পাবনা
ঈশ্বরদী পৌরসভার সচিব জহুরুল ইসলামের বিরুদ্ধে দুর্নীতির অভিযোগ উঠেছে। পৌরসভায় বিভিন্ন টেন্ডার প্রক্রিয়ায় অনিয়ম, অর্থ আত্মসাৎ অভিযোগ পাওয়া গেছে তার বিরুদ্ধে।
ঈশ্বরদী স্টেডিয়ামের উন্নয়নকাজ, অরনকোলা পশুহাটের ইজারা ও বাজার এলাকার জমি দখল করে অবৈধ স্থাপনা গড়ে তোলেন জহুরুল ইসলাম। স্টেডিয়ামে খেলাধুলা বন্ধ করে মায়া এন্টারপ্রাইজ প্রোপাইটার সৈকতকে ভাড়া দিয়ে স্টেডিয়াম মাঠে অবৈধভাবে ইট,পাথর, বালিসহ সকল সরঞ্জাম রেখে দিয়েছে। অবৈধভাবে অরনকোলা পশুহাটের দখল করে অবৈধ স্থাপনা গড়ে তোলে।
এই সংক্রান্ত বিষয়ে গত রোববার ( ৪ জুন) সকাল ১১টা থেকে পাবনা জেলার সমন্বিত দুদক কার্যালয়ের একটি টিম পৌরসভা কার্যালয়ে এ অভিযান পরিচালনা করে বেশ কিছু কর্মকাণ্ডে অনিয়মের প্রমাণ মিলেছে বলে জানিয়েছে টিম।
স্বৈরাচার শেখ হাসিনার অন্যতম দোসর এবং সাবেক পররাষ্ট্র প্রতিমন্ত্রী (বাঘা-চারঘাটের পলাতক এমপি) শাহারিয়ার আলমের ঘনিষ্ট সহচর ও নিকটাত্বীয় সচিব জহুরুল ইসলাম এখনও ঈশ্বরদী পৌরসভায় বহাল তবিয়তে। সব সেক্টরকে ম্যানেজ করে শুধু বহাল তবিয়তেই নয় দাপিয়ে বেড়াচ্ছেন পৌর মেয়রের ব্যবহৃত প্রাডো নিয়ে। যা নিয়ম বহিঃভূত বলে জানিয়েছেন পৌরসভার একাধিক কর্মকর্তা ও কর্মচারী।
শুধু তাই নয় ঈশ্বরদী পৌর ট্রাক টার্মিনাল করার নামে ময়লার ভাগাড়ের জায়গা রূপপুর পারমাণবিক কেন্দ্র থেকে মাটি এনে সেই জায়গা ভরাট করে রাতের আঁধারে সেই মাটি বিক্রি করার অভিযোগ উঠেছে পৌরসভার সাবেক মেয়র ও সচিবের বিরুদ্ধে।
ঈশ্বরদী পৌরসভায় স্মার্ট প্রকল্প নামে একটি প্রকল্প চালু করে পৌর নাগরিকদের থেকে ৭০০ টাকা করে নেয়া হলেও তিন মাস পর সেই প্রকল্পটি আলোর মুখ দেখেনি।
এইসব বিষয়ে ঈশ্বরদী পৌরসভার সচিব জহুরুল ইসলামের সঙ্গে কথা বললে তিনি জানান, ঈশ্বরদী পৌরসভায় স্মার্ট প্রকল্প নামে একটি প্রকল্প চালু করেছিলাম। সাবেক মেয়রের ভাতিজা সকল তথ্য ও কাগজ নিয়ে উধাও হয়েছেন। ঈশ্বরদী পৌর ট্রাক টার্মিনাল নিয়ে কথা বললে তিনি জানান পৌরসভার জায়গায় ঈশ্বরদী পৌর ট্রাক টার্মিনালের মাটি সাবেক মেয়র ও মেয়রের ছেলে এবং ওই এলাকার কাউন্সিলর মিলে মাটি বিক্রি করে দেয়।
ঈশ্বরদী পৌরসভার সচিব জহুরুল ইসলামের বিরুদ্ধে দুর্নীতির অভিযোগ উঠেছে। পৌরসভায় বিভিন্ন টেন্ডার প্রক্রিয়ায় অনিয়ম, অর্থ আত্মসাৎ অভিযোগ পাওয়া গেছে তার বিরুদ্ধে।
ঈশ্বরদী স্টেডিয়ামের উন্নয়নকাজ, অরনকোলা পশুহাটের ইজারা ও বাজার এলাকার জমি দখল করে অবৈধ স্থাপনা গড়ে তোলেন জহুরুল ইসলাম। স্টেডিয়ামে খেলাধুলা বন্ধ করে মায়া এন্টারপ্রাইজ প্রোপাইটার সৈকতকে ভাড়া দিয়ে স্টেডিয়াম মাঠে অবৈধভাবে ইট,পাথর, বালিসহ সকল সরঞ্জাম রেখে দিয়েছে। অবৈধভাবে অরনকোলা পশুহাটের দখল করে অবৈধ স্থাপনা গড়ে তোলে।
এই সংক্রান্ত বিষয়ে গত রোববার ( ৪ জুন) সকাল ১১টা থেকে পাবনা জেলার সমন্বিত দুদক কার্যালয়ের একটি টিম পৌরসভা কার্যালয়ে এ অভিযান পরিচালনা করে বেশ কিছু কর্মকাণ্ডে অনিয়মের প্রমাণ মিলেছে বলে জানিয়েছে টিম।
স্বৈরাচার শেখ হাসিনার অন্যতম দোসর এবং সাবেক পররাষ্ট্র প্রতিমন্ত্রী (বাঘা-চারঘাটের পলাতক এমপি) শাহারিয়ার আলমের ঘনিষ্ট সহচর ও নিকটাত্বীয় সচিব জহুরুল ইসলাম এখনও ঈশ্বরদী পৌরসভায় বহাল তবিয়তে। সব সেক্টরকে ম্যানেজ করে শুধু বহাল তবিয়তেই নয় দাপিয়ে বেড়াচ্ছেন পৌর মেয়রের ব্যবহৃত প্রাডো নিয়ে। যা নিয়ম বহিঃভূত বলে জানিয়েছেন পৌরসভার একাধিক কর্মকর্তা ও কর্মচারী।
শুধু তাই নয় ঈশ্বরদী পৌর ট্রাক টার্মিনাল করার নামে ময়লার ভাগাড়ের জায়গা রূপপুর পারমাণবিক কেন্দ্র থেকে মাটি এনে সেই জায়গা ভরাট করে রাতের আঁধারে সেই মাটি বিক্রি করার অভিযোগ উঠেছে পৌরসভার সাবেক মেয়র ও সচিবের বিরুদ্ধে।
ঈশ্বরদী পৌরসভায় স্মার্ট প্রকল্প নামে একটি প্রকল্প চালু করে পৌর নাগরিকদের থেকে ৭০০ টাকা করে নেয়া হলেও তিন মাস পর সেই প্রকল্পটি আলোর মুখ দেখেনি।
এইসব বিষয়ে ঈশ্বরদী পৌরসভার সচিব জহুরুল ইসলামের সঙ্গে কথা বললে তিনি জানান, ঈশ্বরদী পৌরসভায় স্মার্ট প্রকল্প নামে একটি প্রকল্প চালু করেছিলাম। সাবেক মেয়রের ভাতিজা সকল তথ্য ও কাগজ নিয়ে উধাও হয়েছেন। ঈশ্বরদী পৌর ট্রাক টার্মিনাল নিয়ে কথা বললে তিনি জানান পৌরসভার জায়গায় ঈশ্বরদী পৌর ট্রাক টার্মিনালের মাটি সাবেক মেয়র ও মেয়রের ছেলে এবং ওই এলাকার কাউন্সিলর মিলে মাটি বিক্রি করে দেয়।
জামালপুরে অভিযানে ৪ কেজি গাঁজা সহ বিপ্লব ব্যাপারী (৩২) ও মো. শফিকুল ইসলাম শিপন (৩৩) নামে ২ দুই মাদক কারবারিকে গ্রেফতার করেছে জামালপুর ডিবি পুলিশ।
৪ দিন আগেবিএনপি, জামায়াত ও এনসিপির শীর্ষ নেতাদের হত্যার মাধ্যমে দেশের পরিস্থিতি অস্থিতিশীল করার পরিকল্পনা ছিল সুব্রত বাইন ও তার বাহিনীর।
৪ দিন আগেজামালপুরে অভিযানে ৪ কেজি গাঁজা সহ বিপ্লব ব্যাপারী (৩২) ও মো. শফিকুল ইসলাম শিপন (৩৩) নামে ২ দুই মাদক কারবারিকে গ্রেফতার করেছে জামালপুর ডিবি পুলিশ।
বিএনপি, জামায়াত ও এনসিপির শীর্ষ নেতাদের হত্যার মাধ্যমে দেশের পরিস্থিতি অস্থিতিশীল করার পরিকল্পনা ছিল সুব্রত বাইন ও তার বাহিনীর।