নিজস্ব প্রতিবেদক

দুর্নীতি ও লুটপাটের এ টাকা দিয়ে তিনি সিরাজগঞ্জ শহরের প্রাণকেন্দ্রে মায়ের নামে ছয়তলা আলিশান বাড়ি করেছেন। ধানমন্ডি ২৭-এ কিনেছেন ৫ হাজার স্কয়ার ফুটের বাণিজ্যিক ফ্লোর। এছাড়া ধানমন্ডিতে দুটি ও ব্যাংককে একটি ফ্ল্যাট কিনেছেন। দেশে রয়েছে একাধিক গাড়ি। অঢেল সম্পদের মালিক এই কর্মকর্তা ব্যক্তি জীবনে নারী কেলেঙ্কারিসহ নানা অপকর্মেও জড়িয়েছেন। বিয়ে করেছেন ছয়টি। একাধিক স্ত্রীকে আলাদা বাড়িও করে দিয়েছেন।
প্রকল্পের পাঁচ বছর মেয়াদ শেষ হওয়ার কথা থাকলেও কাজের অগ্রগতি মাত্র ৪৭ শতাংশ। প্রকল্পের অধিকাংশ কাজ দুর্নীতির কারণে ব্যর্থ হয়েছে। ভৌত ও আর্থিক কাজের অগ্রগতি যথাক্রমে ৪৭% ও ৪৬.৬৭%। নির্মিত পাবলিক টয়লেটের ৮০ শতাংশ ব্যবহারযোগ্য নয়। এছাড়া টুইন পিট ল্যাট্রিন, পানির বড় ও ছোট স্কিমের কাজেও স্পেসিফিকেশন মানা হয়নি।
প্রকল্প পরিচালকের (পিডি) দায়িত্বে থাকা তবিবুর রহমান তালুকদারের বিরুদ্ধে প্রকল্পের তহবিল লোপাটের অভিযোগ উঠেছে। অভিযোগ রয়েছে, ঠিকাদারদের সঙ্গে যোগসাজশে তিনি দেশের-বিদেশে অঢেল সম্পদ গড়ে তুলেছেন। এ প্রেক্ষিতে নবায়ন হওয়া ১৮৮৯ কোটি টাকার নতুন স্যানিটেশন প্রকল্পেও তবিবুরকে পিডি হিসেবে নিয়োগ দেওয়া হয়েছে।
আইএমইডির নিবিড় পরিবীক্ষণ প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, ৮ বিভাগের ৩০ জেলার ১৮ উপজেলায় ৫৪টি বড় স্কিম, ৩ হাজার ২৭৮টি ছোট স্কিম ও ২ লাখ ২০ হাজার ৮৭৪টি ল্যাট্রিন স্থাপন করা হয়েছে। কিন্তু স্পেসিফিকেশন অনুযায়ী কাজ হয়নি। ল্যান্ডিং স্টেশন ভেঙে গেছে, কলাম বাঁকা হয়েছে, টয়লেট ও হাত ধোয়ার স্টেশনগুলো অধিকাংশ ব্যবহৃত হচ্ছে না। কমিউনিটি ক্লিনিকের ১৭টি টয়লেট ব্যবহারের অনুপযোগী।
প্রতিবেদনটি অনুসারে প্রকল্পে দুর্বলতা রয়েছে—নিবিড় পর্যবেক্ষণ নেই, নিয়মিত সভা হয় না, স্পেসিফিকেশন অনুযায়ী কাজ হচ্ছে না। প্রতিবেদনে সুপারিশ করা হয়েছে—উচ্চ পর্যায়ের পর্যবেক্ষণ কমিটি গঠন, স্পেসিফিকেশন অনুযায়ী কাজ নিশ্চিত করা, নিয়মিত পিআইসি ও পিএসসি সভা আয়োজন, পুনর্নির্মাণ ও সরকারি অর্থ আদায়ের ব্যবস্থা গ্রহণ।
এই প্রকল্পের অর্থ লোপাটের একচ্ছত্র ‘সম্রাট’ প্রকল্প পরিচালক তবিবুর রহমান তালুকদার। প্রকল্পের বিল ও ঠিকারদারকে দেওয়া চেক তার একক সইতে পাশ হয়ে যায়। এই সুযোগে তিনি পছন্দের ঠিকাদারদের কাজ দিয়ে নজিরবিহীন লুটপাট করেছেন বলে অভিযোগ আছে। পতিত ফ্যাসিস্ট আওয়ামী লীগের দোসর, বঙ্গবন্ধু প্রকৌশলী পরিষদের সদস্য তবিবুর নামে বেনামে অবৈধ টাকার পাহাড় গড়েছেন।

দুর্নীতি ও লুটপাটের এ টাকা দিয়ে তিনি সিরাজগঞ্জ শহরের প্রাণকেন্দ্রে মায়ের নামে ছয়তলা আলিশান বাড়ি করেছেন। ধানমন্ডি ২৭-এ কিনেছেন ৫ হাজার স্কয়ার ফুটের বাণিজ্যিক ফ্লোর। এছাড়া ধানমন্ডিতে দুটি ও ব্যাংককে একটি ফ্ল্যাট কিনেছেন। দেশে রয়েছে একাধিক গাড়ি। অঢেল সম্পদের মালিক এই কর্মকর্তা ব্যক্তি জীবনে নারী কেলেঙ্কারিসহ নানা অপকর্মেও জড়িয়েছেন। বিয়ে করেছেন ছয়টি। একাধিক স্ত্রীকে আলাদা বাড়িও করে দিয়েছেন।
প্রকল্পের পাঁচ বছর মেয়াদ শেষ হওয়ার কথা থাকলেও কাজের অগ্রগতি মাত্র ৪৭ শতাংশ। প্রকল্পের অধিকাংশ কাজ দুর্নীতির কারণে ব্যর্থ হয়েছে। ভৌত ও আর্থিক কাজের অগ্রগতি যথাক্রমে ৪৭% ও ৪৬.৬৭%। নির্মিত পাবলিক টয়লেটের ৮০ শতাংশ ব্যবহারযোগ্য নয়। এছাড়া টুইন পিট ল্যাট্রিন, পানির বড় ও ছোট স্কিমের কাজেও স্পেসিফিকেশন মানা হয়নি।
প্রকল্প পরিচালকের (পিডি) দায়িত্বে থাকা তবিবুর রহমান তালুকদারের বিরুদ্ধে প্রকল্পের তহবিল লোপাটের অভিযোগ উঠেছে। অভিযোগ রয়েছে, ঠিকাদারদের সঙ্গে যোগসাজশে তিনি দেশের-বিদেশে অঢেল সম্পদ গড়ে তুলেছেন। এ প্রেক্ষিতে নবায়ন হওয়া ১৮৮৯ কোটি টাকার নতুন স্যানিটেশন প্রকল্পেও তবিবুরকে পিডি হিসেবে নিয়োগ দেওয়া হয়েছে।
আইএমইডির নিবিড় পরিবীক্ষণ প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, ৮ বিভাগের ৩০ জেলার ১৮ উপজেলায় ৫৪টি বড় স্কিম, ৩ হাজার ২৭৮টি ছোট স্কিম ও ২ লাখ ২০ হাজার ৮৭৪টি ল্যাট্রিন স্থাপন করা হয়েছে। কিন্তু স্পেসিফিকেশন অনুযায়ী কাজ হয়নি। ল্যান্ডিং স্টেশন ভেঙে গেছে, কলাম বাঁকা হয়েছে, টয়লেট ও হাত ধোয়ার স্টেশনগুলো অধিকাংশ ব্যবহৃত হচ্ছে না। কমিউনিটি ক্লিনিকের ১৭টি টয়লেট ব্যবহারের অনুপযোগী।
প্রতিবেদনটি অনুসারে প্রকল্পে দুর্বলতা রয়েছে—নিবিড় পর্যবেক্ষণ নেই, নিয়মিত সভা হয় না, স্পেসিফিকেশন অনুযায়ী কাজ হচ্ছে না। প্রতিবেদনে সুপারিশ করা হয়েছে—উচ্চ পর্যায়ের পর্যবেক্ষণ কমিটি গঠন, স্পেসিফিকেশন অনুযায়ী কাজ নিশ্চিত করা, নিয়মিত পিআইসি ও পিএসসি সভা আয়োজন, পুনর্নির্মাণ ও সরকারি অর্থ আদায়ের ব্যবস্থা গ্রহণ।
এই প্রকল্পের অর্থ লোপাটের একচ্ছত্র ‘সম্রাট’ প্রকল্প পরিচালক তবিবুর রহমান তালুকদার। প্রকল্পের বিল ও ঠিকারদারকে দেওয়া চেক তার একক সইতে পাশ হয়ে যায়। এই সুযোগে তিনি পছন্দের ঠিকাদারদের কাজ দিয়ে নজিরবিহীন লুটপাট করেছেন বলে অভিযোগ আছে। পতিত ফ্যাসিস্ট আওয়ামী লীগের দোসর, বঙ্গবন্ধু প্রকৌশলী পরিষদের সদস্য তবিবুর নামে বেনামে অবৈধ টাকার পাহাড় গড়েছেন।

র্যাব চট্টগ্রামে দুই হত্যাকাণ্ডের মূল আসামিদের গ্রেফতার করেছে। হালিশহর থানার ইসমাইল হত্যা ও চাঁদগাঁও থানার ইমন দাশ হত্যা মামলার এজাহারভুক্ত তিন আসামিকে বৃহস্পতিবার (২৫ ডিসেম্বর)চট্টগ্রামের আকবর শাহ ও হাটহাজারী এলাকা থেকে ধরে লাল ফিতা কেটে আইনের আওতায় আনা হয়েছে।
১ দিন আগে
নারায়ণগঞ্জ ও গাজীপুরে পৃথক অভিযান চালিয়ে র্যাব-১১ প্রায় ৪ মণ গাঁজা ও ৪৫ বোতল ফেনসিডিলসহ পাঁচজন মাদক ব্যবসায়ীকে গ্রেপ্তার করেছে। বৃহস্পতিবার (২৫ ডিসেম্বর) সকাল ও দুপুরে দুটি অভিযানে মাদকসামগ্রী জব্দ করা হয়।
১ দিন আগে
নীলফামারীর কিশোরগঞ্জে ফার্মেসির আড়ালে মাদক ব্যবসার অভিযোগে এক যুবককে গ্রেফতার করেছে জেলা মাদকদ্রব্য নিয়ন্ত্রণ অধিদপ্তর (ডিএনসি)। এ সময় তার কাছ থেকে ২০০ পিস নিষিদ্ধ ট্যাপেন্টাডেল ট্যাবলেট উদ্ধার করা হয়। এছাড়া পৃথক অভিযানে অনলাইন জুয়ার সঙ্গে জড়িত আরও দুই যুবককে আটক করেছে থানা পুলিশ।
১ দিন আগে
ঢাকা-৮ আসনের সম্ভাব্য প্রার্থী শহীদ ওসমান হাদির হত্যাকাণ্ডে নতুন তথ্য বেরিয়ে এসেছে। পুলিশ ফয়সাল করিম মাসুদ ও তাঁর সহযোগী আলমগীর শেখকে ভারতে পালিয়ে যেতে সহায়তা করার সঙ্গে যুক্ত দুই জনকে শনাক্ত করেছে।
১ দিন আগের্যাব চট্টগ্রামে দুই হত্যাকাণ্ডের মূল আসামিদের গ্রেফতার করেছে। হালিশহর থানার ইসমাইল হত্যা ও চাঁদগাঁও থানার ইমন দাশ হত্যা মামলার এজাহারভুক্ত তিন আসামিকে বৃহস্পতিবার (২৫ ডিসেম্বর)চট্টগ্রামের আকবর শাহ ও হাটহাজারী এলাকা থেকে ধরে লাল ফিতা কেটে আইনের আওতায় আনা হয়েছে।
নারায়ণগঞ্জ ও গাজীপুরে পৃথক অভিযান চালিয়ে র্যাব-১১ প্রায় ৪ মণ গাঁজা ও ৪৫ বোতল ফেনসিডিলসহ পাঁচজন মাদক ব্যবসায়ীকে গ্রেপ্তার করেছে। বৃহস্পতিবার (২৫ ডিসেম্বর) সকাল ও দুপুরে দুটি অভিযানে মাদকসামগ্রী জব্দ করা হয়।
নীলফামারীর কিশোরগঞ্জে ফার্মেসির আড়ালে মাদক ব্যবসার অভিযোগে এক যুবককে গ্রেফতার করেছে জেলা মাদকদ্রব্য নিয়ন্ত্রণ অধিদপ্তর (ডিএনসি)। এ সময় তার কাছ থেকে ২০০ পিস নিষিদ্ধ ট্যাপেন্টাডেল ট্যাবলেট উদ্ধার করা হয়। এছাড়া পৃথক অভিযানে অনলাইন জুয়ার সঙ্গে জড়িত আরও দুই যুবককে আটক করেছে থানা পুলিশ।
ঢাকা-৮ আসনের সম্ভাব্য প্রার্থী শহীদ ওসমান হাদির হত্যাকাণ্ডে নতুন তথ্য বেরিয়ে এসেছে। পুলিশ ফয়সাল করিম মাসুদ ও তাঁর সহযোগী আলমগীর শেখকে ভারতে পালিয়ে যেতে সহায়তা করার সঙ্গে যুক্ত দুই জনকে শনাক্ত করেছে।