তানিয়া আক্তার

জামালপুরের বকশীগঞ্জে এক মানবিক দৃষ্টান্ত স্থাপন করলেন উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা (ইউএনও) শাহ জহুরুল হোসেন। তিনি মানসিক ভারসাম্যহীন নারী ফিরুজা (৩৫) এবং তাঁর দুই সন্তানের সম্পূর্ণ দায়িত্ব নিয়েছেন।
সোমবার (২৭ অক্টোবর) বকশীগঞ্জ পৌর শহরের মেষেরচর গ্রামে ফিরুজার কুঁড়েঘর পরিদর্শনের সময় ইউএনও এই ঘোষণা দেন এবং তাৎক্ষণিকভাবে শুকনো খাবার প্রদান করেন।
জানা যায়, ফিরুজা তাঁর ছোট ছেলে ফেরদৌস (৪)-কে নিয়ে বকশীগঞ্জ বাজারে ভিক্ষা করতেন। সম্প্রতি একজন সাংবাদিকের ফেসবুক পোস্টের মাধ্যমে বিষয়টি ইউএনও শাহ জহুরুল হোসেনের নজরে আসে। পোস্টটি দেখার পরপরই তিনি দ্রুত ওই নারীর খোঁজ নিতে পদক্ষেপ নেন।
সোমবার (২৭ অক্টোবর) ইউএনও তাঁর বাড়ির ঠিকানা বের করে ফিরুজার ভাঙা কুঁড়েঘরে গিয়ে উপস্থিত হন। তবে তিনি ভিক্ষা করতে বের হওয়ায় সে সময় তাঁকে পাওয়া যায়নি। সেখানে ইউএনও তাঁর মেয়ে গোলাপী (১১)-এর সঙ্গে কথা বলেন। জানা যায়, গোলাপী দূর সম্পর্কের মামার ঘরে থাকেন, আর ফিরুজা তাঁর ছেলে ফেরদৌসকে নিয়ে এই ভাঙা ঘরটিতে মানসিক বিকারগ্রস্ত অবস্থায় থাকেন।
ইউএনও'র পরিদর্শন শেষে, পরবর্তীতে ফিরুজা বাড়িতে ফিরে এলে তাঁকে উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তার কার্যালয়ে নিয়ে আসা হয়। সেখানেই ইউএনও ফিরুজা এবং তাঁর সন্তানদের খাদ্য, বাসস্থান ও চিকিৎসার সম্পূর্ণ দায়িত্ব গ্রহণের ঘোষণা দেন।
এ বিষয়ে বকশীগঞ্জ উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা (ইউএনও) শাহ জহুরুল হোসেন বলেন:"একজন সাংবাদিকের ফেসবুক পোস্টের মাধ্যমে ওই নারীর (ফিরুজা) বিষয়টি আমাদের নজরে আসে। আমরা উপজেলা প্রশাসনের পক্ষ থেকে উক্ত মানসিক ভারসাম্যহীন নারী এবং তাঁর দুই সন্তানের জন্য সম্ভাব্য সকল ব্যবস্থা করব।"
তিনি আরও বলেন, ফিরুজা, তাঁর কন্যা (গোলাপী) ও ছেলে (ফেরদৌস)-এর খাদ্য, বাসস্থান ও চিকিৎসার জন্য দ্রুত সকল প্রকার সহযোগিতার উদ্যোগ নেওয়া হবে।
উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তার এমন দ্রুত ও মানবিক পদক্ষেপকে স্থানীয়রা আন্তরিকভাবে স্বাগত জানিয়েছেন। তাঁর এই উদ্যোগ এলাকায় স্বস্তি ও প্রশংসা কুড়িয়েছে।

জামালপুরের বকশীগঞ্জে এক মানবিক দৃষ্টান্ত স্থাপন করলেন উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা (ইউএনও) শাহ জহুরুল হোসেন। তিনি মানসিক ভারসাম্যহীন নারী ফিরুজা (৩৫) এবং তাঁর দুই সন্তানের সম্পূর্ণ দায়িত্ব নিয়েছেন।
সোমবার (২৭ অক্টোবর) বকশীগঞ্জ পৌর শহরের মেষেরচর গ্রামে ফিরুজার কুঁড়েঘর পরিদর্শনের সময় ইউএনও এই ঘোষণা দেন এবং তাৎক্ষণিকভাবে শুকনো খাবার প্রদান করেন।
জানা যায়, ফিরুজা তাঁর ছোট ছেলে ফেরদৌস (৪)-কে নিয়ে বকশীগঞ্জ বাজারে ভিক্ষা করতেন। সম্প্রতি একজন সাংবাদিকের ফেসবুক পোস্টের মাধ্যমে বিষয়টি ইউএনও শাহ জহুরুল হোসেনের নজরে আসে। পোস্টটি দেখার পরপরই তিনি দ্রুত ওই নারীর খোঁজ নিতে পদক্ষেপ নেন।
সোমবার (২৭ অক্টোবর) ইউএনও তাঁর বাড়ির ঠিকানা বের করে ফিরুজার ভাঙা কুঁড়েঘরে গিয়ে উপস্থিত হন। তবে তিনি ভিক্ষা করতে বের হওয়ায় সে সময় তাঁকে পাওয়া যায়নি। সেখানে ইউএনও তাঁর মেয়ে গোলাপী (১১)-এর সঙ্গে কথা বলেন। জানা যায়, গোলাপী দূর সম্পর্কের মামার ঘরে থাকেন, আর ফিরুজা তাঁর ছেলে ফেরদৌসকে নিয়ে এই ভাঙা ঘরটিতে মানসিক বিকারগ্রস্ত অবস্থায় থাকেন।
ইউএনও'র পরিদর্শন শেষে, পরবর্তীতে ফিরুজা বাড়িতে ফিরে এলে তাঁকে উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তার কার্যালয়ে নিয়ে আসা হয়। সেখানেই ইউএনও ফিরুজা এবং তাঁর সন্তানদের খাদ্য, বাসস্থান ও চিকিৎসার সম্পূর্ণ দায়িত্ব গ্রহণের ঘোষণা দেন।
এ বিষয়ে বকশীগঞ্জ উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা (ইউএনও) শাহ জহুরুল হোসেন বলেন:"একজন সাংবাদিকের ফেসবুক পোস্টের মাধ্যমে ওই নারীর (ফিরুজা) বিষয়টি আমাদের নজরে আসে। আমরা উপজেলা প্রশাসনের পক্ষ থেকে উক্ত মানসিক ভারসাম্যহীন নারী এবং তাঁর দুই সন্তানের জন্য সম্ভাব্য সকল ব্যবস্থা করব।"
তিনি আরও বলেন, ফিরুজা, তাঁর কন্যা (গোলাপী) ও ছেলে (ফেরদৌস)-এর খাদ্য, বাসস্থান ও চিকিৎসার জন্য দ্রুত সকল প্রকার সহযোগিতার উদ্যোগ নেওয়া হবে।
উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তার এমন দ্রুত ও মানবিক পদক্ষেপকে স্থানীয়রা আন্তরিকভাবে স্বাগত জানিয়েছেন। তাঁর এই উদ্যোগ এলাকায় স্বস্তি ও প্রশংসা কুড়িয়েছে।

নীলফামারীতে অবস্থিত নীলসাগরের সৌন্দর্য বর্ধণের কাজ শুরু হয়েছে
৫ ঘণ্টা আগে
১১ অক্টোবর সিনিয়র সহকারী জজ আদালতের নাজিরের মাধ্যমে ডিক্রিদার উপস্থিতিতে ৪ শতাংশ নালিশীয় জমির ওপর ৩টি টিনের চালাঘর উচ্ছেদের নির্দেশ দেওয়া হয়েছিল
৫ ঘণ্টা আগে
সাতক্ষীরার কলারোয়া সরকারী হাইস্কুলে ২-৪ নভেম্বর তাফসির মাহফিল আয়োজনকে কেন্দ্র করে আইনশৃঙ্খলা অবনতির শঙ্কা দেখা দিয়েছে
৫ ঘণ্টা আগে
ওই দুই শিশু পরিবারের অজান্তে খেলা করতে করতে বাড়ি থেকে বের হয়ে যায়। এরপর পাশে নবগঙ্গা নদীতে গোসল করতে নেমে ডুবে যায়
৫ ঘণ্টা আগেনীলফামারীতে অবস্থিত নীলসাগরের সৌন্দর্য বর্ধণের কাজ শুরু হয়েছে
১১ অক্টোবর সিনিয়র সহকারী জজ আদালতের নাজিরের মাধ্যমে ডিক্রিদার উপস্থিতিতে ৪ শতাংশ নালিশীয় জমির ওপর ৩টি টিনের চালাঘর উচ্ছেদের নির্দেশ দেওয়া হয়েছিল
সাতক্ষীরার কলারোয়া সরকারী হাইস্কুলে ২-৪ নভেম্বর তাফসির মাহফিল আয়োজনকে কেন্দ্র করে আইনশৃঙ্খলা অবনতির শঙ্কা দেখা দিয়েছে
ওই দুই শিশু পরিবারের অজান্তে খেলা করতে করতে বাড়ি থেকে বের হয়ে যায়। এরপর পাশে নবগঙ্গা নদীতে গোসল করতে নেমে ডুবে যায়