বরিশাল
বরিশাল নগরীর রূপাতলীতে মুখোশ পরে গভীর রাতে পুলিশ পরিচয়ে নিষিদ্ধ ঘোষিত রাজনৈতিক সংগঠন ছাত্রলীগের সদস্যরা তল্লাশির নামে এক ব্যবসায়ীর বাসার মালামাল তছনছ করে ।
শনিবার এ বিষয়ে বেলা সাড়ে ১১ টায় বরিশাল প্রেসক্লাবে এক সংবাদ সম্মেলনে এ অভিযোগ করেছেন নগরের রূপাতলী হাউজিং হাই স্কুল সংলগ্ন সরদার প্যালেসের বাসিন্দা ভুক্তভোগী ব্যবসায়ী কামাল হাওলাদারের স্ত্রী অনামিকা জেসমিন।
লিখিত বক্তব্য তিনি বলেন, তার স্বামী কামাল হাওলাদার চরকাউয়া ইউনিয়নে বাসিন্দা ও তিনি পেশায় একজন ব্যবসায়ী।
নগরের রূপাতলী হাউজিং হাই স্কুল সংলগ্ন সরদার প্যালেসে ভাড়াটিয়া হিসবে তারা বসবাস করে আসছেন বলেও জানান ভূক্তভুগী জেসমিন।
সংবাদ সম্মেলনে তিনি জানান, গত বৃহস্পতিবার তাদের বাবা মাকে দেখতে গ্রামের বাড়িতে যান কামাল হাওলাদার। এসময় তাদের ভাড়া বাসায় মেয়েকে নিয়ে অবস্থান করছিলেন তিনি। এসময় রাত আনুমানিক পৌনে একটায় একদল মুখোশধারী লোক বাসায় ঢুকে পুলিশ পরিচয়ে।
এসময় তারা স্বামীকে গ্রেফতার করতে এসেছেন বলেন। তবে কামাল হাওলাদারের বিরুদ্ধে কোন মামলা না থাকার কথা বলা হলেও তারা তল্লাশি অভিযান পরিচালনা করেন।
জেসমিন বিষয়টি পার্শ্ববর্তী প্রতিবেশীদের জানালে তারা ছুটে এলে পুলিশ পরিচয় দেয়া কয়েকজন ঘটনাস্থল থেকে সটকে পরেন।
পরে স্থানীয়রা একজনকে আটক করেন ও তার মুখোশ খোলা হলে দেখা যায় তিনি চরকাউয়া ইউনিয়ন ছাত্রলীগের সভাপতি খালেদ খান রবিন।
বিষয়টি উপস্থিত স্থানীয় কোতোয়ালি থানায় অবহিত করলে ঘটনাস্থলে পুলিশ উপস্থিত হন।
পরে ছাত্রলীগের সভাপতি রবিনের বিরুদ্ধে মামলার বিষয়টিও পুলিশকে অবহিত করা হলে তাকে থানায় নিয়ে যাওয়ার পরে অজ্ঞাত কারনে ছেড়ে দেয় বলেও জানান জেসমিন।
এদিকে ছাড়া পাওয়ার পর রবিন ও তার পরিবার পুনরায় তাদেরকে হুমকি দিচ্ছে বলে জানান তিনি।
তিনি আরো বলেন, খালেদ খান রবিনের বাবা চরকাউয়া ইউনিয়ন যুবলীগের সভাপতি মনির খান তার স্বামীর আত্নীয় ও তাদের সাথে পূর্ব বিরোধ রয়েছে। মনির খানের নামে একাধিক মামলা রয়েছে বলেও জানান তিনি।
উল্লেখ্য, রবিন আওয়ামী লীগ সরকারের আমলে সাবেক মেয়র সাদিক আব্দুল্লাহ’র ঘনিষ্ঠজন হিসেবে পরিচয় দিয়ে এলাকায় দলীয় প্রভাব বিস্তারের পাশাপাশি নানা অনৈতিক কাজে লিপ্ত ছিলেন।
বরিশাল নগরীর রূপাতলীতে মুখোশ পরে গভীর রাতে পুলিশ পরিচয়ে নিষিদ্ধ ঘোষিত রাজনৈতিক সংগঠন ছাত্রলীগের সদস্যরা তল্লাশির নামে এক ব্যবসায়ীর বাসার মালামাল তছনছ করে ।
শনিবার এ বিষয়ে বেলা সাড়ে ১১ টায় বরিশাল প্রেসক্লাবে এক সংবাদ সম্মেলনে এ অভিযোগ করেছেন নগরের রূপাতলী হাউজিং হাই স্কুল সংলগ্ন সরদার প্যালেসের বাসিন্দা ভুক্তভোগী ব্যবসায়ী কামাল হাওলাদারের স্ত্রী অনামিকা জেসমিন।
লিখিত বক্তব্য তিনি বলেন, তার স্বামী কামাল হাওলাদার চরকাউয়া ইউনিয়নে বাসিন্দা ও তিনি পেশায় একজন ব্যবসায়ী।
নগরের রূপাতলী হাউজিং হাই স্কুল সংলগ্ন সরদার প্যালেসে ভাড়াটিয়া হিসবে তারা বসবাস করে আসছেন বলেও জানান ভূক্তভুগী জেসমিন।
সংবাদ সম্মেলনে তিনি জানান, গত বৃহস্পতিবার তাদের বাবা মাকে দেখতে গ্রামের বাড়িতে যান কামাল হাওলাদার। এসময় তাদের ভাড়া বাসায় মেয়েকে নিয়ে অবস্থান করছিলেন তিনি। এসময় রাত আনুমানিক পৌনে একটায় একদল মুখোশধারী লোক বাসায় ঢুকে পুলিশ পরিচয়ে।
এসময় তারা স্বামীকে গ্রেফতার করতে এসেছেন বলেন। তবে কামাল হাওলাদারের বিরুদ্ধে কোন মামলা না থাকার কথা বলা হলেও তারা তল্লাশি অভিযান পরিচালনা করেন।
জেসমিন বিষয়টি পার্শ্ববর্তী প্রতিবেশীদের জানালে তারা ছুটে এলে পুলিশ পরিচয় দেয়া কয়েকজন ঘটনাস্থল থেকে সটকে পরেন।
পরে স্থানীয়রা একজনকে আটক করেন ও তার মুখোশ খোলা হলে দেখা যায় তিনি চরকাউয়া ইউনিয়ন ছাত্রলীগের সভাপতি খালেদ খান রবিন।
বিষয়টি উপস্থিত স্থানীয় কোতোয়ালি থানায় অবহিত করলে ঘটনাস্থলে পুলিশ উপস্থিত হন।
পরে ছাত্রলীগের সভাপতি রবিনের বিরুদ্ধে মামলার বিষয়টিও পুলিশকে অবহিত করা হলে তাকে থানায় নিয়ে যাওয়ার পরে অজ্ঞাত কারনে ছেড়ে দেয় বলেও জানান জেসমিন।
এদিকে ছাড়া পাওয়ার পর রবিন ও তার পরিবার পুনরায় তাদেরকে হুমকি দিচ্ছে বলে জানান তিনি।
তিনি আরো বলেন, খালেদ খান রবিনের বাবা চরকাউয়া ইউনিয়ন যুবলীগের সভাপতি মনির খান তার স্বামীর আত্নীয় ও তাদের সাথে পূর্ব বিরোধ রয়েছে। মনির খানের নামে একাধিক মামলা রয়েছে বলেও জানান তিনি।
উল্লেখ্য, রবিন আওয়ামী লীগ সরকারের আমলে সাবেক মেয়র সাদিক আব্দুল্লাহ’র ঘনিষ্ঠজন হিসেবে পরিচয় দিয়ে এলাকায় দলীয় প্রভাব বিস্তারের পাশাপাশি নানা অনৈতিক কাজে লিপ্ত ছিলেন।
জামালপুরে অভিযানে ৪ কেজি গাঁজা সহ বিপ্লব ব্যাপারী (৩২) ও মো. শফিকুল ইসলাম শিপন (৩৩) নামে ২ দুই মাদক কারবারিকে গ্রেফতার করেছে জামালপুর ডিবি পুলিশ।
৮ দিন আগেজামালপুরে অভিযানে ৪ কেজি গাঁজা সহ বিপ্লব ব্যাপারী (৩২) ও মো. শফিকুল ইসলাম শিপন (৩৩) নামে ২ দুই মাদক কারবারিকে গ্রেফতার করেছে জামালপুর ডিবি পুলিশ।