কক্সবাজার প্রতিনিধি
সমুদ্র ও পাহাড়ের মনোমুগ্ধকর সংমিশ্রণে তৈরি এক নৈসর্গিক সৌন্দর্যের নাম ‘রূপসী গোয়ালিয়া’। কক্সবাজারের রামু উপজেলার খুনিয়াপালং ইউনিয়নের এই অপরূপ স্থানটি পর্যটকদের আকৃষ্ট করছে প্রতিদিন। সমুদ্রের সান্নিধ্যে অবস্থিত হওয়ায় এটি পর্যটকদের কাছে দ্রুত জনপ্রিয় হয়ে উঠেছে। কেউ কেউ একে ‘মিনি বান্দরবান’ বলেও অভিহিত করছেন।
কক্সবাজার শহরের কলাতলী মোড় থেকে প্রায় ১৮ কিলোমিটার দক্ষিণে এবং মেরিন ড্রাইভ সড়কের রেজুখাল ব্রিজের পূর্ব পাশে রূপসী গোয়ালিয়ার অবস্থান। এখানে আসা পর্যটকরা পাহাড়ের চূড়ায় উঠে সমুদ্রের অপার সৌন্দর্য উপভোগ করতে পারেন। বিশেষ করে পাহাড়ের ওপর থেকে সূর্যাস্তের দৃশ্য দেখার অভিজ্ঞতা অনন্য।
ঢাকা থেকে আসা পর্যটক শান্ত আলমগীর বলেন, পরিবার নিয়ে প্রকৃতির সান্নিধ্যে আসার জন্য এ জায়গাটি অসাধারণ। পাহাড় আর সমুদ্রের এমন মিলনস্থল সত্যিই বিরল।
ভ্রমণে আসা একদল শিক্ষার্থী জানায়, বান্দরবান বা সাজেকের মতো জায়গায় যেতে সময় ও ব্যয় বেশি হলেও এখানে কম খরচে দারুণ অভিজ্ঞতা পাওয়া যায়। তাই তারা বন্ধুদের নিয়ে ঘুরতে এসেছেন।
স্থানীয়দের যাতায়াতের সুবিধার্থে একসময় পাহাড়ি সড়কটি নির্মাণ করা হয়েছিল, যা পরে পর্যটন স্পট হিসেবে পরিচিতি লাভ করে। সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে এর জনপ্রিয়তা বাড়ার পর থেকে দেশি-বিদেশি পর্যটকদের আগমন উল্লেখযোগ্যভাবে বেড়েছে।
রামু উপজেলা পরিষদের সাবেক ভাইস চেয়ারম্যান আবদুল্লাহ সিকদার বলেন, ‘প্রাকৃতিকভাবে অপূর্ব এ স্থানটিকে পরিকল্পিতভাবে উন্নয়ন করলে এটি কক্সবাজারের অন্যতম আকর্ষণীয় পর্যটনকেন্দ্র হয়ে উঠবে। পর্যটকদের নিরাপত্তা নিশ্চিত করা গেলে স্থানীয় অর্থনীতিতেও ইতিবাচক প্রভাব পড়বে।’
প্রকৃতির অনন্য সৌন্দর্যে ঘেরা রূপসী গোয়ালিয়াকে যদি পরিকল্পিতভাবে গড়ে তোলা যায়, তবে এটি কক্সবাজারের পর্যটনে নতুন মাত্রা যোগ করতে পারে।
সমুদ্র ও পাহাড়ের মনোমুগ্ধকর সংমিশ্রণে তৈরি এক নৈসর্গিক সৌন্দর্যের নাম ‘রূপসী গোয়ালিয়া’। কক্সবাজারের রামু উপজেলার খুনিয়াপালং ইউনিয়নের এই অপরূপ স্থানটি পর্যটকদের আকৃষ্ট করছে প্রতিদিন। সমুদ্রের সান্নিধ্যে অবস্থিত হওয়ায় এটি পর্যটকদের কাছে দ্রুত জনপ্রিয় হয়ে উঠেছে। কেউ কেউ একে ‘মিনি বান্দরবান’ বলেও অভিহিত করছেন।
কক্সবাজার শহরের কলাতলী মোড় থেকে প্রায় ১৮ কিলোমিটার দক্ষিণে এবং মেরিন ড্রাইভ সড়কের রেজুখাল ব্রিজের পূর্ব পাশে রূপসী গোয়ালিয়ার অবস্থান। এখানে আসা পর্যটকরা পাহাড়ের চূড়ায় উঠে সমুদ্রের অপার সৌন্দর্য উপভোগ করতে পারেন। বিশেষ করে পাহাড়ের ওপর থেকে সূর্যাস্তের দৃশ্য দেখার অভিজ্ঞতা অনন্য।
ঢাকা থেকে আসা পর্যটক শান্ত আলমগীর বলেন, পরিবার নিয়ে প্রকৃতির সান্নিধ্যে আসার জন্য এ জায়গাটি অসাধারণ। পাহাড় আর সমুদ্রের এমন মিলনস্থল সত্যিই বিরল।
ভ্রমণে আসা একদল শিক্ষার্থী জানায়, বান্দরবান বা সাজেকের মতো জায়গায় যেতে সময় ও ব্যয় বেশি হলেও এখানে কম খরচে দারুণ অভিজ্ঞতা পাওয়া যায়। তাই তারা বন্ধুদের নিয়ে ঘুরতে এসেছেন।
স্থানীয়দের যাতায়াতের সুবিধার্থে একসময় পাহাড়ি সড়কটি নির্মাণ করা হয়েছিল, যা পরে পর্যটন স্পট হিসেবে পরিচিতি লাভ করে। সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে এর জনপ্রিয়তা বাড়ার পর থেকে দেশি-বিদেশি পর্যটকদের আগমন উল্লেখযোগ্যভাবে বেড়েছে।
রামু উপজেলা পরিষদের সাবেক ভাইস চেয়ারম্যান আবদুল্লাহ সিকদার বলেন, ‘প্রাকৃতিকভাবে অপূর্ব এ স্থানটিকে পরিকল্পিতভাবে উন্নয়ন করলে এটি কক্সবাজারের অন্যতম আকর্ষণীয় পর্যটনকেন্দ্র হয়ে উঠবে। পর্যটকদের নিরাপত্তা নিশ্চিত করা গেলে স্থানীয় অর্থনীতিতেও ইতিবাচক প্রভাব পড়বে।’
প্রকৃতির অনন্য সৌন্দর্যে ঘেরা রূপসী গোয়ালিয়াকে যদি পরিকল্পিতভাবে গড়ে তোলা যায়, তবে এটি কক্সবাজারের পর্যটনে নতুন মাত্রা যোগ করতে পারে।