হিন্দু সম্প্রদায়ের জমি-মন্দির দখল ও বরাদ্দ আত্মসাৎ
সাবেক প্রতিমন্ত্রী কুজেন্দ্র কু-কর্ম পর্ব-তিন
এইচ এম প্রফুল্ল

খাগড়াছড়ির সীমান্তবর্তী শহর রামগড় জনপদে এক ভয়ংকর নাম ছিল বিশ্ব প্রদীপ কুমার কার্বারী ত্রিপুরা। সাবেক পার্বত্য প্রতিমন্ত্রী কুজেন্দ্র লাল ত্রিপুরার ভাতিজির জামাই হওয়ার সুবাদে প্রভাব খাটিয়ে আশ্রয়ণ প্রকল্প থেকে শুরু করে সর্বত্রই তার ছিল ভয়ংকর চাঁদাবাজি ও দুর্নীতির থাবা। আওয়ামী লীগের সাড়ে ১৫ বছরে তার নির্যাতন, নিপীড়ন ও দখলবাজিতে সব চেয়ে বেশি ক্ষতিগ্রস্ত হয়েছে হিন্দু সম্প্রদায়।
নিজের বাড়িতে যাওয়ার জন্য শত বছরের মন্দিরের জায়গা দখল করেছেন। কাজ না করে কালী বাড়ি মন্দিরের উন্নয়ন প্রকল্পের টাকা আত্মসাৎ করেছেন। অন্যের জমি দখল করে অন্তত ৫ শত একর পাহাড়-টিলায় গড়ে তুলেছেন বাগান-বাগিচা। সে বাগানে সরকারি অর্থে বিদ্যুতের লাইন, পানি সরবরাহের জন্য কোটি কোটি টাকার প্রকল্প বানিয়ে কাজ না করে বিল উত্তোলন ও প্রতিবাদীদের নিপীড়ন নির্যাতন চালিয়ে বিরোধী দলের পাশাপাশি ও নিজ দলের নেতাকর্মীদেরও এলাকা ছাড়া করেছেন তিনি। এখন ভূ-সম্পত্তিসহ ৩ শত কোটি টাকার মালিক তিনি।
রামগড় উপজেলার জগন্নাথ পাড়ায় রয়েছে প্রদীপ কুমারের আন্ডারগ্রাউনসহ বিলাস বহুল বাড়ি। স্থানীয় মৃণাল কান্তি শীলের অভিযোগ বিশ্ব প্রদীপ ত্রিপুরা তার বাড়িতে যাওয়ার জন্য রাস্তা করতে গিয়ে তাঁর একশ ২৭ বছর আগের ১৯০২ সালে স্থাপিত শ্রী শ্রী জগন্নাথ দেবের মন্দিরের জায়গা দখল করেছে। একইভাবে গীতারানী দেবীর জায়গাও দখল করেছেন।
গত সাড়ে ১৫ বছরে নানা অপকর্মের প্রতিবাদ করতে না পারলেও ফ্যাসিস্ট হাসিনা পালিয়ে যাওয়ার পর সাধারণ মানুষ এখন প্রদীপের বিরুদ্ধ মুখ খুলতে শুরু করেছে।
শ্রী শ্রী দক্ষিণেশ্বরী রামগড় কালী মন্দিরের বরাদ্দও আত্মসাৎ করেছেন বিশ্ব প্রদীপ কার্বারী ত্রিপুরা।
মন্দির পরিচালনা কমিটির সাধারণ সম্পাদক শুভাশিষ দাসের অভিযোগ, মন্দিরের উন্নয়নে ২০১৯-২০২০ খাগড়াছড়ি পার্বত্য জেলা পরিষদ প্রায় ৩২ লাখ টাকা বরাদ্দ দেয়। বিশ্ব প্রদীপ একাধারে উপজেলা চেয়ারম্যান ও কালী বাড়ি উন্নয়ন প্রকল্পের ঠিকাদার ছিলেন। তিনি কাজ না পুরো টাকা আত্মসাৎ করেছেন।
অনুসন্ধানে জানা গেছে, বিশ্ব প্রদীপের বাবা ছিলেন সাবেক পুলিশ সদস্য। এক সময় তিনি রামগড়ে যাযাবরের মতো ঘুরে বেড়াতেন।পরে নাম লেখান যুবলীগে। সীমিত আয়ের সংসারের চাকা ঘোরানো ছিল কষ্টকর। বিশ্ব প্রদীপের সন্ত্রাসের অভিজ্ঞতা দেখে নজরে পড়ে কুজেন্দ্র লাল ত্রিপুরার। রাতারাতি হয়ে যান রামগড় উপজেলা যুবলীগের সাধারণ সম্পাদক। এরপর বিয়ে করে সাবেক পার্বত্য প্রতিমন্ত্রী কুজেন্দ্র লাল ত্রিপুরার ভাতিজিকে। এরপর তাকে আর পিছনের ফিরে তাকাতে হয়নি। আওয়ামী লীগের সাড়ে ১৫ বছরে অর্থবিত্তে পুরো খাগড়াছড়িতে যুবরাজ হয়ে উঠেছে। তার বিরুদ্ধে সীমান্তে মাদক ব্যবসা, ক্যাসিনো আদলের শিলং জুয়া পরিচালনার অভিযোগ রয়েছে।
সরেজমিনে দেখা গেছে, ,চিনছড়ি পাড়া, তৈচালা পাড়া,পাতাছড়া ও খাগড়াবিল এলাকায় বিশ্ব প্রদীপের রয়েছে প্রায় পাঁচশত একর বাগান-বাগিচা। শ্বশুর সাবেক পার্বত্য প্রতিমন্ত্রী কুজেন্দ্র লাল ত্রিপুরা প্রভাব খাটিয়ে সরকারি অর্থে বাগানে সোলার প্যানেল স্থাপন, রাস্তা, বৈদ্যুতিক লাইন ও পানি প্রকল্প নিয়েছেন।
রামগড় উপজেলা আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক কাজী মো: নুরুল আলমের অভিযোগ, বিশ্ব প্রদীপ কুমার কার্বারী একাধারে ছিলেন, রামগড় উপজেলা আওয়ামী লীগের যুগ্ম সম্পাদক, উপজেলা যুবলীগের সাধারণ সম্পাদক ও উপজেলা চেয়ারম্যান। তার ছিল বিশাল সন্ত্রাসী বাহিনী। তিনি কখনও গোপন বাহিনীর নাম ভাঙ্গিয়ে, কখনও উপজেলা চেয়ারম্যান পদের দাপট খাটিয়ে মাসিক চাঁদা হাতিয়ে নিতেন। চাঁদাবাজি , টেন্ডারবাজি , অন্যের জমি জোর জবরদখল,ব্যবসা বাণিজ্য ছিনিয়ে নেওয়াসহ সব ধরনের অপরাধ অপকর্মে জড়িত ছিল তার বাহিনী। আওয়ামী লীগ বা প্রশাসন সবই ছিল তার নিয়ন্ত্রণে। তার আঙ্গুলি হেলনেই চলতো রামগড়ের শাসন-শোষণ। আঞ্চলিক পাহাড়ি সংগঠনগুলোর নামেও গুপ্ত চাঁদাবাজি , টেন্ডারবাজি , জবর দখল সবকিছুই চলতো। আর এই সবের নেপথ্য শক্তি হচ্ছে তিনি সাবেক পার্বত্য প্রতিমন্ত্রী কুজেন্দ্র লাল ত্রিপুরার ভাতিজি জামাই।
সীমান্তবর্তী রামগড় পৌরসভার দুই বারের সাবেক মেয়র মো: কাজী শাহজাহান রিপন, সর্বশেষ মেয়র মো: রফিকুল আলম কামাল ও পৌর কাউন্সিলার মো: বাদশা মিয়ার বিরুদ্ধেও একই প্রক্রিয়া কোটি কোটি সম্পদের মালিক হওয়ার অভিযোগ রয়েছে।
অভিযুক্ত বিশ্ব প্রদীপের বক্তব্য
তথ্য সংগ্রহের জন্য এ প্রতিবেদক রামগড় অবস্থানের সময় থেকে অভিযুক্ত বিশ্ব প্রদীপ কার্বারীর ত্রিপুরা অজ্ঞাত স্থান থেকে এই প্রতিবেদককের হোয়াট্সঅ্যাপে তিনবার কল দিয়েছেন। তার বক্তব্য তিনি কোনো অনিয়মন করেননি। তার জনপ্রিয়তায় ঈর্ষান্বিত হয়ে তার দলের লোকেরাই বিগত দিন থেকে নানা ষড়যন্ত্র করে আসছেন।
তিনি বলেন,পাহাড়িদের সরকারকে আয়কর দিতে হয় না। তাই আয়কর ফাইলে সম্পত্তি বাড়িয়ে দেখানো হয়েছে। যাতে ভবিষ্যতে সম্পত্তি বাড়লেও কোন সমস্যা না হয়। বিশ্ব প্রদীপের দাবি বিগত সময়ে তিনি বিএনপি বা তার দলের কোনো নেতাকর্মীর উপর নিপীড়ন নির্যাতন চালাননি। বরং সুবিধা দিয়েছেন। এ কারণে বিএনপির অনেক নেতাকর্মী এখনো তার সাথে যোগাযোগ রাখছেন।

খাগড়াছড়ির সীমান্তবর্তী শহর রামগড় জনপদে এক ভয়ংকর নাম ছিল বিশ্ব প্রদীপ কুমার কার্বারী ত্রিপুরা। সাবেক পার্বত্য প্রতিমন্ত্রী কুজেন্দ্র লাল ত্রিপুরার ভাতিজির জামাই হওয়ার সুবাদে প্রভাব খাটিয়ে আশ্রয়ণ প্রকল্প থেকে শুরু করে সর্বত্রই তার ছিল ভয়ংকর চাঁদাবাজি ও দুর্নীতির থাবা। আওয়ামী লীগের সাড়ে ১৫ বছরে তার নির্যাতন, নিপীড়ন ও দখলবাজিতে সব চেয়ে বেশি ক্ষতিগ্রস্ত হয়েছে হিন্দু সম্প্রদায়।
নিজের বাড়িতে যাওয়ার জন্য শত বছরের মন্দিরের জায়গা দখল করেছেন। কাজ না করে কালী বাড়ি মন্দিরের উন্নয়ন প্রকল্পের টাকা আত্মসাৎ করেছেন। অন্যের জমি দখল করে অন্তত ৫ শত একর পাহাড়-টিলায় গড়ে তুলেছেন বাগান-বাগিচা। সে বাগানে সরকারি অর্থে বিদ্যুতের লাইন, পানি সরবরাহের জন্য কোটি কোটি টাকার প্রকল্প বানিয়ে কাজ না করে বিল উত্তোলন ও প্রতিবাদীদের নিপীড়ন নির্যাতন চালিয়ে বিরোধী দলের পাশাপাশি ও নিজ দলের নেতাকর্মীদেরও এলাকা ছাড়া করেছেন তিনি। এখন ভূ-সম্পত্তিসহ ৩ শত কোটি টাকার মালিক তিনি।
রামগড় উপজেলার জগন্নাথ পাড়ায় রয়েছে প্রদীপ কুমারের আন্ডারগ্রাউনসহ বিলাস বহুল বাড়ি। স্থানীয় মৃণাল কান্তি শীলের অভিযোগ বিশ্ব প্রদীপ ত্রিপুরা তার বাড়িতে যাওয়ার জন্য রাস্তা করতে গিয়ে তাঁর একশ ২৭ বছর আগের ১৯০২ সালে স্থাপিত শ্রী শ্রী জগন্নাথ দেবের মন্দিরের জায়গা দখল করেছে। একইভাবে গীতারানী দেবীর জায়গাও দখল করেছেন।
গত সাড়ে ১৫ বছরে নানা অপকর্মের প্রতিবাদ করতে না পারলেও ফ্যাসিস্ট হাসিনা পালিয়ে যাওয়ার পর সাধারণ মানুষ এখন প্রদীপের বিরুদ্ধ মুখ খুলতে শুরু করেছে।
শ্রী শ্রী দক্ষিণেশ্বরী রামগড় কালী মন্দিরের বরাদ্দও আত্মসাৎ করেছেন বিশ্ব প্রদীপ কার্বারী ত্রিপুরা।
মন্দির পরিচালনা কমিটির সাধারণ সম্পাদক শুভাশিষ দাসের অভিযোগ, মন্দিরের উন্নয়নে ২০১৯-২০২০ খাগড়াছড়ি পার্বত্য জেলা পরিষদ প্রায় ৩২ লাখ টাকা বরাদ্দ দেয়। বিশ্ব প্রদীপ একাধারে উপজেলা চেয়ারম্যান ও কালী বাড়ি উন্নয়ন প্রকল্পের ঠিকাদার ছিলেন। তিনি কাজ না পুরো টাকা আত্মসাৎ করেছেন।
অনুসন্ধানে জানা গেছে, বিশ্ব প্রদীপের বাবা ছিলেন সাবেক পুলিশ সদস্য। এক সময় তিনি রামগড়ে যাযাবরের মতো ঘুরে বেড়াতেন।পরে নাম লেখান যুবলীগে। সীমিত আয়ের সংসারের চাকা ঘোরানো ছিল কষ্টকর। বিশ্ব প্রদীপের সন্ত্রাসের অভিজ্ঞতা দেখে নজরে পড়ে কুজেন্দ্র লাল ত্রিপুরার। রাতারাতি হয়ে যান রামগড় উপজেলা যুবলীগের সাধারণ সম্পাদক। এরপর বিয়ে করে সাবেক পার্বত্য প্রতিমন্ত্রী কুজেন্দ্র লাল ত্রিপুরার ভাতিজিকে। এরপর তাকে আর পিছনের ফিরে তাকাতে হয়নি। আওয়ামী লীগের সাড়ে ১৫ বছরে অর্থবিত্তে পুরো খাগড়াছড়িতে যুবরাজ হয়ে উঠেছে। তার বিরুদ্ধে সীমান্তে মাদক ব্যবসা, ক্যাসিনো আদলের শিলং জুয়া পরিচালনার অভিযোগ রয়েছে।
সরেজমিনে দেখা গেছে, ,চিনছড়ি পাড়া, তৈচালা পাড়া,পাতাছড়া ও খাগড়াবিল এলাকায় বিশ্ব প্রদীপের রয়েছে প্রায় পাঁচশত একর বাগান-বাগিচা। শ্বশুর সাবেক পার্বত্য প্রতিমন্ত্রী কুজেন্দ্র লাল ত্রিপুরা প্রভাব খাটিয়ে সরকারি অর্থে বাগানে সোলার প্যানেল স্থাপন, রাস্তা, বৈদ্যুতিক লাইন ও পানি প্রকল্প নিয়েছেন।
রামগড় উপজেলা আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক কাজী মো: নুরুল আলমের অভিযোগ, বিশ্ব প্রদীপ কুমার কার্বারী একাধারে ছিলেন, রামগড় উপজেলা আওয়ামী লীগের যুগ্ম সম্পাদক, উপজেলা যুবলীগের সাধারণ সম্পাদক ও উপজেলা চেয়ারম্যান। তার ছিল বিশাল সন্ত্রাসী বাহিনী। তিনি কখনও গোপন বাহিনীর নাম ভাঙ্গিয়ে, কখনও উপজেলা চেয়ারম্যান পদের দাপট খাটিয়ে মাসিক চাঁদা হাতিয়ে নিতেন। চাঁদাবাজি , টেন্ডারবাজি , অন্যের জমি জোর জবরদখল,ব্যবসা বাণিজ্য ছিনিয়ে নেওয়াসহ সব ধরনের অপরাধ অপকর্মে জড়িত ছিল তার বাহিনী। আওয়ামী লীগ বা প্রশাসন সবই ছিল তার নিয়ন্ত্রণে। তার আঙ্গুলি হেলনেই চলতো রামগড়ের শাসন-শোষণ। আঞ্চলিক পাহাড়ি সংগঠনগুলোর নামেও গুপ্ত চাঁদাবাজি , টেন্ডারবাজি , জবর দখল সবকিছুই চলতো। আর এই সবের নেপথ্য শক্তি হচ্ছে তিনি সাবেক পার্বত্য প্রতিমন্ত্রী কুজেন্দ্র লাল ত্রিপুরার ভাতিজি জামাই।
সীমান্তবর্তী রামগড় পৌরসভার দুই বারের সাবেক মেয়র মো: কাজী শাহজাহান রিপন, সর্বশেষ মেয়র মো: রফিকুল আলম কামাল ও পৌর কাউন্সিলার মো: বাদশা মিয়ার বিরুদ্ধেও একই প্রক্রিয়া কোটি কোটি সম্পদের মালিক হওয়ার অভিযোগ রয়েছে।
অভিযুক্ত বিশ্ব প্রদীপের বক্তব্য
তথ্য সংগ্রহের জন্য এ প্রতিবেদক রামগড় অবস্থানের সময় থেকে অভিযুক্ত বিশ্ব প্রদীপ কার্বারীর ত্রিপুরা অজ্ঞাত স্থান থেকে এই প্রতিবেদককের হোয়াট্সঅ্যাপে তিনবার কল দিয়েছেন। তার বক্তব্য তিনি কোনো অনিয়মন করেননি। তার জনপ্রিয়তায় ঈর্ষান্বিত হয়ে তার দলের লোকেরাই বিগত দিন থেকে নানা ষড়যন্ত্র করে আসছেন।
তিনি বলেন,পাহাড়িদের সরকারকে আয়কর দিতে হয় না। তাই আয়কর ফাইলে সম্পত্তি বাড়িয়ে দেখানো হয়েছে। যাতে ভবিষ্যতে সম্পত্তি বাড়লেও কোন সমস্যা না হয়। বিশ্ব প্রদীপের দাবি বিগত সময়ে তিনি বিএনপি বা তার দলের কোনো নেতাকর্মীর উপর নিপীড়ন নির্যাতন চালাননি। বরং সুবিধা দিয়েছেন। এ কারণে বিএনপির অনেক নেতাকর্মী এখনো তার সাথে যোগাযোগ রাখছেন।

চট্টগ্রামের রাউজানে র্যাবের অভিযানে এক বিএনপি নেতার বাড়ি থেকে বন্দুকসহ বড় পরিমাণ ধারালো অস্ত্র জব্দ করা হয়েছে
১০ ঘণ্টা আগে
মা বাদি হয়ে নারী ও শিশু নির্যাতন দমন আইনে মামলা দায়েরের পর তাকে আদালতের মাধ্যমে কারাগারে পাঠানো হয়েছে
১০ ঘণ্টা আগে
করিম শরীফ বাহিনীর অস্ত্র সরবরাহকারী ওই ব্যাক্তি হারবাড়িয়া সংলগ্ন নন্দবালা খাল এলাকা দিয়ে সুন্দরবনে প্রবেশ করবে এমন গোপন সংবাদের ভিত্তিতে অভিযানে নামে কোস্টগার্ড
১৪ ঘণ্টা আগে
সারা দেশে গত ২৪ ঘণ্টায় পুলিশ অভিযান চালিয়ে ১,৪৩২ জনকে গ্রেফতার করেছে
১ দিন আগেচট্টগ্রামের রাউজানে র্যাবের অভিযানে এক বিএনপি নেতার বাড়ি থেকে বন্দুকসহ বড় পরিমাণ ধারালো অস্ত্র জব্দ করা হয়েছে
মা বাদি হয়ে নারী ও শিশু নির্যাতন দমন আইনে মামলা দায়েরের পর তাকে আদালতের মাধ্যমে কারাগারে পাঠানো হয়েছে
করিম শরীফ বাহিনীর অস্ত্র সরবরাহকারী ওই ব্যাক্তি হারবাড়িয়া সংলগ্ন নন্দবালা খাল এলাকা দিয়ে সুন্দরবনে প্রবেশ করবে এমন গোপন সংবাদের ভিত্তিতে অভিযানে নামে কোস্টগার্ড
সারা দেশে গত ২৪ ঘণ্টায় পুলিশ অভিযান চালিয়ে ১,৪৩২ জনকে গ্রেফতার করেছে