিপাকে পড়ছেন কৃষকেরা।
জানা গেছে, উপজেলার তিন ইউনিয়নের পাঁচ মৌজার মধ্যে থাকা হাজারদিঘী বিলের পানি আটকে রাখতে বিশুক্ষেত্র এলাকায় পানি নিষ্কাশনের নালায় এ বাঁধ দেওয়া হয়। এ নিয়ে কৃষকদের মাঝে ক্ষোভ বিরাজ করছে।
পাউবো চাঁপাইনবাবগঞ্জকে না জানিয়েই ৩ বছর আগে বাঁধটি নির্মাণ করে বিলের ইজারাদার নাসিম। এর ফলে বৃষ্টির পানি নালা দিয়ে নামতে না পারায় ডুবেছে ধানক্ষেত। এমনটি অভিযোগ করেন ভুক্তভোগী কৃষকগণ।
সোমবার (১৮ আগস্ট) বিকেলে নাচোল উপজেলার নির্বাহী অফিসার মোঃ কামাল হোসেন তার অফিসে আলোচনার জন্য উভয় পক্ষকে নিয়ে সমাধানের জন্য বসেন। এই সময় কৃষকরা চিৎকার চেচামেচি করে প্রতিবাদ করেন।
এ বিষয়ে নাচোল উপজেলার নির্বাহী অফিসার মোঃ কামাল হোসেন বলেন, আমি নাচোল উপজেলায় সবেমাত্র যোগদান করেছ। এখানে হাজারদিঘি বিল নিয়ে ২০১৮ সাল থেকে ঝামেলা লেগে আছে। বিলকে কেন্দ্র করে একজন মানুষও নাকি মার্ডার হয়েছে।
সম্প্রতি বিলে একটি বাঁধ দেওয়াকে কেন্দ্র করে স্থানীয় কৃষকদের মাঝে ক্ষোভ বিরাজ করছে। এবার চাঁপাইনবাবগঞ্জে অতিমাত্রায় বৃষ্টিপাত হওয়ায় কৃষকদের জমি ডুবে যাওয়ায় এই সমস্যা তৈরি হয়েছে। আমি আমার ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তাদের সাথে আলোচনা করে এ বিষয়ে সমাধান টানবো।
কয়েকজন ভুক্তভোগী কৃষক কান্না জড়িত কণ্ঠে বলেন, হাজারদিঘী বিলে আমাদের ১০০ বিঘা জমি রয়েছে। বর্তমানে জমিতে থাকা ধান গাছ তলিয়ে আছে। স্থানীয় কৃষকদের বাধা উপেক্ষা করে তিন বছর আগে সরকারি নালায় বাঁধ নির্মাণকাজ শুরু করে হাজারদিঘী বিলের ইজারাদার নাসিম। কয়েকশ কৃষক অনুরোধ করলেও তা শোনেননি ইজারাদার। এতে বিলের অতিরিক্ত পানি চলাচলে বাধা পেলে তলিয়ে যায় হাজার হাজার বিঘার জমির ধান। আমরা চাই, অবৈধ এ বাঁধ ভেঙে বিলের অতিরিক্ত পানির অবাধ চলাচল নিশ্চিত করা হোক।
অভিযোগের বিষয়ে হাজারদিঘী বিলের ইজারাদার নাসিম বলেন, ‘বিলের ইজারা বাবদ সরকারকে প্রতিবছর লাখ লাখ টাকা রাজস্ব দিতে হচ্ছে। কিন্তু বিলে পানি থাকছে না। পানি না থাকার কারণে বাঁধ নির্মাণ করা হয়েছে। বাঁধের কারণে কৃষকদের না ক্ষতি হয়েছে তার চেয়ে আমাদের অনেক বেশি ক্ষতি হয়েছে। কারণ খরার সময় পানি শুকিয়ে গেলে মাছ চাষে করা সম্ভব হচ্ছে না। বাঁধের রেগুলেটর আমাদের দাবি এজন্য আমাদের গত ৪ বছরে প্রায় তিন কোটি টাকা ক্ষতি হয়। আমি সরকারের নিকট বিলের সুষ্ঠু সমাধান চাই।
নাচোল উপজেলার কসবা ইউনিয়ন ও গোমস্তাপুর উপজেলার গোমস্তপুর ইউনিয়নের কিছুটা অংশ নিয়ে হাজারদিঘীর বিল। বিলের লিজ দেন ভূমি মন্ত্রণালয় চাঁপাইনবাবগঞ্জ জেলা প্রশাসকের কার্যালয় মাধ্যমে বেশ কয়েক বছর আগে।
বিলে পানি ধরে রাখতে তিন বছর আগে বাঁধ নির্মাণ করে ইজারাদার। তবে, বিষয়টি সম্পর্কে পানি উন্নয়ন কর্তৃপক্ষকে (পাউবো) কিছুই জানায়নি তারা। এবার সেই বাঁধের জেরে তলিয়ে গেছে বিলের আশপাশে থাকা তিন হাজার বিঘা জমির ধান। এতে বিপাকে পড়ছেন কৃষকেরা।
জানা গেছে, উপজেলার তিন ইউনিয়নের পাঁচ মৌজার মধ্যে থাকা হাজারদিঘী বিলের পানি আটকে রাখতে বিশুক্ষেত্র এলাকায় পানি নিষ্কাশনের নালায় এ বাঁধ দেওয়া হয়। এ নিয়ে কৃষকদের মাঝে ক্ষোভ বিরাজ করছে।
পাউবো চাঁপাইনবাবগঞ্জকে না জানিয়েই ৩ বছর আগে বাঁধটি নির্মাণ করে বিলের ইজারাদার নাসিম। এর ফলে বৃষ্টির পানি নালা দিয়ে নামতে না পারায় ডুবেছে ধানক্ষেত। এমনটি অভিযোগ করেন ভুক্তভোগী কৃষকগণ।
সোমবার (১৮ আগস্ট) বিকেলে নাচোল উপজেলার নির্বাহী অফিসার মোঃ কামাল হোসেন তার অফিসে আলোচনার জন্য উভয় পক্ষকে নিয়ে সমাধানের জন্য বসেন। এই সময় কৃষকরা চিৎকার চেচামেচি করে প্রতিবাদ করেন।
এ বিষয়ে নাচোল উপজেলার নির্বাহী অফিসার মোঃ কামাল হোসেন বলেন, আমি নাচোল উপজেলায় সবেমাত্র যোগদান করেছ। এখানে হাজারদিঘি বিল নিয়ে ২০১৮ সাল থেকে ঝামেলা লেগে আছে। বিলকে কেন্দ্র করে একজন মানুষও নাকি মার্ডার হয়েছে।
সম্প্রতি বিলে একটি বাঁধ দেওয়াকে কেন্দ্র করে স্থানীয় কৃষকদের মাঝে ক্ষোভ বিরাজ করছে। এবার চাঁপাইনবাবগঞ্জে অতিমাত্রায় বৃষ্টিপাত হওয়ায় কৃষকদের জমি ডুবে যাওয়ায় এই সমস্যা তৈরি হয়েছে। আমি আমার ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তাদের সাথে আলোচনা করে এ বিষয়ে সমাধান টানবো।
কয়েকজন ভুক্তভোগী কৃষক কান্না জড়িত কণ্ঠে বলেন, হাজারদিঘী বিলে আমাদের ১০০ বিঘা জমি রয়েছে। বর্তমানে জমিতে থাকা ধান গাছ তলিয়ে আছে। স্থানীয় কৃষকদের বাধা উপেক্ষা করে তিন বছর আগে সরকারি নালায় বাঁধ নির্মাণকাজ শুরু করে হাজারদিঘী বিলের ইজারাদার নাসিম। কয়েকশ কৃষক অনুরোধ করলেও তা শোনেননি ইজারাদার। এতে বিলের অতিরিক্ত পানি চলাচলে বাধা পেলে তলিয়ে যায় হাজার হাজার বিঘার জমির ধান। আমরা চাই, অবৈধ এ বাঁধ ভেঙে বিলের অতিরিক্ত পানির অবাধ চলাচল নিশ্চিত করা হোক।
অভিযোগের বিষয়ে হাজারদিঘী বিলের ইজারাদার নাসিম বলেন, ‘বিলের ইজারা বাবদ সরকারকে প্রতিবছর লাখ লাখ টাকা রাজস্ব দিতে হচ্ছে। কিন্তু বিলে পানি থাকছে না। পানি না থাকার কারণে বাঁধ নির্মাণ করা হয়েছে। বাঁধের কারণে কৃষকদের না ক্ষতি হয়েছে তার চেয়ে আমাদের অনেক বেশি ক্ষতি হয়েছে। কারণ খরার সময় পানি শুকিয়ে গেলে মাছ চাষে করা সম্ভব হচ্ছে না। বাঁধের রেগুলেটর আমাদের দাবি এজন্য আমাদের গত ৪ বছরে প্রায় তিন কোটি টাকা ক্ষতি হয়। আমি সরকারের নিকট বিলের সুষ্ঠু সমাধান চাই।
জামালপুর জেলা বিএনপির দ্বিবার্ষিক সম্মেলন বাতিলের দাবিতে হরতাল ঘোষণার পর মশাল মিছিল থেকে বোমা সদৃশ বস্তু বিস্ফোরণ শব্দ পাওয়া গেছে। এতে আতঙ্ক ছড়িয়ে পড়েছে পুরো শহর জুড়ে।
১ ঘণ্টা আগেখবর পেয়ে নিউজ কভারেজের জন্য থানার সামনে মিডিয়া কর্মীরা পৌঁছলে তাদেরকেও থানার মধ্যে প্রবেশ করতে দেওয়া হয়নি।
১ ঘণ্টা আগেটাঙ্গাইলে সদ্য নিয়োগ পাওয়া আদালতের সরকারি আইন কর্মকর্তা (জিপি) বজলুর রহমান মিয়াকে স্বৈরাচার আওয়ামী লীগের দোসর আখ্যা দিয়ে তার কার্যালয়ে তালা দিয়েছেন আইনজীবীরা।
২ ঘণ্টা আগেসাতক্ষীরায় বাংলাদেশ জাতীয়তাবাদী স্বেচ্ছাসেবক দলের ৪৫তম প্রতিষ্ঠা বার্ষিকী উপলক্ষ্যে র্যালি ও আলোচনা সভা অনুষ্ঠিত হয়েছে।
২ ঘণ্টা আগেজামালপুর জেলা বিএনপির দ্বিবার্ষিক সম্মেলন বাতিলের দাবিতে হরতাল ঘোষণার পর মশাল মিছিল থেকে বোমা সদৃশ বস্তু বিস্ফোরণ শব্দ পাওয়া গেছে। এতে আতঙ্ক ছড়িয়ে পড়েছে পুরো শহর জুড়ে।
খবর পেয়ে নিউজ কভারেজের জন্য থানার সামনে মিডিয়া কর্মীরা পৌঁছলে তাদেরকেও থানার মধ্যে প্রবেশ করতে দেওয়া হয়নি।
টাঙ্গাইলে সদ্য নিয়োগ পাওয়া আদালতের সরকারি আইন কর্মকর্তা (জিপি) বজলুর রহমান মিয়াকে স্বৈরাচার আওয়ামী লীগের দোসর আখ্যা দিয়ে তার কার্যালয়ে তালা দিয়েছেন আইনজীবীরা।
সাতক্ষীরায় বাংলাদেশ জাতীয়তাবাদী স্বেচ্ছাসেবক দলের ৪৫তম প্রতিষ্ঠা বার্ষিকী উপলক্ষ্যে র্যালি ও আলোচনা সভা অনুষ্ঠিত হয়েছে।