স্টাফ রিপোর্টার
জামালপুর জেলার ভারপ্রাপ্ত খাদ্য নিয়ন্ত্রক আসাদুজ্জামান খানের অবৈধ ঘুষ লেনদেনের অডিও রেকর্ড ফাঁস হয়ে গেছে। এ অডিও রেকর্ডে সম্প্রতি এক মিল মালিকের প্রতিনিধির সাথে তাঁর কথোপকথনে শুনা যায়, তিনি ওই প্রতিনিধির কাছে ৫% ঘুষ দাবী করছেন। এ সংক্রান্ত ঘুষ গ্রহণের একটি অডিও ক্লিপ এসেছে দৈনিক নিখাদ খবরের কাছে। সেই অডিও ক্লিপে তিনি ওই প্রতিনিধির কাছ থেকে একাউন্স অফিসের (এজি) খরচ বাদেই ৫ শতাংশ টাকা দাবি করেছেন।
এজি অফিসের খরচ বাদে সবাই তাকে ৫% করে দেয় বলে জানিয়ে তিনি আরো বলেন, একাউন্স অফিসের (এজি) খরচও আপনাকে দিতে হবে।
অপর পক্ষ থেকে মিল মালিকের প্রতিনিধি বলছিলেন, সব খরচ আপনার ৫% টাকা আমি দিয়ে দিব। আমি বিষয়টি এগ্রি করে আমাদের স্যারকে জানিয়েছিলাম। আপনি আসার আগে তো আরো কমে করতে পারতাম। এর আগে ৪% থেকে সাড়ে ৪% করা হয়েছে। আপনি বলাতে আমি ৫% এ রাজি করিয়েছি। পারসেন্ট যদি বেশি হয়ে যায় তাহলে তো ম্যানেজমেন্টকে বোঝাতে আমার কষ্ট হয়ে যাবে।
তখন খাদ্য নিয়ন্ত্রক আসাদুজ্জামান খান বলেন, আপনার যেন ম্যানেজমেন্টকে বোঝাতে কোনো সমস্যা না হয় সে দিকে আমি খেয়াল রাখব। একাউন্সের খরচ আগে আপনারাই দিতেন। এমনকি অন্যরাও একাউন্সের খরচ বাদেই আমাকে ৫% দেয়। আপনার সঙ্গে সাক্ষাতে বসলে আমার সাথে আর বাজবে না। তবে আমি আমার ডিমান্ড জানালাম। সাক্ষাতে বাকি কথা বলা যাবে।
অডিও ক্লিপ ও ৫% ঘুষসহ অনিয়মের বিষয়ে জানতে খাদ্য নিয়ন্ত্রক আসাদুজ্জামানের কাছে জানতে চাইলে তিনি এসবের উত্তর না দিয়ে এ প্রতিবেদকের সাথে দেখা করে সমঝোতা করতে চান। প্রথমে তার অফিসে যেতে বলেন পরে এ প্রতিবেদক রাজি না হলে তিনি ঢাকায় এসে দেখা করার ইচ্ছা প্রকাশ করেন।
জামালপুর জেলার ভারপ্রাপ্ত খাদ্য নিয়ন্ত্রক আসাদুজ্জামান খানের অবৈধ ঘুষ লেনদেনের অডিও রেকর্ড ফাঁস হয়ে গেছে। এ অডিও রেকর্ডে সম্প্রতি এক মিল মালিকের প্রতিনিধির সাথে তাঁর কথোপকথনে শুনা যায়, তিনি ওই প্রতিনিধির কাছে ৫% ঘুষ দাবী করছেন। এ সংক্রান্ত ঘুষ গ্রহণের একটি অডিও ক্লিপ এসেছে দৈনিক নিখাদ খবরের কাছে। সেই অডিও ক্লিপে তিনি ওই প্রতিনিধির কাছ থেকে একাউন্স অফিসের (এজি) খরচ বাদেই ৫ শতাংশ টাকা দাবি করেছেন।
এজি অফিসের খরচ বাদে সবাই তাকে ৫% করে দেয় বলে জানিয়ে তিনি আরো বলেন, একাউন্স অফিসের (এজি) খরচও আপনাকে দিতে হবে।
অপর পক্ষ থেকে মিল মালিকের প্রতিনিধি বলছিলেন, সব খরচ আপনার ৫% টাকা আমি দিয়ে দিব। আমি বিষয়টি এগ্রি করে আমাদের স্যারকে জানিয়েছিলাম। আপনি আসার আগে তো আরো কমে করতে পারতাম। এর আগে ৪% থেকে সাড়ে ৪% করা হয়েছে। আপনি বলাতে আমি ৫% এ রাজি করিয়েছি। পারসেন্ট যদি বেশি হয়ে যায় তাহলে তো ম্যানেজমেন্টকে বোঝাতে আমার কষ্ট হয়ে যাবে।
তখন খাদ্য নিয়ন্ত্রক আসাদুজ্জামান খান বলেন, আপনার যেন ম্যানেজমেন্টকে বোঝাতে কোনো সমস্যা না হয় সে দিকে আমি খেয়াল রাখব। একাউন্সের খরচ আগে আপনারাই দিতেন। এমনকি অন্যরাও একাউন্সের খরচ বাদেই আমাকে ৫% দেয়। আপনার সঙ্গে সাক্ষাতে বসলে আমার সাথে আর বাজবে না। তবে আমি আমার ডিমান্ড জানালাম। সাক্ষাতে বাকি কথা বলা যাবে।
অডিও ক্লিপ ও ৫% ঘুষসহ অনিয়মের বিষয়ে জানতে খাদ্য নিয়ন্ত্রক আসাদুজ্জামানের কাছে জানতে চাইলে তিনি এসবের উত্তর না দিয়ে এ প্রতিবেদকের সাথে দেখা করে সমঝোতা করতে চান। প্রথমে তার অফিসে যেতে বলেন পরে এ প্রতিবেদক রাজি না হলে তিনি ঢাকায় এসে দেখা করার ইচ্ছা প্রকাশ করেন।
মঙ্গলবার (৯ সেপ্টেম্বর) ভোর রাতে ২৬ বীর ব্যাটালিয়নের ক্যাপ্টেন অর্ণব কবির প্রাপন এর নেতৃত্বে উপজেলার কাউয়ামারা ও স্থল গ্রামে এ অভিযান পরিচালনা করে তাদের গ্রেফতার করা হয়
২ ঘণ্টা আগেগোয়ালন্দে পুলিশের গাড়ি ভাঙচুর, মাজার ভাঙা, মারামারিতে আহত, নিহত, সম্পদ লুটপাট, কবর থেকে লাশ উত্তোলন ও পুড়িয়ে ফেলার অপরাধে সকাল পর্যন্ত ১৮ জনকে গ্রেফতার করা হয়
৪ ঘণ্টা আগেসোমবার সন্ধ্যায় মাসুদের দোকানে এসে মাসুদের অনুপস্থিতে শরীফ মিয়ার সঙ্গে কথাকাটাকাটির একপর্যায়ে শরীফ মিয়ার পেটে ছুরি দিয়ে আঘাত করলে ঘটনাস্থলে শরীফ মিয়া মারা যায়
৪ ঘণ্টা আগেঘটনার সূত্রপাত, ১৯ জুন স্থানীয় ও জাতীয় পত্রিকায় প্রকাশিত সংবাদকে কেন্দ্র করে। “নলছিটি উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে রোগী দেখেন ওষুধ কোম্পানির প্রতিনিধি মোহাম্মদ মহসিন” শিরোনামের সেই সংবাদ প্রকাশের পর থেকেই মহসিন সাংবাদিক কে এম সবুজের ওপর ক্ষিপ্ত ছিলেন
১ দিন আগেমঙ্গলবার (৯ সেপ্টেম্বর) ভোর রাতে ২৬ বীর ব্যাটালিয়নের ক্যাপ্টেন অর্ণব কবির প্রাপন এর নেতৃত্বে উপজেলার কাউয়ামারা ও স্থল গ্রামে এ অভিযান পরিচালনা করে তাদের গ্রেফতার করা হয়
গোয়ালন্দে পুলিশের গাড়ি ভাঙচুর, মাজার ভাঙা, মারামারিতে আহত, নিহত, সম্পদ লুটপাট, কবর থেকে লাশ উত্তোলন ও পুড়িয়ে ফেলার অপরাধে সকাল পর্যন্ত ১৮ জনকে গ্রেফতার করা হয়
সোমবার সন্ধ্যায় মাসুদের দোকানে এসে মাসুদের অনুপস্থিতে শরীফ মিয়ার সঙ্গে কথাকাটাকাটির একপর্যায়ে শরীফ মিয়ার পেটে ছুরি দিয়ে আঘাত করলে ঘটনাস্থলে শরীফ মিয়া মারা যায়
ঘটনার সূত্রপাত, ১৯ জুন স্থানীয় ও জাতীয় পত্রিকায় প্রকাশিত সংবাদকে কেন্দ্র করে। “নলছিটি উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে রোগী দেখেন ওষুধ কোম্পানির প্রতিনিধি মোহাম্মদ মহসিন” শিরোনামের সেই সংবাদ প্রকাশের পর থেকেই মহসিন সাংবাদিক কে এম সবুজের ওপর ক্ষিপ্ত ছিলেন