সবুজের শপথে মোংলা বন্দর
বাগেরহাট
লোনা পানি আর ধূসর মাটির উপকূল পেতে চলেছে সবুজের ছোঁয়া। প্রাকৃতিক দুর্যোগের সাথে টেকসই লড়াইয়ে নব দিগন্ত যুক্ত করতে চলেছে মোংলা বন্দর কর্তৃপক্ষ। চলতি বছরেই লাগানো হবে প্রায় দুই হাজার ফলজ, বনজ ও ঔষধি গাছের চারা।
বৃহস্পতিবার (৩ জুলাই) কৃষ্ণচূড়া রোপণের মাধ্যমে এই বৃক্ষরোপণ কর্মসূচির উদ্বোধন করলেন বন্দর চেয়ারম্যান রিয়ার অ্যাডমিরাল শাহীন রহমান। তার সাথে ফুলের চারা রোপণ করেন বন্দরের সদস্য (অর্থ) ও পরিচালক (প্রশাসন) ।
বন্দর কর্তৃপক্ষের উপ-পরিচালক (জনসংযোগ) মো. মাকরুজ্জামান এদিন বিকেলে এক সংবাদ বিজ্ঞপ্তির মাধ্যমে এই পরিকল্পিত বনায়নের মাধ্যমে সবুজ বাংলাদেশ গড়ার দৃঢ় প্রত্যয়ে বন্দরের বৃক্ষরোপন কর্মসূচির বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন।
মোংলা বন্দর কর্তৃপক্ষের চেয়ারম্যান রিয়ার অ্যাডমিরাল শাহীন রহমান বলেন, “মোংলা বন্দর উপকূলীয় এলাকায় অবস্থিত হওয়ায় ঘূর্ণিঝড়, জলোচ্ছ্বাসসহ নানা প্রাকৃতিক দুর্যোগের ঝুঁকি সবসময় থেকেই যায়। এমন প্রেক্ষাপটে গাছ পরিবেশ রক্ষার পাশাপাশি দুর্যোগ মোকাবিলায় প্রাকৃতিক ঢাল হিসেবে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করে।”
এই অনুষ্ঠানে বন্দরের পরিচালক (বোর্ড), হারবার মাস্টার, প্রধান অর্থ ও হিসাব রক্ষণ কর্মকর্তা, প্রধান প্রকৌশলী (যান্ত্রিক ও তড়িৎ), প্রধান হাইড্রোগ্রাফার, পরিচালক (ট্রাফিক), প্রধান নিরাপত্তা কর্মকর্তা, প্রধান নিরীক্ষা কর্মকর্তা, প্রধান চিকিৎসা কর্মকর্তা এবং অন্যান্য বিভাগীয় কর্মকর্তারা উপস্থিত ছিলেন।
অনুষ্ঠান শেষে দেশ, জাতি ও বন্দরের সার্বিক উন্নয়ন কামনা করে বিশেষ মোনাজাত করা হয়।
মোংলা সমুদ্রের তীরবর্তী এলাকা এবং যার কারণে লবণের অত্যাধিক্য বেশি। প্রতিনিয়ত এই উপকূলীয় অঞ্চলে সবুজ গাছপালার পরিমাণ কমছে । নতুন করে এই লাগানো গাছ ছায়া আর অক্সিজেন জোগান দিতে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা রাখবে।
লোনা পানি আর ধূসর মাটির উপকূল পেতে চলেছে সবুজের ছোঁয়া। প্রাকৃতিক দুর্যোগের সাথে টেকসই লড়াইয়ে নব দিগন্ত যুক্ত করতে চলেছে মোংলা বন্দর কর্তৃপক্ষ। চলতি বছরেই লাগানো হবে প্রায় দুই হাজার ফলজ, বনজ ও ঔষধি গাছের চারা।
বৃহস্পতিবার (৩ জুলাই) কৃষ্ণচূড়া রোপণের মাধ্যমে এই বৃক্ষরোপণ কর্মসূচির উদ্বোধন করলেন বন্দর চেয়ারম্যান রিয়ার অ্যাডমিরাল শাহীন রহমান। তার সাথে ফুলের চারা রোপণ করেন বন্দরের সদস্য (অর্থ) ও পরিচালক (প্রশাসন) ।
বন্দর কর্তৃপক্ষের উপ-পরিচালক (জনসংযোগ) মো. মাকরুজ্জামান এদিন বিকেলে এক সংবাদ বিজ্ঞপ্তির মাধ্যমে এই পরিকল্পিত বনায়নের মাধ্যমে সবুজ বাংলাদেশ গড়ার দৃঢ় প্রত্যয়ে বন্দরের বৃক্ষরোপন কর্মসূচির বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন।
মোংলা বন্দর কর্তৃপক্ষের চেয়ারম্যান রিয়ার অ্যাডমিরাল শাহীন রহমান বলেন, “মোংলা বন্দর উপকূলীয় এলাকায় অবস্থিত হওয়ায় ঘূর্ণিঝড়, জলোচ্ছ্বাসসহ নানা প্রাকৃতিক দুর্যোগের ঝুঁকি সবসময় থেকেই যায়। এমন প্রেক্ষাপটে গাছ পরিবেশ রক্ষার পাশাপাশি দুর্যোগ মোকাবিলায় প্রাকৃতিক ঢাল হিসেবে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করে।”
এই অনুষ্ঠানে বন্দরের পরিচালক (বোর্ড), হারবার মাস্টার, প্রধান অর্থ ও হিসাব রক্ষণ কর্মকর্তা, প্রধান প্রকৌশলী (যান্ত্রিক ও তড়িৎ), প্রধান হাইড্রোগ্রাফার, পরিচালক (ট্রাফিক), প্রধান নিরাপত্তা কর্মকর্তা, প্রধান নিরীক্ষা কর্মকর্তা, প্রধান চিকিৎসা কর্মকর্তা এবং অন্যান্য বিভাগীয় কর্মকর্তারা উপস্থিত ছিলেন।
অনুষ্ঠান শেষে দেশ, জাতি ও বন্দরের সার্বিক উন্নয়ন কামনা করে বিশেষ মোনাজাত করা হয়।
মোংলা সমুদ্রের তীরবর্তী এলাকা এবং যার কারণে লবণের অত্যাধিক্য বেশি। প্রতিনিয়ত এই উপকূলীয় অঞ্চলে সবুজ গাছপালার পরিমাণ কমছে । নতুন করে এই লাগানো গাছ ছায়া আর অক্সিজেন জোগান দিতে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা রাখবে।
আইসক্রিম তৈরির জন্য আলাদা পরিবেশ ও নিয়মনীতি থাকলেও তা ছিটেফোঁটা মানছে না আইসক্রিম ফ্যাক্টরীর মালিকেরা।
৬ ঘণ্টা আগেঅগ্নিকাণ্ডে সবকিছু পুড়ে যাওয়ায় এখন তিনি সম্পূর্ণ নিঃস্ব ও আশ্রয়হীন। স্ত্রী-সন্তানকে নিয়ে তাকে খোলা আকাশের নিচে থাকতে হচ্ছে
৭ ঘণ্টা আগেআন্দোলন চলাকালে হাবিবুর রহমান হাবিব নামে এক শ্রমিক নিহত হন, আর আহত হন অন্তত ১৫ জন। পরে বিকেলের দিকে সেনাবাহিনী, পুলিশ ও র্যাবের যৌথ উদ্যোগে পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণে আসে
৭ ঘণ্টা আগেমহেশপুর থানার পুলিশ পরিদর্শক সাজ্জাদুর রহমান সাজ্জাদ বলেন, পানিতে ডুবে শিশুটি মারা গেছে। পরিবারের পক্ষ থেকে কোনো অভিযোগ না থাকায় মরদেহ সৎকারের অনুমতি দেওয়া হয়েছে।
৭ ঘণ্টা আগেআইসক্রিম তৈরির জন্য আলাদা পরিবেশ ও নিয়মনীতি থাকলেও তা ছিটেফোঁটা মানছে না আইসক্রিম ফ্যাক্টরীর মালিকেরা।
অগ্নিকাণ্ডে সবকিছু পুড়ে যাওয়ায় এখন তিনি সম্পূর্ণ নিঃস্ব ও আশ্রয়হীন। স্ত্রী-সন্তানকে নিয়ে তাকে খোলা আকাশের নিচে থাকতে হচ্ছে
আন্দোলন চলাকালে হাবিবুর রহমান হাবিব নামে এক শ্রমিক নিহত হন, আর আহত হন অন্তত ১৫ জন। পরে বিকেলের দিকে সেনাবাহিনী, পুলিশ ও র্যাবের যৌথ উদ্যোগে পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণে আসে
মহেশপুর থানার পুলিশ পরিদর্শক সাজ্জাদুর রহমান সাজ্জাদ বলেন, পানিতে ডুবে শিশুটি মারা গেছে। পরিবারের পক্ষ থেকে কোনো অভিযোগ না থাকায় মরদেহ সৎকারের অনুমতি দেওয়া হয়েছে।