সাতক্ষীরা
ফেসবুকে পোষ্ট দেওয়ার আড়াই ঘন্টা পর গলায় গামছা পেঁচিয়ে অনুপম ঘোষ (২৭) নামে এক পুলিশ সদস্য আত্মহত্যা করেছে। আজ রোববার রাত ৩টার দিকে সাতক্ষীরা শহরের রসুলপুর এলাকায় বনকর্মকর্তা জি এম আলমগীর হোসেনের ভাড়া বাড়িতে তার ঝুলন্ত লাশ উদ্ধার করে পুলিশ।
এর আগে রাত ১২টার দিকে বিপি অনুপম ঘোষ নামে তার ফেসবুক আইডিতে "বাই বাই ফেসবুক" নামে পোষ্ট দেন। নিহত পুলিশ সদস্যে বাগেরহাট জেলার চিতলমারী থানার দুর্গাপুর আশীষ কুমার ঘোষের ছেলে। তার কনস্টেবল নাম্বার ১১২২।
সরেজমিনে গেলে দেখা যায়, স্ত্রী দিপা ঘোষ বার বার বিলাপ করছে আর মূর্ছা যাচ্ছে। ওই সময়ে তিনি বলেন,চার বছর বিবাহিত জীবনে তাদের কোন সন্তান হয়নি। এই নিয়ে কোনদিন অশান্তি ছিল না তাদের মধ্যে। রাত দুটোয় বাড়ি ফিরে তার স্বামী অনুপম খাওয়ার পর পাশের ঘরে দরজা লাগিয়ে দেয়। এরপর তার কোন সাড়া না পেয়ে প্রতিবেশীদের ডেকে দরজা ভাঙ্গার পর দেখা যায় সিলিং ফ্যানের তার মৃত দেহ ঝুলছে।
জেলা পুলিশ সূত্রে জানা গেছে, অনুপম ঘোষ সাতক্ষীরা পুলিশ লাইনে কর্মরত ছিলেন। তিনি রসুলপুর এলাকায় আলমগীর হোসেন ব্যক্তির বাড়িতে স্ত্রীকে নিয়ে ভাড়া থাকতেন। ডিউটি শেষে রোববার ভোর রাত ২টার দিকে বাসায় ফেরেন তিনি।পরে ভোর রাত ৩টার দিকে ঘরের সিলিং ফ্যানের সাথে গলায় গামছা পেঁচিয়ে আত্মহত্যা করেন তিনি। তাকে উদ্ধার করে ভোর রাত সাড়ে তিনটার দিকে সাতক্ষীরা সদর হাসপাতালে নিয়ে গেলে জরুরি বিভাগে কর্তব্যরত চিকিৎসক তাকে মৃত ঘোষণা করেন। ধারণা করা হচ্ছে পারিবারিক কলহের জের ধরে তিনি গলায় ফাঁস দিয়ে আত্মহত্যা করেছেন।
সদর হাসপাতালের জরুরী বিভাগে কর্তব্যরত চিকিৎসা ডা. মারুফ হাসান বলেন, হাসপাতালে আনার আগেই তার মৃত্যু হয়েছে।
রসুলপুর এলাকার সাদিক নামে এক স্থানীয় বাসিন্দা জানান, ওই পুলিশ সদস্য চাকুরী করাকালীন ঋণে জড়িয়ে পরে। কয়েকমাস তিনি স্ত্রীর গহনা বন্ধক দিয়েছিলেন আবাদের হাট এলাকায়।এই নিয়ে প্রায় অশান্তি হত তাদের মধ্য । মানসিক বিপর্যয় থেকে এধরনের ঘটনা ঘটাতে পারেন তিনি।
নিহতের প্রতিবেশী সাহিদা বেগম জানান, দীর্ঘ নয় মাস ধরে তার বাড়ির পাশে ভাড়া থাকতেন পুলিশ সদস্য অনুপম ও তার স্ত্রী। তাদের মধ্যে মিল ও ছিল বেশ। কি কারনে আত্মহত্যা করছে তা জানা যায়নি।
সাতক্ষীরা সদর থানার অফিসার ইনচার্জ (ওসি) শামিনুল ইসলাম ঘটনা সত্যতা নিশ্চিত করে জানান, নিহতের লাশ উদ্ধার করে ময়নাতদন্তের জন্য মর্গে পাঠানো হয়েছে। ধারনা করা হচ্ছে পারিবারিক কলহের জের ধরে তিনি গলায় ফাঁস লাগিয়ে আত্মহত্যা করেছেন।
ফেসবুকে পোষ্ট দেওয়ার আড়াই ঘন্টা পর গলায় গামছা পেঁচিয়ে অনুপম ঘোষ (২৭) নামে এক পুলিশ সদস্য আত্মহত্যা করেছে। আজ রোববার রাত ৩টার দিকে সাতক্ষীরা শহরের রসুলপুর এলাকায় বনকর্মকর্তা জি এম আলমগীর হোসেনের ভাড়া বাড়িতে তার ঝুলন্ত লাশ উদ্ধার করে পুলিশ।
এর আগে রাত ১২টার দিকে বিপি অনুপম ঘোষ নামে তার ফেসবুক আইডিতে "বাই বাই ফেসবুক" নামে পোষ্ট দেন। নিহত পুলিশ সদস্যে বাগেরহাট জেলার চিতলমারী থানার দুর্গাপুর আশীষ কুমার ঘোষের ছেলে। তার কনস্টেবল নাম্বার ১১২২।
সরেজমিনে গেলে দেখা যায়, স্ত্রী দিপা ঘোষ বার বার বিলাপ করছে আর মূর্ছা যাচ্ছে। ওই সময়ে তিনি বলেন,চার বছর বিবাহিত জীবনে তাদের কোন সন্তান হয়নি। এই নিয়ে কোনদিন অশান্তি ছিল না তাদের মধ্যে। রাত দুটোয় বাড়ি ফিরে তার স্বামী অনুপম খাওয়ার পর পাশের ঘরে দরজা লাগিয়ে দেয়। এরপর তার কোন সাড়া না পেয়ে প্রতিবেশীদের ডেকে দরজা ভাঙ্গার পর দেখা যায় সিলিং ফ্যানের তার মৃত দেহ ঝুলছে।
জেলা পুলিশ সূত্রে জানা গেছে, অনুপম ঘোষ সাতক্ষীরা পুলিশ লাইনে কর্মরত ছিলেন। তিনি রসুলপুর এলাকায় আলমগীর হোসেন ব্যক্তির বাড়িতে স্ত্রীকে নিয়ে ভাড়া থাকতেন। ডিউটি শেষে রোববার ভোর রাত ২টার দিকে বাসায় ফেরেন তিনি।পরে ভোর রাত ৩টার দিকে ঘরের সিলিং ফ্যানের সাথে গলায় গামছা পেঁচিয়ে আত্মহত্যা করেন তিনি। তাকে উদ্ধার করে ভোর রাত সাড়ে তিনটার দিকে সাতক্ষীরা সদর হাসপাতালে নিয়ে গেলে জরুরি বিভাগে কর্তব্যরত চিকিৎসক তাকে মৃত ঘোষণা করেন। ধারণা করা হচ্ছে পারিবারিক কলহের জের ধরে তিনি গলায় ফাঁস দিয়ে আত্মহত্যা করেছেন।
সদর হাসপাতালের জরুরী বিভাগে কর্তব্যরত চিকিৎসা ডা. মারুফ হাসান বলেন, হাসপাতালে আনার আগেই তার মৃত্যু হয়েছে।
রসুলপুর এলাকার সাদিক নামে এক স্থানীয় বাসিন্দা জানান, ওই পুলিশ সদস্য চাকুরী করাকালীন ঋণে জড়িয়ে পরে। কয়েকমাস তিনি স্ত্রীর গহনা বন্ধক দিয়েছিলেন আবাদের হাট এলাকায়।এই নিয়ে প্রায় অশান্তি হত তাদের মধ্য । মানসিক বিপর্যয় থেকে এধরনের ঘটনা ঘটাতে পারেন তিনি।
নিহতের প্রতিবেশী সাহিদা বেগম জানান, দীর্ঘ নয় মাস ধরে তার বাড়ির পাশে ভাড়া থাকতেন পুলিশ সদস্য অনুপম ও তার স্ত্রী। তাদের মধ্যে মিল ও ছিল বেশ। কি কারনে আত্মহত্যা করছে তা জানা যায়নি।
সাতক্ষীরা সদর থানার অফিসার ইনচার্জ (ওসি) শামিনুল ইসলাম ঘটনা সত্যতা নিশ্চিত করে জানান, নিহতের লাশ উদ্ধার করে ময়নাতদন্তের জন্য মর্গে পাঠানো হয়েছে। ধারনা করা হচ্ছে পারিবারিক কলহের জের ধরে তিনি গলায় ফাঁস লাগিয়ে আত্মহত্যা করেছেন।
জামালপুরে অভিযানে ৪ কেজি গাঁজা সহ বিপ্লব ব্যাপারী (৩২) ও মো. শফিকুল ইসলাম শিপন (৩৩) নামে ২ দুই মাদক কারবারিকে গ্রেফতার করেছে জামালপুর ডিবি পুলিশ।
৮ দিন আগেজামালপুরে অভিযানে ৪ কেজি গাঁজা সহ বিপ্লব ব্যাপারী (৩২) ও মো. শফিকুল ইসলাম শিপন (৩৩) নামে ২ দুই মাদক কারবারিকে গ্রেফতার করেছে জামালপুর ডিবি পুলিশ।