এইচ এম প্রফুল্ল
খাগড়াছড়ির বিভিন্ন সড়কের পাশে গাছের বাঁকল তুলে কৌশলে হত্যা করা হচ্ছে রেইন ট্রি বা শিরীষ গাছ। সড়ক ও জনপদ বিভাগের মালিকানাধীন এসব বৃক্ষ অভিনব পদ্ধতিতে হত্যা করা হলেও এ ঘটনায় জড়িত কাউকে শনাক্ত করা হয়নি।
তবে পরিকল্পিতভাবে বৃক্ষ হত্যার সাথে জড়িতদের খুঁজে বের করে আইনের আওতায় আনার পাশাপাশি জনসচেতনতার কথা বলছেন প্রশাসন।
এক সময় খাগড়াছড়ি-পানছড়ি ও দীঘিনালা-বাবুছড়াসহ বিভিন্ন সড়কে ছিল সারি সারি ছায়াদানকারী রেইন ট্রি বা শিরীষ গাছ। ৩০ থেকে ৪০ বছর বয়সী এ সব বৃক্ষ পথচারীদের ছায়া দেওয়া ও পরিবেশ সুরক্ষায় ভূমিকা রাখতো। কিন্তু এক শ্রেণির দুর্বৃত্ত এ সব বৃক্ষ সুকৌশলে মেরে ফেলছে।
রাতের আধাঁরে গাছের ছাল তুলে নেওয়ায় ধীরে ধীরে বৃক্ষগুলো মারা যেতে শুরু করে। অনেক স্থানে সরকারি বৃক্ষ কেটে ফেলা হচ্ছে। স্থানীয় ও পথচারীরা বৃক্ষ হত্যা বন্ধে প্রশাসনের হস্তক্ষেপ চেয়েছেন।
খাগড়াছড়ি বিভাগীয় বন কর্মকর্তা মো: ফরিদ মিঞা কৌশলে বৃক্ষ হত্যার ঘটনা অমানবিক আখ্যায়িত করে বলেন. গাছের বাকল তুলে নিলে ক্যামিয়াম লেয়ারের মাধ্যমে গাছের খাদ্য গ্রহণের প্রক্রিয়া বাধাগ্রস্ত হয় । ফলে গাছগুলো শুকিয়ে ছয় মাস থেকে এক বছরের মাথায় মারা যায়।
খাগড়াছড়ির পানছড়ি,দীঘিনালাসহ বিভিন্ন সড়কে গাছের বাঁকল তুলে নেওয়ার ঘটনায় জড়িতদের শনাক্ত করতে না পারার কথা স্বীকার করে খাগড়াছড়ি সড়ক ও জনপদ বিভাগের নির্বাহী প্রকৌশলী মো: মাকসুদুর রহমান বলেন,বৃক্ষ হত্যার ঘটনায় খাগড়াছড়ির পানছড়ি,দীঘিনালা ও সদর থানায় সাধারণ ডায়েরি করেছে সড়ক ও জনপথ বিভাগ।
সড়কের গাছ কর্তনে ঘটনায় অভিযোগ পাওয়ার কথা স্বীকার করে জড়িতদের বিরুদ্ধে ব্যবস্থা নেওয়া কথা জানিয়েছেন পুলিশ সুপার মো: আরেফিন জুয়েল।
খাগড়াছড়ি জেলা প্রশাসক এবি এম ইফতেখারুল ইসলাম খন্দকার বলেন,পরিবেশ সুরক্ষা ও ছাল তুলে বৃক্ষ হত্যা বন্ধে সংশ্লিষ্টদের বিরুদ্ধে ব্যবস্থা নেওয়ার নির্দেশ দেওয়া হয়েছে। এই ঘটনায় জড়িত কাউকে ছাড় না দেওয়ার পাশাপাশি গাছ কাটা বন্ধে জনসচেতনতা বৃদ্ধির তাগিদ দেন তিনি।
শুধু আইন প্রয়োগ নয়, সড়কের পাশে বৃক্ষ হত্যা বন্ধে জনসচেনতা প্রয়োজন বলে মনে করেন সচেতন মহল।
খাগড়াছড়ির বিভিন্ন সড়কের পাশে গাছের বাঁকল তুলে কৌশলে হত্যা করা হচ্ছে রেইন ট্রি বা শিরীষ গাছ। সড়ক ও জনপদ বিভাগের মালিকানাধীন এসব বৃক্ষ অভিনব পদ্ধতিতে হত্যা করা হলেও এ ঘটনায় জড়িত কাউকে শনাক্ত করা হয়নি।
তবে পরিকল্পিতভাবে বৃক্ষ হত্যার সাথে জড়িতদের খুঁজে বের করে আইনের আওতায় আনার পাশাপাশি জনসচেতনতার কথা বলছেন প্রশাসন।
এক সময় খাগড়াছড়ি-পানছড়ি ও দীঘিনালা-বাবুছড়াসহ বিভিন্ন সড়কে ছিল সারি সারি ছায়াদানকারী রেইন ট্রি বা শিরীষ গাছ। ৩০ থেকে ৪০ বছর বয়সী এ সব বৃক্ষ পথচারীদের ছায়া দেওয়া ও পরিবেশ সুরক্ষায় ভূমিকা রাখতো। কিন্তু এক শ্রেণির দুর্বৃত্ত এ সব বৃক্ষ সুকৌশলে মেরে ফেলছে।
রাতের আধাঁরে গাছের ছাল তুলে নেওয়ায় ধীরে ধীরে বৃক্ষগুলো মারা যেতে শুরু করে। অনেক স্থানে সরকারি বৃক্ষ কেটে ফেলা হচ্ছে। স্থানীয় ও পথচারীরা বৃক্ষ হত্যা বন্ধে প্রশাসনের হস্তক্ষেপ চেয়েছেন।
খাগড়াছড়ি বিভাগীয় বন কর্মকর্তা মো: ফরিদ মিঞা কৌশলে বৃক্ষ হত্যার ঘটনা অমানবিক আখ্যায়িত করে বলেন. গাছের বাকল তুলে নিলে ক্যামিয়াম লেয়ারের মাধ্যমে গাছের খাদ্য গ্রহণের প্রক্রিয়া বাধাগ্রস্ত হয় । ফলে গাছগুলো শুকিয়ে ছয় মাস থেকে এক বছরের মাথায় মারা যায়।
খাগড়াছড়ির পানছড়ি,দীঘিনালাসহ বিভিন্ন সড়কে গাছের বাঁকল তুলে নেওয়ার ঘটনায় জড়িতদের শনাক্ত করতে না পারার কথা স্বীকার করে খাগড়াছড়ি সড়ক ও জনপদ বিভাগের নির্বাহী প্রকৌশলী মো: মাকসুদুর রহমান বলেন,বৃক্ষ হত্যার ঘটনায় খাগড়াছড়ির পানছড়ি,দীঘিনালা ও সদর থানায় সাধারণ ডায়েরি করেছে সড়ক ও জনপথ বিভাগ।
সড়কের গাছ কর্তনে ঘটনায় অভিযোগ পাওয়ার কথা স্বীকার করে জড়িতদের বিরুদ্ধে ব্যবস্থা নেওয়া কথা জানিয়েছেন পুলিশ সুপার মো: আরেফিন জুয়েল।
খাগড়াছড়ি জেলা প্রশাসক এবি এম ইফতেখারুল ইসলাম খন্দকার বলেন,পরিবেশ সুরক্ষা ও ছাল তুলে বৃক্ষ হত্যা বন্ধে সংশ্লিষ্টদের বিরুদ্ধে ব্যবস্থা নেওয়ার নির্দেশ দেওয়া হয়েছে। এই ঘটনায় জড়িত কাউকে ছাড় না দেওয়ার পাশাপাশি গাছ কাটা বন্ধে জনসচেতনতা বৃদ্ধির তাগিদ দেন তিনি।
শুধু আইন প্রয়োগ নয়, সড়কের পাশে বৃক্ষ হত্যা বন্ধে জনসচেনতা প্রয়োজন বলে মনে করেন সচেতন মহল।
টাঙ্গাইলের ভূঞাপুরে মাদকবিরোধী অভিযানে গিয়ে টাকা লুটের অভিযোগে জেলা মাদকদ্রব্য নিয়ন্ত্রণ বিভাগের তিন কর্মকর্তাকে সাময়িকভাবে বরখাস্ত করা হয়েছে।
৭ ঘণ্টা আগেজামালপুরে ৪৮ জন কৃতী শিক্ষার্থীদের এককালীন শিক্ষাবৃত্তির চেক বিতরণ করেছে জেলা পরিষদ।
৮ ঘণ্টা আগেওই ভিডিও তে মারধর করেছেন তারা সবাই বয়স্ক, তরুণ কেউ ছিল না। এমনকি সেখানে ছাত্রদলের কোন পর্যায়ের নেতাকর্মীকে দেখা যায়নি। কিন্তু বোদা উপজেলা ছাত্রদলের সদস্য সচিব জীবন সরকার, পৌর ছাত্রদলের সভাপতি নাজমুল ইমনসহ উপজেলার বিভিন্ন পর্যায়ের চার ছাত্রদল নেতাকে মিথ্যা ও ষড়যন্ত্রমূলকভাবে কেন্দ্রীয় ছাত্রদল বহ
৯ ঘণ্টা আগেআওয়ামী লীগ সরকারের আমলে ২০২৩ সালে বিজয় চত্বর নির্মাণ করা হয়েছিল ৷ সে সময় স্থাপনাটির নাম ছিল ‘মির্জা আজম চত্বর’।
১০ ঘণ্টা আগেটাঙ্গাইলের ভূঞাপুরে মাদকবিরোধী অভিযানে গিয়ে টাকা লুটের অভিযোগে জেলা মাদকদ্রব্য নিয়ন্ত্রণ বিভাগের তিন কর্মকর্তাকে সাময়িকভাবে বরখাস্ত করা হয়েছে।
জামালপুরে ৪৮ জন কৃতী শিক্ষার্থীদের এককালীন শিক্ষাবৃত্তির চেক বিতরণ করেছে জেলা পরিষদ।
ওই ভিডিও তে মারধর করেছেন তারা সবাই বয়স্ক, তরুণ কেউ ছিল না। এমনকি সেখানে ছাত্রদলের কোন পর্যায়ের নেতাকর্মীকে দেখা যায়নি। কিন্তু বোদা উপজেলা ছাত্রদলের সদস্য সচিব জীবন সরকার, পৌর ছাত্রদলের সভাপতি নাজমুল ইমনসহ উপজেলার বিভিন্ন পর্যায়ের চার ছাত্রদল নেতাকে মিথ্যা ও ষড়যন্ত্রমূলকভাবে কেন্দ্রীয় ছাত্রদল বহ
আওয়ামী লীগ সরকারের আমলে ২০২৩ সালে বিজয় চত্বর নির্মাণ করা হয়েছিল ৷ সে সময় স্থাপনাটির নাম ছিল ‘মির্জা আজম চত্বর’।