নিজস্ব প্রতিবেদক
চলন্ত বাসে ডাকাতি ও নারীদের যৌন নির্যাতনের ঘটনার মূলহোতা আলমগীরসহ তার সহোদরকে গ্রেপ্তার করা হয়েছে। তারা হলো ঘটনার মূলহোতা আলমগীর শেখ (৩৪) ও তার সহোদর রাজীব হোসেন (২১)। তারা মানিকগঞ্জ জেলার দৌলতপুর উপজেলার আমতলী গ্রামের খোরশেদ আলম শেখের ছেলে।
আজ মঙ্গলবার দুপুরে টাঙ্গাইলের পুলিশ সুপার মিজানুর রহমান সংবাদ সম্মেলনের মাধ্যমে এ তথ্য জানান। এদিন ভোরে নেত্রকোনা জেলার পূর্বধলা উপজেলার সাবুপাড়া গ্রাম ও ঢাকার আশুলিয়া থানাধীন ধানসোনা পশ্চিম পলাশবাড়ি এলাকা থেকে তাদের গ্রেপ্তার করে টাঙ্গাইল জেলা পুলিশ। এর আগে ঘটনার সঙ্গে জড়িত আরও তিনজনকে গ্রেপ্তার করা হয়।
পুলিশ সুপারের কার্যালয়ে আয়োজিত সংবাদ সম্মেলনে এসপি জানান, মহাসড়কে আন্তঃজেলা বাস ডাকাতির ঘটনার মাস্টারমাইন্ড ডাকাত সর্দার আলমগীরকে গুপ্তচরের তথ্য অনুযায়ী গ্রেপ্তার করা হয়। এ সময় তার হেফাজতে থাকা লুণ্ঠিত ৪ হাজার ২১০ টাকা ও ৫২টি রুপার আংটি উদ্ধার করা হয়। তার বিরুদ্ধে দেশের বিভিন্ন থানায় একাধিক ডাকাতি মামলাসহ মাদক মামলা রয়েছে।
তিনি আরও জানান, ‘প্রাথমিক জিজ্ঞাসাবাদে আলমগীর জানায়, ঘটনায় লুণ্ঠিত মোবাইল, ব্যবহৃত ছুরি ও নারী যাত্রীদের কাছ থেকে লুণ্ঠন করা ইমিটেশনের গহনা তার আপন ভাই রাজীব হোসেনের কাছে জমা রেখেছে। পরে আলমগীরের দেওয়া তথ্যমতে রাজীবকে গ্রেপ্তার করা হয়। এ সময় তার হেফাজতে থাকা বিভিন্ন মডেলের ১০টি মোবাইল ফোনসেট, নারী যাত্রীদের হাত থেকে লুণ্ঠন করা দুই জোড়া মোটা ও তিন জোড়া চিকন ইমিটেশনের গহনা চুড়ি, তিনটি ব্যাগ, তিনটি এনআইডি কার্ড, একটি এটিএম কার্ডসহ ঘটনায় ব্যবহৃত দুটি ছুরি উদ্ধার করা হয়।
চলন্ত বাসে ডাকাতি ও নারীদের যৌন নির্যাতনের ঘটনার মূলহোতা আলমগীরসহ তার সহোদরকে গ্রেপ্তার করা হয়েছে। তারা হলো ঘটনার মূলহোতা আলমগীর শেখ (৩৪) ও তার সহোদর রাজীব হোসেন (২১)। তারা মানিকগঞ্জ জেলার দৌলতপুর উপজেলার আমতলী গ্রামের খোরশেদ আলম শেখের ছেলে।
আজ মঙ্গলবার দুপুরে টাঙ্গাইলের পুলিশ সুপার মিজানুর রহমান সংবাদ সম্মেলনের মাধ্যমে এ তথ্য জানান। এদিন ভোরে নেত্রকোনা জেলার পূর্বধলা উপজেলার সাবুপাড়া গ্রাম ও ঢাকার আশুলিয়া থানাধীন ধানসোনা পশ্চিম পলাশবাড়ি এলাকা থেকে তাদের গ্রেপ্তার করে টাঙ্গাইল জেলা পুলিশ। এর আগে ঘটনার সঙ্গে জড়িত আরও তিনজনকে গ্রেপ্তার করা হয়।
পুলিশ সুপারের কার্যালয়ে আয়োজিত সংবাদ সম্মেলনে এসপি জানান, মহাসড়কে আন্তঃজেলা বাস ডাকাতির ঘটনার মাস্টারমাইন্ড ডাকাত সর্দার আলমগীরকে গুপ্তচরের তথ্য অনুযায়ী গ্রেপ্তার করা হয়। এ সময় তার হেফাজতে থাকা লুণ্ঠিত ৪ হাজার ২১০ টাকা ও ৫২টি রুপার আংটি উদ্ধার করা হয়। তার বিরুদ্ধে দেশের বিভিন্ন থানায় একাধিক ডাকাতি মামলাসহ মাদক মামলা রয়েছে।
তিনি আরও জানান, ‘প্রাথমিক জিজ্ঞাসাবাদে আলমগীর জানায়, ঘটনায় লুণ্ঠিত মোবাইল, ব্যবহৃত ছুরি ও নারী যাত্রীদের কাছ থেকে লুণ্ঠন করা ইমিটেশনের গহনা তার আপন ভাই রাজীব হোসেনের কাছে জমা রেখেছে। পরে আলমগীরের দেওয়া তথ্যমতে রাজীবকে গ্রেপ্তার করা হয়। এ সময় তার হেফাজতে থাকা বিভিন্ন মডেলের ১০টি মোবাইল ফোনসেট, নারী যাত্রীদের হাত থেকে লুণ্ঠন করা দুই জোড়া মোটা ও তিন জোড়া চিকন ইমিটেশনের গহনা চুড়ি, তিনটি ব্যাগ, তিনটি এনআইডি কার্ড, একটি এটিএম কার্ডসহ ঘটনায় ব্যবহৃত দুটি ছুরি উদ্ধার করা হয়।
সুন্দরবনের আদাচাইরে কোস্ট গার্ড ও নৌবাহিনীর যৌথ অভিযানে দুর্ধর্ষ ডাকাত করিম শরীফ বাহিনীর দুই সদস্যকে অস্ত্র ও গোলাবারুদসহ আটক করা করেছে।
১ দিন আগেজ্ঞাত আয়বহির্ভূত সম্পদ অর্জনের অভিযোগে সাবেক হুইপ ও খুলনা-১ সাবেক সংসদ সদস্য পঞ্চানন বিশ্বাসের বিরুদ্ধে মামলা করেছে দুর্নীতি দমন কমিশন (দুদক)।
৪ দিন আগেজুলাই-আগস্ট গণঅভ্যুত্থান আন্দোলন চলাকালীন সাভারের আশুলিয়ায় মরদেহ পোড়ানোর ঘটনায় মানবতাবিরোধী অপরাধে অভিযুক্ত তিন পুলিশ কর্মকর্তাকে আন্তর্জাতিক অপরাধ ট্রাইব্যুনালে হাজির করা হয়েছে।
৪ দিন আগেনরসিংদী গণপূর্ত বিভাগের উপসহকারী প্রকৌশলী (সিভিল) মো. ইকরামুল হাসান চৌধুরি যেন টাকার মেশিন। ছোট চাকুরি করেও রাতারাতি শত কোটি টাকার মালিক বনে গেছেন। ঘুষ নেন অভিনব কায়দায়। থাকেন ধরা ছোঁয়ার বাইরে। নিজেকে আড়াল করে রাখতেই বেশী পছন্দ করেন তিনি। দিনের বেলায় অফিসে আসেন না এই কর্মকর্তা।
৬ দিন আগেসুন্দরবনের আদাচাইরে কোস্ট গার্ড ও নৌবাহিনীর যৌথ অভিযানে দুর্ধর্ষ ডাকাত করিম শরীফ বাহিনীর দুই সদস্যকে অস্ত্র ও গোলাবারুদসহ আটক করা করেছে।
জ্ঞাত আয়বহির্ভূত সম্পদ অর্জনের অভিযোগে সাবেক হুইপ ও খুলনা-১ সাবেক সংসদ সদস্য পঞ্চানন বিশ্বাসের বিরুদ্ধে মামলা করেছে দুর্নীতি দমন কমিশন (দুদক)।
জুলাই-আগস্ট গণঅভ্যুত্থান আন্দোলন চলাকালীন সাভারের আশুলিয়ায় মরদেহ পোড়ানোর ঘটনায় মানবতাবিরোধী অপরাধে অভিযুক্ত তিন পুলিশ কর্মকর্তাকে আন্তর্জাতিক অপরাধ ট্রাইব্যুনালে হাজির করা হয়েছে।
নরসিংদী গণপূর্ত বিভাগের উপসহকারী প্রকৌশলী (সিভিল) মো. ইকরামুল হাসান চৌধুরি যেন টাকার মেশিন। ছোট চাকুরি করেও রাতারাতি শত কোটি টাকার মালিক বনে গেছেন। ঘুষ নেন অভিনব কায়দায়। থাকেন ধরা ছোঁয়ার বাইরে। নিজেকে আড়াল করে রাখতেই বেশী পছন্দ করেন তিনি। দিনের বেলায় অফিসে আসেন না এই কর্মকর্তা।