ওমান প্রবাসীর প্লট হস্তান্তর নিয়ে প্রতারণা
বিশেষ প্রতিনিধি
বাংলাদেশ ডেভেলপমেন্ট কোম্পানি লিমিটেড-বিডিসির ইচ্ছেমতো নাকি চলছে রিয়েল এস্টেট অ্যান্ড হাউজিং অ্যাসোসিয়েশন-রিহ্যাব। দুটি প্লট রেজিস্ট্রেশন নিয়ে প্রতারণার শিকার ওমান প্রবাসী দম্পতিকে বিডিসির পরামর্শই দিয়েছে সংস্থাটি। এক চিঠিতে রিহ্যাব জানিয়েছে, প্লট নয়- দেয়া হবে টাকা। চেক রেডি-নিলে নেন; না নিলে কিচ্ছু করার নেই। চিঠির ভাষা এরকমই। একতরফা।
বিষয়টি নিয়ে নিখাদ খবরকে চরম হতাশার কথা জানিয়েছেন ওমান প্রবাসী দম্পতি মো. সহিদ হোসেন এবং জামিলা আক্তার স্বপ্না। তারা জানান, চার দশকেরও বেশি হল বসবাস করছেন দেশটিতে। কেরাণীগঞ্জে বিডিসির সাউথ টাউন আবাসন প্রকল্পের চটকদার বিজ্ঞাপন দেখে ২০ বছর আগে ২০০৫ সালে আড়াই কাঠা করে দুটি প্লট কিনেছিলেন এই দম্পতি। এরপর মাসে মাসে কষ্টের টাকায় সব কিস্তি পরিশোধ করেছেন। ২০১১ সালে প্লট রেজিস্ট্রেশনের জন্য তাগাদা দিলে উন্নয়ন ও অন্যান্য সার্ভিস চার্জবাবদ জমা দেন প্রায় সাড়ে ৫ লাখ টাকা। খরচের টাকাও। কিন্তু এরপর শুরু হয় পদে পদে হয়রানি। অবশেষে তাদের প্লট দুটি অন্যায়ভাবে বাতিল করে দিয়েছে বিডিসি।
গত ২৪ আগস্ট রোববার দৈনিক নিখাদ খবরে এই প্রতারণার খবর প্রকাশিত হওয়ার পর দেশে-বিদেশে চাঞ্চল্য তৈরি হয়েছে। বিভিন্ন সময়ে নানাভাবে প্রবাসী দম্পতিকে ভয়ভীতি দেখানো হচ্ছে; রিহ্যাব, মন্ত্রণালয়, দূতাবাস, মিডিয়া-কেউ কিছু করতে পারবে না বলেও জানানো হয়েছে-এমন অভিযোগ করেছেন সহিদ হোসেন। এ নিয়ে ওমানের রাজধানী মাস্কাটে গত ২৮ আগস্ট আনুষ্ঠানিকভাবে সংবাদ সম্মেলন করে ভুক্তভোগী এই দম্পতি। বার বার ঢাকা ডেকে নিয়েও প্লট দুটি রেজিস্ট্রেশন করে দেয়া হয়নি। প্রবাসী হিসেবে বিডিসির ভয়াবহ প্রতারণার শিকার হয়েছেন সহিদ-স্বপ্না দম্পতি।
শেষ বয়সে প্লট দুটি বুঝে পাওয়ার আশায় সহিদ হোসেন ৫ হাজার টাকা জমা দিয়ে লিখিত অভিযোগ করেন রিয়েল এস্টেট অ্যান্ড হাউজিং অ্যাসোসিয়েশন-রিহ্যাবে। সেখানেও মেলেনি কোনো প্রতিকার। সহিদ হোসেন নিখাদ খবরকে অভিযোগ করেছেন, রিহ্যাবও বিডিসির ইচ্ছেমতো কাজ করছে। প্লট বুঝিয়ে দিতে কোনো ব্যবস্থা না নিয়ে উল্টো বিডিসির পক্ষ থেকে চেক নেয়ার জন্য চিঠি দিয়েছে তারা। যা সম্পূর্ণ বেআইনি। রিহ্যাবের কাছ থেকে এ ধরণের পক্ষপাতমূলক আচরণ আশা করেননি সহিদ হোসেন।
গত ২৬ আগস্ট রিহ্যাব এক চিঠিতে জানায়, ৯ আগস্ট ২০২৫ তারিখে রিহ্যাব মেডিয়েশন অ্যান্ড কাস্টমার সার্ভিস স্ট্যান্ডিং কমিটির ২৩তম সভায় সবাই উপস্থিত থাকলেও বিডিসির ব্যবস্থাপনা পরিচালক মো. রেজাউল ইসলাম অনুপস্থিত ছিলেন। এরপর নিজেরা আলোচনা করে সিদ্ধান্ত নেয়া হয়; যা রিহ্যাবের কাছ থেকে আশা করেননি সহিদ দম্পতি।
রিহ্যাবের সেই চিঠিতে উল্লেখ করা হয়- বাংলাদেশ ডেভেলপমেন্ট কোম্পানি লিমিটেড ঢাকা কেরাণীগঞ্জের সাউথ টাউন প্রকল্পে আড়াই কাঠার দুটি প্লটের বিপরীতে জমাকৃত টাকা ফেরত বাবদ প্লট ক্রেতাগণের নামে ৫টি অ্যাকাউন্ট পেয়ি চেক প্রস্তুত আছে মর্মে পত্র মারফত রিহ্যাবকে অবহিত করা হয়। রিহ্যাবে প্রেরণকৃত পত্রের কপি নিয়ে অ্যাকাউন্ট পেয়ি চেকগুলো ডেভেলপার প্রতিষ্ঠান হতে সংগ্রহ করার জন্য ক্রেতাকে পরামর্শ দেয়া হল।
রিহ্যাব মেডিয়েশন অ্যান্ড কাস্টমার সার্ভিস স্ট্যান্ডিং কমিটির চেয়ারম্যান মো. আইয়ুব আলী স্বাক্ষরিত এই চিঠি পাঠানো হয়েছে ক্ষতিগ্রস্ত মো. সহিদ হোসেনকে।
সহিদ হোসেন নিখাদ খবরকে জানান, অনেক কষ্টের টাকা দিয়ে প্লট কিনেছিলেন শেষ বয়সে বাড়ি করে সেখানে থাকবেন স্বামী-স্ত্রী। কিন্তু সে আশায় গুড়ে বালি। আফসোস, দেশের মাটিতে জমি কিনেও ন্যায়বিচার পেলেন না তারা। কেউ তাদের পাশে দাঁড়ালো না। না সরকার। না রিহ্যাব। নিখাদ খবরকে তিনি আরও বলেন, অন্য কোথাও এই টাকা বিনিয়োগ করলে ২০ বছরে অন্তত ৪ গুণ বেশি পেতেন। এটা কেমন নিয়ম-ক্ষতিপূরণের নামে নিজের টাকাই ফেরত দেয়ার কথা বলা হচ্ছে। তাও আবার কেটে নেয়া হচ্ছে সার্ভিস চার্জ। এই অনিয়ম, প্রতারণা দেখার কেউ নেই।
এর আগে বিডিসির মহাব্যবস্থাপক মো. আনোয়ার হোসেন এক চিঠিতে ওমান প্রবাসী দম্পতির প্লট দুটি বাতিল করার সিদ্ধান্তের কথা জানান। চিঠিতে বলা হয়, অভিযোগকারী প্লটের মূল্য, রেজিস্ট্রেশন খরচ ও আবকাঠামো উন্নয়ন খাতে প্রাথমিক ব্যয়ের টাকা পরিশোধ করলেও বার বার তাগিদ দেয়া হলেও হাল তারিখ পর্যন্ত সার্ভিস চার্জ পরিশোধ করেনি।
সহিদ হোসেনের দাবি, সব টাকা পরিশোধ করার পরও এটা বিডিসির সীমাহীন মিথ্যাচার। একজন প্রবাসী গ্রাহকের সঙ্গে এ এক ভয়াবহ প্রতারণা।
সাউথ টাউনে তাদের প্লট বুঝিয়ে দিতে সহিদ দম্পতি রিহ্যাব, প্রবাসী কল্যাণ ও বৈদেশিক কর্মসংস্থান মন্ত্রণালয়, অন্তর্বর্তী সরকারসহ দেশের সচেতন নাগরিকদের সহযোগিতা চেয়েছেন। একইসাথে বিডিসির মতো আবাসন প্রতিষ্ঠানের বিরুদ্ধে কঠোর ব্যবস্থা নেয়ার দাবি প্রতারণার শিকার এই ভুক্তভোগী দম্পতির।
বাংলাদেশ ডেভেলপমেন্ট কোম্পানি লিমিটেড-বিডিসির ইচ্ছেমতো নাকি চলছে রিয়েল এস্টেট অ্যান্ড হাউজিং অ্যাসোসিয়েশন-রিহ্যাব। দুটি প্লট রেজিস্ট্রেশন নিয়ে প্রতারণার শিকার ওমান প্রবাসী দম্পতিকে বিডিসির পরামর্শই দিয়েছে সংস্থাটি। এক চিঠিতে রিহ্যাব জানিয়েছে, প্লট নয়- দেয়া হবে টাকা। চেক রেডি-নিলে নেন; না নিলে কিচ্ছু করার নেই। চিঠির ভাষা এরকমই। একতরফা।
বিষয়টি নিয়ে নিখাদ খবরকে চরম হতাশার কথা জানিয়েছেন ওমান প্রবাসী দম্পতি মো. সহিদ হোসেন এবং জামিলা আক্তার স্বপ্না। তারা জানান, চার দশকেরও বেশি হল বসবাস করছেন দেশটিতে। কেরাণীগঞ্জে বিডিসির সাউথ টাউন আবাসন প্রকল্পের চটকদার বিজ্ঞাপন দেখে ২০ বছর আগে ২০০৫ সালে আড়াই কাঠা করে দুটি প্লট কিনেছিলেন এই দম্পতি। এরপর মাসে মাসে কষ্টের টাকায় সব কিস্তি পরিশোধ করেছেন। ২০১১ সালে প্লট রেজিস্ট্রেশনের জন্য তাগাদা দিলে উন্নয়ন ও অন্যান্য সার্ভিস চার্জবাবদ জমা দেন প্রায় সাড়ে ৫ লাখ টাকা। খরচের টাকাও। কিন্তু এরপর শুরু হয় পদে পদে হয়রানি। অবশেষে তাদের প্লট দুটি অন্যায়ভাবে বাতিল করে দিয়েছে বিডিসি।
গত ২৪ আগস্ট রোববার দৈনিক নিখাদ খবরে এই প্রতারণার খবর প্রকাশিত হওয়ার পর দেশে-বিদেশে চাঞ্চল্য তৈরি হয়েছে। বিভিন্ন সময়ে নানাভাবে প্রবাসী দম্পতিকে ভয়ভীতি দেখানো হচ্ছে; রিহ্যাব, মন্ত্রণালয়, দূতাবাস, মিডিয়া-কেউ কিছু করতে পারবে না বলেও জানানো হয়েছে-এমন অভিযোগ করেছেন সহিদ হোসেন। এ নিয়ে ওমানের রাজধানী মাস্কাটে গত ২৮ আগস্ট আনুষ্ঠানিকভাবে সংবাদ সম্মেলন করে ভুক্তভোগী এই দম্পতি। বার বার ঢাকা ডেকে নিয়েও প্লট দুটি রেজিস্ট্রেশন করে দেয়া হয়নি। প্রবাসী হিসেবে বিডিসির ভয়াবহ প্রতারণার শিকার হয়েছেন সহিদ-স্বপ্না দম্পতি।
শেষ বয়সে প্লট দুটি বুঝে পাওয়ার আশায় সহিদ হোসেন ৫ হাজার টাকা জমা দিয়ে লিখিত অভিযোগ করেন রিয়েল এস্টেট অ্যান্ড হাউজিং অ্যাসোসিয়েশন-রিহ্যাবে। সেখানেও মেলেনি কোনো প্রতিকার। সহিদ হোসেন নিখাদ খবরকে অভিযোগ করেছেন, রিহ্যাবও বিডিসির ইচ্ছেমতো কাজ করছে। প্লট বুঝিয়ে দিতে কোনো ব্যবস্থা না নিয়ে উল্টো বিডিসির পক্ষ থেকে চেক নেয়ার জন্য চিঠি দিয়েছে তারা। যা সম্পূর্ণ বেআইনি। রিহ্যাবের কাছ থেকে এ ধরণের পক্ষপাতমূলক আচরণ আশা করেননি সহিদ হোসেন।
গত ২৬ আগস্ট রিহ্যাব এক চিঠিতে জানায়, ৯ আগস্ট ২০২৫ তারিখে রিহ্যাব মেডিয়েশন অ্যান্ড কাস্টমার সার্ভিস স্ট্যান্ডিং কমিটির ২৩তম সভায় সবাই উপস্থিত থাকলেও বিডিসির ব্যবস্থাপনা পরিচালক মো. রেজাউল ইসলাম অনুপস্থিত ছিলেন। এরপর নিজেরা আলোচনা করে সিদ্ধান্ত নেয়া হয়; যা রিহ্যাবের কাছ থেকে আশা করেননি সহিদ দম্পতি।
রিহ্যাবের সেই চিঠিতে উল্লেখ করা হয়- বাংলাদেশ ডেভেলপমেন্ট কোম্পানি লিমিটেড ঢাকা কেরাণীগঞ্জের সাউথ টাউন প্রকল্পে আড়াই কাঠার দুটি প্লটের বিপরীতে জমাকৃত টাকা ফেরত বাবদ প্লট ক্রেতাগণের নামে ৫টি অ্যাকাউন্ট পেয়ি চেক প্রস্তুত আছে মর্মে পত্র মারফত রিহ্যাবকে অবহিত করা হয়। রিহ্যাবে প্রেরণকৃত পত্রের কপি নিয়ে অ্যাকাউন্ট পেয়ি চেকগুলো ডেভেলপার প্রতিষ্ঠান হতে সংগ্রহ করার জন্য ক্রেতাকে পরামর্শ দেয়া হল।
রিহ্যাব মেডিয়েশন অ্যান্ড কাস্টমার সার্ভিস স্ট্যান্ডিং কমিটির চেয়ারম্যান মো. আইয়ুব আলী স্বাক্ষরিত এই চিঠি পাঠানো হয়েছে ক্ষতিগ্রস্ত মো. সহিদ হোসেনকে।
সহিদ হোসেন নিখাদ খবরকে জানান, অনেক কষ্টের টাকা দিয়ে প্লট কিনেছিলেন শেষ বয়সে বাড়ি করে সেখানে থাকবেন স্বামী-স্ত্রী। কিন্তু সে আশায় গুড়ে বালি। আফসোস, দেশের মাটিতে জমি কিনেও ন্যায়বিচার পেলেন না তারা। কেউ তাদের পাশে দাঁড়ালো না। না সরকার। না রিহ্যাব। নিখাদ খবরকে তিনি আরও বলেন, অন্য কোথাও এই টাকা বিনিয়োগ করলে ২০ বছরে অন্তত ৪ গুণ বেশি পেতেন। এটা কেমন নিয়ম-ক্ষতিপূরণের নামে নিজের টাকাই ফেরত দেয়ার কথা বলা হচ্ছে। তাও আবার কেটে নেয়া হচ্ছে সার্ভিস চার্জ। এই অনিয়ম, প্রতারণা দেখার কেউ নেই।
এর আগে বিডিসির মহাব্যবস্থাপক মো. আনোয়ার হোসেন এক চিঠিতে ওমান প্রবাসী দম্পতির প্লট দুটি বাতিল করার সিদ্ধান্তের কথা জানান। চিঠিতে বলা হয়, অভিযোগকারী প্লটের মূল্য, রেজিস্ট্রেশন খরচ ও আবকাঠামো উন্নয়ন খাতে প্রাথমিক ব্যয়ের টাকা পরিশোধ করলেও বার বার তাগিদ দেয়া হলেও হাল তারিখ পর্যন্ত সার্ভিস চার্জ পরিশোধ করেনি।
সহিদ হোসেনের দাবি, সব টাকা পরিশোধ করার পরও এটা বিডিসির সীমাহীন মিথ্যাচার। একজন প্রবাসী গ্রাহকের সঙ্গে এ এক ভয়াবহ প্রতারণা।
সাউথ টাউনে তাদের প্লট বুঝিয়ে দিতে সহিদ দম্পতি রিহ্যাব, প্রবাসী কল্যাণ ও বৈদেশিক কর্মসংস্থান মন্ত্রণালয়, অন্তর্বর্তী সরকারসহ দেশের সচেতন নাগরিকদের সহযোগিতা চেয়েছেন। একইসাথে বিডিসির মতো আবাসন প্রতিষ্ঠানের বিরুদ্ধে কঠোর ব্যবস্থা নেয়ার দাবি প্রতারণার শিকার এই ভুক্তভোগী দম্পতির।
ধানমন্ডিতে ঝটিকা মিছিল পরিকল্পনাকারী সজীবুল ইসলাম হৃদয়সহ কার্যক্রম নিষিদ্ধ আওয়ামী লীগ ও এর অঙ্গসংগঠনের আরও আট নেতাকর্মীকে গ্রেফতার করেছে ডিবি
২১ মিনিট আগেআটক ফারদিন মিয়ার বরাতে ডিবি পরিদর্শক ছগির হোসেন জানান, নিহত বাবু ও আটক ফারদিন সপ্তাহ খানিক আগে কক্সবাজারে ঘুরতে যান। সেখান থেকে তারা মোটরসাইকেলযোগে সড়কপথে ফেরার পথে বিপুল পরিমাণ ইয়াবার চালান বহন করছিল
৩০ মিনিট আগেকোপা মাসুদ ও তার সহযোগীদের চাঁদাবাজিতে অতিষ্ঠ ছিল সাধারণ মানুষ। প্রকাশ্য অস্ত্রের মহড়া দিয়ে সাধারণ মানুষকে জিম্মি করে রাখতেন তারা
১ ঘণ্টা আগেযাত্রাবাড়ি থানা থেকে লুট হওয়া পুলিশের বিপুল পরিমাণ অস্ত্র উদ্ধার করা হয়েছে। এগুলোর মধ্যে রয়েছে ৮টি সাউন্ড গ্রেনেট, একটি পিস্তল, ৮ রাউন্ড গুলি ও ২টি ম্যাগাজিন । এসময় ১ জনকে গ্রেফতার করেছে র্যাব-১০।
১ দিন আগেধানমন্ডিতে ঝটিকা মিছিল পরিকল্পনাকারী সজীবুল ইসলাম হৃদয়সহ কার্যক্রম নিষিদ্ধ আওয়ামী লীগ ও এর অঙ্গসংগঠনের আরও আট নেতাকর্মীকে গ্রেফতার করেছে ডিবি
আটক ফারদিন মিয়ার বরাতে ডিবি পরিদর্শক ছগির হোসেন জানান, নিহত বাবু ও আটক ফারদিন সপ্তাহ খানিক আগে কক্সবাজারে ঘুরতে যান। সেখান থেকে তারা মোটরসাইকেলযোগে সড়কপথে ফেরার পথে বিপুল পরিমাণ ইয়াবার চালান বহন করছিল
কোপা মাসুদ ও তার সহযোগীদের চাঁদাবাজিতে অতিষ্ঠ ছিল সাধারণ মানুষ। প্রকাশ্য অস্ত্রের মহড়া দিয়ে সাধারণ মানুষকে জিম্মি করে রাখতেন তারা
যাত্রাবাড়ি থানা থেকে লুট হওয়া পুলিশের বিপুল পরিমাণ অস্ত্র উদ্ধার করা হয়েছে। এগুলোর মধ্যে রয়েছে ৮টি সাউন্ড গ্রেনেট, একটি পিস্তল, ৮ রাউন্ড গুলি ও ২টি ম্যাগাজিন । এসময় ১ জনকে গ্রেফতার করেছে র্যাব-১০।