সৈয়দপুর, নীলফামারি

নীলফামারীর সৈয়দপুর থানা পুলিশের মাদক বিরোধী অভিযানে গ্রেফতার হওয়া চার মাদকসেবীকে বিভিন্ন মেয়াদে কারাদণ্ড দিয়েছেন ভ্রাম্যমাণ আদালত। মঙ্গলবার (২১ অক্টোবর) বিকেলে তাদেরকে নীলফামারী জেলা কারাগারে পাঠানো হয়। সকালে শহরের বিভিন্ন এলাকায় অভিযান চালিয়ে তাদেরকে গ্রেফতার করা হয়। এ সময় তাদের কাছ থেকে মাদক সেবনের সরঞ্জাম উদ্ধার করা হয়।
দণ্ডপ্রাপ্ত আসামিরা হলেন, সৈয়দপুর শহরের মুন্সিপাড়া এলাকার মৃত কুদ্দুস রহমানের পুত্র আলমগীর (২৪), নতুন বাবুপাড়ার মৃত কুদরত উল্লাহর ছেলে মোস্তাক আলম পাপ্পু (৩৫), বোতলাগাড়ী ইউনিয়নের সোনাখুলী ডাঙ্গাপাড়ার সুশীল চন্দ্র রায়ের ছেলে সৈকত চন্দ্র রায় (১৯) এবং একই ইউনিয়নের খোর্দ্দ বোতলাগাড়ীর আব্দুর রহিমের ছেলে রিসাত ইসলাম (২০)।
সৈয়দপুর থানা পুলিশ জানায়, পুলিশের কয়েকটি টিম বিভিন্ন এলাকায় মাদক বিরোধী অভিযান পরিচালনা করে। এসময় মাদক সেবনের সময় চারজনকে গ্রেফতার করা হয়। দুপুরে তাদেরকে ভ্রাম্যমাণ আদালতে প্রেরণ করা হলে তারা আদালতের কাছে মাদক সেবনের কথা স্বীকার করেন। পরে আদালতের নির্বাহী ম্যাজিস্ট্রেট ও সৈয়দপুর উপজেলা সহকারী কমিশনার (ভূমি) শাহীদ ইশরাক আলমগীর ও মোস্তাক আলম পাপ্পুকে ৯ দিন এবং সৈকত ও রিসাতকে ৭ দিন করে বিনাশ্রম কারাদণ্ড দেন।
সৈয়দপুর থানার অফিসার ইনচার্জ আব্দুল ওয়াদুদ বলেন, মাদকসেবনের দায়ে দণ্ডপ্রাপ্তদের কারাগারে পাঠানো হয়েছে। তিনি বলেন, মাদকের বিরুদ্ধে জিরো টলারেন্স নীতি অবলম্বন করাসহ জুয়া, ভিসা প্রতারণা ও দেহব্যবসার মতো অপরাধ নিয়ন্ত্রণে সর্বাত্মক চেষ্টা অব্যাহত রয়েছে।

নীলফামারীর সৈয়দপুর থানা পুলিশের মাদক বিরোধী অভিযানে গ্রেফতার হওয়া চার মাদকসেবীকে বিভিন্ন মেয়াদে কারাদণ্ড দিয়েছেন ভ্রাম্যমাণ আদালত। মঙ্গলবার (২১ অক্টোবর) বিকেলে তাদেরকে নীলফামারী জেলা কারাগারে পাঠানো হয়। সকালে শহরের বিভিন্ন এলাকায় অভিযান চালিয়ে তাদেরকে গ্রেফতার করা হয়। এ সময় তাদের কাছ থেকে মাদক সেবনের সরঞ্জাম উদ্ধার করা হয়।
দণ্ডপ্রাপ্ত আসামিরা হলেন, সৈয়দপুর শহরের মুন্সিপাড়া এলাকার মৃত কুদ্দুস রহমানের পুত্র আলমগীর (২৪), নতুন বাবুপাড়ার মৃত কুদরত উল্লাহর ছেলে মোস্তাক আলম পাপ্পু (৩৫), বোতলাগাড়ী ইউনিয়নের সোনাখুলী ডাঙ্গাপাড়ার সুশীল চন্দ্র রায়ের ছেলে সৈকত চন্দ্র রায় (১৯) এবং একই ইউনিয়নের খোর্দ্দ বোতলাগাড়ীর আব্দুর রহিমের ছেলে রিসাত ইসলাম (২০)।
সৈয়দপুর থানা পুলিশ জানায়, পুলিশের কয়েকটি টিম বিভিন্ন এলাকায় মাদক বিরোধী অভিযান পরিচালনা করে। এসময় মাদক সেবনের সময় চারজনকে গ্রেফতার করা হয়। দুপুরে তাদেরকে ভ্রাম্যমাণ আদালতে প্রেরণ করা হলে তারা আদালতের কাছে মাদক সেবনের কথা স্বীকার করেন। পরে আদালতের নির্বাহী ম্যাজিস্ট্রেট ও সৈয়দপুর উপজেলা সহকারী কমিশনার (ভূমি) শাহীদ ইশরাক আলমগীর ও মোস্তাক আলম পাপ্পুকে ৯ দিন এবং সৈকত ও রিসাতকে ৭ দিন করে বিনাশ্রম কারাদণ্ড দেন।
সৈয়দপুর থানার অফিসার ইনচার্জ আব্দুল ওয়াদুদ বলেন, মাদকসেবনের দায়ে দণ্ডপ্রাপ্তদের কারাগারে পাঠানো হয়েছে। তিনি বলেন, মাদকের বিরুদ্ধে জিরো টলারেন্স নীতি অবলম্বন করাসহ জুয়া, ভিসা প্রতারণা ও দেহব্যবসার মতো অপরাধ নিয়ন্ত্রণে সর্বাত্মক চেষ্টা অব্যাহত রয়েছে।

চট্টগ্রামের রাউজানে র্যাবের অভিযানে এক বিএনপি নেতার বাড়ি থেকে বন্দুকসহ বড় পরিমাণ ধারালো অস্ত্র জব্দ করা হয়েছে
৬ ঘণ্টা আগে
মা বাদি হয়ে নারী ও শিশু নির্যাতন দমন আইনে মামলা দায়েরের পর তাকে আদালতের মাধ্যমে কারাগারে পাঠানো হয়েছে
৭ ঘণ্টা আগে
করিম শরীফ বাহিনীর অস্ত্র সরবরাহকারী ওই ব্যাক্তি হারবাড়িয়া সংলগ্ন নন্দবালা খাল এলাকা দিয়ে সুন্দরবনে প্রবেশ করবে এমন গোপন সংবাদের ভিত্তিতে অভিযানে নামে কোস্টগার্ড
১০ ঘণ্টা আগে
সারা দেশে গত ২৪ ঘণ্টায় পুলিশ অভিযান চালিয়ে ১,৪৩২ জনকে গ্রেফতার করেছে
১ দিন আগেচট্টগ্রামের রাউজানে র্যাবের অভিযানে এক বিএনপি নেতার বাড়ি থেকে বন্দুকসহ বড় পরিমাণ ধারালো অস্ত্র জব্দ করা হয়েছে
মা বাদি হয়ে নারী ও শিশু নির্যাতন দমন আইনে মামলা দায়েরের পর তাকে আদালতের মাধ্যমে কারাগারে পাঠানো হয়েছে
করিম শরীফ বাহিনীর অস্ত্র সরবরাহকারী ওই ব্যাক্তি হারবাড়িয়া সংলগ্ন নন্দবালা খাল এলাকা দিয়ে সুন্দরবনে প্রবেশ করবে এমন গোপন সংবাদের ভিত্তিতে অভিযানে নামে কোস্টগার্ড
সারা দেশে গত ২৪ ঘণ্টায় পুলিশ অভিযান চালিয়ে ১,৪৩২ জনকে গ্রেফতার করেছে