নীলফামারী
আষাঢ় মাস শেষেও নীলফামারীতে দেখা মিলছে না বৃষ্টি। এতে করে খরিফ-২ মৌসুমের আমন চাষ ব্যাহত হওয়ার আশঙ্কা করা হচ্ছে। নীচু জমির জন্য দ্বি-চারাও (স্থানীয় ভাষায় বলান) করতে পারছে না কৃষক। মাঠে পানি না থাকার কারণে অনেক খরচ করে দ্বি-চারা করতে হচ্ছে।
দীর্ঘ চার মাস থেকে খরায় পৌঁছে নীলফামারী। মাঝে-মধ্যে ছিটে-ফোটা বৃষ্টি নামলেও মাটি ভাল মত ভিজছে না । আমনের জমি খাঁ খাঁ করছে। নীচু জমিতে আমন রোপণের জন্য দ্বি-চারা করা প্রয়োজন। কাঙ্ক্ষিত বৃষ্টি না হওয়ায় কৃষকরা অনেক খরচ করে সেচ দিয়ে দ্বি-চারা করছেন। খরিপ-২ মওসুমের আমন ধান চাষ সম্পূর্ণ বৃষ্টির পানি নির্ভর। বাড়তি সেচ ছাড়াই আমন ধান চাষ করে তাদের গোলায় তুলে। ফলে খুশি হয়েই কৃষকরা নবান্ন উৎসব করে।
নীলফামারী জেলা কৃষি সম্প্রসারণ অধিদপ্তরের দেওয়া তথ্য মতে, এবারে আমন মৌসুমে উৎপাদন লক্ষ্যমাত্রা ধরা হয়েছে, ৩ লাখ ৬৭ হাজার ৯ শত ২০ মেট্রিক টন। জমির লক্ষ্যমাত্রা ধরা হয়েছে, ১ লাখ ১৩ হাজার ২ শত ২০ হেক্টর জমি। এ পর্যন্ত অর্জন হয়েছে, মাত্র ৫ শত ৫৭ হেক্টর। চলতি বছরের মার্চ মাসে মাত্র ৩ মিলিমিটার, এপ্রিল মাসে ১ শত ৩০ মিলিমিটার, মে মাসে ৩ শত ২৬ মিটিমিটার, জুন মাসে ৩ শত ৫০ মিলিমিটার বৃষ্টিপাত রেকর্ড করা হয়েছে। জুলাই মাসে বৃষ্টিপাতের কোন রেকর্ড নেই।
নীলফামারী সদর উপজেলার কঢ়ুকাটা ইউনিয়নের মানুষগড়া গ্রামের কৃষক সাফিউল বলেন, চারার বয়স সাধারণত ২৫ থেকে ৩০ দিন বয়স হলেই আমন রোপণ করতে হয়। আমার চারার বয়স ৩৫ দিন পার হলেও অনাবৃষ্টির কারণে আমন রোপণ করতে পারেনি।
নীলফামারী জেলা কৃষি সম্প্রসারণ অধিদপ্তরের উপ-পরিচালক ড. এস এম আবু বকর সাইফুল ইসলাম বলেন, আমন চাষ শুরু হয় ১৬ জুলাই থেকে। নীলফামারীর অধিকাংশ কৃষক, আগাম আলু চাষ করেন। এ কারণেই অনেকেই হাইব্রীজ জাত ও উপশি জাতের পাশাপাশি আমনের চারা আগাম করে থাকেন। এখনও সময় আছে। ক্লাইমেট পরিবর্তন হয়েছে। বৃষ্টিপাত না হলে, সেচের মাধ্যমে দ্রুত আমন চাষ করতে হবে। সেক্ষেতে জেলার আলু চাষি কৃষক ভাইরা আমন গোলায় তুলে আগাম আলু রোপণ করতে পারবে। আসমানের পানিতে অনেক পুষ্টি উপাদান আছে। বৃষ্টি নামলে আমন ক্ষেত সবুজে ভরে যাবে।
আষাঢ় মাস শেষেও নীলফামারীতে দেখা মিলছে না বৃষ্টি। এতে করে খরিফ-২ মৌসুমের আমন চাষ ব্যাহত হওয়ার আশঙ্কা করা হচ্ছে। নীচু জমির জন্য দ্বি-চারাও (স্থানীয় ভাষায় বলান) করতে পারছে না কৃষক। মাঠে পানি না থাকার কারণে অনেক খরচ করে দ্বি-চারা করতে হচ্ছে।
দীর্ঘ চার মাস থেকে খরায় পৌঁছে নীলফামারী। মাঝে-মধ্যে ছিটে-ফোটা বৃষ্টি নামলেও মাটি ভাল মত ভিজছে না । আমনের জমি খাঁ খাঁ করছে। নীচু জমিতে আমন রোপণের জন্য দ্বি-চারা করা প্রয়োজন। কাঙ্ক্ষিত বৃষ্টি না হওয়ায় কৃষকরা অনেক খরচ করে সেচ দিয়ে দ্বি-চারা করছেন। খরিপ-২ মওসুমের আমন ধান চাষ সম্পূর্ণ বৃষ্টির পানি নির্ভর। বাড়তি সেচ ছাড়াই আমন ধান চাষ করে তাদের গোলায় তুলে। ফলে খুশি হয়েই কৃষকরা নবান্ন উৎসব করে।
নীলফামারী জেলা কৃষি সম্প্রসারণ অধিদপ্তরের দেওয়া তথ্য মতে, এবারে আমন মৌসুমে উৎপাদন লক্ষ্যমাত্রা ধরা হয়েছে, ৩ লাখ ৬৭ হাজার ৯ শত ২০ মেট্রিক টন। জমির লক্ষ্যমাত্রা ধরা হয়েছে, ১ লাখ ১৩ হাজার ২ শত ২০ হেক্টর জমি। এ পর্যন্ত অর্জন হয়েছে, মাত্র ৫ শত ৫৭ হেক্টর। চলতি বছরের মার্চ মাসে মাত্র ৩ মিলিমিটার, এপ্রিল মাসে ১ শত ৩০ মিলিমিটার, মে মাসে ৩ শত ২৬ মিটিমিটার, জুন মাসে ৩ শত ৫০ মিলিমিটার বৃষ্টিপাত রেকর্ড করা হয়েছে। জুলাই মাসে বৃষ্টিপাতের কোন রেকর্ড নেই।
নীলফামারী সদর উপজেলার কঢ়ুকাটা ইউনিয়নের মানুষগড়া গ্রামের কৃষক সাফিউল বলেন, চারার বয়স সাধারণত ২৫ থেকে ৩০ দিন বয়স হলেই আমন রোপণ করতে হয়। আমার চারার বয়স ৩৫ দিন পার হলেও অনাবৃষ্টির কারণে আমন রোপণ করতে পারেনি।
নীলফামারী জেলা কৃষি সম্প্রসারণ অধিদপ্তরের উপ-পরিচালক ড. এস এম আবু বকর সাইফুল ইসলাম বলেন, আমন চাষ শুরু হয় ১৬ জুলাই থেকে। নীলফামারীর অধিকাংশ কৃষক, আগাম আলু চাষ করেন। এ কারণেই অনেকেই হাইব্রীজ জাত ও উপশি জাতের পাশাপাশি আমনের চারা আগাম করে থাকেন। এখনও সময় আছে। ক্লাইমেট পরিবর্তন হয়েছে। বৃষ্টিপাত না হলে, সেচের মাধ্যমে দ্রুত আমন চাষ করতে হবে। সেক্ষেতে জেলার আলু চাষি কৃষক ভাইরা আমন গোলায় তুলে আগাম আলু রোপণ করতে পারবে। আসমানের পানিতে অনেক পুষ্টি উপাদান আছে। বৃষ্টি নামলে আমন ক্ষেত সবুজে ভরে যাবে।
ভারতের সীমান্তরক্ষী বাহিনী (বিএসএফ) অবৈধভাবে সীমান্ত অতিক্রমের দায়ে আটক করা ৯ বাংলাদেশি নাগরিককে পতাকা বৈঠকের মাধ্যমে বিজিবির কাছে হস্তান্তর করেছে। পরে তাঁদের মহেশপুর থানায় সোপর্দ করা হয়।
৮ ঘণ্টা আগেকালের বিবর্তনে গ্রাম বাংলার বহু ঐতিহ্যবাহী খেলাধুলা আজ হারিয়ে যেতে বসেছে। একসময় বিভিন্ন মৌসুমে গ্রামে-গঞ্জে নানা খেলাধুলার আয়োজন হতো, যার অধিকাংশই এখন আর দেখা যায় না।
৯ ঘণ্টা আগেরাঙামাটির পর্যটনশিল্পে চলছে গভীর মন্দা। বর্ষা মৌসুমে কাপ্তাই হ্রদের পানি বেড়ে যাওয়ায় প্রায় এক মাস ধরে সম্পূর্ণ ডুবে আছে জেলার প্রধান আকর্ষণ ঝুলন্ত সেতু। এতে পর্যটনকেন্দ্রটি বর্তমানে পর্যটকশূন্য এবং স্থানীয় ব্যবসায়ী ও আবাসিক হোটেলগুলো বড় ধরনের লোকসানের মুখে পড়েছে।
৯ ঘণ্টা আগেঅবশেষে পার্বত্য মন্ত্রণালয়ের গঠিত তদন্ত— কমিটির কাছে জেলা পরিষদের কার্যালয়ে হাজিরা দিয়েছেন দুর্নীতির দায়ে দায়িত্ব থেকে অব্যাহতি প্রাপ্ত খাগড়াছড়ি পার্বত্য জেলা পরিষদ চেয়ারম্যান জিরোনা ত্রিপুরা। সে সাথে অনাস্থা ভোটে ১৪-০১ ভোটে পারজিত হয়েছেন তিনি।
১২ ঘণ্টা আগেভারতের সীমান্তরক্ষী বাহিনী (বিএসএফ) অবৈধভাবে সীমান্ত অতিক্রমের দায়ে আটক করা ৯ বাংলাদেশি নাগরিককে পতাকা বৈঠকের মাধ্যমে বিজিবির কাছে হস্তান্তর করেছে। পরে তাঁদের মহেশপুর থানায় সোপর্দ করা হয়।
কালের বিবর্তনে গ্রাম বাংলার বহু ঐতিহ্যবাহী খেলাধুলা আজ হারিয়ে যেতে বসেছে। একসময় বিভিন্ন মৌসুমে গ্রামে-গঞ্জে নানা খেলাধুলার আয়োজন হতো, যার অধিকাংশই এখন আর দেখা যায় না।
রাঙামাটির পর্যটনশিল্পে চলছে গভীর মন্দা। বর্ষা মৌসুমে কাপ্তাই হ্রদের পানি বেড়ে যাওয়ায় প্রায় এক মাস ধরে সম্পূর্ণ ডুবে আছে জেলার প্রধান আকর্ষণ ঝুলন্ত সেতু। এতে পর্যটনকেন্দ্রটি বর্তমানে পর্যটকশূন্য এবং স্থানীয় ব্যবসায়ী ও আবাসিক হোটেলগুলো বড় ধরনের লোকসানের মুখে পড়েছে।
অবশেষে পার্বত্য মন্ত্রণালয়ের গঠিত তদন্ত— কমিটির কাছে জেলা পরিষদের কার্যালয়ে হাজিরা দিয়েছেন দুর্নীতির দায়ে দায়িত্ব থেকে অব্যাহতি প্রাপ্ত খাগড়াছড়ি পার্বত্য জেলা পরিষদ চেয়ারম্যান জিরোনা ত্রিপুরা। সে সাথে অনাস্থা ভোটে ১৪-০১ ভোটে পারজিত হয়েছেন তিনি।