সৈয়দপুর, নীলফামারি

নীলফামারীর সৈয়দপুরে আলুর দামে ধস নেমে কৃষকেরা ব্যাপক লোকসানের মুখে পড়েছেন। সরকারি দর ২২ টাকা নির্ধারণ করা হলেও হিমাগার খরচ বাদে কৃষকের হাতে আসছে মাত্র ৫ টাকা। অর্থাৎ এক বস্তা আলু হিমাগারে রেখে খরচ বাদে মিলছে মাত্র ২৫০ টাকা। উৎপাদন খরচের তুলনায় এত কম দাম পাওয়ায় চাষিদের মধ্যে চরম হতাশা বিরাজ করছে।
গেল বছর আলুর দাম ভালো পাওয়ায় এবার বিস্তীর্ণ জমিতে আলুর আবাদ করেন কৃষকরা। মৌসুমে আলু সংরক্ষণের জন্য স্থানীয় হিমাগার ছাড়াও বাইরের হিমাগারে আলু রাখতে বাধ্য হয় কৃষকরা। এসব আলু হিমাগারে ঢোকাতে কৃষকদের গুনতে হয় বাড়তি টাকা। প্রতিবস্তার আলুর ভাড়া ৩০০ টাকার সাথে এ বাড়তি টাকা যোগ হয়ে এখন আলু বেচে লোকসানে পড়েছেন কৃষকরা।

চাষিদের হিসাব অনুযায়ী, মাঠপর্যায়ে আলু উৎপাদনের খরচ কেজিপ্রতি ১৮-২০ টাকা। হিমাগারে সংরক্ষণসহ এ খরচ দাঁড়াচ্ছে কেজিপ্রতি ৩০ টাকারও বেশি। কিন্তু বর্তমানে বাজারে আলুর দর কেজিপ্রতি ১২ টাকা। হিমাগারে প্রতি কেজি আলুর দর ১২ টাকা হলেও খরচ বাদ দিয়ে কৃষকের হাতে আসছে মাত্র ৫ টাকা। ফলে সরকারি দর ২২ টাকা আর বাস্তবে কৃষকের প্রাপ্তি ৫ টাকার মধ্যে বিশাল বৈষম্য রয়েছে।
সৈয়দপুরে তিনটি হিমাগার ঘুরে দেখা গেছে, প্রকারভেদে প্রতি কেজি আলু সাড়ে ১০-১২ টাকা দরে বিক্রি হচ্ছে। টুকটাক কেনা-বেচা চলছে। চাহিদা না থাকায় তেমন কর্মব্যস্ততা দেখা যায়নি। হিমাগারের শেডগুলো অধিকাংশ ফাঁকা রয়েছে।
উপজেলার কামারপুকুরের কৃষক আজাহার আলী বলেন, ১ কেজি আলু তুলতে খরচ পড়ছে ২০ টাকা। বস্তা, গাড়িভাড়া ও খরচ মিলিয়ে ৩০ টাকা পড়ে। অথচ বাজারে পাচ্ছি ১০ টাকা করে। হিমাগারের খরচ কেটে নিলে হাতে আসে ৫ টাকা। তাহলে সরকার কোথায় ২২ টাকায় আলু কিনছে। এ লোকসান দিয়ে আমরা কীভাবে টিকে থাকব? এভাবে চলতে থাকলে কৃষকেরা আলু চাষ ছেড়ে দিতে বাধ্য হবেন।
সৈয়দপুর উপজেলা কৃষি কর্মকর্তা ধীমান ভূষণ বলেন, সরকারিভাবে আলু কেনা হলে কৃষকেরা উপকৃত হবেন। কিন্তু এখন পর্যন্ত তেমন কোনো তথ্য পাইনি। আগামী মৌসুমে আলুর চাষ কমবে। কৃষকেরা যেন পরিকল্পিতভাবে আলু চাষ করেন সে বিষয়ে মাঠে কাজ করছি।

নীলফামারীর সৈয়দপুরে আলুর দামে ধস নেমে কৃষকেরা ব্যাপক লোকসানের মুখে পড়েছেন। সরকারি দর ২২ টাকা নির্ধারণ করা হলেও হিমাগার খরচ বাদে কৃষকের হাতে আসছে মাত্র ৫ টাকা। অর্থাৎ এক বস্তা আলু হিমাগারে রেখে খরচ বাদে মিলছে মাত্র ২৫০ টাকা। উৎপাদন খরচের তুলনায় এত কম দাম পাওয়ায় চাষিদের মধ্যে চরম হতাশা বিরাজ করছে।
গেল বছর আলুর দাম ভালো পাওয়ায় এবার বিস্তীর্ণ জমিতে আলুর আবাদ করেন কৃষকরা। মৌসুমে আলু সংরক্ষণের জন্য স্থানীয় হিমাগার ছাড়াও বাইরের হিমাগারে আলু রাখতে বাধ্য হয় কৃষকরা। এসব আলু হিমাগারে ঢোকাতে কৃষকদের গুনতে হয় বাড়তি টাকা। প্রতিবস্তার আলুর ভাড়া ৩০০ টাকার সাথে এ বাড়তি টাকা যোগ হয়ে এখন আলু বেচে লোকসানে পড়েছেন কৃষকরা।

চাষিদের হিসাব অনুযায়ী, মাঠপর্যায়ে আলু উৎপাদনের খরচ কেজিপ্রতি ১৮-২০ টাকা। হিমাগারে সংরক্ষণসহ এ খরচ দাঁড়াচ্ছে কেজিপ্রতি ৩০ টাকারও বেশি। কিন্তু বর্তমানে বাজারে আলুর দর কেজিপ্রতি ১২ টাকা। হিমাগারে প্রতি কেজি আলুর দর ১২ টাকা হলেও খরচ বাদ দিয়ে কৃষকের হাতে আসছে মাত্র ৫ টাকা। ফলে সরকারি দর ২২ টাকা আর বাস্তবে কৃষকের প্রাপ্তি ৫ টাকার মধ্যে বিশাল বৈষম্য রয়েছে।
সৈয়দপুরে তিনটি হিমাগার ঘুরে দেখা গেছে, প্রকারভেদে প্রতি কেজি আলু সাড়ে ১০-১২ টাকা দরে বিক্রি হচ্ছে। টুকটাক কেনা-বেচা চলছে। চাহিদা না থাকায় তেমন কর্মব্যস্ততা দেখা যায়নি। হিমাগারের শেডগুলো অধিকাংশ ফাঁকা রয়েছে।
উপজেলার কামারপুকুরের কৃষক আজাহার আলী বলেন, ১ কেজি আলু তুলতে খরচ পড়ছে ২০ টাকা। বস্তা, গাড়িভাড়া ও খরচ মিলিয়ে ৩০ টাকা পড়ে। অথচ বাজারে পাচ্ছি ১০ টাকা করে। হিমাগারের খরচ কেটে নিলে হাতে আসে ৫ টাকা। তাহলে সরকার কোথায় ২২ টাকায় আলু কিনছে। এ লোকসান দিয়ে আমরা কীভাবে টিকে থাকব? এভাবে চলতে থাকলে কৃষকেরা আলু চাষ ছেড়ে দিতে বাধ্য হবেন।
সৈয়দপুর উপজেলা কৃষি কর্মকর্তা ধীমান ভূষণ বলেন, সরকারিভাবে আলু কেনা হলে কৃষকেরা উপকৃত হবেন। কিন্তু এখন পর্যন্ত তেমন কোনো তথ্য পাইনি। আগামী মৌসুমে আলুর চাষ কমবে। কৃষকেরা যেন পরিকল্পিতভাবে আলু চাষ করেন সে বিষয়ে মাঠে কাজ করছি।

আদালত ব্যবসায়ী এস আলম গ্রুপের চেয়ারম্যান মোহাম্মদ সাইফুল আলমের ৪৬৯.৪৮ একর সম্পদ জব্দের নির্দেশ দিয়েছেন; জমিগুলো গাজীপুর ও কক্সবাজারের ৬ উপজেলার মধ্যে অবস্থিত।
২ দিন আগে
রপ্তানি করা পণ্যের বিপরীতে অন্তত ২০ হাজার কোটি টাকা বিদেশ থেকে দেশে ফেরত আসছে না। একটি অসাধু চক্রের কারণে গার্মেন্টস খাতের রপ্তানির ৩০ হাজার চালানের বিপরীতে প্রায় ২০ হাজার কোটি টাকা দেশে আসেনি।
২ দিন আগে
বাংলাদেশে ৭ম জাতীয় পে-স্কেল ১ জুলাই ২০০৯ সাল থেকে কার্যকর হয়েছিল। পরবর্তীতে ২০১৫ সালে মূল বেতনে প্রায় ২০০ শতাংশ বৃদ্ধির মাধ্যমে ৮ম পে-স্কেল ১ জুলাই ২০১৫ সাল থেকে কার্যকর হয়
২ দিন আগে
রোববার (২৬ অক্টোবর) এক সংবাদ বিজ্ঞপ্তিতে এনবিআর জানায় যে, কয়েকটি জাতীয় দৈনিক ও ইলেকট্রনিক মিডিয়ায় ‘সন্ধ্যা ৬টার পর বেনাপোলে আমদানি-রফতানি কার্যক্রম বন্ধ’ শিরোনামে সংবাদ প্রকাশিত হয়েছে, যা বাস্তবসম্মত নয়
৩ দিন আগেআদালত ব্যবসায়ী এস আলম গ্রুপের চেয়ারম্যান মোহাম্মদ সাইফুল আলমের ৪৬৯.৪৮ একর সম্পদ জব্দের নির্দেশ দিয়েছেন; জমিগুলো গাজীপুর ও কক্সবাজারের ৬ উপজেলার মধ্যে অবস্থিত।
রপ্তানি করা পণ্যের বিপরীতে অন্তত ২০ হাজার কোটি টাকা বিদেশ থেকে দেশে ফেরত আসছে না। একটি অসাধু চক্রের কারণে গার্মেন্টস খাতের রপ্তানির ৩০ হাজার চালানের বিপরীতে প্রায় ২০ হাজার কোটি টাকা দেশে আসেনি।
বাংলাদেশে ৭ম জাতীয় পে-স্কেল ১ জুলাই ২০০৯ সাল থেকে কার্যকর হয়েছিল। পরবর্তীতে ২০১৫ সালে মূল বেতনে প্রায় ২০০ শতাংশ বৃদ্ধির মাধ্যমে ৮ম পে-স্কেল ১ জুলাই ২০১৫ সাল থেকে কার্যকর হয়
রোববার (২৬ অক্টোবর) এক সংবাদ বিজ্ঞপ্তিতে এনবিআর জানায় যে, কয়েকটি জাতীয় দৈনিক ও ইলেকট্রনিক মিডিয়ায় ‘সন্ধ্যা ৬টার পর বেনাপোলে আমদানি-রফতানি কার্যক্রম বন্ধ’ শিরোনামে সংবাদ প্রকাশিত হয়েছে, যা বাস্তবসম্মত নয়