ফরিদপুর
প্রতিবছর বর্ষা মৌসুম এলেই পদ্মার পানি বাড়তে শুরু করে, আর সেই সঙ্গে তীরবর্তী মানুষদের মনে ফিরে আসে চিরচেনা আতঙ্ক—নদী ভাঙন আর ডাকাতের আতঙ্ক এ যেন কিছুতেই থামছে না। বছরের পর বছর এ তাণ্ডবে ঘরবাড়ি, ফসলি জমি, বসতভিটা হারিয়ে নিঃস্ব হয়েছে অসংখ্য পরিবার। অনেকেই সরিয়ে নিয়ে যাচ্ছে গরু ছাগলসহ আসবাবপত্র।
ফরিদপুরের সদরপুর উপজেলার পদ্মা নদীর তীরবর্তী গ্রামগুলোতে এখন উদ্বেগ-উৎকণ্ঠার পরিবেশ বিরাজ করছে । অতীত অভিজ্ঞতা থেকেই আতঙ্কে দিন পার করছেন স্থানীয়রা।
উপজেলার দিয়ারা নারিকেলবাড়িয়া ইউনিয়নের নুরুদ্দীন সরদার কান্দি, আব্দুল হামিদ জঙ্গির কান্দি, আলেফ সরদার কান্দি ও জব্বার শিকদার কান্দি—এই গ্রামগুলো ভাঙন ঝুঁকিতে রয়েছে। এছাড়া আকোটের চর ইউনিয়নের শয়তানখালী, ছলেনামা ও আকোটের চর গুচ্ছ গ্রামের প্রায় ১১০টি পরিবার নদীভাঙনের শিকার।
স্থানীয় খালাশী ডাঙ্গীর কালাম খালাশী (৫৫) ও পিঁয়াজ খালীর আব্দুর হালিম ব্যাপারী (৬০) বলছেন, প্রতি বছর নদী ভাঙ্গনের শিকার হয়ে তাদের ঘরবাড়ি, ফসলি জমি সব নদী গর্ভে চলে যাচ্ছে। গত কয়েক বছরের তুলনায় এ বছর বেশি ভাঙ্গছে। রাতে রয়েছে ডাকাতের আতঙ্ক। দ্রুত টেকসই নদীশাসনের ব্যবস্থা না করা হয় তবে সব কিছু হারিয়ে নিঃস্ব হতে হবে তাদের।
আতঙ্ক প্রতিরোধে সদরপুর উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা জাকিয়া সুলতানা বলেন, নদীভাঙনের ফলে এখানকার মানুষের জীবনমান উন্নত হচ্ছে না। কেবল মাত্র এই ভাঙন প্রতিরোধ করা সম্ভব হলেই এই এলাকার জীবনযাত্রার মান উন্নত হবে।
মুঠোফোনে ফরিদপুর পানি উন্নয়ন বোর্ডের নির্বাহী প্রকৌশলী মো: রাকিব হোসেন এ বিষয়ে জানান, নদী ভাঙনের বিষয়ে তারা অবগত রয়েছেন। একটি স্ট্যাডির আলোকে নদী ভাঙন রোধে শীঘ্রই একটি স্থায়ী প্রকল্প নেওয়া হবে।
এ অঞ্চলে যদি আগেভাগে টেকসই নদীশাসন ও প্রশাসনিক তৎপরতা উদ্যোগ নেওয়া হয় তবে হয়ত রক্ষা পাবে হাজারো নদীতীরবর্তী পরিবার।
প্রতিবছর বর্ষা মৌসুম এলেই পদ্মার পানি বাড়তে শুরু করে, আর সেই সঙ্গে তীরবর্তী মানুষদের মনে ফিরে আসে চিরচেনা আতঙ্ক—নদী ভাঙন আর ডাকাতের আতঙ্ক এ যেন কিছুতেই থামছে না। বছরের পর বছর এ তাণ্ডবে ঘরবাড়ি, ফসলি জমি, বসতভিটা হারিয়ে নিঃস্ব হয়েছে অসংখ্য পরিবার। অনেকেই সরিয়ে নিয়ে যাচ্ছে গরু ছাগলসহ আসবাবপত্র।
ফরিদপুরের সদরপুর উপজেলার পদ্মা নদীর তীরবর্তী গ্রামগুলোতে এখন উদ্বেগ-উৎকণ্ঠার পরিবেশ বিরাজ করছে । অতীত অভিজ্ঞতা থেকেই আতঙ্কে দিন পার করছেন স্থানীয়রা।
উপজেলার দিয়ারা নারিকেলবাড়িয়া ইউনিয়নের নুরুদ্দীন সরদার কান্দি, আব্দুল হামিদ জঙ্গির কান্দি, আলেফ সরদার কান্দি ও জব্বার শিকদার কান্দি—এই গ্রামগুলো ভাঙন ঝুঁকিতে রয়েছে। এছাড়া আকোটের চর ইউনিয়নের শয়তানখালী, ছলেনামা ও আকোটের চর গুচ্ছ গ্রামের প্রায় ১১০টি পরিবার নদীভাঙনের শিকার।
স্থানীয় খালাশী ডাঙ্গীর কালাম খালাশী (৫৫) ও পিঁয়াজ খালীর আব্দুর হালিম ব্যাপারী (৬০) বলছেন, প্রতি বছর নদী ভাঙ্গনের শিকার হয়ে তাদের ঘরবাড়ি, ফসলি জমি সব নদী গর্ভে চলে যাচ্ছে। গত কয়েক বছরের তুলনায় এ বছর বেশি ভাঙ্গছে। রাতে রয়েছে ডাকাতের আতঙ্ক। দ্রুত টেকসই নদীশাসনের ব্যবস্থা না করা হয় তবে সব কিছু হারিয়ে নিঃস্ব হতে হবে তাদের।
আতঙ্ক প্রতিরোধে সদরপুর উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা জাকিয়া সুলতানা বলেন, নদীভাঙনের ফলে এখানকার মানুষের জীবনমান উন্নত হচ্ছে না। কেবল মাত্র এই ভাঙন প্রতিরোধ করা সম্ভব হলেই এই এলাকার জীবনযাত্রার মান উন্নত হবে।
মুঠোফোনে ফরিদপুর পানি উন্নয়ন বোর্ডের নির্বাহী প্রকৌশলী মো: রাকিব হোসেন এ বিষয়ে জানান, নদী ভাঙনের বিষয়ে তারা অবগত রয়েছেন। একটি স্ট্যাডির আলোকে নদী ভাঙন রোধে শীঘ্রই একটি স্থায়ী প্রকল্প নেওয়া হবে।
এ অঞ্চলে যদি আগেভাগে টেকসই নদীশাসন ও প্রশাসনিক তৎপরতা উদ্যোগ নেওয়া হয় তবে হয়ত রক্ষা পাবে হাজারো নদীতীরবর্তী পরিবার।
আইসক্রিম তৈরির জন্য আলাদা পরিবেশ ও নিয়মনীতি থাকলেও তা ছিটেফোঁটা মানছে না আইসক্রিম ফ্যাক্টরীর মালিকেরা।
৬ ঘণ্টা আগেঅগ্নিকাণ্ডে সবকিছু পুড়ে যাওয়ায় এখন তিনি সম্পূর্ণ নিঃস্ব ও আশ্রয়হীন। স্ত্রী-সন্তানকে নিয়ে তাকে খোলা আকাশের নিচে থাকতে হচ্ছে
৬ ঘণ্টা আগেআন্দোলন চলাকালে হাবিবুর রহমান হাবিব নামে এক শ্রমিক নিহত হন, আর আহত হন অন্তত ১৫ জন। পরে বিকেলের দিকে সেনাবাহিনী, পুলিশ ও র্যাবের যৌথ উদ্যোগে পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণে আসে
৭ ঘণ্টা আগেমহেশপুর থানার পুলিশ পরিদর্শক সাজ্জাদুর রহমান সাজ্জাদ বলেন, পানিতে ডুবে শিশুটি মারা গেছে। পরিবারের পক্ষ থেকে কোনো অভিযোগ না থাকায় মরদেহ সৎকারের অনুমতি দেওয়া হয়েছে।
৭ ঘণ্টা আগেআইসক্রিম তৈরির জন্য আলাদা পরিবেশ ও নিয়মনীতি থাকলেও তা ছিটেফোঁটা মানছে না আইসক্রিম ফ্যাক্টরীর মালিকেরা।
অগ্নিকাণ্ডে সবকিছু পুড়ে যাওয়ায় এখন তিনি সম্পূর্ণ নিঃস্ব ও আশ্রয়হীন। স্ত্রী-সন্তানকে নিয়ে তাকে খোলা আকাশের নিচে থাকতে হচ্ছে
আন্দোলন চলাকালে হাবিবুর রহমান হাবিব নামে এক শ্রমিক নিহত হন, আর আহত হন অন্তত ১৫ জন। পরে বিকেলের দিকে সেনাবাহিনী, পুলিশ ও র্যাবের যৌথ উদ্যোগে পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণে আসে
মহেশপুর থানার পুলিশ পরিদর্শক সাজ্জাদুর রহমান সাজ্জাদ বলেন, পানিতে ডুবে শিশুটি মারা গেছে। পরিবারের পক্ষ থেকে কোনো অভিযোগ না থাকায় মরদেহ সৎকারের অনুমতি দেওয়া হয়েছে।