কক্সবাজার

মিয়ানমারের সশস্ত্র বিদ্রোহী গোষ্ঠী আরাকান আর্মির (এএ) সদস্যরা কক্সবাজারের টেকনাফের নাফ নদীর মোহনা থেকে আবারও একটি মাছ ধরার ট্রলারসহ বাংলাদেশি ছয় জেলেকে ধরে নিয়ে গেছে। এদের মধ্যে মাঝি আব্দুল হাফেজের নাম জানা গেলেও বাকি পাঁচজনের নাম-ঠিকানা এখনো জানা যায়নি।
সাগরে মাছ ধরা শেষে ফেরার পথে শাহপরীর দ্বীপের নিকটবর্তী নাইক্ষ্যংদিয়া এলাকা থেকে মঙ্গলবার (২৬ আগস্ট) বেলা ১১টার দিকে তাঁদের অপহরণ করা হয়।
টেকনাফ পৌরসভার কায়ুকখালীয়া ঘাট ট্রলার মালিক সমিতির সাধারণ সম্পাদক আবুল কালাম বলেন, জেলেসহ যে নৌযানটি আরাকান আর্মি ধরে নিয়ে গেছে, সেটি আবদুল হাফেজ নামের এক মাঝির। নৌযানটিতে হাফেজসহ ছয়জন মাঝিমাল্লা ছিলেন।
জেলেদের ধরে নিয়ে যাওয়ার বিষয়টি শুনেছেন জানিয়ে টেকনাফ উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা (ইউএনও) শেখ এহসান উদ্দিন বলেন, প্রায় প্রতিদিনই আরাকান আর্মির সদস্যরা সাগর থেকে ফেরার পথে বাংলাদেশি জেলেদের অস্ত্রের মুখে জিম্মি করে ধরে নিয়ে যাচ্ছেন।
টেকনাফ উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা (ইউএনও) শেখ এহসান উদ্দিন বলেন, ‘বিষয়টি শুনেছি। কিন্তু প্রতিদিন আরাকান আর্মির সদস্যরা বঙ্গোপসাগর থেকে ফেরারপথে বাংলাদেশি ট্রলারসহ জেলেদের অস্ত্রেরমুখে জিম্মি করে ধরে নিয়ে যাচ্ছেন। গত চারদিনে পাঁচটি ট্রলারসহ ৩৯ জন জেলেকে ধরে নিয়ে গেছেন বলে ট্রলার মালিক সমিতি সূত্রে জানা গেছে।’
গত বছরের ডিসেম্বর থেকে আজ মঙ্গলবার এই পর্যন্ত নাফ নদী ও বঙ্গোপসাগরের বিভিন্ন পয়েন্ট থেকে আরাকান আর্মি ২৫০ বাংলাদেশি জেলেকে ধরে নিয়ে গেছে। এর মধ্যে বর্ডার গার্ড বাংলাদেশের প্রচেষ্টায় কয়েক দফায় ১৮৯ জন জেলে এবং ২৭টি ট্রলার-নৌকা ফেরত আনা হয়েছে।

মিয়ানমারের সশস্ত্র বিদ্রোহী গোষ্ঠী আরাকান আর্মির (এএ) সদস্যরা কক্সবাজারের টেকনাফের নাফ নদীর মোহনা থেকে আবারও একটি মাছ ধরার ট্রলারসহ বাংলাদেশি ছয় জেলেকে ধরে নিয়ে গেছে। এদের মধ্যে মাঝি আব্দুল হাফেজের নাম জানা গেলেও বাকি পাঁচজনের নাম-ঠিকানা এখনো জানা যায়নি।
সাগরে মাছ ধরা শেষে ফেরার পথে শাহপরীর দ্বীপের নিকটবর্তী নাইক্ষ্যংদিয়া এলাকা থেকে মঙ্গলবার (২৬ আগস্ট) বেলা ১১টার দিকে তাঁদের অপহরণ করা হয়।
টেকনাফ পৌরসভার কায়ুকখালীয়া ঘাট ট্রলার মালিক সমিতির সাধারণ সম্পাদক আবুল কালাম বলেন, জেলেসহ যে নৌযানটি আরাকান আর্মি ধরে নিয়ে গেছে, সেটি আবদুল হাফেজ নামের এক মাঝির। নৌযানটিতে হাফেজসহ ছয়জন মাঝিমাল্লা ছিলেন।
জেলেদের ধরে নিয়ে যাওয়ার বিষয়টি শুনেছেন জানিয়ে টেকনাফ উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা (ইউএনও) শেখ এহসান উদ্দিন বলেন, প্রায় প্রতিদিনই আরাকান আর্মির সদস্যরা সাগর থেকে ফেরার পথে বাংলাদেশি জেলেদের অস্ত্রের মুখে জিম্মি করে ধরে নিয়ে যাচ্ছেন।
টেকনাফ উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা (ইউএনও) শেখ এহসান উদ্দিন বলেন, ‘বিষয়টি শুনেছি। কিন্তু প্রতিদিন আরাকান আর্মির সদস্যরা বঙ্গোপসাগর থেকে ফেরারপথে বাংলাদেশি ট্রলারসহ জেলেদের অস্ত্রেরমুখে জিম্মি করে ধরে নিয়ে যাচ্ছেন। গত চারদিনে পাঁচটি ট্রলারসহ ৩৯ জন জেলেকে ধরে নিয়ে গেছেন বলে ট্রলার মালিক সমিতি সূত্রে জানা গেছে।’
গত বছরের ডিসেম্বর থেকে আজ মঙ্গলবার এই পর্যন্ত নাফ নদী ও বঙ্গোপসাগরের বিভিন্ন পয়েন্ট থেকে আরাকান আর্মি ২৫০ বাংলাদেশি জেলেকে ধরে নিয়ে গেছে। এর মধ্যে বর্ডার গার্ড বাংলাদেশের প্রচেষ্টায় কয়েক দফায় ১৮৯ জন জেলে এবং ২৭টি ট্রলার-নৌকা ফেরত আনা হয়েছে।

চট্টগ্রামের রাউজানে র্যাবের অভিযানে এক বিএনপি নেতার বাড়ি থেকে বন্দুকসহ বড় পরিমাণ ধারালো অস্ত্র জব্দ করা হয়েছে
১০ ঘণ্টা আগে
মা বাদি হয়ে নারী ও শিশু নির্যাতন দমন আইনে মামলা দায়েরের পর তাকে আদালতের মাধ্যমে কারাগারে পাঠানো হয়েছে
১০ ঘণ্টা আগে
করিম শরীফ বাহিনীর অস্ত্র সরবরাহকারী ওই ব্যাক্তি হারবাড়িয়া সংলগ্ন নন্দবালা খাল এলাকা দিয়ে সুন্দরবনে প্রবেশ করবে এমন গোপন সংবাদের ভিত্তিতে অভিযানে নামে কোস্টগার্ড
১৪ ঘণ্টা আগে
সারা দেশে গত ২৪ ঘণ্টায় পুলিশ অভিযান চালিয়ে ১,৪৩২ জনকে গ্রেফতার করেছে
১ দিন আগেচট্টগ্রামের রাউজানে র্যাবের অভিযানে এক বিএনপি নেতার বাড়ি থেকে বন্দুকসহ বড় পরিমাণ ধারালো অস্ত্র জব্দ করা হয়েছে
মা বাদি হয়ে নারী ও শিশু নির্যাতন দমন আইনে মামলা দায়েরের পর তাকে আদালতের মাধ্যমে কারাগারে পাঠানো হয়েছে
করিম শরীফ বাহিনীর অস্ত্র সরবরাহকারী ওই ব্যাক্তি হারবাড়িয়া সংলগ্ন নন্দবালা খাল এলাকা দিয়ে সুন্দরবনে প্রবেশ করবে এমন গোপন সংবাদের ভিত্তিতে অভিযানে নামে কোস্টগার্ড
সারা দেশে গত ২৪ ঘণ্টায় পুলিশ অভিযান চালিয়ে ১,৪৩২ জনকে গ্রেফতার করেছে