স্টাফ রিপোর্টার
ঢাকা মহানগর পুলিশের (ডিএমপি) গুরুত্বপূর্ণ অঞ্চলগুলোর মধ্যে রাজধানীর উত্তরা বিভাগ অন্যতম। আগে থেকেই দস্যুতাপ্রবণ এলাকা হওয়ার কারণে ও আওয়ামী শাসনের অবসানের পর থেকেই চুরি-ছিনতাইসহ নানা অপরাধ আরও বেড়ে যায়। থানায় থানায় হামলা, ছিনতাইকারীদের ছুরিকাঘাতে হত্যার ঘটনাও ঘটে। এ নিয়ে আতঙ্কিত স্থানীয় বাসিন্দারা।
অপরাধ নির্মূলে জোরেশোরে মাঠে নেমেছে আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনী। এরই মধ্যে এই অঞ্চলে ছিনতাইয়ের পাঁচটি হটস্পট শনাক্ত করা হয়েছে। পাশাপাশি বেশ কয়েকটি দুর্ধর্ষ ছিনতাইকারী গ্রুপও শনাক্ত করেছে পুলিশ। এ ছাড়া গত তিন মাসে তিন শতাধিক ছিনতাইকারীকে গ্রেপ্তার করে আইনের আওতায় আনা হয়েছে বলেও জানা গেছে।
সংশ্লিষ্ট পুলিশ কর্মকর্তারা বলছেন, আওয়ামী সরকার পতনের পর পরিস্থিতি কিছুটা নাজুক হয়ে পড়লেও বর্তমানে ধীরে ধীরে আইনশৃঙ্খলার উন্নতি হচ্ছে। টানা বেশ কিছুদিন ছিনতাই এবং দস্যুতার ঘটনা ঘটে। এর মধ্যে ৮ আগস্ট রাতে গণডাকাতির ঘটনাও ঘটে। এরপর গত ৬ অক্টোবর ছিনতাইকারীদের ছুরিকাঘাতে সোহান আহমেদ সোহাগ (২৭) নামে এক যুবক নিহত হন।
উত্তরা এলাকার হাউস বিল্ডিং, জসীমউদদীন, আবদুল্লাহপুর, আজমপুর ও বিমানবন্দর গোল চত্বর—এই পাঁচটি এলাকাকে ছিনতাইয়ের হটস্পট হিসেবে চিহ্নিত করা হয়েছে এবং ছিনতাই নির্মূলকে সবচেয়ে বেশি প্রাধান্য দেওয়া হয়েছে।
কয়েকটি ঘটনার বিশ্লেষণ অনুযায়ী, গত ৮ জানুয়ারি উত্তরা আজমপুর এলাকার বাসিন্দা ইমতিয়াজ হোসেন আনুমানিক রাত ১১টার দিকে হাউস বিল্ডিং এলাকায় মমতাজ মহল হোটেলের সামনে থেকে হঠাৎ করেই ৮-১০ জন ছেলে তার পথ আটকে ধরে সঙ্গে থাকা মোবইল ফোনসহ কিছু টাকা-পয়সা নিয়ে যায়। পরে তিনি উত্তরা পশ্চিম থানায় সাধারণ ডায়েরি করেন।
গত ৬ ফেব্রুয়ারি উত্তরার জসিমউদদীন রোড এলাকা থেকে অচেতন অবস্থায় এক তরুণীকে উদ্ধার করে ঢাকা মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে পাঠানো হয়েছে। তার শরীরে বাহ্যিক কোনো আঘাতের চিহ্ন না থাকলেও মস্তিষ্কে রক্তক্ষরণ হয়েছে।
সেই তরুণীকে ঢাকা মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে নিয়ে আসা পথচারী শাহীন আলম বলেন, ঘটনার দিন ভোর সাড়ে ৪টার দিকে উত্তরা জসীমউদদীন রোড-সংলগ্ন এলাকায় অচেতন অবস্থায় তরুণীকে পড়ে থাকতে দেখেন তিনি। পুলিশের সহযোগিতায় তিনিসহ অন্য পথচারীরা প্রথমে তাকে উত্তরা মেডিকেল কলেজ ফর উইমেন অ্যান্ড হাসপাতালে নিয়ে যান। সেখানে চিকিৎসকরা তাকে প্রাথমিক চিকিৎসা দিয়ে ঢাকা মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে পাঠান।
গত ১৭ ফেব্রুয়ারি রাত ৯টার দিকে উত্তরা ৭ নম্বর সেক্টরের ৯নং রোডে বেপরোয়াভাবে বাইক চালানোর প্রতিবাদ করায় এক দম্পতিকে রামদা দিয়ে কোপায় কিশোর গ্যাংয়ের সদস্যরা।
ঘটনার একটি ভিডিও সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে ছড়িয়ে পড়ে।
এদিকে ঘটনার পর স্থানীয় জনতা ওই দুই যুবককে আটক করে পুলিশের কাছে হস্তান্তর করে। আটককৃতরা হলো মো. মোবারক হোসেন (২৫) ও রবি রায় (২২)। মোবারকের বাড়ি শেরপুরের শ্রীবরদী থানায়। সে টঙ্গী পূর্ব থানা এলাকায় ভাড়া থাকে। আর রবি রায়ের বাড়ি টঙ্গী পশ্চিম থানার হাজীর মাজার এলাকায়।
এ ছাড়া বিভিন্ন সময় রাত ১০টার পর থেকে এবং ভোরে অসংখ্য ছিনতাইয়ের ঘটনা প্রতিনিয়ত ঘটেছে।
প্রত্যক্ষ্যদর্শী ও স্থানীয় বাসিন্দারা জানায়, সন্ধ্যার পর থেকেই অপরাধীরা শিকারের আশায় বিভিন্নভাবে ওত পেতে থাকে। সুযোগ বুঝে পথচারী ও যাত্রীদের পথ আগলে দাঁড়িয়ে নিমিষেই সর্বস্বান্ত করে চলে যায় ধরাছোঁয়ার বাইরে। দু-একটা ঘটনায় পুলিশ ধরে চালান দিলেও জামিন নিয়ে আবারও একই কাজ করে। এদের ভয়ে কেউ মুখ খুলতে রাজি হয় না। সাহস নিয়ে কেউ কিছু বললে তার ওপর চলে নির্যাতন।
আব্দুল্লাহপুর এলাকার চা দোকানি মামুন কবির। দীর্ঘ আট বছর ধরে তিনি এখানে চা বিক্রি করেন। জানতে চাইলে তিনি বলেন, রাত ১০টার পর থেকে দু-এক দিন পরপরই এ ধরনের চুরি-ছিনতাইয়ের ঘটনা ঘটে।
১০-১২ জন মিলে ব্লক তৈরি করে পথচারী ও যাত্রীদের আটকে সঙ্গে থাকা মোবাইল ফোন, মানিব্যাগসহ সব কিছু তারা কেড়ে নেয়। না দিতে চাইলে অনেক সময় পেটে ছুরি দিয়ে ঠেক দেয়।
জসীমউদদীন থেকে পাকার মাথা রাস্তার মুদি দোকানি রফিক মিয়া জানান, এসব অপরাধী অনেক বিচক্ষণ। মুহূর্তের মধ্যেই তারা এ ধরনের কাজ শেষ করে চলে যায়। পুলিশ আসার আগেই তারা কৌশলে এলাকা থেকে পালিয়ে যায়।
উত্তরা বিভাগের উপপুলিশ কমিশনার (ডিসি) রওনক জাহান জানান, উত্তরা বিভাগের ডিসি হিসেবে দায়িত্ব গ্রহণের পর থেকে ছিনতাই প্রতিরোধে নানা পদক্ষেপ নিয়েছেন তিনি। এরই ধারাবাহিকতায় উত্তরা পশ্চিম থানা পুলিশ দুই শতাধিক ছিনতাইকারী গ্রেপ্তার এবং দুই শতাধিক সেট শর্টরেঞ্জ টকিং ওয়াকিটকি, মোবাইল ফোন ও বিপুল পরিমাণ অবৈধ দেশি-বিদেশি মুদ্রা উদ্ধার করেছে। তিনি জানান, বিমানবন্দর থানা পুলিশ তিন শতাধিক ছিনতাইকারী, মলম পার্টি, অজ্ঞান পার্টি, টানা পার্টি, পকেটমারকে গ্রেপ্তার করেছে। তাদের বিরুদ্ধে নিয়মিত মামলা রুজু ও মোবাইল কোর্টের মাধ্যমে সাজা প্রদানসহ প্রয়োজনীয় আইনগত ব্যবস্থা নেওয়া হয়েছে। এ ছাড়া উত্তরা বিভাগ ছিনতাই প্রতিরোধে দৃশ্যমান পুলিশিং ছাড়াও ছিনতাইয়ের হটস্পট ও বিভিন্ন ছিনতাইকারী গ্রুপ শনাক্ত এবং মনিটরিং অব্যাহত রেখেছে। নাগরিকদের সতর্ক থাকার কথা জানিয়ে তিনি বলেন, আমরা সব সময়ই টহল ডিউটিসহ বিভিন্নভাবে নজরদারি রাখছি। তবে সবাইকে সতর্ক থাকতে হবে।
ঢাকা মহানগর পুলিশের (ডিএমপি) গুরুত্বপূর্ণ অঞ্চলগুলোর মধ্যে রাজধানীর উত্তরা বিভাগ অন্যতম। আগে থেকেই দস্যুতাপ্রবণ এলাকা হওয়ার কারণে ও আওয়ামী শাসনের অবসানের পর থেকেই চুরি-ছিনতাইসহ নানা অপরাধ আরও বেড়ে যায়। থানায় থানায় হামলা, ছিনতাইকারীদের ছুরিকাঘাতে হত্যার ঘটনাও ঘটে। এ নিয়ে আতঙ্কিত স্থানীয় বাসিন্দারা।
অপরাধ নির্মূলে জোরেশোরে মাঠে নেমেছে আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনী। এরই মধ্যে এই অঞ্চলে ছিনতাইয়ের পাঁচটি হটস্পট শনাক্ত করা হয়েছে। পাশাপাশি বেশ কয়েকটি দুর্ধর্ষ ছিনতাইকারী গ্রুপও শনাক্ত করেছে পুলিশ। এ ছাড়া গত তিন মাসে তিন শতাধিক ছিনতাইকারীকে গ্রেপ্তার করে আইনের আওতায় আনা হয়েছে বলেও জানা গেছে।
সংশ্লিষ্ট পুলিশ কর্মকর্তারা বলছেন, আওয়ামী সরকার পতনের পর পরিস্থিতি কিছুটা নাজুক হয়ে পড়লেও বর্তমানে ধীরে ধীরে আইনশৃঙ্খলার উন্নতি হচ্ছে। টানা বেশ কিছুদিন ছিনতাই এবং দস্যুতার ঘটনা ঘটে। এর মধ্যে ৮ আগস্ট রাতে গণডাকাতির ঘটনাও ঘটে। এরপর গত ৬ অক্টোবর ছিনতাইকারীদের ছুরিকাঘাতে সোহান আহমেদ সোহাগ (২৭) নামে এক যুবক নিহত হন।
উত্তরা এলাকার হাউস বিল্ডিং, জসীমউদদীন, আবদুল্লাহপুর, আজমপুর ও বিমানবন্দর গোল চত্বর—এই পাঁচটি এলাকাকে ছিনতাইয়ের হটস্পট হিসেবে চিহ্নিত করা হয়েছে এবং ছিনতাই নির্মূলকে সবচেয়ে বেশি প্রাধান্য দেওয়া হয়েছে।
কয়েকটি ঘটনার বিশ্লেষণ অনুযায়ী, গত ৮ জানুয়ারি উত্তরা আজমপুর এলাকার বাসিন্দা ইমতিয়াজ হোসেন আনুমানিক রাত ১১টার দিকে হাউস বিল্ডিং এলাকায় মমতাজ মহল হোটেলের সামনে থেকে হঠাৎ করেই ৮-১০ জন ছেলে তার পথ আটকে ধরে সঙ্গে থাকা মোবইল ফোনসহ কিছু টাকা-পয়সা নিয়ে যায়। পরে তিনি উত্তরা পশ্চিম থানায় সাধারণ ডায়েরি করেন।
গত ৬ ফেব্রুয়ারি উত্তরার জসিমউদদীন রোড এলাকা থেকে অচেতন অবস্থায় এক তরুণীকে উদ্ধার করে ঢাকা মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে পাঠানো হয়েছে। তার শরীরে বাহ্যিক কোনো আঘাতের চিহ্ন না থাকলেও মস্তিষ্কে রক্তক্ষরণ হয়েছে।
সেই তরুণীকে ঢাকা মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে নিয়ে আসা পথচারী শাহীন আলম বলেন, ঘটনার দিন ভোর সাড়ে ৪টার দিকে উত্তরা জসীমউদদীন রোড-সংলগ্ন এলাকায় অচেতন অবস্থায় তরুণীকে পড়ে থাকতে দেখেন তিনি। পুলিশের সহযোগিতায় তিনিসহ অন্য পথচারীরা প্রথমে তাকে উত্তরা মেডিকেল কলেজ ফর উইমেন অ্যান্ড হাসপাতালে নিয়ে যান। সেখানে চিকিৎসকরা তাকে প্রাথমিক চিকিৎসা দিয়ে ঢাকা মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে পাঠান।
গত ১৭ ফেব্রুয়ারি রাত ৯টার দিকে উত্তরা ৭ নম্বর সেক্টরের ৯নং রোডে বেপরোয়াভাবে বাইক চালানোর প্রতিবাদ করায় এক দম্পতিকে রামদা দিয়ে কোপায় কিশোর গ্যাংয়ের সদস্যরা।
ঘটনার একটি ভিডিও সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে ছড়িয়ে পড়ে।
এদিকে ঘটনার পর স্থানীয় জনতা ওই দুই যুবককে আটক করে পুলিশের কাছে হস্তান্তর করে। আটককৃতরা হলো মো. মোবারক হোসেন (২৫) ও রবি রায় (২২)। মোবারকের বাড়ি শেরপুরের শ্রীবরদী থানায়। সে টঙ্গী পূর্ব থানা এলাকায় ভাড়া থাকে। আর রবি রায়ের বাড়ি টঙ্গী পশ্চিম থানার হাজীর মাজার এলাকায়।
এ ছাড়া বিভিন্ন সময় রাত ১০টার পর থেকে এবং ভোরে অসংখ্য ছিনতাইয়ের ঘটনা প্রতিনিয়ত ঘটেছে।
প্রত্যক্ষ্যদর্শী ও স্থানীয় বাসিন্দারা জানায়, সন্ধ্যার পর থেকেই অপরাধীরা শিকারের আশায় বিভিন্নভাবে ওত পেতে থাকে। সুযোগ বুঝে পথচারী ও যাত্রীদের পথ আগলে দাঁড়িয়ে নিমিষেই সর্বস্বান্ত করে চলে যায় ধরাছোঁয়ার বাইরে। দু-একটা ঘটনায় পুলিশ ধরে চালান দিলেও জামিন নিয়ে আবারও একই কাজ করে। এদের ভয়ে কেউ মুখ খুলতে রাজি হয় না। সাহস নিয়ে কেউ কিছু বললে তার ওপর চলে নির্যাতন।
আব্দুল্লাহপুর এলাকার চা দোকানি মামুন কবির। দীর্ঘ আট বছর ধরে তিনি এখানে চা বিক্রি করেন। জানতে চাইলে তিনি বলেন, রাত ১০টার পর থেকে দু-এক দিন পরপরই এ ধরনের চুরি-ছিনতাইয়ের ঘটনা ঘটে।
১০-১২ জন মিলে ব্লক তৈরি করে পথচারী ও যাত্রীদের আটকে সঙ্গে থাকা মোবাইল ফোন, মানিব্যাগসহ সব কিছু তারা কেড়ে নেয়। না দিতে চাইলে অনেক সময় পেটে ছুরি দিয়ে ঠেক দেয়।
জসীমউদদীন থেকে পাকার মাথা রাস্তার মুদি দোকানি রফিক মিয়া জানান, এসব অপরাধী অনেক বিচক্ষণ। মুহূর্তের মধ্যেই তারা এ ধরনের কাজ শেষ করে চলে যায়। পুলিশ আসার আগেই তারা কৌশলে এলাকা থেকে পালিয়ে যায়।
উত্তরা বিভাগের উপপুলিশ কমিশনার (ডিসি) রওনক জাহান জানান, উত্তরা বিভাগের ডিসি হিসেবে দায়িত্ব গ্রহণের পর থেকে ছিনতাই প্রতিরোধে নানা পদক্ষেপ নিয়েছেন তিনি। এরই ধারাবাহিকতায় উত্তরা পশ্চিম থানা পুলিশ দুই শতাধিক ছিনতাইকারী গ্রেপ্তার এবং দুই শতাধিক সেট শর্টরেঞ্জ টকিং ওয়াকিটকি, মোবাইল ফোন ও বিপুল পরিমাণ অবৈধ দেশি-বিদেশি মুদ্রা উদ্ধার করেছে। তিনি জানান, বিমানবন্দর থানা পুলিশ তিন শতাধিক ছিনতাইকারী, মলম পার্টি, অজ্ঞান পার্টি, টানা পার্টি, পকেটমারকে গ্রেপ্তার করেছে। তাদের বিরুদ্ধে নিয়মিত মামলা রুজু ও মোবাইল কোর্টের মাধ্যমে সাজা প্রদানসহ প্রয়োজনীয় আইনগত ব্যবস্থা নেওয়া হয়েছে। এ ছাড়া উত্তরা বিভাগ ছিনতাই প্রতিরোধে দৃশ্যমান পুলিশিং ছাড়াও ছিনতাইয়ের হটস্পট ও বিভিন্ন ছিনতাইকারী গ্রুপ শনাক্ত এবং মনিটরিং অব্যাহত রেখেছে। নাগরিকদের সতর্ক থাকার কথা জানিয়ে তিনি বলেন, আমরা সব সময়ই টহল ডিউটিসহ বিভিন্নভাবে নজরদারি রাখছি। তবে সবাইকে সতর্ক থাকতে হবে।
স্থানীয় সূত্রগুলো জানায়, শনিবার দুপুর সোয়া একটার দিকে মানিকছড়ি উপজেলার খাগড়াছড়ি-চট্টগ্রাম আঞ্চলিক সড়ক সংলগ্ন ধর্মঘরস্থ ময়ুরখীল বিলে থাকা রবি টাওয়ার মেরামত যায় টেকনিশিয়ান মো. ইসমাইল হোসেন ও আব্রে মারমা।
১ দিন আগেসুন্দরবনের আদাচাইরে কোস্ট গার্ড ও নৌবাহিনীর যৌথ অভিযানে দুর্ধর্ষ ডাকাত করিম শরীফ বাহিনীর দুই সদস্যকে অস্ত্র ও গোলাবারুদসহ আটক করা করেছে।
২ দিন আগেজ্ঞাত আয়বহির্ভূত সম্পদ অর্জনের অভিযোগে সাবেক হুইপ ও খুলনা-১ সাবেক সংসদ সদস্য পঞ্চানন বিশ্বাসের বিরুদ্ধে মামলা করেছে দুর্নীতি দমন কমিশন (দুদক)।
৫ দিন আগেজুলাই-আগস্ট গণঅভ্যুত্থান আন্দোলন চলাকালীন সাভারের আশুলিয়ায় মরদেহ পোড়ানোর ঘটনায় মানবতাবিরোধী অপরাধে অভিযুক্ত তিন পুলিশ কর্মকর্তাকে আন্তর্জাতিক অপরাধ ট্রাইব্যুনালে হাজির করা হয়েছে।
৬ দিন আগেস্থানীয় সূত্রগুলো জানায়, শনিবার দুপুর সোয়া একটার দিকে মানিকছড়ি উপজেলার খাগড়াছড়ি-চট্টগ্রাম আঞ্চলিক সড়ক সংলগ্ন ধর্মঘরস্থ ময়ুরখীল বিলে থাকা রবি টাওয়ার মেরামত যায় টেকনিশিয়ান মো. ইসমাইল হোসেন ও আব্রে মারমা।
সুন্দরবনের আদাচাইরে কোস্ট গার্ড ও নৌবাহিনীর যৌথ অভিযানে দুর্ধর্ষ ডাকাত করিম শরীফ বাহিনীর দুই সদস্যকে অস্ত্র ও গোলাবারুদসহ আটক করা করেছে।
জ্ঞাত আয়বহির্ভূত সম্পদ অর্জনের অভিযোগে সাবেক হুইপ ও খুলনা-১ সাবেক সংসদ সদস্য পঞ্চানন বিশ্বাসের বিরুদ্ধে মামলা করেছে দুর্নীতি দমন কমিশন (দুদক)।
জুলাই-আগস্ট গণঅভ্যুত্থান আন্দোলন চলাকালীন সাভারের আশুলিয়ায় মরদেহ পোড়ানোর ঘটনায় মানবতাবিরোধী অপরাধে অভিযুক্ত তিন পুলিশ কর্মকর্তাকে আন্তর্জাতিক অপরাধ ট্রাইব্যুনালে হাজির করা হয়েছে।