জিডির কপি হাতিয়ে টাকা দাবি
নিজস্ব প্রতিবেদক
রাজধানীর তুরাগ থানার দলিপাড়া এলাকা থেকে মোবাইল ফোন হারিয়ে ভোগান্তিতে পড়েছেন মো. জামাল উদ্দিন ভূঁইয়া (৪৬) নামের এক প্রকৌশলী। ঘটনার পর তিনি থানায় সাধারণ ডায়েরি (জিডি) করলেও এখন প্রতারণার শিকার হয়েছেন বলে অভিযোগ করেছেন।
গত বছর ১৭ জুন সকাল ৮টা ২০ মিনিট থেকে ৯টা ৩০ মিনিটের মধ্যে দলিপাড়া এলাকায় একটি গাড়ির ওপর মোবাইল রেখে ভুলে চলে যান জামাল। পরে ফিরে গিয়ে সেটি আর খুঁজে পাননি। সম্ভাব্য স্থানে খোঁজাখুঁজি করেও ফোনের কোনো সন্ধান মেলেনি।
পরদিন, ১৮ জুন তুরাগ থানায় গিয়ে তিনি একটি সাধারণ ডায়েরি করেন (জিডি নম্বর ১০৭১, ট্র্যাকিং নম্বর: S1LYG4)।
জামালের হারিয়ে যাওয়া মোবাইলটির মডেল Redmi Note 9 Pro Max, যার আইএমইআই নম্বর ও সিরিয়াল নম্বর থানায় উল্লেখ করা হয়েছে। বাজারমূল্য প্রায় ২৩ হাজার টাকা।
জিডি করার পর থেকেই মোবাইলটির সন্ধানে আত্মীয়স্বজন ও এলাকাবাসীর সহযোগিতা নিচ্ছিলেন জামাল। তবে এ সময় আরও বিপদের মুখোমুখি হন তিনি।
ভুক্তভোগীর দাবি, প্রায় এক বছর পর হঠাৎ এসআই হাসান নামে এক ব্যক্তি নিজেকে পুলিশ কর্মকর্তা পরিচয় দিয়ে ফোন করে বলে আপনার ফোনটি পতেঙ্গা থেকে উদ্ধার করা হয়েছে এবং সেটি পেতে হলে ৭ হাজার টাকা দিতে হবে। দরকষাকষির পর জামাল ৩ হাজার টাকা দিতে রাজি হলেও বিকাশে অগ্রিম টাকা পাঠাতে বলা হলে সন্দেহ হয় তাঁর।
পরে ‘এসআই হাসান’কে যাচাই করতে গেলে তিনি জামালকে ফোনে ব্লক করে দেন এবং নম্বরটিও বন্ধ পাওয়া যায়। এতে জামাল বুঝতে পারেন, থানায় করা তাঁর জিডির কপি কোনোভাবে প্রতারকের হাতে চলে গেছে।
জামাল বলেন, ‘আমি জানতাম বিকাশ বা নগদের মাধ্যমে টাকা হাতিয়ে প্রতারণা হয়, কিন্তু থানায় করা জিডির কপি কিভাবে প্রতারকের হাতে গেল—তা ভেবে অবাক হয়েছি।’
ভুক্তভোগী জামাল উদ্দিন এ বিষয়ে সুষ্ঠু তদন্ত ও প্রতারক চক্রকে আইনের আওতায় আনার দাবি জানিয়েছেন।
রাজধানীর তুরাগ থানার দলিপাড়া এলাকা থেকে মোবাইল ফোন হারিয়ে ভোগান্তিতে পড়েছেন মো. জামাল উদ্দিন ভূঁইয়া (৪৬) নামের এক প্রকৌশলী। ঘটনার পর তিনি থানায় সাধারণ ডায়েরি (জিডি) করলেও এখন প্রতারণার শিকার হয়েছেন বলে অভিযোগ করেছেন।
গত বছর ১৭ জুন সকাল ৮টা ২০ মিনিট থেকে ৯টা ৩০ মিনিটের মধ্যে দলিপাড়া এলাকায় একটি গাড়ির ওপর মোবাইল রেখে ভুলে চলে যান জামাল। পরে ফিরে গিয়ে সেটি আর খুঁজে পাননি। সম্ভাব্য স্থানে খোঁজাখুঁজি করেও ফোনের কোনো সন্ধান মেলেনি।
পরদিন, ১৮ জুন তুরাগ থানায় গিয়ে তিনি একটি সাধারণ ডায়েরি করেন (জিডি নম্বর ১০৭১, ট্র্যাকিং নম্বর: S1LYG4)।
জামালের হারিয়ে যাওয়া মোবাইলটির মডেল Redmi Note 9 Pro Max, যার আইএমইআই নম্বর ও সিরিয়াল নম্বর থানায় উল্লেখ করা হয়েছে। বাজারমূল্য প্রায় ২৩ হাজার টাকা।
জিডি করার পর থেকেই মোবাইলটির সন্ধানে আত্মীয়স্বজন ও এলাকাবাসীর সহযোগিতা নিচ্ছিলেন জামাল। তবে এ সময় আরও বিপদের মুখোমুখি হন তিনি।
ভুক্তভোগীর দাবি, প্রায় এক বছর পর হঠাৎ এসআই হাসান নামে এক ব্যক্তি নিজেকে পুলিশ কর্মকর্তা পরিচয় দিয়ে ফোন করে বলে আপনার ফোনটি পতেঙ্গা থেকে উদ্ধার করা হয়েছে এবং সেটি পেতে হলে ৭ হাজার টাকা দিতে হবে। দরকষাকষির পর জামাল ৩ হাজার টাকা দিতে রাজি হলেও বিকাশে অগ্রিম টাকা পাঠাতে বলা হলে সন্দেহ হয় তাঁর।
পরে ‘এসআই হাসান’কে যাচাই করতে গেলে তিনি জামালকে ফোনে ব্লক করে দেন এবং নম্বরটিও বন্ধ পাওয়া যায়। এতে জামাল বুঝতে পারেন, থানায় করা তাঁর জিডির কপি কোনোভাবে প্রতারকের হাতে চলে গেছে।
জামাল বলেন, ‘আমি জানতাম বিকাশ বা নগদের মাধ্যমে টাকা হাতিয়ে প্রতারণা হয়, কিন্তু থানায় করা জিডির কপি কিভাবে প্রতারকের হাতে গেল—তা ভেবে অবাক হয়েছি।’
ভুক্তভোগী জামাল উদ্দিন এ বিষয়ে সুষ্ঠু তদন্ত ও প্রতারক চক্রকে আইনের আওতায় আনার দাবি জানিয়েছেন।
ঝিনাইদহের মহেশপুরে চার বছরের এক শিশু ধর্ষণের শিকার হয়েছে। বৃহস্পতিবার বিকেলে উপজেলার আদমপুর আবাসন প্রকল্পে এ ঘটনা ঘটে।
২ দিন আগেধানমন্ডিতে ঝটিকা মিছিল পরিকল্পনাকারী সজীবুল ইসলাম হৃদয়সহ কার্যক্রম নিষিদ্ধ আওয়ামী লীগ ও এর অঙ্গসংগঠনের আরও আট নেতাকর্মীকে গ্রেফতার করেছে ডিবি
২ দিন আগেআটক ফারদিন মিয়ার বরাতে ডিবি পরিদর্শক ছগির হোসেন জানান, নিহত বাবু ও আটক ফারদিন সপ্তাহ খানিক আগে কক্সবাজারে ঘুরতে যান। সেখান থেকে তারা মোটরসাইকেলযোগে সড়কপথে ফেরার পথে বিপুল পরিমাণ ইয়াবার চালান বহন করছিল
২ দিন আগেকোপা মাসুদ ও তার সহযোগীদের চাঁদাবাজিতে অতিষ্ঠ ছিল সাধারণ মানুষ। প্রকাশ্য অস্ত্রের মহড়া দিয়ে সাধারণ মানুষকে জিম্মি করে রাখতেন তারা
২ দিন আগেঝিনাইদহের মহেশপুরে চার বছরের এক শিশু ধর্ষণের শিকার হয়েছে। বৃহস্পতিবার বিকেলে উপজেলার আদমপুর আবাসন প্রকল্পে এ ঘটনা ঘটে।
ধানমন্ডিতে ঝটিকা মিছিল পরিকল্পনাকারী সজীবুল ইসলাম হৃদয়সহ কার্যক্রম নিষিদ্ধ আওয়ামী লীগ ও এর অঙ্গসংগঠনের আরও আট নেতাকর্মীকে গ্রেফতার করেছে ডিবি
আটক ফারদিন মিয়ার বরাতে ডিবি পরিদর্শক ছগির হোসেন জানান, নিহত বাবু ও আটক ফারদিন সপ্তাহ খানিক আগে কক্সবাজারে ঘুরতে যান। সেখান থেকে তারা মোটরসাইকেলযোগে সড়কপথে ফেরার পথে বিপুল পরিমাণ ইয়াবার চালান বহন করছিল
কোপা মাসুদ ও তার সহযোগীদের চাঁদাবাজিতে অতিষ্ঠ ছিল সাধারণ মানুষ। প্রকাশ্য অস্ত্রের মহড়া দিয়ে সাধারণ মানুষকে জিম্মি করে রাখতেন তারা