সাতক্ষীরা প্রতিনিধি
মন্ত্রিপরিষদ বিভাগের সচিব ড. শেখ আব্দুর রশিদ বলছেন, চলতি বছরের মধ্যে নদী খনন কাজ শেষ হবে। তখন মানুষের মুখে হাসি ফুটবে ইনশাআল্লাহ। এলাকার মানুষ দায়িত্বশীলতার সঙ্গে নতুন সরকারের সব সুযোগ-সুবিধা পাবে। শুক্রবার(৩১ জানুয়ারি) সকালে সাতক্ষীরা জেলার আশাশুনি উপজেলার কুল্যা ইউনিয়নে বেতনা নদী খনন কাজ দেখতে গিয়ে তিনি সাংবাদিকদের প্রশ্নের জবাবে কথাগুলো বলেন। এ সময় সেখানে সরেজমিন কাজ দেখার পাশাপাশি প্রকল্পের কাজের খোঁজখবর নেন। এ ছাড়া পানি উন্নয়ন বোর্ডের চিফ ইঞ্জিনিয়ার বিদ্যুৎ কুমার সাহ প্রকল্পের আওতায় সমাপ্তকৃত ও চলমান কাজের তথ্য সম্পর্কে অবহিত করেন।
তিনি আরও বলেন, ২০২০ সালে এই এলাকায় প্রকল্প পাস হয়ে ২০২১ সালে কাজ শুরু হয়। এ বছর জুনের মধ্যে প্রকল্পের কাজ এবং এপ্রিলের মধ্যে বেতনা নদীর খনন কাজ শেষ হবে। নদীর ওপর ৩১টি স্লুইস গেটের কাজ প্রকল্পের অধীনে করা হচ্ছে। বাকি গেটগুলো অন্য ফান্ড থেকে করা হবে। সাতক্ষীরার সব নদনদী খনন করে নাব্য ফিরিয়ে এনে দ্রুত সময়ের মধ্যে জলাবদ্ধতা নিরসন করা হবে। এ সময় সেখানে উপস্থিত ছিলেন খুলনা বিভাগীয় কমিশনার মো. হেলাল মাহমুদ শরীফ, ডিআইজি রেজাউল হক, খুলনা বিভাগের পানি উন্নয়ন বোর্ডের প্রকৌশলী শাখাওয়াত হোসেন, সহকারী প্রকৌশলী সৈয়দ সাইদুল ইসলাম, সাতক্ষীরা জেলা প্রশাসক মোস্তাক আহমেদ, পুলিশ সুপার মনিরুল ইসলাম, আশাশুনি নির্বাহী কর্মকর্তা কৃষ্ণা রায়, সহকারী ভূমি কমিশনার রাশেদ হোসাইন, থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা নোমান হোসেন, কুল্যা ইউপি চেয়ারম্যান ওমর সাকি পলাশ প্রমুখ।
এর আগে গত বৃহস্পতিবার রাতে সড়কপথে সাতক্ষীরায় আসেন সচিব ড. শেখ আব্দুর রশিদ। শুক্রবার সকালে জেলা পুলিশের পক্ষ থেকে গার্ড অব অনার দেওয়া হয়। এরপর তিনি আশাশুনি উপজেলায় পানি উন্নয়ন বোর্ডের চলমান কাজগুলো পরিদর্শনে যান। চলমান প্রকল্পের কাজ করছে রামপাল ট্রেড ইন্টারন্যাশনাল ডব্লিউইএল-এডব্লিউআর (জেবি) নামে একটি ঠিকাদারি প্রতিষ্ঠান।
মন্ত্রিপরিষদ বিভাগের সচিব ড. শেখ আব্দুর রশিদ বলছেন, চলতি বছরের মধ্যে নদী খনন কাজ শেষ হবে। তখন মানুষের মুখে হাসি ফুটবে ইনশাআল্লাহ। এলাকার মানুষ দায়িত্বশীলতার সঙ্গে নতুন সরকারের সব সুযোগ-সুবিধা পাবে। শুক্রবার(৩১ জানুয়ারি) সকালে সাতক্ষীরা জেলার আশাশুনি উপজেলার কুল্যা ইউনিয়নে বেতনা নদী খনন কাজ দেখতে গিয়ে তিনি সাংবাদিকদের প্রশ্নের জবাবে কথাগুলো বলেন। এ সময় সেখানে সরেজমিন কাজ দেখার পাশাপাশি প্রকল্পের কাজের খোঁজখবর নেন। এ ছাড়া পানি উন্নয়ন বোর্ডের চিফ ইঞ্জিনিয়ার বিদ্যুৎ কুমার সাহ প্রকল্পের আওতায় সমাপ্তকৃত ও চলমান কাজের তথ্য সম্পর্কে অবহিত করেন।
তিনি আরও বলেন, ২০২০ সালে এই এলাকায় প্রকল্প পাস হয়ে ২০২১ সালে কাজ শুরু হয়। এ বছর জুনের মধ্যে প্রকল্পের কাজ এবং এপ্রিলের মধ্যে বেতনা নদীর খনন কাজ শেষ হবে। নদীর ওপর ৩১টি স্লুইস গেটের কাজ প্রকল্পের অধীনে করা হচ্ছে। বাকি গেটগুলো অন্য ফান্ড থেকে করা হবে। সাতক্ষীরার সব নদনদী খনন করে নাব্য ফিরিয়ে এনে দ্রুত সময়ের মধ্যে জলাবদ্ধতা নিরসন করা হবে। এ সময় সেখানে উপস্থিত ছিলেন খুলনা বিভাগীয় কমিশনার মো. হেলাল মাহমুদ শরীফ, ডিআইজি রেজাউল হক, খুলনা বিভাগের পানি উন্নয়ন বোর্ডের প্রকৌশলী শাখাওয়াত হোসেন, সহকারী প্রকৌশলী সৈয়দ সাইদুল ইসলাম, সাতক্ষীরা জেলা প্রশাসক মোস্তাক আহমেদ, পুলিশ সুপার মনিরুল ইসলাম, আশাশুনি নির্বাহী কর্মকর্তা কৃষ্ণা রায়, সহকারী ভূমি কমিশনার রাশেদ হোসাইন, থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা নোমান হোসেন, কুল্যা ইউপি চেয়ারম্যান ওমর সাকি পলাশ প্রমুখ।
এর আগে গত বৃহস্পতিবার রাতে সড়কপথে সাতক্ষীরায় আসেন সচিব ড. শেখ আব্দুর রশিদ। শুক্রবার সকালে জেলা পুলিশের পক্ষ থেকে গার্ড অব অনার দেওয়া হয়। এরপর তিনি আশাশুনি উপজেলায় পানি উন্নয়ন বোর্ডের চলমান কাজগুলো পরিদর্শনে যান। চলমান প্রকল্পের কাজ করছে রামপাল ট্রেড ইন্টারন্যাশনাল ডব্লিউইএল-এডব্লিউআর (জেবি) নামে একটি ঠিকাদারি প্রতিষ্ঠান।