সুস্থ জীবন ও সুষম খাদ্য নিয়ে আলোচনা
তানিয়া আক্তার

মেলায় অংশগ্রহণ করেন স্থানীয় কমিউনিটির সদস্যবৃন্দ, মা ও শিশু, কিশোর-কিশোরীসহ বিভিন্ন শ্রেণি-পেশার মানুষ। দিনব্যাপী আয়োজনে নিরাপদ ও পুষ্টিকর খাদ্য সম্পর্কে নানা তথ্য ও বার্তা তুলে ধরা হয়।

পুষ্টি মেলায় প্রধান আলোচ্য বিষয় ছিল—খাদ্য নিরাপত্তা, অনিরাপদ খাদ্যের কারণ, খাদ্য নির্বাচন ও ক্রয়, সংরক্ষণ, নিরাপদভাবে রান্না এবং পুষ্টিকর খাদ্যাভ্যাস। এছাড়া কীভাবে পরিবেশবান্ধব উপায়ে পারিবারিক পুষ্টি বাগান গড়ে তোলা যায় এবং আয়ের মাধ্যমে পুষ্টি উন্নয়ন সম্ভব—তাও তুলে ধরা হয়।
মেলায় ছয়টি থিমভিত্তিক সচেতনতামূলক স্টল স্থাপন করা হয়। এগুলো হলো: ১. পরিবেশবান্ধব পারিবারিক পুষ্টি বাগান। ২. পারিবারিক পুষ্টি ও সুষম খাবার। ৩. নিরাপদ খাদ্য কর্নার। ৪. কিশোরী পুষ্টি ও পরিষ্কার-পরিচ্ছন্নতা। ৫. নারী-পুরুষের সমতায় পুষ্টির প্রভাব ৬. পারিবারিক পুষ্টি উন্নয়নে আয়ের ভূমিকা।

“বাংলাদেশে খাদ্য নিরাপত্তা ও পুষ্টি একটি বড় চ্যালেঞ্জ। অপুষ্টির ফলে শিশুদের শারীরিক ও মানসিক বিকাশ বাধাগ্রস্ত হচ্ছে। ENOUGH ক্যাম্পেইনের মতো উদ্যোগগুলো এই চ্যালেঞ্জ মোকাবিলায় গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা রাখছে।”
আয়োজনে অংশগ্রহণকারী সবাই নিজ নিজ অবস্থান থেকে নিরাপদ ও পুষ্টিকর খাদ্য নিশ্চিত করতে প্রতিজ্ঞাবদ্ধ হন।

আলোচনার পর মনোজ্ঞ সাংস্কৃতিক পর্বে জামালপুরের খাজা বাবা সত্য বাউল সংঘ নিরাপদ খাদ্য ও পুষ্টি বিষয়ে লোকসংগীত পরিবেশন করে মুগ্ধতা ছড়ান।

উল্লেখ্য, অস্ট্রেলিয়ান সরকারের সহায়তায় পরিচালিত অস্ট্রেলিয়ান এনজিও কো-অপারেশন প্রোগ্রামের (ANCP) আওতায় ‘নিউট্রিশন সেনসিটিভ ভ্যালু চেইন’ (NSVC) প্রকল্প ২০১৮-২০২৩ পর্যন্ত জামালপুর জেলায় বাস্তবায়িত হয়। তারই বর্ধিত অংশ হিসেবে ২০২৩ সাল থেকে সদর, মেলান্দহ, ইসলামপুর এবং দেওয়ানগঞ্জ উপজেলায় “GESMIN” প্রকল্পটি বাস্তবায়ন করা হচ্ছে।

মেলায় অংশগ্রহণ করেন স্থানীয় কমিউনিটির সদস্যবৃন্দ, মা ও শিশু, কিশোর-কিশোরীসহ বিভিন্ন শ্রেণি-পেশার মানুষ। দিনব্যাপী আয়োজনে নিরাপদ ও পুষ্টিকর খাদ্য সম্পর্কে নানা তথ্য ও বার্তা তুলে ধরা হয়।

পুষ্টি মেলায় প্রধান আলোচ্য বিষয় ছিল—খাদ্য নিরাপত্তা, অনিরাপদ খাদ্যের কারণ, খাদ্য নির্বাচন ও ক্রয়, সংরক্ষণ, নিরাপদভাবে রান্না এবং পুষ্টিকর খাদ্যাভ্যাস। এছাড়া কীভাবে পরিবেশবান্ধব উপায়ে পারিবারিক পুষ্টি বাগান গড়ে তোলা যায় এবং আয়ের মাধ্যমে পুষ্টি উন্নয়ন সম্ভব—তাও তুলে ধরা হয়।
মেলায় ছয়টি থিমভিত্তিক সচেতনতামূলক স্টল স্থাপন করা হয়। এগুলো হলো: ১. পরিবেশবান্ধব পারিবারিক পুষ্টি বাগান। ২. পারিবারিক পুষ্টি ও সুষম খাবার। ৩. নিরাপদ খাদ্য কর্নার। ৪. কিশোরী পুষ্টি ও পরিষ্কার-পরিচ্ছন্নতা। ৫. নারী-পুরুষের সমতায় পুষ্টির প্রভাব ৬. পারিবারিক পুষ্টি উন্নয়নে আয়ের ভূমিকা।

“বাংলাদেশে খাদ্য নিরাপত্তা ও পুষ্টি একটি বড় চ্যালেঞ্জ। অপুষ্টির ফলে শিশুদের শারীরিক ও মানসিক বিকাশ বাধাগ্রস্ত হচ্ছে। ENOUGH ক্যাম্পেইনের মতো উদ্যোগগুলো এই চ্যালেঞ্জ মোকাবিলায় গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা রাখছে।”
আয়োজনে অংশগ্রহণকারী সবাই নিজ নিজ অবস্থান থেকে নিরাপদ ও পুষ্টিকর খাদ্য নিশ্চিত করতে প্রতিজ্ঞাবদ্ধ হন।

আলোচনার পর মনোজ্ঞ সাংস্কৃতিক পর্বে জামালপুরের খাজা বাবা সত্য বাউল সংঘ নিরাপদ খাদ্য ও পুষ্টি বিষয়ে লোকসংগীত পরিবেশন করে মুগ্ধতা ছড়ান।

উল্লেখ্য, অস্ট্রেলিয়ান সরকারের সহায়তায় পরিচালিত অস্ট্রেলিয়ান এনজিও কো-অপারেশন প্রোগ্রামের (ANCP) আওতায় ‘নিউট্রিশন সেনসিটিভ ভ্যালু চেইন’ (NSVC) প্রকল্প ২০১৮-২০২৩ পর্যন্ত জামালপুর জেলায় বাস্তবায়িত হয়। তারই বর্ধিত অংশ হিসেবে ২০২৩ সাল থেকে সদর, মেলান্দহ, ইসলামপুর এবং দেওয়ানগঞ্জ উপজেলায় “GESMIN” প্রকল্পটি বাস্তবায়ন করা হচ্ছে।

নীলফামারীতে অবস্থিত নীলসাগরের সৌন্দর্য বর্ধণের কাজ শুরু হয়েছে
৫ ঘণ্টা আগে
১১ অক্টোবর সিনিয়র সহকারী জজ আদালতের নাজিরের মাধ্যমে ডিক্রিদার উপস্থিতিতে ৪ শতাংশ নালিশীয় জমির ওপর ৩টি টিনের চালাঘর উচ্ছেদের নির্দেশ দেওয়া হয়েছিল
৫ ঘণ্টা আগে
সাতক্ষীরার কলারোয়া সরকারী হাইস্কুলে ২-৪ নভেম্বর তাফসির মাহফিল আয়োজনকে কেন্দ্র করে আইনশৃঙ্খলা অবনতির শঙ্কা দেখা দিয়েছে
৫ ঘণ্টা আগে
ওই দুই শিশু পরিবারের অজান্তে খেলা করতে করতে বাড়ি থেকে বের হয়ে যায়। এরপর পাশে নবগঙ্গা নদীতে গোসল করতে নেমে ডুবে যায়
৫ ঘণ্টা আগেনীলফামারীতে অবস্থিত নীলসাগরের সৌন্দর্য বর্ধণের কাজ শুরু হয়েছে
১১ অক্টোবর সিনিয়র সহকারী জজ আদালতের নাজিরের মাধ্যমে ডিক্রিদার উপস্থিতিতে ৪ শতাংশ নালিশীয় জমির ওপর ৩টি টিনের চালাঘর উচ্ছেদের নির্দেশ দেওয়া হয়েছিল
সাতক্ষীরার কলারোয়া সরকারী হাইস্কুলে ২-৪ নভেম্বর তাফসির মাহফিল আয়োজনকে কেন্দ্র করে আইনশৃঙ্খলা অবনতির শঙ্কা দেখা দিয়েছে
ওই দুই শিশু পরিবারের অজান্তে খেলা করতে করতে বাড়ি থেকে বের হয়ে যায়। এরপর পাশে নবগঙ্গা নদীতে গোসল করতে নেমে ডুবে যায়