অনলাইন ডেস্ক
কক্সবাজারের মহেশখালীর সোনাদিয়া দ্বীপে এক হাজার একরের প্যারাবনের কেওড়া ও বাইনগাছ ধ্বংস করে তৈরি হয়েছে সাতটি চিংড়িঘের। প্রকাশ্যে পেট্রল ঢেলে গাছপালা পুড়িয়ে এই ঘের করা হয়েছে।
বন বিভাগ ও স্থানীয় সূত্র জানায়, সম্প্রতি স্থানীয় আওয়ামী লীগ নেতাদের নেতৃত্বে প্রায় ৩ হাজার একর প্যারাবন ধ্বংস করে ৪৭টি চিংড়িঘের স্থাপন করা হয়েছে, যার মধ্যে ২৩ লাখেরও বেশি গাছ কেটে ফেলা হয়েছে ।
স্থানীয় বাসিন্দা ও পরিবেশবাদী সংগঠনগুলো এই অবৈধ চিংড়িঘের উচ্ছেদ এবং পুনরায় বনায়ন সৃষ্টির দাবি জানিয়ে আসছে। তাদের মতে, প্যারাবন ধ্বংসের ফলে দ্বীপের পরিবেশ বিপর্যস্ত হচ্ছে এবং প্রায় পাঁচ লাখ মানুষের জীবনযাত্রার ওপর নেতিবাচক প্রভাব পড়ছে ।
পরিবেশ অধিদপ্তর ২৬ জনের বিরুদ্ধে মামলা করেছে, যার মধ্যে ২২ জন আওয়ামী লীগ নেতা-কর্মী। তবে, এই মামলার পরও কার্যকর কোনো ব্যবস্থা নেওয়া হয়নি।
এর আগে ৩ হাজার একরের বেশি প্যারাবন ধ্বংস করে আওয়ামী লীগ সরকারের আমলে সেখানে নির্মিত হয়েছিল ৩৭টি চিংড়িঘের। এসব ঘের উচ্ছেদ করতে উচ্চ আদালতের নির্দেশনা থাকলেও গত ছয় মাসে তা কার্যকর হয়নি। এখন চিংড়িঘেরের সংখ্যা দাঁড়াল ৪৪।
প্রতিবেশ সংকটাপন্ন দ্বীপের প্যারাবন ধ্বংসের বিষয়ে উদ্বেগ জানিয়েছেন পরিবেশকর্মীরা। বেসরকারি সংস্থা নেচার কনজারভেশন ম্যানেজমেন্টের (নেকম) প্রাকৃতিক সম্পদ ব্যবস্থাপনা ও জলবায়ু পরিবর্তন ব্যবস্থাপক আব্দুল কাইয়ুম বলেন, পেট্রল ঢেলে আগুনে বনাঞ্চল পুড়িয়ে ফেলার ঘটনায় জীববৈচিত্র্য ধ্বংসের পাশাপাশি পাখির আবাসস্থল উজাড় হচ্ছে। দ্বীপের এই প্যারাবনে ২৫০ প্রজাতির মাছ, ১৫০ প্রজাতির শামুক–ঝিনুক, ৫০ প্রজাতির কাঁকড়া, ৪০ প্রজাতির চিংড়ি, ১৭০ প্রজাতির পাখি, ৫০ প্রজাতির বালিয়াড়ি উদ্ভিদ ও ১৫ প্রজাতির ম্যানগ্রোভ উদ্ভিদ, ৩ প্রজাতির ডলফিন, সামুদ্রিক কাছিম, মেছো বাঘ, শিয়াল, সাপ, গুইসাপসহ বিভিন্ন প্রজাতির প্রাণীর বসবাস রয়েছে। এখন অর্ধেকের বেশি বিলুপ্ত হয়ে গেছে।
কক্সবাজারের মহেশখালীর সোনাদিয়া দ্বীপে এক হাজার একরের প্যারাবনের কেওড়া ও বাইনগাছ ধ্বংস করে তৈরি হয়েছে সাতটি চিংড়িঘের। প্রকাশ্যে পেট্রল ঢেলে গাছপালা পুড়িয়ে এই ঘের করা হয়েছে।
বন বিভাগ ও স্থানীয় সূত্র জানায়, সম্প্রতি স্থানীয় আওয়ামী লীগ নেতাদের নেতৃত্বে প্রায় ৩ হাজার একর প্যারাবন ধ্বংস করে ৪৭টি চিংড়িঘের স্থাপন করা হয়েছে, যার মধ্যে ২৩ লাখেরও বেশি গাছ কেটে ফেলা হয়েছে ।
স্থানীয় বাসিন্দা ও পরিবেশবাদী সংগঠনগুলো এই অবৈধ চিংড়িঘের উচ্ছেদ এবং পুনরায় বনায়ন সৃষ্টির দাবি জানিয়ে আসছে। তাদের মতে, প্যারাবন ধ্বংসের ফলে দ্বীপের পরিবেশ বিপর্যস্ত হচ্ছে এবং প্রায় পাঁচ লাখ মানুষের জীবনযাত্রার ওপর নেতিবাচক প্রভাব পড়ছে ।
পরিবেশ অধিদপ্তর ২৬ জনের বিরুদ্ধে মামলা করেছে, যার মধ্যে ২২ জন আওয়ামী লীগ নেতা-কর্মী। তবে, এই মামলার পরও কার্যকর কোনো ব্যবস্থা নেওয়া হয়নি।
এর আগে ৩ হাজার একরের বেশি প্যারাবন ধ্বংস করে আওয়ামী লীগ সরকারের আমলে সেখানে নির্মিত হয়েছিল ৩৭টি চিংড়িঘের। এসব ঘের উচ্ছেদ করতে উচ্চ আদালতের নির্দেশনা থাকলেও গত ছয় মাসে তা কার্যকর হয়নি। এখন চিংড়িঘেরের সংখ্যা দাঁড়াল ৪৪।
প্রতিবেশ সংকটাপন্ন দ্বীপের প্যারাবন ধ্বংসের বিষয়ে উদ্বেগ জানিয়েছেন পরিবেশকর্মীরা। বেসরকারি সংস্থা নেচার কনজারভেশন ম্যানেজমেন্টের (নেকম) প্রাকৃতিক সম্পদ ব্যবস্থাপনা ও জলবায়ু পরিবর্তন ব্যবস্থাপক আব্দুল কাইয়ুম বলেন, পেট্রল ঢেলে আগুনে বনাঞ্চল পুড়িয়ে ফেলার ঘটনায় জীববৈচিত্র্য ধ্বংসের পাশাপাশি পাখির আবাসস্থল উজাড় হচ্ছে। দ্বীপের এই প্যারাবনে ২৫০ প্রজাতির মাছ, ১৫০ প্রজাতির শামুক–ঝিনুক, ৫০ প্রজাতির কাঁকড়া, ৪০ প্রজাতির চিংড়ি, ১৭০ প্রজাতির পাখি, ৫০ প্রজাতির বালিয়াড়ি উদ্ভিদ ও ১৫ প্রজাতির ম্যানগ্রোভ উদ্ভিদ, ৩ প্রজাতির ডলফিন, সামুদ্রিক কাছিম, মেছো বাঘ, শিয়াল, সাপ, গুইসাপসহ বিভিন্ন প্রজাতির প্রাণীর বসবাস রয়েছে। এখন অর্ধেকের বেশি বিলুপ্ত হয়ে গেছে।