নিজস্ব প্রতিবেদক
কোনো ব্যাংক বা আর্থিক প্রতিষ্ঠান দেউলিয়া হয়ে গেলে গ্রাহকের আমানতের সুরক্ষা নিশ্চিত করতে সরকার ‘আমানত সুরক্ষা অধ্যাদেশ, ২০২৫’ জারি করতে যাচ্ছে। নতুন নীতিমালা অনুযায়ী, ব্যাংকে যত টাকা জমা থাকুক না কেন, গ্রাহক সর্বোচ্চ ২ লাখ টাকা পর্যন্ত ক্ষতিপূরণ পাবেন।
বাংলাদেশে অনুমোদিত কোনো ব্যাংক বা আর্থিক প্রতিষ্ঠান দেউলিয়া হলে আমানতকারীরা ক্ষতিপূরণ হিসেবে সর্বোচ্চ ২ লাখ টাকা পাবেন। এতদিন পর্যন্ত এই সীমা ১ লাখ টাকা ছিল। নতুন অধ্যাদেশ পাস হলে ২০০০ সালের ‘ব্যাংক আমানত বীমা আইন’ বাতিল হয়ে যাবে।
অর্থ মন্ত্রণালয়ের আর্থিক প্রতিষ্ঠান বিভাগ সম্প্রতি এই অধ্যাদেশের একটি খসড়া তৈরি করেছে এবং জনগণের মতামত চেয়েছে। মতামত পাঠানোর জন্য নির্দিষ্ট সময়সীমা নির্ধারণ করা হয়নি। ইমেইল ঠিকানা দেওয়া হয়েছে—[email protected]।
এ বিষয়ে জানতে চাইলে আর্থিক প্রতিষ্ঠান বিভাগের সচিব নাজমা মোবারেক জানান, খসড়াটি পর্যালোচনার জন্য সংশ্লিষ্ট পক্ষগুলোর সঙ্গে বৈঠক হয়েছে। ঈদের পর আরও একটি বৈঠক অনুষ্ঠিত হবে। এরপরই চূড়ান্ত সিদ্ধান্ত নেওয়া হবে।
বিষয়টি নিয়ে ব্র্যাক ব্যাংকের ব্যবস্থাপনা পরিচালক ও অ্যাসোসিয়েশন অব ব্যাংকার্স বাংলাদেশের (এবিবি) চেয়ারম্যান সেলিম আর এফ হোসেন জানিয়েছেন, তারা খসড়াটি পর্যালোচনা করছেন এবং নতুন সীমাকে স্বাগত জানিয়েছেন। তবে ভবিষ্যতে এই পরিমাণ আরও বাড়বে বলে আশাবাদী।
যদি কোনো আমানতকারীর ব্যাংকে ১ কোটি টাকা জমা থাকে এবং সেই ব্যাংক দেউলিয়া হয়ে যায়, তবে তিনি সর্বোচ্চ দুই লাখ টাকা ফেরত পাবেন। বাকি অর্থ ফেরত পাওয়ার কোনো নিশ্চয়তা থাকবে না।
সেলিম আর এফ হোসেনের মতে, গ্রাহকদের উচিত ব্যাংকে টাকা জমা দেওয়ার আগে সংশ্লিষ্ট প্রতিষ্ঠানের আর্থিক সক্ষমতা, সুশাসন এবং ঋণমান ভালোভাবে যাচাই করা। কেননা, সঠিক প্রতিষ্ঠান বাছাই করলে আমানতের নিরাপত্তা নিশ্চিত করা সহজ হবে।
কোনো ব্যাংক বা আর্থিক প্রতিষ্ঠান দেউলিয়া হয়ে গেলে গ্রাহকের আমানতের সুরক্ষা নিশ্চিত করতে সরকার ‘আমানত সুরক্ষা অধ্যাদেশ, ২০২৫’ জারি করতে যাচ্ছে। নতুন নীতিমালা অনুযায়ী, ব্যাংকে যত টাকা জমা থাকুক না কেন, গ্রাহক সর্বোচ্চ ২ লাখ টাকা পর্যন্ত ক্ষতিপূরণ পাবেন।
বাংলাদেশে অনুমোদিত কোনো ব্যাংক বা আর্থিক প্রতিষ্ঠান দেউলিয়া হলে আমানতকারীরা ক্ষতিপূরণ হিসেবে সর্বোচ্চ ২ লাখ টাকা পাবেন। এতদিন পর্যন্ত এই সীমা ১ লাখ টাকা ছিল। নতুন অধ্যাদেশ পাস হলে ২০০০ সালের ‘ব্যাংক আমানত বীমা আইন’ বাতিল হয়ে যাবে।
অর্থ মন্ত্রণালয়ের আর্থিক প্রতিষ্ঠান বিভাগ সম্প্রতি এই অধ্যাদেশের একটি খসড়া তৈরি করেছে এবং জনগণের মতামত চেয়েছে। মতামত পাঠানোর জন্য নির্দিষ্ট সময়সীমা নির্ধারণ করা হয়নি। ইমেইল ঠিকানা দেওয়া হয়েছে—[email protected]।
এ বিষয়ে জানতে চাইলে আর্থিক প্রতিষ্ঠান বিভাগের সচিব নাজমা মোবারেক জানান, খসড়াটি পর্যালোচনার জন্য সংশ্লিষ্ট পক্ষগুলোর সঙ্গে বৈঠক হয়েছে। ঈদের পর আরও একটি বৈঠক অনুষ্ঠিত হবে। এরপরই চূড়ান্ত সিদ্ধান্ত নেওয়া হবে।
বিষয়টি নিয়ে ব্র্যাক ব্যাংকের ব্যবস্থাপনা পরিচালক ও অ্যাসোসিয়েশন অব ব্যাংকার্স বাংলাদেশের (এবিবি) চেয়ারম্যান সেলিম আর এফ হোসেন জানিয়েছেন, তারা খসড়াটি পর্যালোচনা করছেন এবং নতুন সীমাকে স্বাগত জানিয়েছেন। তবে ভবিষ্যতে এই পরিমাণ আরও বাড়বে বলে আশাবাদী।
যদি কোনো আমানতকারীর ব্যাংকে ১ কোটি টাকা জমা থাকে এবং সেই ব্যাংক দেউলিয়া হয়ে যায়, তবে তিনি সর্বোচ্চ দুই লাখ টাকা ফেরত পাবেন। বাকি অর্থ ফেরত পাওয়ার কোনো নিশ্চয়তা থাকবে না।
সেলিম আর এফ হোসেনের মতে, গ্রাহকদের উচিত ব্যাংকে টাকা জমা দেওয়ার আগে সংশ্লিষ্ট প্রতিষ্ঠানের আর্থিক সক্ষমতা, সুশাসন এবং ঋণমান ভালোভাবে যাচাই করা। কেননা, সঠিক প্রতিষ্ঠান বাছাই করলে আমানতের নিরাপত্তা নিশ্চিত করা সহজ হবে।