অনলাইন ডেস্ক
আওয়ামী লীগ সরকার ২০০৯ সালে ক্ষমতায় আসার পর আঙুল ফুলে কলাগাছ বনে যাওয়া ব্যবসায়ীদের মধ্যে অন্যতম সামিট গ্রুপের কর্ণধার মোহাম্মদ আজিজ খান। অল্পসময়ে দেশের হাজার হাজার কোটি টাকা পাচার করে সিঙ্গাপুরে গড়ে তুলেছেন সাম্রাজ্য, নিয়েছেন নাগরিকত্বও। পাশাপাশি সিঙ্গাপুরে শীর্ষ ধনীদের তালিকায়ও উঠে এসেছেন দুর্নীতির বরপুত্রখ্যাত আজিজ খান। গত ১৫ বছরে সরকারের আশীর্বাদপুষ্ট হয়ে বিদ্যুৎ, জ্বালানি ও টেলিকম ব্যবসায় একচ্ছত্র আধিপত্য প্রতিষ্ঠা করেছে গ্রুপটি।
এ সময়ে বারবার সামিট গ্রুপের অনিয়ম ও দুর্নীতি আলোচনায় এলেও ব্যবস্থা নেয়নি আওয়ামী লীগ সরকার। তবে ইতিমধ্যে সামিট গ্রুপের দুর্নীতির তদন্ত করে ব্যবস্থা নিতে শুরু করেছে অন্তর্বর্তী সরকার। এর অংশ হিসেবে আজিজ খান ও তার পরিবারের ১১ সদস্যের ব্যাংক হিসাব জব্দ করা হয়েছে, বাতিল করা হয়েছে সামিট গ্রুপের সঙ্গে দ্বিতীয় এলএনজি টার্মিনাল নির্মাণের চুক্তিও। পর্যালোচনা করা হচ্ছে সামিটের সঙ্গে করা বিদ্যুৎকেন্দ্রের চুক্তিও। এ ছাড়া সামিটের টেলিকম ব্যবসার বিষয়েও তদন্ত করা হচ্ছে বলে জানিয়েছেন সংশ্লিষ্টরা।
অভিযোগ রয়েছে, সরকারের অতিঘনিষ্ঠ হওয়ায় বিদ্যুৎ, জ্বালানি ও টেলিকম খাতে একক আধিপত্য তৈরি করে সামিট গ্রুপ। শুধু দেশের বিদ্যুৎ খাত থেকেই হাজার হাজার কোটি টাকা লোপাট করে এখন সিঙ্গাপুরের শীর্ষ ধনীর তালিকায় ৪১তম অবস্থান তার। বর্তমানে তার নিট সম্পদের পরিমাণ প্রায় ১৩ হাজার কোটি টাকা। গত ১৫ বছরে শুধু বিদ্যুৎকেন্দ্র থেকে ক্যাপাসিটি চার্জবাবদ গ্রুপটির আয়ও একই পরিমাণ টাকা। এ ছাড়া বিশ্বের ৭৮টি দেশের শত কোটিপতিদের তালিকায় ২ হাজার ৭৮১ জনের মধ্যে তার অবস্থান ২ হাজার ৫৮২তম। বাংলাদেশে বিদ্যুৎ, বন্দর, ফাইবার অপটিকস ও আবাসন খাতসহ ২০টিরও বেশি খাতে ব্যবসা রয়েছে সামিট গ্রুপের।
এদিকে আলোচিত এই গ্রুপটির বিরুদ্ধে সরকারের গঠিত শ্বেতপত্র প্রণয়ন কমিটির প্রতিবেদনে কোনো দূনীতির তথ্য ওঠে আসেনি। সস্প্রতি সমাজিক যোযোগমাধ্যমে একটি ছবি ভাইরাল হয় । ছবিটিতে সিঙ্গাপুরে শীর্ষ ধনী বনে যাওয়া সমিটের আজিজ খানের সঙ্গে হাস্যোজ্জ্বল মুখে শ্বেতপত্র প্রণয়ন কমিটির প্রধান ড.দেবপ্রিয় ভট্টাচার্য এবং বিদ্যুৎ খাত নিয়ে তদন্তের দায়িত্বে থাকা ড. ম. তামিমকে দেখা গেছে। নেটিজেনদের প্রশ্ন, এ কারণেই কি সামিটের অর্থপাচার নিয়ে শ্বেতপত্রে কিছু বলা হয়নি।
আওয়ামী লীগ সরকার ২০০৯ সালে ক্ষমতায় আসার পর আঙুল ফুলে কলাগাছ বনে যাওয়া ব্যবসায়ীদের মধ্যে অন্যতম সামিট গ্রুপের কর্ণধার মোহাম্মদ আজিজ খান। অল্পসময়ে দেশের হাজার হাজার কোটি টাকা পাচার করে সিঙ্গাপুরে গড়ে তুলেছেন সাম্রাজ্য, নিয়েছেন নাগরিকত্বও। পাশাপাশি সিঙ্গাপুরে শীর্ষ ধনীদের তালিকায়ও উঠে এসেছেন দুর্নীতির বরপুত্রখ্যাত আজিজ খান। গত ১৫ বছরে সরকারের আশীর্বাদপুষ্ট হয়ে বিদ্যুৎ, জ্বালানি ও টেলিকম ব্যবসায় একচ্ছত্র আধিপত্য প্রতিষ্ঠা করেছে গ্রুপটি।
এ সময়ে বারবার সামিট গ্রুপের অনিয়ম ও দুর্নীতি আলোচনায় এলেও ব্যবস্থা নেয়নি আওয়ামী লীগ সরকার। তবে ইতিমধ্যে সামিট গ্রুপের দুর্নীতির তদন্ত করে ব্যবস্থা নিতে শুরু করেছে অন্তর্বর্তী সরকার। এর অংশ হিসেবে আজিজ খান ও তার পরিবারের ১১ সদস্যের ব্যাংক হিসাব জব্দ করা হয়েছে, বাতিল করা হয়েছে সামিট গ্রুপের সঙ্গে দ্বিতীয় এলএনজি টার্মিনাল নির্মাণের চুক্তিও। পর্যালোচনা করা হচ্ছে সামিটের সঙ্গে করা বিদ্যুৎকেন্দ্রের চুক্তিও। এ ছাড়া সামিটের টেলিকম ব্যবসার বিষয়েও তদন্ত করা হচ্ছে বলে জানিয়েছেন সংশ্লিষ্টরা।
অভিযোগ রয়েছে, সরকারের অতিঘনিষ্ঠ হওয়ায় বিদ্যুৎ, জ্বালানি ও টেলিকম খাতে একক আধিপত্য তৈরি করে সামিট গ্রুপ। শুধু দেশের বিদ্যুৎ খাত থেকেই হাজার হাজার কোটি টাকা লোপাট করে এখন সিঙ্গাপুরের শীর্ষ ধনীর তালিকায় ৪১তম অবস্থান তার। বর্তমানে তার নিট সম্পদের পরিমাণ প্রায় ১৩ হাজার কোটি টাকা। গত ১৫ বছরে শুধু বিদ্যুৎকেন্দ্র থেকে ক্যাপাসিটি চার্জবাবদ গ্রুপটির আয়ও একই পরিমাণ টাকা। এ ছাড়া বিশ্বের ৭৮টি দেশের শত কোটিপতিদের তালিকায় ২ হাজার ৭৮১ জনের মধ্যে তার অবস্থান ২ হাজার ৫৮২তম। বাংলাদেশে বিদ্যুৎ, বন্দর, ফাইবার অপটিকস ও আবাসন খাতসহ ২০টিরও বেশি খাতে ব্যবসা রয়েছে সামিট গ্রুপের।
এদিকে আলোচিত এই গ্রুপটির বিরুদ্ধে সরকারের গঠিত শ্বেতপত্র প্রণয়ন কমিটির প্রতিবেদনে কোনো দূনীতির তথ্য ওঠে আসেনি। সস্প্রতি সমাজিক যোযোগমাধ্যমে একটি ছবি ভাইরাল হয় । ছবিটিতে সিঙ্গাপুরে শীর্ষ ধনী বনে যাওয়া সমিটের আজিজ খানের সঙ্গে হাস্যোজ্জ্বল মুখে শ্বেতপত্র প্রণয়ন কমিটির প্রধান ড.দেবপ্রিয় ভট্টাচার্য এবং বিদ্যুৎ খাত নিয়ে তদন্তের দায়িত্বে থাকা ড. ম. তামিমকে দেখা গেছে। নেটিজেনদের প্রশ্ন, এ কারণেই কি সামিটের অর্থপাচার নিয়ে শ্বেতপত্রে কিছু বলা হয়নি।