পাবনা
পাবনা সদর উপজেলার গয়েশপুরে দুই পক্ষের মধ্যে মারামারিতে মেহেদী মাসুদ পাভেল মোল্লা (৪০) নামের এক যুবদল নেতা নিহত হয়েছেন। এ ঘটনায় ইমরান সজিব মোল্লা (২৫) নামের আরেকজন গুরুতর আহত হয়েছেন। তাকে আশঙ্কাজনক অবস্থায় হাসপাতালে ভর্তি করা হয়েছে।
শনিবার (২৩ আগস্ট) রাত ১০টার গয়েশপুর ইউনিয়নের ইসলামপুর গ্রামে এ ঘটনা ঘটে।
নিহত মেহেদী মাসুদ পাভেল মোল্লা ইসলামপুর গ্রামের মৃত মুসলেম মাষ্টারের ছেলে এবং গয়েশপুর ইউনিয়ন যুবদলের যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক ছিলেন। আহত সজিব মোল্লা ইমরান একই এলাকার আব্দুর সবুর মোল্লার ছেলে।
পুলিশ ও স্থানীয় সূত্রে জানা যায়, মাদক কারবার ও পূর্ব বিরোধের জেরে প্রতিপক্ষ জনি, জুয়েল, নজরুল, মফিজ উদ্দিন, ময়েজ উদ্দিন প্রামানিক, তৌফিক উদ্দিন, আশরাফ আলী, লিয়াকত ও দুলালদের সঙ্গে বিরোধ চলছিল। শনিবার রাত ১০টার দিকে ইসলামপুর ব্রিজের কাছে তাদের মধ্যে কথাকাটাকাটির এক পর্যায়ে পাভেল ও ইমরানকে কুপিয়ে জখম করা হয়। পরে আশপাশের লোকজন তাদের উদ্ধার করে পাবনা জেনারেল হাসপাতালে নিয়ে গেলে কর্তব্যরত চিকিৎসক পাভেলকে মৃত ঘোষণা করেন। ইমরানে অবস্থা আশঙ্কাজনক হয় তাকে রাজশাহী মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে স্থানান্তর করা হয়।
এ বিষয়ে পাবনা সদর থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) আব্দুস সালাম জানান, তাদের মধ্যে পূর্ব বিরোধ ছিল। পূর্ব বিরোধের জেরে আজকের ঘটনা ঘটেছে। ঘটনাস্থলে অতিরিক্ত পুলিশ মোতায়ন করা হয়েছে। পরিস্থিতির নিয়ন্ত্রণ রয়েছে। মরদেহ উদ্ধার করে ময়নাতদন্তের জন্য হাসপাতালের মর্গে পাঠানো হয়েছে।
পাবনা সদর উপজেলার গয়েশপুরে দুই পক্ষের মধ্যে মারামারিতে মেহেদী মাসুদ পাভেল মোল্লা (৪০) নামের এক যুবদল নেতা নিহত হয়েছেন। এ ঘটনায় ইমরান সজিব মোল্লা (২৫) নামের আরেকজন গুরুতর আহত হয়েছেন। তাকে আশঙ্কাজনক অবস্থায় হাসপাতালে ভর্তি করা হয়েছে।
শনিবার (২৩ আগস্ট) রাত ১০টার গয়েশপুর ইউনিয়নের ইসলামপুর গ্রামে এ ঘটনা ঘটে।
নিহত মেহেদী মাসুদ পাভেল মোল্লা ইসলামপুর গ্রামের মৃত মুসলেম মাষ্টারের ছেলে এবং গয়েশপুর ইউনিয়ন যুবদলের যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক ছিলেন। আহত সজিব মোল্লা ইমরান একই এলাকার আব্দুর সবুর মোল্লার ছেলে।
পুলিশ ও স্থানীয় সূত্রে জানা যায়, মাদক কারবার ও পূর্ব বিরোধের জেরে প্রতিপক্ষ জনি, জুয়েল, নজরুল, মফিজ উদ্দিন, ময়েজ উদ্দিন প্রামানিক, তৌফিক উদ্দিন, আশরাফ আলী, লিয়াকত ও দুলালদের সঙ্গে বিরোধ চলছিল। শনিবার রাত ১০টার দিকে ইসলামপুর ব্রিজের কাছে তাদের মধ্যে কথাকাটাকাটির এক পর্যায়ে পাভেল ও ইমরানকে কুপিয়ে জখম করা হয়। পরে আশপাশের লোকজন তাদের উদ্ধার করে পাবনা জেনারেল হাসপাতালে নিয়ে গেলে কর্তব্যরত চিকিৎসক পাভেলকে মৃত ঘোষণা করেন। ইমরানে অবস্থা আশঙ্কাজনক হয় তাকে রাজশাহী মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে স্থানান্তর করা হয়।
এ বিষয়ে পাবনা সদর থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) আব্দুস সালাম জানান, তাদের মধ্যে পূর্ব বিরোধ ছিল। পূর্ব বিরোধের জেরে আজকের ঘটনা ঘটেছে। ঘটনাস্থলে অতিরিক্ত পুলিশ মোতায়ন করা হয়েছে। পরিস্থিতির নিয়ন্ত্রণ রয়েছে। মরদেহ উদ্ধার করে ময়নাতদন্তের জন্য হাসপাতালের মর্গে পাঠানো হয়েছে।
মাই টিভি চেয়ারম্যানের ছেলে কনটেন্ট ক্রিয়েটর তৌহিদ আফ্রিদিকে বরিশাল থেকে গ্রেপ্তার করেছে সিআইডি পুলিশ।
১২ ঘণ্টা আগেবৈরী আবহাওয়ার কারণে সাগরে মাছ শিকারে যাওয়া কিছু ট্রলার ঘাটে ফিরছিল। এ সময় আরাকান আর্মির সদস্যরা আমাদের ঘাটের দুটি ট্রলারসহ ১৪ মাঝিমাল্লাকে ধরে নিয়ে গেছে। এর মধ্যে একটি ট্রলারের মালিক টেকনাফের ডেইল পাড়ার ফরিদ আলম, অপরটির নাইট্যংপাড়ার ছৈয়দ আলম
১৭ ঘণ্টা আগেঅবৈধভাবে ভারতে প্রবেশের সময় ভারতীয় সীমান্তরক্ষী বাহিনীর (বিএসএফ) হাতে গ্রেফতার হয়েছেন বাংলাদেশ পুলিশের সহকারী কমিশনার (এএসপি) মো. আরিফুজ্জামান।
১৮ ঘণ্টা আগেছয় ঘণ্টার ব্যবধানে ঢাকার বুড়িগঙ্গা নদী থেকে নারী-শিশুসহ চারজনের মরদেহ উদ্ধার করেছে পুলিশ। তাদের মধ্যে তিন বছরের এক শিশু, দুই নারী ও একজন পুরুষ রয়েছে। ২৪ ঘণ্টায়ও নিহত এই চারজনের পরিচয় শনাক্ত হয়নি। এমনকি চার মরদেহের দাবিদারও কেউ হাসপাতাল কিংবা পুলিশের শরণাপন্ন হয়নি
১৮ ঘণ্টা আগেমাই টিভি চেয়ারম্যানের ছেলে কনটেন্ট ক্রিয়েটর তৌহিদ আফ্রিদিকে বরিশাল থেকে গ্রেপ্তার করেছে সিআইডি পুলিশ।
বৈরী আবহাওয়ার কারণে সাগরে মাছ শিকারে যাওয়া কিছু ট্রলার ঘাটে ফিরছিল। এ সময় আরাকান আর্মির সদস্যরা আমাদের ঘাটের দুটি ট্রলারসহ ১৪ মাঝিমাল্লাকে ধরে নিয়ে গেছে। এর মধ্যে একটি ট্রলারের মালিক টেকনাফের ডেইল পাড়ার ফরিদ আলম, অপরটির নাইট্যংপাড়ার ছৈয়দ আলম
অবৈধভাবে ভারতে প্রবেশের সময় ভারতীয় সীমান্তরক্ষী বাহিনীর (বিএসএফ) হাতে গ্রেফতার হয়েছেন বাংলাদেশ পুলিশের সহকারী কমিশনার (এএসপি) মো. আরিফুজ্জামান।
ছয় ঘণ্টার ব্যবধানে ঢাকার বুড়িগঙ্গা নদী থেকে নারী-শিশুসহ চারজনের মরদেহ উদ্ধার করেছে পুলিশ। তাদের মধ্যে তিন বছরের এক শিশু, দুই নারী ও একজন পুরুষ রয়েছে। ২৪ ঘণ্টায়ও নিহত এই চারজনের পরিচয় শনাক্ত হয়নি। এমনকি চার মরদেহের দাবিদারও কেউ হাসপাতাল কিংবা পুলিশের শরণাপন্ন হয়নি