মঙ্গলবার, ০৮ জুলাই ২০২৫
  • সর্বশেষ
  • বিশ্ব
  • বিশেষ সংবাদ
  • রাজনীতি
  • বিনোদন
  • জীবনযাপন
  • খেলা
  • বাংলাদেশ
  • অর্থনীতি
  • ইপেপার
  • ইপেপার
nikhad logo
অনুসরণ করুন
facebooktwittertiktokpinterestyoutubelinkedininstagramgoogle
  • নিখাদ খবর
  • বিজ্ঞাপন
  • সার্কুলেশন
  • শর্তাবলি ও নীতিমালা
  • গোপনীয়তা নীতি
  • যোগাযোগ
স্বত্ব: ©️ দৈনিক নিখাদ খবর|ভারপ্রাপ্ত সম্পাদক: পারভীন আফরোজ খান ওপ্রকাশক: আ. হ. ম তারেক উদ্দীন
অর্থনীতি
ব্যাংক

খেলাপি ঋণ আদায়ে এস আলমের বিভিন্ন প্রতিষ্ঠান নিলামে

প্রতিনিধি
নিখাদ খবর ডেস্ক
প্রকাশ : ২৮ এপ্রিল ২০২৫, ১৩: ১৪
logo

খেলাপি ঋণ আদায়ে এস আলমের বিভিন্ন প্রতিষ্ঠান নিলামে

নিখাদ খবর ডেস্ক

প্রকাশ : ২৮ এপ্রিল ২০২৫, ১৩: ১৪
Photo

এস আলম গ্রুপের মালিকানাধীন স্টিল কারখানা, বিদ্যুৎকেন্দ্র এবং ভোজ্যতেল কারখানাসহ ১ হাজার ১৪৯ শতাংশ জমি নিলামে তুলেছে ইসলামী ব্যাংক। রোববার পত্রিকায় বিজ্ঞপ্তি প্রকাশ করে এ তথ্য জানায় ব্যাংকটি।

চট্টগ্রামের খাতুনগঞ্জ করপোরেট শাখার মাধ্যমে ব্যাংকটি এই নিলাম ডেকেছে বলে বিজ্ঞপ্তি সূত্রে জানা যায়।

জানা গেছে, গ্রুপটির কাছে এই তিন প্রকল্পের বিপরীতে ব্যাংকের খাতুনগঞ্জ করপোরেট শাখার পাওনার পরিমাণ ২ হাজার ১৮০ কোটি টাকা।

বিজ্ঞপ্তিতে উল্লেখ করা হয়, ইসলামী ব্যাংকের খাতুনগঞ্জ শাখায় গ্রুপের গ্রাহক প্রতিষ্ঠানগুলোর মধ্যে রয়েছে- এস আলম কোল্ড রোলড স্টিল লিমিটেড, এস আলম পাওয়ার জেনারেশন এবং এস আলম ভেজিটেবল অয়েল। এস আলম কোল্ড রোলড স্টিল লিমিটেডের এমডি ওসমান গনি, চেয়ারম্যান আবদুস সামাদ, পরিচালক মোহাম্মদ সাইফুল আলম (এস আলম) ও হালিমা বেগম, এবং স্বতন্ত্র পরিচালক সম্পদ কুমার বসাক ও হাসান ইকবাল রয়েছেন। অন্যদিকে, এস আলম পাওয়ার জেনারেশনের এমডি মোহাম্মদ শহীদুল আলম, চেয়ারম্যান তৌহিদুল আলম, পরিচালক মোহাম্মদ আবদুল্লাহ হাছান ও এখলাসুর রহমান এবং এস আলম ভেজিটেবল অয়েলের চেয়ারম্যান ফারজানা পারভীন ও এমডি মোহাম্মদ শহীদুল আলম।

২০২৫ সালের ২০ এপ্রিল পর্যন্ত সুদ (বা ইসলামী ব্যাংকের পরিভাষায় ‘লভ্যাংশ’) যুক্ত করে এসব প্রতিষ্ঠানের কাছে ইসলামী ব্যাংকের মোট পাওনার পরিমাণ দাঁড়িয়েছে ২ হাজার ১৭৯ কোটি ৯৫ লাখ টাকা। এই পাওনা আদায়ে অর্থঋণ আদালত আইন, ২০০৩-এর ১২(৩) ধারায় নিলামের উদ্যোগ নেওয়া হয়েছে। আগ্রহী ক্রেতাদের কাছ থেকে দরপত্র আহ্বান করা হয়েছে।

এর আগে, গত ২০ এপ্রিল ইসলামী ব্যাংক প্রায় ১১ একর জমি এবং একটি চিনিকল নিলামে তোলে ইসলামী ব্যাংক, যার বিপরীতে ব্যাংকের পাওনা ছিল ৯ হাজার ৯৪৮ কোটি টাকা।

২০১৭ সালে আওয়ামী লীগ সরকারের রাজনৈতিক সিদ্ধান্তে ইসলামী ব্যাংকের নিয়ন্ত্রণ নেয় এস আলম গ্রুপ। এরপর থেকে ব্যাংক থেকে নামে-বেনামে এক লাখ কোটি টাকার বেশি অর্থ উত্তোলন করে প্রতিষ্ঠানটি। বর্তমান সরকারের পরিবর্তনের পর এস আলম গ্রুপ ব্যাংকের নিয়ন্ত্রণ হারায়। এর ধারাবাহিকতায় তাদের ঋণ একের পর এক খেলাপিতে পরিণত হচ্ছে এবং আইনি প্রক্রিয়ায় সম্পত্তি নিলামে তোলা হচ্ছে।

চট্টগ্রামভিত্তিক এই গ্রুপের কর্ণধার মোহাম্মদ সাইফুল আলমকে সাবেক প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার ঘনিষ্ঠ হিসেবে বিবেচনা করা হয়। ইসলামী ব্যাংক দখলের পর গ্রুপটি আরও কয়েকটি ব্যাংকের নিয়ন্ত্রণ নেয়, যার মধ্যে রয়েছে সোশ্যাল ইসলামী ব্যাংক, ন্যাশনাল ব্যাংক, ইউনিয়ন ব্যাংক, ফার্স্ট সিকিউরিটি ইসলামী ব্যাংক, গ্লোবাল ইসলামী ব্যাংক, আল-আরাফাহ্ ইসলামী ব্যাংক এবং বাংলাদেশ কমার্স ব্যাংক।

এসব ব্যাংকের পরিচালনা পর্ষদ ও ব্যবস্থাপনায় পরিবর্তন এনে গ্রুপটি বিপুল অর্থ উত্তোলন করে। সব মিলিয়ে এস আলম গ্রুপের উত্তোলিত অর্থের পরিমাণ ছাড়িয়েছে ২ লাখ কোটি টাকা। বর্তমান সরকার ক্ষমতায় আসার পর এসব ব্যাংকের পরিচালনা পর্ষদ ভেঙে নতুন পর্ষদ গঠন করেছে কেন্দ্রীয় ব্যাংক। পাশাপাশি ব্যাংকগুলোর ওপর চলছে বিশেষ নিরীক্ষা। নিরীক্ষা শেষ হওয়ার পর এসব ব্যাংকের ভবিষ্যৎ নির্ধারিত হবে।

Thumbnail image

এস আলম গ্রুপের মালিকানাধীন স্টিল কারখানা, বিদ্যুৎকেন্দ্র এবং ভোজ্যতেল কারখানাসহ ১ হাজার ১৪৯ শতাংশ জমি নিলামে তুলেছে ইসলামী ব্যাংক। রোববার পত্রিকায় বিজ্ঞপ্তি প্রকাশ করে এ তথ্য জানায় ব্যাংকটি।

চট্টগ্রামের খাতুনগঞ্জ করপোরেট শাখার মাধ্যমে ব্যাংকটি এই নিলাম ডেকেছে বলে বিজ্ঞপ্তি সূত্রে জানা যায়।

জানা গেছে, গ্রুপটির কাছে এই তিন প্রকল্পের বিপরীতে ব্যাংকের খাতুনগঞ্জ করপোরেট শাখার পাওনার পরিমাণ ২ হাজার ১৮০ কোটি টাকা।

বিজ্ঞপ্তিতে উল্লেখ করা হয়, ইসলামী ব্যাংকের খাতুনগঞ্জ শাখায় গ্রুপের গ্রাহক প্রতিষ্ঠানগুলোর মধ্যে রয়েছে- এস আলম কোল্ড রোলড স্টিল লিমিটেড, এস আলম পাওয়ার জেনারেশন এবং এস আলম ভেজিটেবল অয়েল। এস আলম কোল্ড রোলড স্টিল লিমিটেডের এমডি ওসমান গনি, চেয়ারম্যান আবদুস সামাদ, পরিচালক মোহাম্মদ সাইফুল আলম (এস আলম) ও হালিমা বেগম, এবং স্বতন্ত্র পরিচালক সম্পদ কুমার বসাক ও হাসান ইকবাল রয়েছেন। অন্যদিকে, এস আলম পাওয়ার জেনারেশনের এমডি মোহাম্মদ শহীদুল আলম, চেয়ারম্যান তৌহিদুল আলম, পরিচালক মোহাম্মদ আবদুল্লাহ হাছান ও এখলাসুর রহমান এবং এস আলম ভেজিটেবল অয়েলের চেয়ারম্যান ফারজানা পারভীন ও এমডি মোহাম্মদ শহীদুল আলম।

২০২৫ সালের ২০ এপ্রিল পর্যন্ত সুদ (বা ইসলামী ব্যাংকের পরিভাষায় ‘লভ্যাংশ’) যুক্ত করে এসব প্রতিষ্ঠানের কাছে ইসলামী ব্যাংকের মোট পাওনার পরিমাণ দাঁড়িয়েছে ২ হাজার ১৭৯ কোটি ৯৫ লাখ টাকা। এই পাওনা আদায়ে অর্থঋণ আদালত আইন, ২০০৩-এর ১২(৩) ধারায় নিলামের উদ্যোগ নেওয়া হয়েছে। আগ্রহী ক্রেতাদের কাছ থেকে দরপত্র আহ্বান করা হয়েছে।

এর আগে, গত ২০ এপ্রিল ইসলামী ব্যাংক প্রায় ১১ একর জমি এবং একটি চিনিকল নিলামে তোলে ইসলামী ব্যাংক, যার বিপরীতে ব্যাংকের পাওনা ছিল ৯ হাজার ৯৪৮ কোটি টাকা।

২০১৭ সালে আওয়ামী লীগ সরকারের রাজনৈতিক সিদ্ধান্তে ইসলামী ব্যাংকের নিয়ন্ত্রণ নেয় এস আলম গ্রুপ। এরপর থেকে ব্যাংক থেকে নামে-বেনামে এক লাখ কোটি টাকার বেশি অর্থ উত্তোলন করে প্রতিষ্ঠানটি। বর্তমান সরকারের পরিবর্তনের পর এস আলম গ্রুপ ব্যাংকের নিয়ন্ত্রণ হারায়। এর ধারাবাহিকতায় তাদের ঋণ একের পর এক খেলাপিতে পরিণত হচ্ছে এবং আইনি প্রক্রিয়ায় সম্পত্তি নিলামে তোলা হচ্ছে।

চট্টগ্রামভিত্তিক এই গ্রুপের কর্ণধার মোহাম্মদ সাইফুল আলমকে সাবেক প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার ঘনিষ্ঠ হিসেবে বিবেচনা করা হয়। ইসলামী ব্যাংক দখলের পর গ্রুপটি আরও কয়েকটি ব্যাংকের নিয়ন্ত্রণ নেয়, যার মধ্যে রয়েছে সোশ্যাল ইসলামী ব্যাংক, ন্যাশনাল ব্যাংক, ইউনিয়ন ব্যাংক, ফার্স্ট সিকিউরিটি ইসলামী ব্যাংক, গ্লোবাল ইসলামী ব্যাংক, আল-আরাফাহ্ ইসলামী ব্যাংক এবং বাংলাদেশ কমার্স ব্যাংক।

এসব ব্যাংকের পরিচালনা পর্ষদ ও ব্যবস্থাপনায় পরিবর্তন এনে গ্রুপটি বিপুল অর্থ উত্তোলন করে। সব মিলিয়ে এস আলম গ্রুপের উত্তোলিত অর্থের পরিমাণ ছাড়িয়েছে ২ লাখ কোটি টাকা। বর্তমান সরকার ক্ষমতায় আসার পর এসব ব্যাংকের পরিচালনা পর্ষদ ভেঙে নতুন পর্ষদ গঠন করেছে কেন্দ্রীয় ব্যাংক। পাশাপাশি ব্যাংকগুলোর ওপর চলছে বিশেষ নিরীক্ষা। নিরীক্ষা শেষ হওয়ার পর এসব ব্যাংকের ভবিষ্যৎ নির্ধারিত হবে।

বিষয়:

ব্যাংকচট্টগ্রামএস আলম
Google News Icon

সর্বশেষ খবর পেতে Google News ফিড ফলো করুন

এলাকার খবর
খুঁজুন

ব্যাংক নিয়ে আরও পড়ুন

যুক্তরাষ্ট্রের শুল্কারোপে পুনর্বিবেচনার সুযোগ আছে: অর্থ উপদেষ্টা

যুক্তরাষ্ট্রের শুল্কারোপে পুনর্বিবেচনার সুযোগ আছে: অর্থ উপদেষ্টা

বাংলাদেশের উপর যুক্তরাষ্ট্রের ৩৫ শতাংশ শুল্কারোপ পূর্ণ বিবেচনার সুযোগ রয়েছে বলে জানিয়েছেন অর্থ উপদেষ্টা ড. সালেহউদ্দিন আহমেদ।

৪ ঘণ্টা আগে
‘দায়িত্বশীল কর্মকর্তাদের ভয়ের কিছু নেই, সীমা লঙ্ঘনকারীদের ভিন্নভাবে দেখা হবে’

‘দায়িত্বশীল কর্মকর্তাদের ভয়ের কিছু নেই, সীমা লঙ্ঘনকারীদের ভিন্নভাবে দেখা হবে’

জাতীয় রাজস্ব বোর্ডের (এনবিআর) চেয়ারম্যান মো. আব্দুর রহমান খান বলেছেন, কর্মকর্তারা দায়িত্বশীল আচরণ করলে ভয়ের কোনো কারণ নেই, তবে অতিরিক্ত সীমা লঙ্ঘনকারীদের ভিন্নভাবে দেখা হবে।

১ দিন আগে
বড় অংকের রাজস্ব হারাচ্ছে দেশ, এখনই নিয়ন্ত্রণ জরুরি: সেমিনারে বক্তারা

বড় অংকের রাজস্ব হারাচ্ছে দেশ, এখনই নিয়ন্ত্রণ জরুরি: সেমিনারে বক্তারা

অসাধ আমদানিকারকদের দৌরাত্মে চরম হুমকির মুখে দেশিয় শিল্প। এ দৌরাত্মে সবচেয়ে ক্ষতির মুখে কসমেটিকস ও স্কিনকেয়ার খাত। আর এতে বড় অংকের রাজস্ব সম্ভাবনা নষ্ট হওয়ার পাশাপাশি জনস্বাস্থ্যও হুমকির মুখে। মানসম্মত পণ্য নিশিচত করতে দেশিয় শিল্পের সুরক্ষায় কঠোর নজরদারি বাড়ানোসহ অশুভ দাপট বন্ধ জরুরি।

৫ দিন আগে
এনবিআরের তিন সদস্য ও এক কমিশনারকে বাধ্যতামূলক অবসর

এনবিআরের তিন সদস্য ও এক কমিশনারকে বাধ্যতামূলক অবসর

জাতীয় রাজস্ব বোর্ডের (এনবিআর) তিন সদস্য ও এক কমিশনারকে বাধ্যতামূলক অবসর দেয়া হয়েছে। আজ বুধবার (২ জুলাই) অর্থ মন্ত্রণালয়ের অভ্যন্তরীণ সম্পদ বিভাগের (আইআরডি) পৃথক প্রজ্ঞাপনে এ তথ্য জানানো হয়েছে।

৬ দিন আগে
যুক্তরাষ্ট্রের শুল্কারোপে পুনর্বিবেচনার সুযোগ আছে: অর্থ উপদেষ্টা

যুক্তরাষ্ট্রের শুল্কারোপে পুনর্বিবেচনার সুযোগ আছে: অর্থ উপদেষ্টা

বাংলাদেশের উপর যুক্তরাষ্ট্রের ৩৫ শতাংশ শুল্কারোপ পূর্ণ বিবেচনার সুযোগ রয়েছে বলে জানিয়েছেন অর্থ উপদেষ্টা ড. সালেহউদ্দিন আহমেদ।

৪ ঘণ্টা আগে
‘দায়িত্বশীল কর্মকর্তাদের ভয়ের কিছু নেই, সীমা লঙ্ঘনকারীদের ভিন্নভাবে দেখা হবে’

‘দায়িত্বশীল কর্মকর্তাদের ভয়ের কিছু নেই, সীমা লঙ্ঘনকারীদের ভিন্নভাবে দেখা হবে’

জাতীয় রাজস্ব বোর্ডের (এনবিআর) চেয়ারম্যান মো. আব্দুর রহমান খান বলেছেন, কর্মকর্তারা দায়িত্বশীল আচরণ করলে ভয়ের কোনো কারণ নেই, তবে অতিরিক্ত সীমা লঙ্ঘনকারীদের ভিন্নভাবে দেখা হবে।

১ দিন আগে
বড় অংকের রাজস্ব হারাচ্ছে দেশ, এখনই নিয়ন্ত্রণ জরুরি: সেমিনারে বক্তারা

বড় অংকের রাজস্ব হারাচ্ছে দেশ, এখনই নিয়ন্ত্রণ জরুরি: সেমিনারে বক্তারা

অসাধ আমদানিকারকদের দৌরাত্মে চরম হুমকির মুখে দেশিয় শিল্প। এ দৌরাত্মে সবচেয়ে ক্ষতির মুখে কসমেটিকস ও স্কিনকেয়ার খাত। আর এতে বড় অংকের রাজস্ব সম্ভাবনা নষ্ট হওয়ার পাশাপাশি জনস্বাস্থ্যও হুমকির মুখে। মানসম্মত পণ্য নিশিচত করতে দেশিয় শিল্পের সুরক্ষায় কঠোর নজরদারি বাড়ানোসহ অশুভ দাপট বন্ধ জরুরি।

৫ দিন আগে
এনবিআরের তিন সদস্য ও এক কমিশনারকে বাধ্যতামূলক অবসর

এনবিআরের তিন সদস্য ও এক কমিশনারকে বাধ্যতামূলক অবসর

জাতীয় রাজস্ব বোর্ডের (এনবিআর) তিন সদস্য ও এক কমিশনারকে বাধ্যতামূলক অবসর দেয়া হয়েছে। আজ বুধবার (২ জুলাই) অর্থ মন্ত্রণালয়ের অভ্যন্তরীণ সম্পদ বিভাগের (আইআরডি) পৃথক প্রজ্ঞাপনে এ তথ্য জানানো হয়েছে।

৬ দিন আগে