স্টাফ রিপোর্টার

মিটফোর্ডের অলিখিত রাজা আওয়াল সরদার। স্যার সলিমুল্লাহ মেডিকেল কলেজ ও হাসপাতালের অপারেশন থিয়েটারের পরিচ্ছন্ন কর্মী হয়েও হাসপাতালের ভেতর ও বাইরের রাজত্ব তার হাতে। হাসপাতালের রোগী বাগিয়ে নিয়ে তার ব্যক্তিগত হাসপাতালে চিকিৎসার নামে হয়রানি করে মোটা অঙ্কের টাকা হাতিয়ে নেওয়াই তার প্রধান কাজ।
আওয়ামী লীগ সরকারের পুরো সময়টাতেই ফ্যাসিস্ট সরকারের দোসর সালমান এফ রহমানের নাম ভাঙিয়ে চলতেন এই আউয়াল। তিনি এখনো দোহারের কৈলাল ইউনিয়ন আওয়ামী লীগের সহসভাপতির দায়িত্ব পালন করছেন। ফ্যাসিস্ট সরকারের পতন হলেও তার দাপট কমেনি বিন্দুমাত্র।
হাসপাতালের ভেতরে ও বাইরে ব্যাপক প্রভাব থাকায় কেউ তার বিরুদ্ধে মুখ খুলতে সাহস পায় না।
দীর্ঘদিন ধরে দালালি করে রাজধানীতে নামে-বেনামে সম্পদের পাহাড় গড়েছেন তিনি। বাড়ি-গাড়ি, ব্যবসা-বাণিজ্যসহ সবই আছে তার। অপারেশন থিয়েটারের এই পরিচ্ছন্ন কর্মী নিজেই এখন একটি প্রাইভেট হাসপাতালের মালিক। মিটফোর্ড হাসপাতালের সামনেই রয়েছে তার ওষুধের ফার্মেসি। ঢাকায় নিজের ফ্ল্যাট ও গ্রামে কিনেছেন লাখ লাখ টাকার জমি।
স্যার সলিমুল্লাহ মেডিকেল কলেজ ও হাসপাতালের একাধিক কর্মকর্তা-কর্মচারী জানান,চাকরি জীবনের শুরু থেকে চতুর্থ শ্রেণির এই কর্মচারী অপারেশনের রোগী বাগিয়ে আশপাশের প্রাইভেট হাসপাতালে পাঠিয়ে দিতেন। এসব করে কামিয়েছে কোটি কোটি টাকা। স্ত্রী-সন্তানের নামে-বেনামে রাজধানী ও তার বাইরে রয়েছে কোটি কোটি টাকার সম্পদ।

মিটফোর্ড হাসপাতালের জরুরি বিভাগের সামনে ম্যাক্স লাইফ মেডিকেল সার্ভিস প্রাইভেট হাসপাতালের শেয়ার রয়েছে তার স্ত্রী রেহানা বেগমের নামে। চাকরিরত অবস্থায়ও আউয়াল সব সময় ওই প্রাইভেট হাসপাতালেই সার্বক্ষণিক অবস্থান করেন। তার পালিত একটি দালাল চক্র রোগী ধরার কাজ করে। রোগী নিয়ে এসে তার হাসপাতালে ভর্তি করান। চিকিৎসা শেষে ধরিয়ে দেন মোটা অঙ্কের বিল। মিটফোর্ড হাসপাতালের সামনে পুষ্প ফার্মেসি নামে একটি ওষুধের দোকানও পরিচালনা করেন ফরিদ নামের একজনকে দিয়ে।
তবে আওয়ালের কাছে এসব বিষয়ে জানতে চাইলে তিনি বলেন, মেডিকেল কলেজের চাকরি ছেড়ে দিয়ে এখন ব্যবসা-বাণিজ্য করছি। তার মেয়ের ম্যাক্স লাইফের শেয়ার থাকার কথা স্বীকার করে বলেন, আমি এখন এখানেই থাকি।
এদিকে চতুর্থ শ্রেণির কর্মচারী আওয়ালের বিরুদ্ধে বিধি অনুযায়ী ব্যবস্থা নেওয়ার দাবি জানান হাসপাতালের ভেতর ও বাইরের মানুষ।

মিটফোর্ডের অলিখিত রাজা আওয়াল সরদার। স্যার সলিমুল্লাহ মেডিকেল কলেজ ও হাসপাতালের অপারেশন থিয়েটারের পরিচ্ছন্ন কর্মী হয়েও হাসপাতালের ভেতর ও বাইরের রাজত্ব তার হাতে। হাসপাতালের রোগী বাগিয়ে নিয়ে তার ব্যক্তিগত হাসপাতালে চিকিৎসার নামে হয়রানি করে মোটা অঙ্কের টাকা হাতিয়ে নেওয়াই তার প্রধান কাজ।
আওয়ামী লীগ সরকারের পুরো সময়টাতেই ফ্যাসিস্ট সরকারের দোসর সালমান এফ রহমানের নাম ভাঙিয়ে চলতেন এই আউয়াল। তিনি এখনো দোহারের কৈলাল ইউনিয়ন আওয়ামী লীগের সহসভাপতির দায়িত্ব পালন করছেন। ফ্যাসিস্ট সরকারের পতন হলেও তার দাপট কমেনি বিন্দুমাত্র।
হাসপাতালের ভেতরে ও বাইরে ব্যাপক প্রভাব থাকায় কেউ তার বিরুদ্ধে মুখ খুলতে সাহস পায় না।
দীর্ঘদিন ধরে দালালি করে রাজধানীতে নামে-বেনামে সম্পদের পাহাড় গড়েছেন তিনি। বাড়ি-গাড়ি, ব্যবসা-বাণিজ্যসহ সবই আছে তার। অপারেশন থিয়েটারের এই পরিচ্ছন্ন কর্মী নিজেই এখন একটি প্রাইভেট হাসপাতালের মালিক। মিটফোর্ড হাসপাতালের সামনেই রয়েছে তার ওষুধের ফার্মেসি। ঢাকায় নিজের ফ্ল্যাট ও গ্রামে কিনেছেন লাখ লাখ টাকার জমি।
স্যার সলিমুল্লাহ মেডিকেল কলেজ ও হাসপাতালের একাধিক কর্মকর্তা-কর্মচারী জানান,চাকরি জীবনের শুরু থেকে চতুর্থ শ্রেণির এই কর্মচারী অপারেশনের রোগী বাগিয়ে আশপাশের প্রাইভেট হাসপাতালে পাঠিয়ে দিতেন। এসব করে কামিয়েছে কোটি কোটি টাকা। স্ত্রী-সন্তানের নামে-বেনামে রাজধানী ও তার বাইরে রয়েছে কোটি কোটি টাকার সম্পদ।

মিটফোর্ড হাসপাতালের জরুরি বিভাগের সামনে ম্যাক্স লাইফ মেডিকেল সার্ভিস প্রাইভেট হাসপাতালের শেয়ার রয়েছে তার স্ত্রী রেহানা বেগমের নামে। চাকরিরত অবস্থায়ও আউয়াল সব সময় ওই প্রাইভেট হাসপাতালেই সার্বক্ষণিক অবস্থান করেন। তার পালিত একটি দালাল চক্র রোগী ধরার কাজ করে। রোগী নিয়ে এসে তার হাসপাতালে ভর্তি করান। চিকিৎসা শেষে ধরিয়ে দেন মোটা অঙ্কের বিল। মিটফোর্ড হাসপাতালের সামনে পুষ্প ফার্মেসি নামে একটি ওষুধের দোকানও পরিচালনা করেন ফরিদ নামের একজনকে দিয়ে।
তবে আওয়ালের কাছে এসব বিষয়ে জানতে চাইলে তিনি বলেন, মেডিকেল কলেজের চাকরি ছেড়ে দিয়ে এখন ব্যবসা-বাণিজ্য করছি। তার মেয়ের ম্যাক্স লাইফের শেয়ার থাকার কথা স্বীকার করে বলেন, আমি এখন এখানেই থাকি।
এদিকে চতুর্থ শ্রেণির কর্মচারী আওয়ালের বিরুদ্ধে বিধি অনুযায়ী ব্যবস্থা নেওয়ার দাবি জানান হাসপাতালের ভেতর ও বাইরের মানুষ।

অ্যাসোসিয়েশন অব ট্রাভেল এজেন্টস অব বাংলাদেশের (আটাব) এর অনিয়ম ও দুর্নীতি বের করে পুরস্কার হিসেবে ওএসডি হয়েছেন বাণিজ্য মন্ত্রণালয়ের উপসচিব মোতাকাব্বরি আহমেদ। গত ৩০ অক্টোবর জনপ্রশাসন মন্ত্রণালয় তাকে বিশেষ ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা হিসেবে চিঠি দিয়েছে।
৫ ঘণ্টা আগে
পরিবারের শিশুদের ঝগড়া থেকে শুরু হয় অভিভাবকদের সংঘর্ষ, একপর্যায়ে বড় ভাই গলা টিপে শ্বাসরোধ করে হত্যা করে ছোট ভাইকে
৬ ঘণ্টা আগে
আলু রপ্তানির নামে সরকারের নগদ প্রণোদনা আত্মসাতের চাঞ্চল্যকর কৌশল উদঘাটন করেছে দুদক
৭ ঘণ্টা আগে
২০ বছর আগে হোরা মিয়া ও শাকিলের বাবা আবু তাহের তার ভাই আব্দুল আউয়ালের কাছ থেকে ১ হাজার ৭০০ টাকা ধার নিয়েছিলেন
৯ ঘণ্টা আগেঅ্যাসোসিয়েশন অব ট্রাভেল এজেন্টস অব বাংলাদেশের (আটাব) এর অনিয়ম ও দুর্নীতি বের করে পুরস্কার হিসেবে ওএসডি হয়েছেন বাণিজ্য মন্ত্রণালয়ের উপসচিব মোতাকাব্বরি আহমেদ। গত ৩০ অক্টোবর জনপ্রশাসন মন্ত্রণালয় তাকে বিশেষ ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা হিসেবে চিঠি দিয়েছে।
পরিবারের শিশুদের ঝগড়া থেকে শুরু হয় অভিভাবকদের সংঘর্ষ, একপর্যায়ে বড় ভাই গলা টিপে শ্বাসরোধ করে হত্যা করে ছোট ভাইকে
আলু রপ্তানির নামে সরকারের নগদ প্রণোদনা আত্মসাতের চাঞ্চল্যকর কৌশল উদঘাটন করেছে দুদক
২০ বছর আগে হোরা মিয়া ও শাকিলের বাবা আবু তাহের তার ভাই আব্দুল আউয়ালের কাছ থেকে ১ হাজার ৭০০ টাকা ধার নিয়েছিলেন