নিজস্ব প্রতিবেদক
প্লট ও ফ্ল্যাট বিক্রির কথা বলে লাখ লাখ টাকা হাতিয়ে নেয়ার অভিযোগ উঠেছে মীর মোশারেফ হোসেন অমি বিরুদ্ধে। অভিযুক্ত মীর মোশারেফ হোসেনের বিরুদ্ধে এসব প্রতারণা ও জালিয়াতির সুস্পষ্ট অভিযোগ ও তার বিরুদ্ধে চেক ডিজঅনার মামলা রয়েছে।
মামলায় তার বিরুদ্ধে গ্রেফতারি পরেয়ানা জারি হয়। এরপর সে পালিয়ে বেড়ালেও ভুক্তভোগীদের নানাভাবে হুমকি ধমকি দিচ্ছে। গ্রেফতারি পরওয়ানা জারি হওয়ার পুলিশ বলছে তদাকে খুঁজে পাওয়া যাচ্ছে না।
জানা গেছে, অমি মীর সিটি নামে একটি কোম্পানির নামে মানুষের কাছ থেকে প্রতারণা করে প্রচুর টাকা হাতিয়ে নিয়েছেন। ভুক্তভোগীরা জানান, মীর সিটি নামের কোম্পানির অফিসে তারা প্রেসার দেয়ার পর উত্তরা থেকে মোহাম্মদপুরে অফিস স্থানান্তর করেন।
অমি আওয়ামী লীগের আমলে স্থানীয় আওয়ামী লীগ নেতাদের শেল্টারে সামাজিক বিভিন্ন কার্যক্রম ও আন্দোলন সংগ্রামের আড়ালে মোটা অঙ্কের টাকা হাতিয়ে নিত। ৫ আগস্টের পর দ্রুত ভোল পাল্টে ফেলে। এখন ছাত্রদলের এক কেন্দ্রীয় নেতার শেল্টার ঘরে ঘরে গ্যাস, ভোলা বরিশাল ফেরিসহ বিভিন্ন দাবিতে আন্দোলনের নেতৃত্ব দিচ্ছে অমি।
সুশীল সমাজের এক নেতা জানান, আন্দোলন সংগ্রাম করতে মোটা অঙ্কের টাকা খরচ করতে হয়। অমি সেই টাকা খরচ করতে পারে, তাই তাকে গুরুত্বপূর্ণ পদ দেওয়া হয়েছে। অপর একজন বলেন, ব্যবসা বাণিজ্য করতে গেলে এমন বহু চেক ডিজঅনার মামলা হতেই পারে। তাই বলে তার সততা নিয়ে প্রশ্ন উঠতে পারে না।
পলাতক অমি আমরা ভোলাবাসী সংগঠনের সদস্যসচিব হওয়ার পর এসব আলোচনা এখন ভোলার চায়ের আড্ডায়। তবে অমিকে শীঘ্রই সদস্য সচিবের পদ থেকে সরিয়ে দেয়া হতে পারে বলে জানিয়েছে সংগঠনটির একাধিক প্রভাবশালী সদস্য।
এদিকে অভিযুক্ত মীর মোশারেফ হোসেন অমির সাথে একাধিকবার তার মোবাইল ফোনে যোগাযোগ করার চেষ্টা করা হলেও তার মোবাইল ফোনটি বন্ধ পাওয়া যায়। সুতরাং তার বক্তব্য নেওয়া সম্ভব হয়নি।
এ ব্যাপারে, ভোলা জেলা বিএনপি ও 'আমরা ভোলাবাসী' কমিটির আহ্বায়ক গোলাম নবি আলমগির বলেন, মীর অমি একজন ওয়ারেন্টভুক্ত পলাতক আসামি এই বিষয়টি আমার জানা ছিল না। তবে বিষয়টি আমরা খোঁজ খবর নিচ্ছি।
প্লট ও ফ্ল্যাট বিক্রির কথা বলে লাখ লাখ টাকা হাতিয়ে নেয়ার অভিযোগ উঠেছে মীর মোশারেফ হোসেন অমি বিরুদ্ধে। অভিযুক্ত মীর মোশারেফ হোসেনের বিরুদ্ধে এসব প্রতারণা ও জালিয়াতির সুস্পষ্ট অভিযোগ ও তার বিরুদ্ধে চেক ডিজঅনার মামলা রয়েছে।
মামলায় তার বিরুদ্ধে গ্রেফতারি পরেয়ানা জারি হয়। এরপর সে পালিয়ে বেড়ালেও ভুক্তভোগীদের নানাভাবে হুমকি ধমকি দিচ্ছে। গ্রেফতারি পরওয়ানা জারি হওয়ার পুলিশ বলছে তদাকে খুঁজে পাওয়া যাচ্ছে না।
জানা গেছে, অমি মীর সিটি নামে একটি কোম্পানির নামে মানুষের কাছ থেকে প্রতারণা করে প্রচুর টাকা হাতিয়ে নিয়েছেন। ভুক্তভোগীরা জানান, মীর সিটি নামের কোম্পানির অফিসে তারা প্রেসার দেয়ার পর উত্তরা থেকে মোহাম্মদপুরে অফিস স্থানান্তর করেন।
অমি আওয়ামী লীগের আমলে স্থানীয় আওয়ামী লীগ নেতাদের শেল্টারে সামাজিক বিভিন্ন কার্যক্রম ও আন্দোলন সংগ্রামের আড়ালে মোটা অঙ্কের টাকা হাতিয়ে নিত। ৫ আগস্টের পর দ্রুত ভোল পাল্টে ফেলে। এখন ছাত্রদলের এক কেন্দ্রীয় নেতার শেল্টার ঘরে ঘরে গ্যাস, ভোলা বরিশাল ফেরিসহ বিভিন্ন দাবিতে আন্দোলনের নেতৃত্ব দিচ্ছে অমি।
সুশীল সমাজের এক নেতা জানান, আন্দোলন সংগ্রাম করতে মোটা অঙ্কের টাকা খরচ করতে হয়। অমি সেই টাকা খরচ করতে পারে, তাই তাকে গুরুত্বপূর্ণ পদ দেওয়া হয়েছে। অপর একজন বলেন, ব্যবসা বাণিজ্য করতে গেলে এমন বহু চেক ডিজঅনার মামলা হতেই পারে। তাই বলে তার সততা নিয়ে প্রশ্ন উঠতে পারে না।
পলাতক অমি আমরা ভোলাবাসী সংগঠনের সদস্যসচিব হওয়ার পর এসব আলোচনা এখন ভোলার চায়ের আড্ডায়। তবে অমিকে শীঘ্রই সদস্য সচিবের পদ থেকে সরিয়ে দেয়া হতে পারে বলে জানিয়েছে সংগঠনটির একাধিক প্রভাবশালী সদস্য।
এদিকে অভিযুক্ত মীর মোশারেফ হোসেন অমির সাথে একাধিকবার তার মোবাইল ফোনে যোগাযোগ করার চেষ্টা করা হলেও তার মোবাইল ফোনটি বন্ধ পাওয়া যায়। সুতরাং তার বক্তব্য নেওয়া সম্ভব হয়নি।
এ ব্যাপারে, ভোলা জেলা বিএনপি ও 'আমরা ভোলাবাসী' কমিটির আহ্বায়ক গোলাম নবি আলমগির বলেন, মীর অমি একজন ওয়ারেন্টভুক্ত পলাতক আসামি এই বিষয়টি আমার জানা ছিল না। তবে বিষয়টি আমরা খোঁজ খবর নিচ্ছি।
জামালপুরে অভিযানে ৪ কেজি গাঁজা সহ বিপ্লব ব্যাপারী (৩২) ও মো. শফিকুল ইসলাম শিপন (৩৩) নামে ২ দুই মাদক কারবারিকে গ্রেফতার করেছে জামালপুর ডিবি পুলিশ।
৭ দিন আগেজামালপুরে অভিযানে ৪ কেজি গাঁজা সহ বিপ্লব ব্যাপারী (৩২) ও মো. শফিকুল ইসলাম শিপন (৩৩) নামে ২ দুই মাদক কারবারিকে গ্রেফতার করেছে জামালপুর ডিবি পুলিশ।