দুর্নীতি অনিম করে হয়েছেন শত কোটি টাকার মালিক
বিশেষ প্রতিনিধি
শেয়ার কেলেঙ্কারির নায়ক সৈয়দ নওশের আলীর বিরুদ্ধে গত ২৩ বছর ধরে প্রিমিয়ার ব্যাংকের বনানী শাখায় ম্যানেজারের পদ দখল করে রাখার অভিযোগ উঠেছে। এ পদে থেকেই তিনি আবার ব্যাংকের জেনারেল সার্ভিস ডিভিশন (GSD) প্রধানের দায়িত্বও পালন করছেন।
শেয়ার কেলেঙ্কারির ফলে আওয়ামীলীগ নেতা ডাঃ এইচ বি এম ইকবাল ও এই নওশেরসহ ৯ জনের বিরুদ্ধে মামলা রুজু হয়েছে। তারপরও তার ক্ষমতার দাপট বিন্দুমাত্র কমেনি। এক কথায় এই নওশের এখন প্রিমিয়ার ব্যাংকের স্বঘোষিত ভাইস চেয়ারম্যান।
২০১০ সালে বাংলাদেশ ব্যাংক তার বিরুদ্ধে শেয়ার কেলেঙ্কারির অভিযোগ এনে পদাবনতি দিলেও, তা অগ্রাহ্য করে তিনি এখনও শাখা পরিচালনা করছেন। নানা অনিয়ম করে গড়েছেন সম্পদের পাহাড়। আওয়ামিলীগ নেতা এইচ বি এম ইকবাল হলো তার প্রধান শেল্টার দাতা। ব্যাংকে বসে তিনি দেখবাল করেন ইকবালের সকল অবৈধ ব্যবসা বাণিজ্য। এসব করে তিনি এখন ২শত কোটি টাকার মালিক হয়েছেন।
ব্যাংকের নথি ঘেঁটে জানা গেছে, নওশের আলীর দীর্ঘকালীন শাসনে শাখাটি দুর্নীতির আখড়ায় পরিণত হয়েছে। কাগজপত্র ছাড়াই ভুয়া ঋণ প্রদান, উচ্চমূল্যে ডলার বিনিময় করে ব্যক্তিগত মুনাফা অর্জন, অনুমোদিত হারের চেয়ে বেশি সুদে এফডিআর তৈরি করে কোটি কোটি টাকা আত্মসাৎ—এসব অভিযোগের দীর্ঘ তালিকা রয়েছে তার বিরুদ্ধে।
এছাড়া, ব্যাংকের সাসপেন্স অ্যাকাউন্ট থেকে শত শত কোটি টাকা গায়েব করার অভিযোগও উঠেছে তার বিরুদ্ধে। জালিয়াতির মাধ্যমে মুনাফা দেখিয়ে ব্যাংকের চেয়ারম্যান ইকবালের কাছ থেকে মোটা অঙ্কের বোনাস হাতিয়ে নেয়ার অভিযোগ রয়েছে তার বিরুদ্ধে।
দুর্নীতি করে গুলশান, বসুন্ধরা, সাভার ও ফরিদপুরসহ দেশে-বিদেশে তার বিপুল পরিমাণ সম্পত্তি করেছেন। মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের ডালাস শহরে একটি ফ্ল্যাট, ফরিদপুরে একটি এগ্রো ফার্ম এবং বসুন্ধরায় ১০ কাঠার দুটি প্লট রয়েছে তার নামে।
বিশ্বস্ত সূত্র জানায়, নওশের আলী তার ঘনিষ্ঠ বন্ধুদের মাধ্যমে বাংলাদেশ ব্যাংক ও ইন্টারনাল অডিট বিভাগকে ম্যানেজ করে আসছেন। এমনকি, ব্যাংকের জেনারেল সার্ভিস ডিভিশন (GSD) প্রধানের দায়িত্বেও রয়েছেন তিনি, যেখানে নতুন শাখার ডেকোরেশন থেকে শুরু করে সকল কেনাকাটার ২০% কমিশন তার পকেটে যায়।
অভিযোগ উঠেছে, ব্যাংকের ভেতরে অঘোষিত 'ভাইস চেয়ারম্যান' হিসেবেই কাজ করছেন নওশের আলী। তার বিরুদ্ধে তদন্ত শুরু হলে প্রিমিয়ার ব্যাংকের শীর্ষপর্যায়ে বড় ধরনের অনিয়মের চিত্র উঠে আসতে পারে বলে মনে করছেন সংশ্লিষ্টরা।
এ বিষয়ে তার সাথে মোবাইলে জানতে চাইলে তিনি নিখাদ খবরকে বলেন, " আমার এত সম্পদ নেই। আমার বিরুদ্ধে আপনাকে কেউ ভুল তথ্য প্রদান করে থাকতে পারে।"
এক পর্যায়ে এ প্রতিবেদকের সাথে সরাসরি কথা বলতে চেয়ে আরো বলেন এখন এসব নিয়ে লেখালেখি হলে আমার অনেক ক্ষতি হয়ে যাবে।
শেয়ার কেলেঙ্কারির নায়ক সৈয়দ নওশের আলীর বিরুদ্ধে গত ২৩ বছর ধরে প্রিমিয়ার ব্যাংকের বনানী শাখায় ম্যানেজারের পদ দখল করে রাখার অভিযোগ উঠেছে। এ পদে থেকেই তিনি আবার ব্যাংকের জেনারেল সার্ভিস ডিভিশন (GSD) প্রধানের দায়িত্বও পালন করছেন।
শেয়ার কেলেঙ্কারির ফলে আওয়ামীলীগ নেতা ডাঃ এইচ বি এম ইকবাল ও এই নওশেরসহ ৯ জনের বিরুদ্ধে মামলা রুজু হয়েছে। তারপরও তার ক্ষমতার দাপট বিন্দুমাত্র কমেনি। এক কথায় এই নওশের এখন প্রিমিয়ার ব্যাংকের স্বঘোষিত ভাইস চেয়ারম্যান।
২০১০ সালে বাংলাদেশ ব্যাংক তার বিরুদ্ধে শেয়ার কেলেঙ্কারির অভিযোগ এনে পদাবনতি দিলেও, তা অগ্রাহ্য করে তিনি এখনও শাখা পরিচালনা করছেন। নানা অনিয়ম করে গড়েছেন সম্পদের পাহাড়। আওয়ামিলীগ নেতা এইচ বি এম ইকবাল হলো তার প্রধান শেল্টার দাতা। ব্যাংকে বসে তিনি দেখবাল করেন ইকবালের সকল অবৈধ ব্যবসা বাণিজ্য। এসব করে তিনি এখন ২শত কোটি টাকার মালিক হয়েছেন।
ব্যাংকের নথি ঘেঁটে জানা গেছে, নওশের আলীর দীর্ঘকালীন শাসনে শাখাটি দুর্নীতির আখড়ায় পরিণত হয়েছে। কাগজপত্র ছাড়াই ভুয়া ঋণ প্রদান, উচ্চমূল্যে ডলার বিনিময় করে ব্যক্তিগত মুনাফা অর্জন, অনুমোদিত হারের চেয়ে বেশি সুদে এফডিআর তৈরি করে কোটি কোটি টাকা আত্মসাৎ—এসব অভিযোগের দীর্ঘ তালিকা রয়েছে তার বিরুদ্ধে।
এছাড়া, ব্যাংকের সাসপেন্স অ্যাকাউন্ট থেকে শত শত কোটি টাকা গায়েব করার অভিযোগও উঠেছে তার বিরুদ্ধে। জালিয়াতির মাধ্যমে মুনাফা দেখিয়ে ব্যাংকের চেয়ারম্যান ইকবালের কাছ থেকে মোটা অঙ্কের বোনাস হাতিয়ে নেয়ার অভিযোগ রয়েছে তার বিরুদ্ধে।
দুর্নীতি করে গুলশান, বসুন্ধরা, সাভার ও ফরিদপুরসহ দেশে-বিদেশে তার বিপুল পরিমাণ সম্পত্তি করেছেন। মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের ডালাস শহরে একটি ফ্ল্যাট, ফরিদপুরে একটি এগ্রো ফার্ম এবং বসুন্ধরায় ১০ কাঠার দুটি প্লট রয়েছে তার নামে।
বিশ্বস্ত সূত্র জানায়, নওশের আলী তার ঘনিষ্ঠ বন্ধুদের মাধ্যমে বাংলাদেশ ব্যাংক ও ইন্টারনাল অডিট বিভাগকে ম্যানেজ করে আসছেন। এমনকি, ব্যাংকের জেনারেল সার্ভিস ডিভিশন (GSD) প্রধানের দায়িত্বেও রয়েছেন তিনি, যেখানে নতুন শাখার ডেকোরেশন থেকে শুরু করে সকল কেনাকাটার ২০% কমিশন তার পকেটে যায়।
অভিযোগ উঠেছে, ব্যাংকের ভেতরে অঘোষিত 'ভাইস চেয়ারম্যান' হিসেবেই কাজ করছেন নওশের আলী। তার বিরুদ্ধে তদন্ত শুরু হলে প্রিমিয়ার ব্যাংকের শীর্ষপর্যায়ে বড় ধরনের অনিয়মের চিত্র উঠে আসতে পারে বলে মনে করছেন সংশ্লিষ্টরা।
এ বিষয়ে তার সাথে মোবাইলে জানতে চাইলে তিনি নিখাদ খবরকে বলেন, " আমার এত সম্পদ নেই। আমার বিরুদ্ধে আপনাকে কেউ ভুল তথ্য প্রদান করে থাকতে পারে।"
এক পর্যায়ে এ প্রতিবেদকের সাথে সরাসরি কথা বলতে চেয়ে আরো বলেন এখন এসব নিয়ে লেখালেখি হলে আমার অনেক ক্ষতি হয়ে যাবে।
বাংলাদেশ সড়ক পরিবহন কর্তৃপক্ষ (বিআরটিএ) গাবতলীতে অভিযান চালিয়ে সেবাগ্রহীতাদের অর্থ নিয়ে কাজের নামে হয়রানি ও হেনস্তার অভিযোগে ৮ দালালকে কারাদণ্ড দেওয়া হয়েছে।
৭ ঘণ্টা আগেগত ১৭ ফেব্রুয়ারি দিবাগত রাতে ঢাকা থেকে রাজশাহীগামী 'ইউনিক রোড রয়েলস' নামক চলন্ত বাসে ধর্ষণের ঘটনাটি সঠিক নয়— এমনটাই জানিয়েছে স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয়।
৯ ঘণ্টা আগেচলন্ত বাসে ডাকাতি ও নারীদের যৌন নির্যাতনের ঘটনার মূলহোতা আলমগীরসহ তার সহোদরকে গ্রেপ্তার করা হয়েছে। তারা হলো ঘটনার মূলহোতা আলমগীর শেখ (৩৪) ও তার সহোদর রাজীব হোসেন (২১)। তারা মানিকগঞ্জ জেলার দৌলতপুর উপজেলার আমতলী গ্রামের খোরশেদ আলম শেখের ছেলে।
১২ ঘণ্টা আগেবাংলাদেশ সড়ক পরিবহন কর্তৃপক্ষ (বিআরটিএ) গাবতলীতে অভিযান চালিয়ে সেবাগ্রহীতাদের অর্থ নিয়ে কাজের নামে হয়রানি ও হেনস্তার অভিযোগে ৮ দালালকে কারাদণ্ড দেওয়া হয়েছে।
গত ১৭ ফেব্রুয়ারি দিবাগত রাতে ঢাকা থেকে রাজশাহীগামী 'ইউনিক রোড রয়েলস' নামক চলন্ত বাসে ধর্ষণের ঘটনাটি সঠিক নয়— এমনটাই জানিয়েছে স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয়।
চলন্ত বাসে ডাকাতি ও নারীদের যৌন নির্যাতনের ঘটনার মূলহোতা আলমগীরসহ তার সহোদরকে গ্রেপ্তার করা হয়েছে। তারা হলো ঘটনার মূলহোতা আলমগীর শেখ (৩৪) ও তার সহোদর রাজীব হোসেন (২১)। তারা মানিকগঞ্জ জেলার দৌলতপুর উপজেলার আমতলী গ্রামের খোরশেদ আলম শেখের ছেলে।